কুষ্টিয়ার বিখ্যাত কুলফি আইসক্রিম
আজ--২৪ চৈত্র | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | রবিবার | বসন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- বিখ্যাত কুলফি আইসক্রিম
- আজ--২৪শচৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- রবিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
কুলফি আইসক্রিম খেতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুব কমই আছে। আর আমাদের কুষ্টিয়া বিখ্যাত এই কুলফি আইসক্রিমের জন্য। যখন কুষ্টিয়ায় থাকতাম তখন মাঝে মাঝেই এই কুলফি আইসক্রিম কিনে কিনে খেতাম বিশেষ করে এই গরমের সময় কুলফি আইসক্রিম খেতে এতটা বেশি সুস্বাদু লাগত যে আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারবো না। যখন মাঝে মাঝেই কুষ্টিয়া শহরে ঘুরতে বের হতাম তখন দেখতাম যে রাস্তার পাশে এমন অনেক ব্যবসায়ী আছে যারা কিনা কুলফি আইসক্রিম নিয়ে বসে থাকে, আর গরমের সময়ে কুলফি আইসক্রিম যখন মুখে দেওয়া হয় তখন এক অন্যরকম তৃপ্তি পাওয়া যায় আর এই তৃপ্তি আমি মনে করি অন্য কোন খাবারে নেই। অনেকদিন আগে বাড়িতে গিয়েছিলাম তখন ফুফাতো ভাই চাকুরী থেকে বাসায় এসেছিল। ফুফাতো ভাইয়ের ছেলের পরীক্ষা ছিল সে আবার একটা প্রি ক্যাডেট স্কুলে লেখাপড়া করে। যেহেতু তার পরীক্ষা ছিল আর সে বায়না করেছে তাকে পরীক্ষা দিতে নিয়ে যেতে হবে। যেহেতু ছোট মানুষ বায়না ধরেছে তাকে পরীক্ষা দিতে নিয়ে যেতে হবে তাই আর বেশি অমত পোষণ না করে রাতের বেলায় তাকে জানিয়ে দিয়েছিলাম যে আগামীকাল সকাল বেলা তোমাকে পরীক্ষা দিতে নিয়ে যাব।
যদিও সে তার বাবার কাছে বলেছিল যে জীবন কাকুকেও আমাদের সঙ্গে যেতে হবে। যার কারনে বড় ভাই না গিয়ে আমি আর ছোট ভাই দুজন মিলে বড় ভাইয়ের ছেলেকে পরীক্ষা দিতে নিয়ে গিয়েছিলাম। এরপরে তাকে পরীক্ষার হলে বসিয়ে আমরা বাহিরে অপেক্ষা করছিলাম যদিও মাঝে মাঝে আমি কয়েকবার তার পরীক্ষার কেন্দ্রে গিয়ে উঁকি ঝুঁকি মেরে ছিলাম যে সে কেমন পরীক্ষা দিচ্ছে। মোটামুটি ভালই পরীক্ষা দিচ্ছিল বুঝতে পারছিলাম, যেহেতু আমাদের কাকা ভাস্তের সম্পর্ক যার কারণে আমি তাকে একটু মজা করেই বলেছিলাম যে তুমি তোমার পেছনের বান্ধবীর খাতা দেখে লিখেছ বাসায় গিয়ে এ কথা বলে দেব তোমার আম্মুর কাছে। একথা শুনেই সে পরীক্ষার কেন্দ্রের মধ্যেই কান্নাকাটি শুরু করে দিয়েছিল। যদিও আমি মজার ছলে তাকে এটা বলেছিলাম কিন্তু সে এটা সিরিয়াস ভাবে নেবে সেটা ভাবি নি। তার এই কান্না আর থামাতে পারছিলাম না এরপরে তাকে বললাম ঠিক আছে তুমি কান্না থামাও তোমাকে ঘুরতে নিয়ে যাব আর আইসক্রিম কিনে দেব। আইসক্রিম আর ঘুরাঘুরির কথা শুনে এসে মোটামুটি ভাবে কিছুটা কান্নাকাটি থামিয়েছিল।
মূলত আমার সেই ভাস্তে লেখাপড়া করত কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী থানার কোন একটা স্কুলে। সেই সময়ে কুমারখালী থানাতে একটা সেতু হয়েছিল সেতুটির নাম গোলাম কিবরিয়া সেতু। এই সেতুটি তখন নতুন হয়েছিল সে তুতা নদীর উপর দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল অনেকেই সেখানে গিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি তুলে ফেসবুকে দিচ্ছিল কিন্তু তখন অব্দি আমি তখন পর্যন্ত সেই সেতুতে যাইনি। যার কারনে ভাইকে বললাম সেতুর ওপর থেকে ঘুরে আসতে। আমার কথা শুনে ভাই আর কোন কথা না বলে সেও রাজি হয়ে গেল গোলাম কিবরিয়া সেতুতে যাওয়ার জন্য।
আর এদিকে আমি ছোটবেলা থেকেই বাচ্চাদেরকে একটু কান্নাকাটি করাতে অনেক বেশি ভালোবাসি। যার কারনে ছোট ছোট বাচ্চারা আমাকে দেখে প্রচণ্ড রকমের ভয় পায়। এখনো আমার বাসার আশেপাশে যদি কোন বাচ্চা খেতে না চায় তাকে যদি বলা হয় যে ওই যে জীবন আসতেছে যদি না খাস তাহলে কিন্তু ওর কাছে বলে দেব। ঠিক তখনই সেই বাচ্চাটা কোন কথা না বলে সেই খাবার খেয়ে নেয়। আমার এই ভাসতে যখন ছোট ছিল তখন ওর মা আমার কাছে যে কতবার এসেছে ওকে খাওয়ানোর জন্য সেটা বলে বোঝানো যাবে না। যখনই খেতে চাইতো না তখনই ওর আম্মু আমার কাছে নিয়ে আসতো আর আমি যদি চোখ বড় বড় করে তার দিকে একবার তাকাতাম সে তখন তার আম্মুকে বলতো আমি সব খাব হাহাহা। যদিও মাঝে মাঝে এই ব্যাপারটা নিয়ে আমার আম্মু আমাকে অনেকটাই রাগ করত যে তুই শুধু ছোট বাচ্চাদেরকে ভয় দেখাস। সত্যি বলতে তাদেরকে আমি কখনই ভয় দেখাতে চাই না কিন্তু তারা সামনে আসলেই কেন জানি আমার চোখটা একটু বড় হয়ে যায় যার কারণে সকলেই ভয় পায়। এখনো যদি রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাই আর যদি কোন ছোট বাচ্চা আমাকে দেখে সে যে কোন পাশ দিয়ে দৌড়ে পালাবে সে ভেবে পায় না। মাঝে মাঝে আমার নিজের কাছে মনে হয় যে আমার চেহারাটা হয়তোবা খুবই ভয়ংকর।
যাই হোক, আমার ভাইস্তের নাম নাবিল, নাবিলকে অনেক রকম ভাবেই জ্বালাতন করছিলাম যদিও ভাই আমাকে বারবার বলছিল চুপ থাকতে কিন্তু কেন জানি তাকে একটু বিরক্ত করতে বেশ ভালই লাগছিল। এরপরে চলে যাই আমরা সেতুর একদম শেষ প্রান্তে সেতুর শেষ প্রান্তে গিয়ে খুবই সুন্দর একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম সেদিন আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ছিল সেই সাথে ছিল মেঘ মুক্ত আকাশ। সেতুর ওপর যখন গিয়ে দাঁড়িয়েছিলাম তখন ভীষণ ভালো লাগছিল প্রথমবারের মতো এই গোলাম কিবরিয়া সেতু দেখতে পেরে অনেক বেশি আনন্দ লাগছিল। সেতু দিয়ে যখন আমরা বাসার দিকে রওনা করেছিলাম তখনই দেখতে পাচ্ছিলাম সেতুর মাঝখানে এক কুলফি আইসক্রিম বিক্রেতা বসে বসে আইসক্রিম বিক্রি করছে এরপরে আমি ভাইকে বলি যে আইসক্রিম এর দোকানে থামতে। যথারীতি ভাই সেখানে গিয়ে বাইক থামাতেই আমরা সেই মামার থেকে আইসক্রিম নিয়েছিলাম। সত্যিই সেদিন ভাবতে পারেনি যে এই সেতুর উপরে গিয়ে কুলফি আইসক্রিম পাব যেহেতু পেয়ে গিয়েছি সেহেতু না খেয়ে আর এখান থেকে যাচ্ছি না, এটা মন স্থির করে নিয়েছিলাম।
যদিও আইসক্রিমের দাম টা একটু বেশি রেখেছিল, অনেক পদের আইসক্রিম ছিল ৫০ থেকে শুরু করে ১২০ টাকা পর্যন্ত কুলফি আইসক্রিম ছিল। আমরা মোটামুটি ভাবে ১২০ টাকার যে কুলফি আইসক্রিমটা রয়েছে সেটাই কিনেছিলাম তিনজন মিলে তিনটা খেয়েছিলাম ভীষণ ভালো লেগেছিল। আমার ভাইস্তে একটা আইসক্রিম শেষ করার পরে সে বলে আরেকটা খাবে। যেহেতু ছোট মানুষ আর একটা খেতে চেয়েছে তাকে তো আর না করতে পারিনা। সত্যি বলতে তার আর একটা আইসক্রিম খাওয়া দেখে আমার নিজেরও লোভ লেগে গিয়েছিল যার কারণে আমি ভাইকে বললাম আমিও আর একটা খাব হাহাহা। একথা শুনে ভাই কিছুটা হেসে দিয়ে বলল যে কয়টা ইচ্ছা খেতে পারিস সমস্যা নেই।
এরপরে আমি আর ভাইস্তা দুজন দুটো আইসক্রিম খেয়েছিলাম যদিও আমি আগে আগে আমারটা শেষ করে পরবর্তীতে আবার ভাইস্তের থেকে একটু নিয়ে খেয়ে ফেলেছিলাম যার কারণে তার মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে গিয়েছিল। আমার আবার কুলফি আইসক্রিম খুবই সুস্বাদু লাগে যার কারণে দেখলে আর লোভ সামলাতে পারি না। সেদিন কুলফি আইসক্রিম খেয়ে নিজের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছিল সেই সাথে সেতুর উপরেও দারুন একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম। এটাই ছিল আমার আজকের পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের ভালো লেগেছে। সকলেই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | কুষ্টিয়ার বিখ্যাত কুলফি আইসক্রিম। |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
আমার কাছে মনে হয় কুষ্টিয়ার সবকিছুই অনেক স্পেশাল। কুষ্টিয়ায় আসলেন মায়া জমিয়ে রয়েছে। যত দূরেই থাকি কুষ্টিয়ার মায়া কখনো ভুলে থাকা যায় না। ফুফাতো ভাইয়ের ছেলের পরীক্ষার বদৌলতে কুলফি আইসক্রিম খেতে গিয়েছেন। প্রচন্ড গরমের মধ্যে কুলফি আইসক্রিম খেলে মনে প্রশান্তি কাজ করে। ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনি একদম সত্য কথা বলেছেন কুষ্টিয়া শহরে অনেকটাই মায়া জড়িয়ে রয়েছে আর এই মায়া কখনোই শেষ হবে না। প্রচন্ড গরমের মধ্যে আইসক্রিম ছেলে মনে অন্য রকমের প্রশান্তি কাজ করে।। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
কুষ্টিয়া জেলাকে বলা হয় সাংস্কৃতিক রাজধানী।
তাছাড়াও কুষ্টিয়া জেলায় রয়েছে বেশ কিছু বিখ্যাত খাবার এর মধ্যে তিলের খাতা এবং কুলফি মালাই অন্যতম।
আপনি গড়ায় ব্রিজের উপর কুলপি মালাই খাওয়ার দারুন কিছু মুহূর্ত শেয়ার করেছেন।
ফটোগ্রাফির সাথে সুন্দর বর্ণনা করেছেন সেই সাথে কুষ্টিয়া জেলার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন খুবই ভালো লাগলো।
আসলে কুষ্টিয়া হচ্ছে একটা সাংস্কৃতির রাজধানী এখানে অনেক সংস্কৃতি রয়েছে আর এগুলোই মূলত কুষ্টিয়া জেলার সৌন্দর্য। কুলফি আইসক্রিম খেতে গিয়ে সেদিন একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলেন। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই রমজান মাসের তৃষ্ণার্ত দুপুরে কেউ এমন পোস্ট দেয়? তবে কুষ্টিয়ার কুলফির প্রশংসা করতেই হয় অনেক বেশি সুস্বাদু। বেশ দারুন একটি পোস্ট দিয়েছো কিন্তু লোভ লেগে গেল। রমজান মাস শেষ না হওয়া পর্যন্ত তো খেতেও পারছি না। সব মিলিয়ে দারুন উপস্থাপন করেছো।
রমজান মাসে যদিও এরকম পোস্ট করতে চাইনি তবে হঠাৎ করে চোখের সামনে এই ফটোগ্রাফি গুলো চলে এলো যার কারণে আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম। রমজান মাস আসলে আমরা সকলে মিলে একদিন খেতে যাব। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
কুষ্টিয়াতে ঘুরতে গেলে এই কুলফি মালাই খাওয়া পরে মাঝেমধ্যে। বাংলাদেশের অন্য কোথাও এত টেস্টের কুলফি মালায় পাওয়া যায় না। কাকা ভাস্তে মিলে দেখছি দুজনে বেশ মজা করে কুলফি মালাই খেয়েছো। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে বিস্তারিতভাবে শেয়ার করার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসলেই কাকা ভাস্তে মিলে সেদিন দারুন একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম। এই মুহূর্তটা স্মৃতির পাতায় বেঁচে থাকবে সারা জীবন, আসলেই কুলফি আইসক্রিম খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
এটা মানতেই হয় পোস্টার বিখ্যাত কুলফি আইসক্রিম সত্যি খেতে অসাধারণ। এটি এত সুস্বাদু ভাবে তৈরি করা হয়ে থাকে যে একবার খাবে সে বারবার খেতে চাইবে। এইতো কিছুদিন আগেই এই কুলফি মালাই কিভাবে তৈরি হয় এবং কোথা থেকে আসে সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারলাম। অবশ্য যে ভাইয়ের কাছে জানতে পারলাম উনি ঢাকাতে সেল দেবেন এই কুলফি মালাই। আপনারা ১২০ টাকার কুলফি আইসক্রিমটা খেয়েছিলেন ভীষণ ভালো লেগেছে। কুলফি মালাই খাওয়ার অনুভূতিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আসলে এই কুষ্টিয়ার বিখ্যাত কুলফি আইসক্রিম যারা একবার খেয়েছে একমাত্র তারাই বুঝতে পারবে যে এই কুলফি আইসক্রিম কতটা সুস্বাদু। আমরা সব থেকে ভালোটাই খেয়েছিলাম আর সাদ অনেক গুনে বেশি পেয়েছিলাম। ধন্যবাদ আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
আপনার তো দেখছি বাচ্চাদের পেছনে লাগার স্বভাব আছে। এটা মোটেই ভালো না। যদিও এই অভ্যাস আমারও আছে। ছোট ছেলেদের কে মেয়েদের নিয়ে মজা করলে ওরা রেগে যায়। কুলফি কুষ্টিয়ার ঐতিহ্য বলা যায়। কুলফি কে জিআই পণ্যের স্বীকৃতি দেওয়া উচিত। আমি কুষ্টিয়ার দিকে গেলেই কুলফি খাই।
ছোটবেলা থেকেই ছোট বাচ্চাদের পেছনে লাগার স্বভাব তাদের কে কাঁদাতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। যদিও তারা আমাকে দেখে অনেক বেশি ভয় পায় তবে মাঝে মাঝে এতেই আমি আনন্দ পাই। সেদিন আসলেই অনেক বেশি সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
কুলফি খাওয়ার মুহূর্তের সাথে ফটোগ্রাফি গুলো বেশ মানানসই হয়েছে। কারণ ব্রিজের উপরের ফটোগ্রাফি গুলো বেশ ভালো লেগেছে। কুলপি খেতে কম বেশি সকলেই পছন্দ করেন। কারণ গরমের দিনে ঠান্ডা ঠান্ডা কুলফি খেতে বেশ ভালো লাগে। কুষ্টিয়ার বিখ্যাত কুলপি আইসক্রিম কখনো তো খাওয়ার সুযোগ হয়নি। কিন্তু আপনার এত সুন্দর একটি অনুভূতি আমাকে অনেক বেশি মুগ্ধ করেছে। আপনার ফুফাতো ভাইয়ের ছেলেকে কুলফি খাওয়ালেন। ফটোগ্রাফি গুলো আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন সুন্দর অনুভূতির মাধ্যমে অনেক ধন্যবাদ।
গরমের সময় কুলফি আইসক্রিম খেতে সত্যিই অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। আপনি যদি কখনো কুষ্টিয়ায় আসেন তাহলে আপনাকে নিয়ে অবশ্যই আমরা সকলে কুলফি আইসক্রিম খাব আপু। যদি কখনো কুষ্টিয়ায় আসেন অবশ্যই আমাদেরকে জানাবেন। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কুষ্টিয়ার এই কুলফি আইসক্রিম অনেক বিখ্যাত। ছোটবেলা থেকে আমি এই কুলফি আইসক্রিম সম্পর্কে অবগত ছিলাম। আমাদের দেশের বিভিন্ন জেলায় এই কুলফি আইসক্রিম বিক্রি করতে দেখা যায়। তারা কুষ্টিয়ার বিখ্যাত আইসক্রিম নামেই সর্বদা বিক্রি করে থাকে। ছোটবেলা থেকেই বাচ্চাদেরকে দেখলে কান্দাতে পছন্দ করেন এই বিষয়টা আমার কাছে অনেক ভালো লাগেছে। কারন এমনটা আমিও করেছি অনেক। ধন্যবাদ ভাই অনেক সুন্দর একটা মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
এমন অনেক মানুষ আছে যারা সবসময় চায় যে ছোট বাচ্চাদের সঙ্গে একটু দুষ্টামি করতে আমি ছোট বাচ্চাদের সঙ্গে দুষ্টামি করতে অনেক বেশি পছন্দ করি এবং ভালোবাসি। কুষ্টিয়ার বিখ্যাত কুলফি আইসক্রিম এখন অনেক জায়গাতে বিক্রি করা হচ্ছে তবে কুষ্টিয়ায় গিয়ে খাঁটি কুলফি আইসক্রিম খাওয়ার মাঝে রয়েছে এক অন্যরকম ভালো লাগে। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
বাচ্চাদের সাথে খুনসুটি করতে আমার অনেক ভালো লাগে। আসল জিনিসের ভিতরে মজাই আলাদা।