"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৪১//নাটক রিভিউ
আজ - ০১ আশ্বিন | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | শরৎকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৪১)
- আজ ০১লা আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ রাত্রি সবাইকে....!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ২০ মিনিট ০৭ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ২৭শ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৪১ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৪১ পর্বের রিভিউ এর প্রথম অংশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেব এবং চঞ্চল চৌধুরী একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। মূলত তাদের কথা বলার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে আমরা সকলেই আগে থেকেই জানি কারণ বাসার সাহেব তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে বরাবরই অনেক বেশি দুঃখ এবং কষ্টের মধ্যে জীবন অতিবাহিত করছে সে আসলে তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে কোনভাবেই মন থেকে মেনে নিতে পারছে না কারণ এতক্ষণে আপনারা হয়তো সকলেই জানেন। সে যে দ্বিতীয়বার বিয়ে করছে সে সম্পর্কে সে এখন পর্যন্ত জানে না কিন্তু মৌসুমী হামিদ এসে বলছে সে নাকি বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী চঞ্চল চৌধুরী এ ব্যাপারে তার বাবাকে আশ্বস্ত করেছে যে দ্বিতীয় মা এসেছে তাতে কোন সমস্যা নেই মূলত বাসার সাহেবের সন্তানেরা এ ব্যাপারটা নিয়ে তেমন কোন মাথা ব্যাথা নেই। এর একটাই কারণ তার দ্বিতীয় মা বলেছে যে তাদের সব ভাইকে বিয়ে করিয়ে দেবে।
বাস্তবতা লক্ষ্য করলে আমরা দেখি যে যখন পিতা-মাতা সন্তানের কথা শোনে না আর যখন সন্তানের পক্ষে অপর কোন মানুষ এসে কথা বলে তখন সন্তানেরা সেই পক্ষের মানুষকে অনেক বেশি ভালোবাসে এবং তাকে কদর করে পরক্ষণে তারা এটা ভুলে যায় যে বাবা-মার থেকে আপন হয়তবা এই পৃথিবীতে আর কেউ নেই। বাসার সাহেব এবং চঞ্চল চৌধুরী আসলে এ ব্যাপারটা নিয়ে কথা বলছিল কিন্তু বাসার সাহেব এ ব্যাপারে একদম হতাশ হয়ে পড়েছে।
আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের এক বোন তাদের বাসায় থাকে কিন্তু তার বোন তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে কোনভাবে মেনে নিতে পারছে না যদিও সে তার ভাইয়ের বোনকে কোনভাবে পরোয়া করে না। এরপরে বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী তার বোনের কাছে এসে কোন একটা ব্যাপার নিয়ে অনেক বেশি ঝগড়া করে কিন্তু যে ব্যাপারটা আসলে বাসার সাহেবের বোন জানেই না। যখন আমরা মানুষেরা একে অপরের বিরুদ্ধে দোষারোপ করি কিন্তু সে আসলে সেই কথাটা বলেছে কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত না হয়ে হয়তোবা আমরা অনেক রকম বড় ঝামেলা করে ফেলি। ঠিক তেমনি ভাবে এখানে বাসা সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী বাসার সাহেবের বোনের কাছে এসে কোন কিছু না বুঝে তার সঙ্গে ঝগড়া শুরু করে আর এটা শুনে বাসার সাহেবের বোন অনেক বেশি রাগান্বিত হয়। রাগান্বিত হবারই কথা যখন কোন একটা ব্যাপারে আমরা কথা বলি না কিন্তু সেই ব্যাপারটা নিয়ে যখন কেউ আমাদের কথা শোনায় তখন রাগ হবে এটাই স্বাভাবিক।
এরপরে বাসার সাহেবের দুই সন্তানকে দেখা যায় যে তারা একে অপরের সঙ্গে মশকরা করছে মূলত বাসার সাহেবের মেজো ছেলে একটা মোটরসাইকেল কিনতে চাচ্ছে আর এটা নিয়ে সে মাঝেমধ্যে স্বপ্ন দেখছে। কিন্তু সে যে মোটরসাইকেল কিনতে চাচ্ছে তার কাছে কোন রকম টাকা পয়সা নেই তার ভাইয়েরা তাকে বলছে যে তার বাবা তাকে টাকা দেবে না কিন্তু সে অগাধ বিশ্বাস নিয়ে বলছে যে বাবা আমাদেরকে বিয়ে করায়নি তাতে কোন দুঃখ নেই কিন্তু এখন একটা মোটরসাইকেল কিনতে চাচ্ছি যদি টাকা না দেয় তাহলে এ বাড়িতে সে নাকি থাকবে না।
আসলে আমরা সন্তানেরা হয়তোবা এমনই যখন বাবার কাছে কোন কিছু চাই এবং বাবা সেটি না দেয় তখন সেটা বাদে বাবার কাছে আবার অন্য কিছু আবদার করি এবং এ কথাই বলেই যে বাবা যদি এটা না দেয় তাহলে বাবার সাথে কথা নেই অথবা এই বাসায় আর থাকবো না। পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের দৃশ্যটা লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এটা একদম বাস্তবতার সঙ্গে মিল রেখে পরিচালক আমাদের মাঝে চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের বড় ছেলে হঠাৎ বাসার সাহেবের রুমে গিয়ে তার বিয়ের ব্যাপারে একটা প্রস্তাব দেয় কিন্তু তার বাবা এ ব্যাপারে বরাবরই তার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে যে সে বেঁচে থাকতে তাদের সন্তানদেরকে সে কখনোই বিয়ে করাবে না। আসলে আমি বাসার সাহেবের সমস্যাটা এখানে কোনোভাবেই বুঝতে পারলাম না যে সন্তানদেরকে বিয়ে করালে তার সমস্যা কি হয়তোবা সে ভেবেছে যে বিয়ে করালে হয়তো বা তার সন্তানেরা আলাদা হয়ে যাবে যার কারণে সে তার সন্তানদেরকে কোনভাবেই বিয়ে দিতে চাচ্ছে না।
পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসা সাহেবের বোন তার বাসা থেকে অন্য একটা বাসায় গিয়ে বসে রয়েছে আর সেখানে হঠাৎ শাহনাজ খুশি এসে হাজির হয়। শাহনাজ খুশি কে দেখে তার বোন বলে যে সে নাকি আর সেই বাড়িতে যাবে না মূলত সে দুঃখ প্রকাশ করছে কারণ বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী তাকে অনেক দুঃখজনক কথা বলেছে যার কারণে বাসে সাহেবের বোন অনেক কষ্ট পাচ্ছে মনে মনে। সত্যি বলতে কষ্ট পাবার কথা যখন কেউ কোন অন্যায় করে না আর অন্যায় না করে তার অনেক কথা শুনতে হয় তখন অনেক বেশি খারাপ লাগে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী এবং তার ছোট মা একটা জায়গায় বসে কথা বলছে মূলত গত পর্ব লক্ষ্য করলে আপনারা দেখবেন যে বাসার সাহেবের ছোট বউকে কারা যেন রাত্রেবেলা হত্যা করার জন্য এসেছিল মূলত সে এটা স্বপ্ন দেখেছিল। আর সেটা ভেবেই সে চঞ্চল চৌধুরীর কাছে বলছে যে তার বাবা এবং তার বোন তাকে হত্যা করার জন্য প্ল্যান করছে। একথা শুনে চল চল চৌধুরী তার ছোটমাকে সান্ত্বনা দিচ্ছে যে এরকম কোন কিছুই হবে না। এখানে মূলত চঞ্চল চৌধুরী তার ছোট মায়ের পক্ষে কারণ তার ছোটমাতাকে বলেছে তাকে সুন্দর মেয়ে দেখে তাকে বিয়ে করিয়ে দেবে যদিও চঞ্চল চৌধুরী নাদিয়াকে অনেক বেশি ভালোবাসে। এখন দেখা যাক যে চঞ্চল চৌধুরীর ভাগ্যে কি রয়েছে সে কি আসলেই নাদিয়াকে বিয়ে করতে পারবে...??
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং (৪১ তম পর্ব) |
রিভিউ এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
You've got a free upvote from witness fuli.
Peace & Love!
বৃন্ধাবন দাশের রচিত নাটক গুলো অসাধারণ হয়।এই নাটক টা অনেক দিন ধরেই দেখচি নিউজ ফিডে খুব দ্রুত দেখা শুরু করবো।অনেক সুন্দর উপস্থাপন করেছেন আপনি ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে বৃন্দাবন রসের রচিত নাটক গুলো সব সময় অনেক বেশি ভালো হয় এর আগেও একটি নাটক দেখেছিলাম আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি অনেকদিন ধরে এই নাটকটা আমাদের মাঝে শেয়ার করে আসছেন। বেশ ভালোলাগে আপনার এই অসাধারণ নাটকটা। যেহেতু নাটকটা খুবই হাসি আনন্দের তাই আমিও বেশ পছন্দ করে থাকি এই নাটক।
অনেকদিন ধরেই এই নাটকটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করে যাচ্ছি আসলে এই নাটকটি একটি ধারাবাহিক নাটক যার কারণে শেষ হতে হয়তো বা অনেক বেশি সময় লাগবে। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আসলে আমি সময় পেলে নাটক দেখে থাকি। বাংলা নাটক গুলো আমার কাছে খুব ভালো লাগে। পূত্রগং নাটকের কিছু পর্ব আমি দেখেছি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। তবে সবগুলো পর্ব দেখতে পারি নাই। আপনার নাটক উপস্থাপন বেশ দুর্দান্ত হয়েছে। নাটকটি দেখে দেখে অনেক কিছুই উপলব্ধি করা যায়। সমাজে অনেক বিষয় এই নাটকের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এত চমৎকার নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
ব্যক্তিগতভাবে আমি চেষ্টা করি দুর্দান্তভাবে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করা যাতে করে আপনাদের বুঝতে অনেক বেশি সুবিধা হয়। সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন পড়ে ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।
খুবই সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ করেছেন আপনি। এই নাটকটি আমি কখনো দেখিনি। তবে আপনার কাছ থেকে এই নাটকের রিভিউ দেখতে পেরে ভালো লাগল। এই নাটকটি আমি দেখে নেওয়ার চেষ্টা করব।
যেহেতু আপনি নাটকটি এখন পর্যন্ত দেখেন নি তাই আমি আপনাকে বলতে চাই খুব শীঘ্রই নাটকটি দেখবেন বলে আশা রাখি। অবশ্যই আপনার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগবে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে দারুন একটি নাটক রিভিউ এর মাধ্যমে শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা নাটকটি দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আপনি একদম ঠিক বলেছেন ভাই বর্তমান সমাজে অনেক ছেলে-মেয়ে আছে বাড়িতে বাবা মায়ের কাছে বিয়ের কথা বলতে পারেনা। তবে নাটকটি সব দিক দিয়ে বর্তমান সময়কে কেন্দ্র করে বেশ দারুন একটি নাটক তৈরি করা হয়েছে।
ভাই এখানে বানান একটু ভুল আছে আশা করি ঠিক করে নিবেন।
খুবই সুন্দর এবং গঠনমূলক একটি মন্তব্য করেছেন আপনার মন্তব্য দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো। গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।