ছোট বোনের স্পেশাল দিনে বাড়ি ফেরার গল্প//প্রথম পর্ব

in আমার বাংলা ব্লগ7 months ago

আজ--০৪ পৌষ | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | শীতকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে আমার ছোট বোনের স্পেশাল দিনের হঠাৎ করেই বাড়ি ফেরার গল্প শেয়ার করব। আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • হঠাৎ বাড়ি ফেরার গল্প
  • আজ--০৪ষ্ঠা পৌষ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  • মঙ্গলবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ দুপুর সবাইকে......!!


আপনারা হয়তোবা অনেকেই যারা আমার পোস্টটি নিয়মিত পরেন তারা জানেন যে গত শুক্রবার আমার পরীক্ষা শেষ হয়ে গিয়েছে। পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরে আমি ঢাকাতে তিনদিন ছিলাম বেশ ভালোই লেগেছিল। ভেবেছিলাম যে ঢাকাতে কিছুদিন থেকে ২০ তারিখের পরে বাসায় যাব। যেরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ঠিক সেইরকম ভাবেই সবকিছু চলছিল ঢাকাতে যদিও তেমন কোন কাজ ছিল না। সব সময় রুমের মধ্যেই থাকতাম আর বিকেল বেলা বাহিরে বের হতাম ঘুরাঘুরি করতাম। এদিকে ওদিকে মাঝে মাঝে সংসদ ভবনের ওদিকে যেতাম বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতাম বেশ ভালই লাগতো। কিন্তু মনের কোণে সবসময়ই যেন গ্রামের কথা জেগে উঠত মন চাইতো যে পরীক্ষা শেষ শুধু শুধু ঢাকায় পড়ে আছি বাসায় চলে যাই, ঠিক পরক্ষণেই আবার এটা মনে হতো বাসায় গিয়ে আর কি করবো এখানে আছি ভালোই আছি।

মাঝে মাঝেই বাসায় সবাই মিলে হাঁস কিনে নিয়ে এসে পিকনিক করা হচ্ছে খাওয়া দাওয়া হচ্ছে সবকিছু ভালই চলছে। সেদিনও বাসায় ছোট একটা পিকনিকের আয়োজন করা হয়েছিল, হাঁস কিনে নিয়ে এসেছিলাম খাওয়া দাওয়া করলাম সবাই মিলে। রান্নাবান্না করে খাওয়া দাওয়া করতে অনেক বেশি রাত হয়ে গিয়েছিল ঘুমাতে ঘুমাতে প্রায় সাড়ে তিনটে বেজে গিয়েছিল, সেদিন ঘুমোতে যাওয়ার আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে ঘুম থেকে উঠে বাসায় চলে যাব। খুব ভোরে আমার উঠতে হবে কারণ ঢাকা থেকে এখন সরাসরি ট্রেন কুষ্টিয়াতে আসে। আর ঢাকা থেকে আমার ট্রেন ছিল ১১:৪০ এ।

মোটামুটি ভাবে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে ঢাকা থেকে কখনো ট্রেনে করে বাসায় যাওয়া হয়নি এবার ট্রেনে করে বাসায় যাব, তবে আমি টিকেট কাটেনি ভেবেছিলাম সেখানে গিয়েই টিকেট কাটবো। কিন্তু রাত্রেবেলা দেরিতে ঘুমানোর কারণে আর ঘুম থেকে উঠতে পারিনি। ঘুম ভেঙেছিল সকাল সাড়ে নয়টায় তখন ঘুম থেকে উঠে গোসল খাওয়া-দাওয়া করে স্টেশনে যেতে আবার লাগবে দেড় থেকে দুই ঘন্টা ভাবলাম যে এখন যদি বাসা থেকে বের হই কখনোই স্টেশনে গিয়ে ট্রেন ধরতে পারবো না।

couple-8435096_1280.webp

source

যার কারণে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে আজকে বাসায় যাব না আগামীকাল বাসায় চলে যাব। এটা ভাবতে ভাবতেই বেলকনিতে গিয়ে চেয়ারে বসে ভাবলাম যে বাসায় ফোন দেই আম্মুর সঙ্গে একটু কথা বলি। বাসায় ফোন দিতেই ফোনটা কেউ ধরলো না দু থেকে তিনবার ফোন দেওয়ার পরে ফোনটা কেটে দেওয়া হল। ভাবলাম হয়তো বা কোন একটা কারণে প্রবলেম হয়েছে ৫-৭ মিনিট পরে আবার ফোন দিলাম তখন আম্মু ফোনটা রিসিভ করে বলল যে, আচ্ছা তুই সবকিছুই এত তাড়াতাড়ি ভুলে যাস কিভাবে..?? একথা শুনে আমি রীতিমতো অবাক হয়ে গিয়েছিলাম আমি মনে মনে ভাবছিলাম আমি আবার কি ভুলে গেলাম..!! এরপরে আমি আম্মুকে জিজ্ঞেস করলাম আমি আবার কি ভুলে গেলাম। ঠিক তখনই আম্মু বলল যে আজকে তিমার( ছোট বোন) জন্মদিন ছিল তুই ফোন করিস নি তাই এদিকে মন খারাপ করে বসে আছে।

যখন আমার মনে পড়লো আজকে ১৮ ডিসেম্বর তখন আমার সত্যিই অনেক বেশি খারাপ লাগছিল। রীতিমতো আমার বুকের ভেতর ধুপ ধাপ শব্দ শুরু হয়ে গিয়েছিল কারণ আমি এত বড় একটা ভুল কিভাবে করলাম। এরপরে যদি আমি বলি যে আমার ব্যাপারটা মনে নেই তাহলে ও আরো বেশি মন খারাপ করবে তখন আমি আম্মুকে মিথ্যে কথাই বললাম যে আমি কয়েকবার ফোন দিয়েছি সকালবেলা কিন্তু ফোনটা বন্ধ ছিল যার কারণে আর কথা বলা হয়নি। এরপরে আম্মুর সাথে কথা বলা শেষ করে আমার ছোট বোনের কাছে ফোন দিতে বললাম কিন্তু শেয়ার আমার সঙ্গে কোন রকম কথা বলবে না।

excuse-me-5079442_1280.jpg

source

এরপরে আমি তাকে অনেক রিকোয়েস্ট করলাম কথা বলার জন্য কিন্তু সে কোনোভাবেই আমার সঙ্গে কথা বলবে না শেষমেষ আব্বুর কথায় ফোনটা হাতে নিয়ে বলছে যে, আমি জানতাম তোর পরীক্ষা আছে কিন্তু এখন তো পরীক্ষা শেষ হয়ে গিয়েছে আপাতত আমার জন্মদিনে তোকে একটা ফোন করা উচিত ছিল। একথা শুনে আমিও তাকে মিথ্যে কথাটাই বললাম, বললাম যে আমি সকালবেলা ফোন দিয়েছি কিন্তু ফোনটা বন্ধ ছিল যার কারণে কথা বলা হয় নাই। মূলত আমি চাপাবাজ দক্ষতাটা এপ্লাই করেছি তার উপর। কোন মত আমি তাকে বিশ্বাস করলাম যে আমি ফোন দিয়েছিলাম কিন্তু আসলে তো আমি ফোন করিনি।

এরপরে আমার ছোট বোন আমাকে বলল যে জন্মদিনে ফোন করিস নি কোনো ব্যাপার না। কিন্তু এখন তোর পরীক্ষা শেষ হয়ে গিয়েছে কিভাবে বাসায় আসবে জানি না আজকের মধ্যেই বাসায় আসতে হবে সেটা যত রাতই হোক না কেন। এ কথা শুনে আর নিজেকে ঢাকায় ধরে রাখতে পারিনি তখনই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে এখনই বাসায় যাব তখন বাজে দুপুর আড়াইটা। একেতো জন্মদিনে ফোন দিইনি সেটা অনেক বড় একটা দোষ করেছি, এখন যদি আমি বাসায় না যায় তাহলে আমার ছোট বোন অনেক বেশি মন খারাপ করবে। দ্বিতীয় আর কোন কিছু না ভেবেই সিদ্ধান্ত নিলাম আজকে যত রাতই হোক না কেন বাসায় ফিরব।

last-train-4508281_1280.jpg

source

এরপরে আমি গোসল খাওয়া-দাওয়া করে সিদ্ধান্ত নিলাম এখনই চলে যাব কিন্তু পোস্ট করা ছিল না। যার কারনে আবার পোস্ট লিখতে বসলাম পোস্ট লেখা যখন শেষ হলো তখন বাজে প্রায় সাড়ে তিনটা। সাড়ে তিনটার মধ্যে পোস্ট লিখে আমি বাসা থেকে বের হলাম প্রায় ৩:৪৫ এ। প্রতীমধ্যে আরো অনেক ঘটনা ঘটে গিয়েছিল। যেগুলো আমি পরবর্তী পর্বে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব।

আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি। আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের অনেক বেশি ভালো লাগবে,সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে নতুন ভাবে নতুন রূপে। ধন্যবাদ সকলকে...!!



সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগজেনারেল রাইটিং
বিষয়ছোট বোনের স্পেশাল দিনে বাড়ি ফেরার গল্প//প্রথম পর্ব
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  
 7 months ago 

পোস্ট পড়ে আবেগপ্রবণ হয়ে গেলাম, আসলে ছোট বোন থাকলে হয়তো তার জন্মদিনে আমি কোন গিফট করতে পারতাম যাই হোক তোমার ছোট বোনের জন্মদিনের শুভেচ্ছা রইল।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

ভেরি স্যাড, সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

আপনি তো দেখছি আপনার ছোট বোনের জন্মদিনের কথাই ভুলে গিয়েছিলেন। তার জন্মদিনে বাড়িতে যাওয়া তো দূরের কথা আপনি যে তাকে ফোন করে উইশ ও করলেন না। যার কারনে আপনার বোন অনেক বেশি রাগ করেছিল আপনার উপর। আর আপনাকে বাসায় যেতে বলেছিল। যার কারণে আপনি তখনই ঠিক করে নিয়েছিলেন ওই দিনের ভেতরেই ঢাকা যাবেন। যাই হোক প্রথম পর্ব টা পড়ে তো খুব ভালো লেগেছে‌ দ্বিতীয় পর্ব পড়ার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।

 7 months ago 

আমি ঐদিনই সন্ধ্যার আগে এই বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করেছিলাম ঢাকা থেকে। ঢাকা থেকে বাসায় যাওয়ার পথে অনেক রকম ঘটনা ঘটে গিয়েছিল যেটা পরবর্তী পর্বে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 7 months ago 

ছোট বোনের জন্মদিন এর কথা ভুলে গিয়েছিলেন এবং ছোট বোন রাগ করেছে এটাই স্বাভাবিক ভাইয়া। নিশ্চই আপনার ছোট বোনের জন্য গিফট নিয়ে গিয়েছেন। আশাকরি আপনার ছোট বোন গিফট দেখে ভীষণ খুশি হবে। আপনার বোনের জন্য অনেক অনেক দোয়া রইল।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

সামান্য কিছু গিফট করেছিলাম তবে গিফট হিসেবে বাসায় যাওয়াটা ছিল তার সব থেকে বড় গিফট। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

বোনের জন্মদিন ভুলে গেছেন এটা তো খারাপ কথা ভাই। তবে ব্যাপারটাকে সুন্দরভাবে ম্যানেজ দিয়েছেন তাই হয়তো বেঁচে গেছেন বোনের হাত থেকে। আমার দাদাও আমাকে প্রতিবছর জন্মদিনে উইশ করতে ভুলে যায়, তবে আমি তাকে ছেড়ে কথা বলি না। যাই হোক পরবর্তী পর্বে কি হলো সেটা জানার অপেক্ষায় রইলাম।

 7 months ago 

বোনেরা সবসময় এমনই হয় ভাইয়েরা ভুলে যাবে এটাই স্বাভাবিক। ।🤣 ভাইদের কত দায়িত্ব সামলাতে হয় হাহাহা, উইস করতে ভুলে গিয়েছিলাম তারপরে কোনরকম ভাবে সেটা ম্যানেজ করেছি। খুব বড় শাস্তি দেয় নি এটাই অনেক বড় কথা মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

আপনার লেখাটা অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি প্রতিবেদন আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন।

 7 months ago 

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

আসলেই অনেক বড়ো ভুল করে ফেলেছে জন্মদিন ফোন করেননি বোন কে।বোনও ফোন করেনি দাদা ফোন দেবে সেই আশায়।একদিকে তো দাদা শীতের মজাদার হাঁস খাওয়ার চক্করে বোনের জন্মদিনকেই ভুলে গেছে। তবে জন্মদিনে ফোন না করার শাস্তি টা কিন্তুু বেশ সুন্দর হয়েছে। আর জিবনেও ভুলবেন না।ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।

 7 months ago 

আসলে খাওয়া-দাওয়ার জব করি আমি ভুলে যাইনি আমি মনে রেখেছিলাম কিন্তু হঠাৎ করেই ভুলে গিয়েছিলাম। গতবারও এরকমই একটা ঘটনা ঘটেছিল তবে সেটা ম্যানেজ করে নিয়েছিলাম এবারের টা খুব কষ্টে ম্যানেজ করেছি। হয়তোবা আর কখনো ভুল হবেনা মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

একটি মাত্র ছোট বোন জন্মদিনের কথাটা ভুলে যাওয়া ভালো কথা নয় ভাইয়া।যাই হোক কায়দা করে বেঁচে গেলেন।তবে বাড়ি যেতে হবে এ থেকে বাঁচেননি। রওনা হলেন পোস্ট লিখে। এরপর আসলে কি হয়েছিল? খুব শীঘ্রই জানবো আশাকরি।ধন্যবাদ আপনাকে অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

আসলে জন্মদিনের কথা আমার মনে ছিল হঠাৎ করেই আমি ভুলে গিয়েছিলাম। যদিও আমার ভুলে যাওয়াটা খুবই কষ্ট করছিল এবং সে খুবই মন খারাপ করেছিল। শীঘ্রই পরবর্তী পর্ব নিয়ে হাজির হব,পুরো ব্যাপারটা জানতে পারবেন মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 7 months ago 

ভাই আপনি তো দেখছি অনেক মিথ্যা কথা বলতে পারেন। মিথ্যা কথা বলে তাহলে বেঁচে গিয়েছেন। ছোট বোনের জন্মদিনের কথা ভুলে গিয়েছেন, এই জন্য তো সে রাগ করারই কথা। যাইহোক মিথ্যা কথা বলে হলেও ব্যাপারটা ম্যানেজ করেছেন। কিন্তু আপনাকে তো সে ছাড় দেয়নি। দিনে দিনেই তাহলে বাড়িতে চলে যাওয়ার জন্য বলেছিল। শেষ পর্যন্ত তাহলে যাবেন বলে ঠিক করেই নিয়েছিলেন। এরমধ্যে আবার কি ঘটনা ঘটেছে আমি তো এই কথাটা ভাবছি। যাই হোক পরবর্তী পর্বে আশা করছি এটা জানতে পারবো। সেই পর্বটা আশা করছি খুব শীঘ্রই শেয়ার করবেন।

 7 months ago 

কোন রকম ভাবে মিথ্যা কথা বলে সেদিন পার হয়ে গিয়েছিলাম মিথ্যা কথা না বললে ও আরো বেশি মন খারাপ করতো এবং কান্নাকাটি করত। সেদিন বের হওয়ার পরে দুটো ঘটনা ঘটে গিয়েছিল পরবর্তী পর্বে আমি আপনাদের মাঝে সেটা তুলে ধরব। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.14
JST 0.029
BTC 58068.07
ETH 3133.85
USDT 1.00
SBD 2.44