অভিমানী বন্ধুত্ব

in আমার বাংলা ব্লগ6 months ago

আজ--২৩ পৌষ | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | রবিবার | শীতকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে অভিমানী বন্ধুত্বের কিছু গল্প শেয়ার করব, গল্পটা সম্পূর্ণই আমার নিজের। আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • অভিমানী বন্ধুত্ব
  • আজ--২৩ পৌষ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  • রবিবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ সকাল সবাইকে......!!



বন্ধুত্ব শব্দ টা খুবই ছোট হলেও এর মহত্ব অনেক বেশি। আমরা অনেকেই সেটা বুঝতে পারি আবার অনেকেই হয়তোবা সেটা খুব একটা ভালোভাবে বুঝতে পারি না। আমরা যে কারো সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করতে পারে কিন্তু সেই বন্ধুত্বটা যে অনেকদিন পর্যন্ত থেকে যাবে সেই ব্যাপারে কিন্তু আমরা নিশ্চয়তা দিতে পারি না কখনোই। বন্ধুত্ব হতে বেশি বয়স কিংবা অল্প বয়স লাগে না, বৃদ্ধ বয়সে একজন মানুষ চাইলে ছোট্ট একটা মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে। এটা এমন এক সম্পর্ক যে সম্পর্কটা স্থাপন করতে হয়তো বা খুব একটা বেশি সময় লাগে না কিন্তু এই সম্পর্কটা ভেঙে যেতে মাত্র কয়েকটা কথার ব্যাপার। নিজের জায়গা থেকে বন্ধুত্ব ধরে রাখাটা অনেক কষ্টের এবং খুবই কঠিন একটা কাজ। বন্ধু এমন একটা জিনিস যেটা আমাদের সকলের জীবনেই আসে কারো কারো জীবনে এসে সারা জীবন সেটা থেকে যায় আবার কারো কারো জীবনে এসে সেটা খুব দ্রুতই চলে যায়। বন্ধু আশা এবং বন্ধু চলে যাওয়া এই দুটোই নির্ভর করে দুজনের মন মানসিকতার উপর, আমি মনে করি বন্ধুত্বের মাঝে যদি বিশ্বাস অটল থাকে তাহলে সেই বন্ধুত্ব একদিন অব্দি টিকে যায় হয়তোবা মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সেই বন্ধুত্ব থেকে যায়। আর যে বন্ধুত্বটা বন্ধুত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয় সেটা কখনোই ভেঙে যায় না, সেটা কখনোই নষ্ট হয় না। আমি মনে করি ভালোবাসা এবং বন্ধুত্ব এই দুটো সম্পূর্ণ নির্ভর করে বিশ্বাসের উপর।

ঠিক এমনই এক বন্ধুত্বের গল্প শোনাবো আমি আপনাদের মাঝে। আমার জীবনে অনেক বন্ধু এসেছে অনেক বন্ধু গিয়েছে, কিন্তু আমি দেখেছি আমার জীবনের সঙ্গে জড়িত যে সকল বন্ধু ছিল তারা অনেকেই হয়তো বা সুসময়ে আমার সঙ্গে ছিল কিন্তু দুঃখের সময়ে কেউ তেমন একটা পাশে থাকে না। পলিটেকনিক পড়া অবস্থায় বন্ধু ওমরের সঙ্গে আমার দেখা হয় যদিও আমি তাকে কখনোই ওমর বলে ডাকি না, আমি সব সময় তাকে হাবু ভাই বলেই ডাকি। মাঝে মাঝে বুড়ো বলে সম্বোধন করি। এতে আমার বন্ধু কখনোই রাগান্বিত হয় না আর সে আমাকে কাবিলা বলে ডাকে। মূলত ব্যাচেলর পয়েন্ট নাটক দেখেই আমাদের এই বেহালদশা হয়েছে এক একজন এক একজনের অন্য নাম ধরে ডাকা হয়। এতে আমাদের কখনোই মন খারাপ হয় না বরংচ আমরা আনন্দ পাই। মাঝে মাঝে আমার বন্ধু আমাকে আরো সব বিশ্রী নামে ডাকে সেগুলো আর আপনাদের মাঝে শেয়ার না করি। পলিটেকনিকে থাকাকালীন প্রথম তিন পর্ব পর্যন্ত তার সঙ্গে আমার খুব একটা ভালো বন্ধুত্ব হয়নি চতুর্থ পর্বে থাকাকালীন তার সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব স্থাপন হয়।

আস্তে আস্তে আমাদের বন্ধুত্বটা এখন অনেকটাই গভীর। হয়তোবা দুজন এখন দুই প্রান্তে থাকি তবুও মাঝে মাঝে আমাদের কথা হয়, কথাটাও যে আমাদের প্রতিদিন হয় সেটাও কিন্তু নয়। আমাদের মাঝেও যে ঝগড়া হয়নি তা কিন্তু নয় আমাদের মাঝে অনেকবার ঝগড়া হয়েছে মনোমালিন্য হয়েছে কথা বলিনি কয়েকদিন কিন্তু কেউই আমরা থাকতে পারিনি হয়তো বা আমি তাকে আগে ফোন দিয়েছি বা সে আমাকে আগে ফোন দিয়েছে, যে কেউ একজন ফোন দিলে সমস্ত রকমের মান অভিমান ভেঙে দিয়ে আমরা আবার আগের মত হয়ে যাই। আমি মনে করি এটাই সত্যিকারের বন্ধুত্ব। দুজনের মাঝে অনেক ভালোবাসা আছে, যদিও আমি তার সামনে ভালোবাসাটা খুব একটা বেশি প্রকাশ করি না। কারণ আমি জানি ভালোবাসা বেশি প্রকাশ করলে সেটা খুব দ্রুতই হারিয়ে যায়।

lovers-7258617_1280.jpg

source

এদিক থেকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, বন্ধু ওমর যে খুব একটা ভালোবাসা প্রকাশ করে সেটাও কিন্তু নয়। আমাদের অনেকদিন দেখা হয় না অনেকদিন একসাথে বসে চায়ের কাপে চুমুক দেওয়া হয় না। অনেকদিন একই কাপে দুজন মিলে মুখ লাগিয়ে চা খাওয়া হয় না। কুষ্টিয়া তে যখন থাকতাম তখন মাঝে মাঝে দুজন রং দোকানে বসে চা খেতাম, সে বরাবরই চা খাওয়াই অনেক বেশি পারদর্শী। নিজের চা আগে আগে খেয়ে পরবর্তীতে আবার আমার চায়ের কাপে হামলা দিত। যদিও এ ব্যাপারটা নিয়ে আমি তাকে কখনোই কিছু বলতাম না মাঝে মাঝে আমিও ওর চায়ের কাপে হামলা দিতাম বেশ ভালই যাচ্ছিল আমাদের দিনকাল। ডিপ্লোমা লাইভ শেষ হয়ে গেল সে চাকরিতে চলে গেল আর আমি জব কোচিংয়ে দুজন দুই প্রান্তে। এরপর আমি জব কোচিং ছেড়ে বিএসসি তে ভর্তি হলাম বন্ধু আমার জব শুরু করে দিয়েছে। মাঝে মাঝে ঈদের মধ্যে আমাদের দেখা হতো যদিও ওদের বাসা আমাদের বাসার দূরত্ব ছিল তিন থেকে চার কিলো কিন্তু আমরা আলাদা স্কুলে লেখাপড়া করতাম। কিছুদিন আগে আমাকে ফোন দিয়ে বলল যে আমি তোর বাসায় আসব তখন আমি ঢাকাতে থাকতাম, আমি তাকে বললাম ঠিক আছে চলে আয় আমি বাসাতেই আছি। সেই সময়টাতে বন্ধু ওমর চাকরি করতো টাঙ্গাইলে।

অনেকদিন পর বন্ধুর সঙ্গে দেখা হবে এটা ভাবতেই অনেক বেশি ভালো লাগছিল অনেকটা আশা নিয়েই বসে ছিলাম। আমাদের দেখা করার কথা ছিল ডিসেম্বরের ১৫ তারিখে, ডিসেম্বরের ১৫ তারিখে সে আমার বাসায় আসবে আর ১৪ তারিখে আমার পরীক্ষা শেষ হওয়ার কথা ছিল। বেশ ভালো লাগছিল পরীক্ষা শেষেই বন্ধুর দেখা পাব একসঙ্গে আবার চায়ের কাপে মুখ লাগাবো, কিন্তু কোন একটা কারণে সে আমার সঙ্গে দেখা না করে বলল যে আমি বাসায় চলে এসেছি তোর ওখানে যেতে পারব না। কথাটা শুনে আমার এত বেশি রাগ হয়েছিল যে আমি আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারবো না। আমি অনেক বেশি রেগে গিয়েছিলাম মনে হচ্ছিল আমাদের বন্ধুত্বটা মনে হয় এখানেই শেষ হয়ে যাবে। আমি অনেকটা আশা নিয়ে বসে ছিলাম তার সঙ্গে দেখা করার জন্য এবং একসঙ্গে বাসায় যাব। কিন্তু সে একা একা বাসায় চলে এসেছে এটা ভাবতেই আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গিয়েছিল সেদিন।

IMG_20240106_223810.jpg

অনেকটা রাগ নিয়ে সেদিন ফোনটা কেটে দিয়েছিলাম যদিও তার পরে সে কয়েকশো বার আমাকে ফোন দিয়েছে অনেক মেসেজ দিয়েছে কিন্তু আমি কোন রিপ্লাই দিইনি। আমার ওর ওপর রাগ এবং অভিমান দুটোই হয়েছিল আমি চেয়েছিলাম যে ওর সঙ্গে আর কখনো কথাই বলবো না। কিন্তু আমি থাকতে পারিনি, মাঝে মাঝেই আমাকে ফোন দিত মেসেজ দিত কিন্তু আমি তাকে ইগনোর করতাম। আমি বাসায় এসেছি অনেকদিন হলো কিন্তু তাকে বলিনি। হঠাৎ করেই গত কয়েকদিন আগে বন্ধুকে খুব মিস করছিলাম। ভাবলাম যে তাকে ফোন দেওয়া যাক। প্রথমবার ফোন দেওয়াতেই সে ঠক করে ফোনটা রিসিভ করে বলল তুই আর আমার উপরে রাগ রাখিস না,দেখা কর প্লিজ।

কথাটা শুনে বুকের ভিতর কেমন যেন একটা নাড়া দিয়ে উঠলো। থাকতে পারলাম না কোনভাবেই। এরপরে আমি তার উপরে অনেকটাই রাগ ঝেড়েছিলাম অনেক কথা বলেছিলাম সেদিন কিন্তু সেই একটা কথাও বলিনি চুপচাপ আমার কথা শুনছিল এবং বলছিল,মাথা ঠান্ডা কর,দেখা কর আমার সাথে সব ঠিক হয়ে যাবে। এরপরে আমি তাকে জানাই যে আমি বাসায় এসেছি আরো ১০-১৫ দিন আগে। এ কথা শুনে সে উল্টো আমার ওপরে আবার রাগ দেখানো শুরু করলো,ফোনটা কেটেও দিল একটা পর্যায়ে গিয়ে। এরপরে আমি আর তাকে ফোন দেই নি,শুধু মেসেঞ্জারে একটা মেসেজ দিয়ে রাখলাম খুব শীঘ্রই আমাদের দেখা হচ্ছে। সে শুধু একটা রিপ্লাই দিলো, I am eagerly waiting for you.

সত্যিকারের বন্ধুত্ব বলতে আমি এটাই বুঝি, এটাই ছিল আমার আজকের সংক্ষিপ্ত পোস্ট আশা করছি আমার আজকের এই পোস্ট আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নাই এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!



সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগজেনারেল রাইটিং
বিষয়অভিমানী বন্ধুত্ব
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  
 6 months ago 

সত্যি ভাই অনেক বেশি ভালো লেগেছে আপনাদের এরকম একটা বন্ধু আছে এটা জেনে। আপনাদের বন্ধুত্বটা সত্যি খুবই সুন্দর। বন্ধুত্বের মধ্যে বিশ্বাস জিনিসটা যত বেশি থাকবে, ততই বন্ধুত্ব অনেক বেশি গভীর হয় এবং তত বেশি টিকে থাকে। একে অপরের উপর রাগ অভিমান সবকিছুই হবে, তবে সবকিছু আবার মিটিয়ে নেওয়া ভালো। যাইহোক রাগ অভিমান শেষে তাহলে এত কিছু হল। আচ্ছা আপনাদের কি পর দেখা হয়েছিল এসব কিছুর পরে?? দেখা হওয়ার পরে দুজনের মনের অবস্থা কি রকম ছিল এবং রিয়াকশন কিরকম করেছিলেন?? এটা জানার অপেক্ষায় থাকলাম ভাই।

 6 months ago 

বন্ধুত্বের মাঝে রাগ মান অভিমান এসব থাকবে এটাই স্বাভাবিক তবে রাগ-অভিমান করে কেউ যদি বন্ধুত্ব নষ্ট করে তাহলে তার মতো বোকা এই পৃথিবীতে নেই, হ্যাঁ বন্ধুর সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল এ ব্যাপারে নতুন একটা পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব খুব শীঘ্রই। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 6 months ago 

তার সাথে বেশ ভালো বন্ধুত্ব ছিল তাই তো চায়ের কাপে ভাগাভাগি করে চুমুক দিতেন হা হা, তবে জীবনের তাগিদে কেউ চাকরিতে বা কেউ ভিন্ন জায়গায় চলে যায়। যাই হোক বন্ধুদের মধ্যে কিন্তু একটু অভিমান হওয়া স্বাভাবিক আশা করছি খুব দ্রুতই অভিমান কেটে দুজন দুজনকে বুকে জড়িয়ে ধরে সব অভিমানী কথা ভুলে যাবেন।

Posted using SteemPro Mobile

 6 months ago 

আসলে এমন কিছু বন্ধু আছে যে বন্ধুগুলো কখনোই চোখের আড়াল হলেও মনের আড়াল কখনোই হয় না, এগুলো থেকে যায় আমাদের অন্তরে। সুন্দর একটা মন্তব্য করেছেন আপনার মন্তব্যটি পেয়ে ভাল লাগল ধন্যবাদ আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

 6 months ago 

সত্যি বলতে এরকম বন্ধুত্ব খুবই কম দেখা যায়। খুঁজে দেখলে দু-একটা পাওয়া যাবে বলে আমি মনে করি। বন্ধুত্বের মধ্যে রাগ, অভিমান, ভালোবাসা, বিশ্বাস সবকিছু থাকা সব থেকে বেশি প্রয়োজন। দুজনের মধ্যে দেখছি খুবই রাগ। তবে এরকম রাগ থাকাও কিন্তু ভালো। আপনাদের দুজনের বন্ধুত্ব কিন্তু সত্যি প্রকৃত বন্ধুত্ব। নিশ্চয়ই দেখা হওয়ার পরে দুজনে বেশ ভালো জমিয়ে আড্ডা দিয়েছিলেন, এবং সবকিছু ভালোভাবেই ঠিক হয়ে গিয়েছিল। সেই মুহূর্তটা জানার অপেক্ষা রইল অনেক বেশি।

 6 months ago 

আমি মনে করি বন্ধুত্বের মাঝে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বিশ্বাস দুজন যদি দুজনের উপর বিশ্বাস থাকে তাহলে সেই বন্ধুত্ব হোক কিংবা ভালোবাসা কখনোই শেষ হয় না, দেখা করে নিয়ে নতুন একটা পোস্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করব ধন্যবাদ আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

 6 months ago 

বন্ধু খুব ছোট একটি শব্দ কিন্তুু এর মর্ম অনেক বেশি। সুসময়ে অনেকে বন্ধু হয় কিন্তুু যে বন্ধু সুখে দুঃখে সব সময় পাশে থাকে সেই আসল বন্ধু। আপনাদের বন্ধুত্বের যাবতীয় খুটিনাটি জেনে মুগ্ধ হয়ে গেলাম।আসলে বন্ধুতে একটু রাগ,মান অভিমান থাকা ভালো তাতে করে বন্ধুত্ব আরো গাঢ় হয়।ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।

 6 months ago 

আমিও সেটাই মনে করি বন্ধুত্বের মাঝে রাগ-অভিমান থাকা ভালো এতে করে সম্পর্ক আরো গাঢ় হয়। খুবই চমৎকার একটা মন্তব্য করেছেন আর তার মন্তব্যটি পেয়ে ভালো লাগলো, ধন্যবাদ আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.14
JST 0.029
BTC 57839.82
ETH 3132.70
USDT 1.00
SBD 2.43