সোনালী ফসলে কৃষকের মুখে হাসি/পর্ব:-০১ |[benificiary ১০% @shy-fox]|

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আজ - ২৬ বৈশাখ | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | সোমবার| গ্রীষ্মকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে সোনালী ধানে কৃষকের মুখে সুন্দর হাসির কিছু মুহূর্ত এবং আজকের সকালটা কি ভাবে কাটালাম সেটাও জানতে পারবেন। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • সকালবেলা মাঠের সুন্দর কিছু মুহূর্ত
  • আজ ২৬ বৈশাখ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  • সোমবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ দুপুর সবাইকে.....!!




Picsart_22-05-09_14-29-53-486.jpg

সুন্দর কিছু অনুভূতির ফটোগ্রাফি

রমজান মাস মাত্র শেষ হয়েছে। এইতো কদিন আগেও বাসার বাহিরে ছিলাম লেখা পড়ার কারণে যদিও এখন লেখাপড়ার প্রায় শেষের দিকে। লেখাপড়া শেষের দিকে বলতে সবেমাত্র ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ হয়েছে এখন আবার কোন এক অজানা উদ্দেশ্যে রওনা করব লেখাপড়া করার জন্য। ঈদ থাকার কারণে বাসায় এসেছি। অনেকদিন বাদে বন্ধুদের সঙ্গে অনেক সুন্দর সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করছি খুবই ভালো লাগছে। যদিও তাদের সঙ্গে তেমন বেশি সময় দিতে পারি না তবে ঈদে সবাই বাসায় থাকার কারণে সবাইকে একত্রে দেখতে পাচ্ছি। সারাদিন তেমন ঘোরাঘুরি করার সুযোগ হয়ে ওঠে না। ঘোরাঘুরি করার জন্য আমরা বিকেলে সময়টা অনেক বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকি। বিকেল সময়টাতে আমরা সব সময় ঘুরাঘুরি করে থাকি তবে যেদিন আমরা বিকেলে ঘোরাঘুরি করতে পারি না সেদিন আমরা সন্ধ্যা থেকে অনেক রাত পর্যন্ত বাইরে কাটাই। ঠিক তেমনি ভাবে কালকে তেমন বিকেলবেলা ঘোরাঘুরি করার সময় হয়ে উঠেনি তাই রাত্রে বেলা অনেক রাত পর্যন্ত বাইরে ছিলাম এবং বাইকে করে অনেক রাত পর্যন্ত ঘুরাঘুরি করেছিলাম। যার কারণে রাতে ঘুমাতে একটু দেরী হয়ে গিয়েছিল। আমি প্রায় রাত তিনটার দিকে রুমে আসি ঘুমানোর জন্য। চুপি চুপি রুমে এসে কোন রকম কথা না বলেই ঘুমিয়ে পড়ি যেহেতু অনেক রাত অব্দি ঘুমিয়েছি সেহেতু ভেবেছিলাম যে, সকালে একটু দেরি করে উঠব। কিন্তু আমার কপালে আর সেটা হলো না সকাল সাড়ে সাতটার দিকে আব্বু ডাকে ঘুম ভাঙলো। আমার দরজার উপরের ধুপ ধাপ শব্দে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল ভাবলাম হয়তো বাড়িতে চোর এসেছে। তড়িঘড়ি করে উঠে বাহিরে গিয়ে দেখি সকাল হয়ে গিয়েছে। ঘুম ঘুম চোখে আব্বুর দিকে তাকিয়ে বললাম কি হয়েছে...?? আব্বুর তো সেই একই কথা নামাজ নাই,কালাম নাই শুধু মরার মত পড়ে পড়ে ঘুমাস। আমি আর আব্বুর কথায় কান না দিয়ে আবারও বিছানার উপর ধপাস করে শুয়ে পড়ি।
আব্বু আমাকে বলল যে,মাঠে ধান কেটে রেখে দিয়েছিলাম অনেকদিন আগে সেই ধান মহিষের গাড়ি করে নিয়ে আসতে হবে,আমার সাথে মাঠে যেতে হবে এখন। ঘুম ঘুম চোখে আব্বুর এই কথা শুনে আমার কাছে মনে হচ্ছিল যেন পৃথিবীর বোঝা আমার উপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কি আর করার আব্বু যেহেতু বলেছে আমাকে যেতেই হবে। পরক্ষণে ভাবলাম যে মাঠে যাই কিছু ফটোগ্রাফি ও করতে পারবো সেই সাথে নিজেদের কাজ হয়ে যাবে। এই কথা ভাবতেই আমার চোখ থেকে ঘুম দৌড়ে পালালো উঠে ফ্রেশ হয়ে রওনা করি মাঠের উদ্দেশ্যে।

IMG20220509064034.jpg

IMG20220509065349.jpg

সকালবেলা মাঠের দৃশ্য
Location
Device :realme 6i
Photo Edit:Snapped

যেহেতু এখন গ্রীষ্মকাল আর এই গ্রীষ্মকালে প্রচণ্ড গরম পরে। প্রচন্ড গরম থাকার কারণে মাঠে টিকে থাকাই মুশকিল হয়ে পড়ে কৃষকদের। এটা আমি অনেক আগে থেকেই জানি যে এই সময়টাতে প্রচন্ড গরম থাকে যার কারণে বেশি সকাল হয়ে গেলে মাঠের টিকতে পারবো না সূর্যের প্রচণ্ড তাপে অতিষ্ঠ হয়ে পড়বো। যার কারনে আমি ভাবছিলাম যে যত তাড়াতাড়ি কাজ শেষ করা যায় তত ভালো। আমি যখন মাঠের উদ্দেশ্যে রওনা করি তখন সূর্য উঠে গিয়েছিলো কিন্তু বড় একটা মেয়ের থাকার কারণে সূর্যের কিরণ পড়ছিলো না। সকালবেলা বেশ ভালই লাগছিল মাঠে যেয়ে। আপনারা যদি কখনো সকালবেলা মাঠে না যান তাহলে বুঝতেই পারবেন না যে সকাল বেলা মাঠ কতটা সুন্দর হয়ে থাকে। শিশির ভেজা ঘাসের উপর দিয়ে খালি পায়ে হেঁটে যাওয়ার মজাই আলাদা। যখন আপনার পায়ের সাথে শিশির ভেজা ঘাস লাগবে তখন শরীরের মধ্যে কেমন যেন একটা অন্যরকম ঝাঁকুনি দেবে যে অনুভূতিটা আপনি কখনোই পাবেন না অন্য কোন জায়গাতে। আমি শিশির ভেজা ঘাসের উপর দিয়ে হেটে হেটে যাচ্ছিলাম এবং মাঝে মাঝে ফটোগ্রাফিও করছিলাম। এই সকালে যারা মাঠে গিয়েছে তারা আমার এরকম ফটোগ্রাফি করা দেখে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিল। তারা এটা ভাবছিল যে এই ছেলেটা এত ফটোগ্রাফি করছে কেন। এত ফটোগ্রাফি করে কি বা করবে..!! কিন্তু তারা তো আর এটা জানে না যে আমি এই ফটোগ্রাফি করল আপনাদের মাঝে শেয়ার করব। যাইহোক আমি তাদের পাত্তা না দিয়ে নিজের কাজ করছিলাম।

IMG20220509064800.jpg

IMG20220509064350-01.jpeg

IMG20220509064547-01.jpeg

সকালবেলা মাঠের দৃশ্য
Location
Device :realme 6i
Photo Edit:Snapped

হাঁটতে হাঁটতে আমি প্রায় আমাদের জমির কাছে চলে এসেছিল। আমার মত যারা চালাক চতুর মানুষ তারা এই সকালে ঠিকই মাঠে চলে এসেছে 😀 কারণ তারা এটা জানে যে একটু পরে প্রচন্ড রোদ পড়বে মাঠে টিকে থাকা মুশকিল হয়ে পড়বে। যার কারণে তারা খুব সকাল সকাল মাঠে এসে গিয়েছে তাদের কাজকর্ম করার জন্য। যদিও আমি যখন মাঠে পৌঁছায় তখন দেখি অনেকেই মাঠে চলে এসেছে। তাদের হেঁটে হেঁটে গল্প করতে করতে মাঠে যাওয়ার কয়েকটি ফটোগ্রাফি আমি আমার মুঠোফোনে ধারণ করেছিলাম সেই ফটোগুলো আমি আপনাদের মাঝে উপরে শেয়ার করেছি। রাস্তা দিয়ে হাঁটছিলাম আর মনে মনে ভাবছিলাম যে যদি আমি এই সকালবেলা মাঠে না আসতাম তাহলে হয়তো এত সুন্দর সুন্দর দৃশ্য দেখতে পারতাম না কখনোই। যদিও ঘুমের কিছুটা ব্যাঘাত ঘটেছে কিন্তু সকাল সকাল হাঁটাহাঁটি করতে খুবই ভালো লাগছে বিশেষ করে শিশির ভেজা ঘাসের উপর হাঁটতে অনেক বেশি ভালো লাগে। এত সুন্দর অনুভূতি নিজের কাছে দেখে মনে হচ্ছে যেন প্রতিদিন সকালবেলা এরকম শিশির ভেজা ঘাসের উপর হাঁটাহাঁটি করি। যাই হোক রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় আমি কিছু ফটোগ্রাফি করেছিলাম এখন সেই ফটোগ্রাফি বলি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব।

IMG20220418172649.jpg

IMG20220418172602.jpg

রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় আমি রাস্তার পাশে এরকম দুটি কচুরিপানার ফুল দেখেছিলাম। কচুরিপানার ফুল দুটি ধান গাছের পাশেই ফুঠে আমার দিকে তাকিয়ে ছিল। আমি তাদের তাকানো দেখে আর স্থির থাকতে পারলাম না তাই যে তাদের ছবি তুলে ফেলি😃

IMG20220402105137.jpg

এটাকে আমাদের গ্রাম বাংলার ভাষায় এক ধরনের ঘাস বলা হয় কিন্তু এই ঘাসের নাম আমার এখন মনে নেই। এই ঘাস আকারে অনেক বড় হয় এবং যখন এই ঘাসের গাছ বড় হয়ে যায় তখন মাঝ দিয়ে শীষ বের হয়। জেএসএস দেখতে অনেকটা ভুট্টা গাছের শিষের মত।

IMG20220509073349-01.jpeg

এই সেই সোনালী ফসল। গ্রাম বাংলার কৃষকরা অনেক কষ্টের পরে এরকম তাদের নিজেদের জমিতে ধান জন্মায়। এই ধান বিক্রি করে এবং এই ধান থেকে যে চাউল উৎপাদন হয় সেটা খেয়ে তারা বেঁচে থাকে। এবার গ্রাম বাংলার কৃষকের জমিতে ধানের ফলন খুবই ভাল হয়েছে যেটা আমি মাঠে গিয়ে ই দেখতে পেরেছি। আমি এরকম ফটোগ্রাফি আরো কয়েকটি করেছিলাম দ্বিতীয় পর্বে আমি সেগুলো শেয়ার করব আপনাদের মাঝে।

মাঠে যাওয়ার মুহূর্তে কিছু ফটোগ্রাফি
Location
Device :realme 6i
Photo Edit:Snapped

রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় আমি এরকম কিছু ফটোগ্রাফি করেছিলাম যদিও ফটোগ্রাফি করার সময় তেমন বেশি ছিল না কারণ সাথে আব্বু ছিল। যার কারণে আমার তার সঙ্গে হেঁটে হেঁটে যেতে হচ্ছিল। তবুও আমি কিছু কিছু সময় নিজে নিজে ফটোগ্রাফি করেছি। তারপরে হাঁটতে হাঁটতে আমি জমিতে গিয়ে কিছুটা সময় কাজ করেছিলাম। এবং কি কি কাজ করেছিলাম সেগুলো আমি সামনের পোস্টে দ্বিতীয় কোন পর্বে আপনাদের মাঝে শেয়ার করবে। আপনারা কেউ ধৈর্য হারা হবেন না অবশ্যই আমি খুবই চমৎকার ভাবে আপনাদের মাঝে সোনালি ফসলে কৃষকের মুখে হাসি দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে হাজির হব। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং পরিবারের সাথেই থাকুন সেই সাথে প্রিয় মানুষটিকে হ্যাপি রাখার চেষ্টা করুন সব সময়। ধন্যবাদ সকলকে.....!!



আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন

ছবির বিবরণ
বিভাগসকালবেলা মাঠ ভ্রমণের মুহূর্ত ।
ডিভাইজRealme 6i
বিষয়সোনালি ফসলে কৃষকের মুখে হাসি পর্ব প্রথম।
কারিগর@jibon47
অবস্থানসংযুক্তি

Sort:  
 2 years ago 

আমাদের দেশে প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ গ্রামে বাস করে। তার মধ্যে বেশির ভাগই কৃষি কাজ করে জীবিকা নির্বাহ কর। আপনি ঠিকই বলেছেন কৃষকরা কিন্তু খুবই চালাক সকাল-সকাল মাঠে যায় যাতে সূর্যের তাপ তাদের গায়ে একটু কম পড়ে। কচুরিপানা, ধানের শীষ, সকালবেলার মাঠ সবগুলো ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর বর্ণনার মাধ্যমে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

আপনি আমার এই পোস্ট খুবই চমৎকার ভাবে পড়েছেন যার কারণে আপনি অনেক চমৎকার একটি মন্তব্য করতে পেরেছেন এটা দেখে খুবই ভালো লাগলো গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

 2 years ago 

আপনি বিকালে ঘুরতে ভালোবাসেন আর আমি রাতে। বাইক নিয়ে রাতে ঘুরতে আমার অনেক ভালো লাগে। অন্যরকম একটা অনুভূতি কাজ করে। আর আসলে বাড়িতে গেলে বাবা মা এর কথা শুনতে হয় টুকটাক। খুব ভালো লাগলো ভাই আপনার পোস্টটি পরে। খুব সুন্দর করে সব কিছু তুলে ধরেছেন। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।

 2 years ago 

বাবা-মার কথা শুনি তবে মাঝে মাঝে একগুঁয়েমি একটু বেশি হয়ে যায়। বিকেল সময়টাকে আমি ঘুরাঘুরির জন্য বেছে নিয়েছি। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

 2 years ago 

বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। বাংলাদেশের প্রধান চাষাবাদ হলো ধান চাষ ।যেটা বর্তমান সময়ে সোনালী রূপে ধারণ করে ।সেই সম্পর্কে অনেক কিছুই বলেছেন ভালো লাগলো।

 2 years ago 

আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য শুভেচ্ছা রইল আপনার প্রতি

কৃষকের মুখে সর্বদা হাসি ভরে থাক
এই কামনা করি।
সুন্দর করে তুলেছেন
ছবি অনেক ধৈর্য্য ধরি ।

 2 years ago 

কৃষকের মুখে হাসি ফুটে থাকা আমিও সর্বদা এই কামনা করে থাকি আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

আসলেই ভাই একদম ঠিক বলেছেন এই রোদে কৃষকের মাঠে কাজ করা অনেক বেশি কষ্টের হয়ে পড়ে। আর যে কথাটা না বললেই নয় সেটা হল আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু খুবই সুন্দর লাগছে। আসলে গ্রামবাংলার এরকম দৃশ্য দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগে।

 2 years ago 

আমার এই পোষ্টের ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে এটা জেনে আমি অনেক আনন্দিত। চেষ্টা করেছি আপনাদের মাঝে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করার জন্য আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

 2 years ago 

ভাইয়া আপনার আব্বু বকা দেওয়ার পরেও আপনি বিছানায় গিয়ে শুয়ে গিয়েছেন 😕। নামাজটা আর আদায় করা হলেনা। যাইহোক এখন ফটোগ্রাফি মধ্যে আসি ,,,আমিও বাহিরে ফটোগ্রাফি করতে গেলে মানুষ এভাবে হা করে তাকিয়ে থাকে। বিশেষ করে ফ্রেন্ডরা কোথাও ঘুরতে গেলে তারা থাকে তাদের ছবি তোলায় ব্যস্ত আমি থাকি বিভিন্ন সুন্দর জিনিসের ফটোগ্রাফি নিয়ে ব্যস্ত। আপনার এই সোনালী ফসল এর ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে আর কচুরিপানা ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

 2 years ago 

আপনার অভ্যাস এর সঙ্গে আমারও কিছুটা মিল আছে দেখছি বন্ধুদের সঙ্গে কোথাও ঘুরতে গেলে আমিও সবসময় ফটোগ্রাফি করায় ব্যস্ত থাকি। এই নিয়ে শুরু হয়ে যায় দফায় দফায় ঝগড়া হাহাহা। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

 2 years ago 

আপনার ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে প্রতিবারের মতো এবারও অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। মেঘলা আকাশ এর ছবি গুলো বেশি সুন্দর ছিল।

 2 years ago 

যদিও এটা কোন ফটোগ্রাফিক পোস্ট ছিলো না তবে আপনি আমার ফটোগ্রাফির প্রশংসা করেছেন জেনে ভাল লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

আমার আর আপনার আপনার অবস্থা দেখছি একই। আমাকে ও আব্বু প্রতিদিন এসে এই লেকচার দিয়ে জায়া আমি একান দিয়ে শুনে ওকান দিয়ে বের করে দেই😁।
তবে যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দুর্দান্ত ছিল।গ্রামীণ পরিবেশের এরকম ফটোগ্রাফি দেখতে ভালই লাগে ।

 2 years ago 

মাঝে মাঝে লেকচার গুলো শুনতে অনেক বেশি ভালো লাগে তবে এই লেকচারগুলো খুব মিস করবো একটা সময়। ফটোগ্রাফি গুলো ভাল লেগেছে এটা জেনে খুশি হলাম

 2 years ago 

ঠিক সোনালি ফসলেই যেনো কৃষকের হাসি। সকাল বেলা গ্রামের মাঠ গুলা তে যেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। বিশেষ করে শীতের সময়। প্রচুর মজা করা যায়। আপনার তোলা ছবি গুলো সুন্দর ছিলো খুব।

 2 years ago 

আপনি একদম সত্য কথা বলেছেন শীতকালে কৃষকের ফসল দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগে তবে আমি মাঝে মাঝে মন ভালো করার জন্য বিকেলে মাঠে যাই। ধন্যবাদ আপনাকে

 2 years ago 

ভাই শুরুতেই বলি বাবা মা যে আপনার জীবনে কি, বেঁচে থাকতে তা আপনি কখনোই পুরোপুরি অনুভব করতে পারবেন না। মাত্র কয়েক বছর আগে দেরিতে ঘুম থেকে উঠলে আমাকেও বাবার বকা ঝকা শুনতে হতো কিন্তু তিনি আজ আর নেই। যাই হোক আপনাদের এলাকাটি খুবই সুন্দর। এত বড় ফসলের মাঠ আমি বহুদিন দেখিনা। অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে পোস্ট এর আকৃতি আরেকটু ছোট করার জন্য অনুরোধ রইল। তাহলে পড়তে সুবিধা হয়। ভালো থাকবেন ভাই

 2 years ago 

আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ তা'আলা যেন আপনার বাবাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন সেই সাথে তার সকল গুনাহ মাফ করে দেন আমীন।

আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

 2 years ago 

আমিন। আপনার বাবাকেও আল্লাহতালা সুস্থ, শান্তিময় আর দীর্ঘ জীবন দান করুন।

Coin Marketplace

STEEM 0.19
TRX 0.14
JST 0.030
BTC 60035.79
ETH 3187.54
USDT 1.00
SBD 2.45