"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-০২নাটক রিভিউ [benificiary ১০% @shy-fox]|
আজ - ০৬ কার্তিক | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | শনিবার| হেমন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- নাটক রিভিউ
- আজ ০৬ষ্ঠ কার্তিক, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ২০ মিনিট ২৫ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ০২ রা আগষ্ট, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ০২ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
আমি গত সপ্তাহে আপনাদের মাঝে পিতা বনাম পুত্রগণ এই নাটকের প্রথম পর্ব শেয়ার করেছিলাম। আমি আপনাদেরকে বলেছিলাম খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে হাজির হব। আসলে আমি এই মনে মনে ভেবে রেখেছি আমি প্রতিটা সপ্তাহে এই নাটকের একটি করে পর্ব আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আজ আমি আপনাদের মাঝে দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে হাজির হয়েছে।
প্রথম পর্বে শেষ হয়েছিল, বাসার সাহেব তার পুত্রদের বিবাহ দেন না এবং তার পুত্ররা বিবাহের জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়েছে। শেষ পর্যায়ে এসে ছেলেদেরকে খুশি করার জন্য বাসার সাহেব তাদের কাছে গিয়ে বলে ঠিক আছে তোমাদের বিয়ে দেওয়া হবে। যদিও এটা ছিল তার কথার কথা মাত্র পুত্রদেরকে খুশি করার জন্য সে এমন কথা বলেছে। কিন্তু তার মনের মধ্যে এখনো বিয়ে না দেওয়ার ফন্দি চেপে বসেছে।
প্রথম পর্বের শেষ অংশের দৃশ্য।
দ্বিতীয় পর্বের শুরুতে চঞ্চল চৌধুরী এবং তার ছোট ভাই একই খাটের উপর বসে থাকে। এবং তার অপর ভাই গুলো যার যার খাটের উপর বসে থাকে কিন্তু তার বড় ভাই তার নিজস্ব খাটের উপর শুয়ে থাকে। গত পর্বে চঞ্চল চৌধুরীর বাবা বাসার চৌধুরী তাকে বলেছিল তার জন্য নতুন একটি চোখের ব্যবস্থা করে দেবে, যাতে করে তার ছোট ভাইয়ের সঙ্গে যেন তার ঘুমাতে না হয়। মূলত তার ছোট ভাই তার সঙ্গে ঘুমায় এবং রাত্রেবেলা তার শরীরের উপর পা তুলে দেয় এতে চঞ্চল চৌধুরী অনেক বেশি রাগান্বিত হয়। চঞ্চল চৌধুরী তার সঙ্গে কোনমতেই ঘুমাতে চায় না। এরপরে তার বড় ভাই চঞ্চল চৌধুরীকে জিজ্ঞেস করে যে তোর চৌকি এসেছে নাকি..?? তখন চঞ্চল চৌধুরী বলে যে না বড় ভাই এখন পর্যন্ত চৌকি আসেনি। তার বড় ভাই তাকে বলে বাবা তোকে বোকা বানিয়েছে তোর চৌকি কখনোই আসবেনা। শুধু শুধু আমাদের আন্দোলন বন্ধ করে দিলি। এরপরে তার মেজ ভাই তাকে বলে যে আপনি বড় ভাই হয়ে আমাদেরকে এখন পর্যন্ত বিয়ে দিতে পারলেন না তাহলে আপনি কেমন বড় ভাই কেমন আন্দোলন করলেন। তখন তার থেকে যেটা ছোট সে বলে ঠিক আছে আপনি তো আমার বড় ভাই আপনি এই দায়িত্ব নেন, আপনি এই দায়িত্ব নিয়ে আমাদের সকলকে বিয়ে দিয়ে দেন দেখি আপনি কেমন পারেন। তার এই কথায় সকলেই সম্মতি দেয়। এই কথা শুনে তার সেজো ভাই খুবই বিপদে পড়ে যায়। এরপরে তারা ক ভাই বিয়ে নিয়ে সামান্য কথা কাটাকাটি করে যে যার মত ঘুমিয়ে পড়ে।
সে রাত্রে বাসার সাহেব তার রুমে ঘুমিয়ে থাকে। এদিকে বাসার সাহেবের স্ত্রী অনেক আগেই মারা গিয়েছে। সে স্বপ্নে দেখে তার স্ত্রী এসে তার গলায় চাপ দিয়ে ধরে। সে কিছুটা সময় চিৎকার করতে করতে একটা সময় লাফ দিয়ে ঘুম থেকে উঠে পড়ে। ঘুম থেকে উঠে এসে পানি খায় এবং সোফার উপরে বসে থাকে।
এর পরের দিন সকাল বেলা চঞ্চল চৌধুরী তাদের পুকুর ঘাটে গিয়ে বসে থাকে। সেখানে অনেকেই তাদের দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম করে থাকে, এই যেমন ধরুন থালা বাটি পরিষ্কার করা কাপড় ধোয়া এরকম অনেক কাজ তারা সেই পুকুরের পানি দিয়ে করে থাকে। কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী সেই পুকুর ঘাটে গিয়ে বসে থাকে হঠাৎ সেখানে শিরিন আলম এসে হাজির হয় গোসল করার জন্য। কিন্তু সে চঞ্চল চৌধুরীকে বসে থাকতে দেখে তার কাছে চলে যায় এবং সেখানে গিয়ে বলে কি ব্যাপার তুমি এখানে বসে আছো কেন। তার সঙ্গে চঞ্চল চৌধুরীর কথা কাটাকাটি হয় এবং চঞ্চল চৌধুরী বলে আমার বাপের পুকুরে ঘাটে আমি বসে আছি, তোর ইচ্ছা হয় এখানে গোসল কর না হলে এখান থেকে যা। এই কথা শুনে শিরিন আলম তার সঙ্গে রাগারাগি করে সেখান থেকে চলে আসে।
এরপরে শাহনাজ খুশি গ্রামের রাস্তা দিয়ে হাঁটতে থাকে। মূলত সে তার বাবার এলাকায় এসেছে তার ছেলের সুন্নতে খাতনা উপলক্ষে সবাইকে দাওয়াত করতে। মূলত শাহনাজ খুশি বাসার সাহেবের বড় ছেলের সঙ্গে প্রেম করত কিন্তু বাসার সাহেব তার ছেলেদের বিবাহ না করানোর কারণে খুশির ভাবে অন্যত্র তাকে দিয়ে দিয়েছে। এরপরে রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় বাসার সাহেবের মেজো ছেলের সঙ্গে তার দেখা হয় এবং তার সঙ্গে তার কথা হয়। কথা বলার এক পর্যায়ে এখান থেকেই জানতে পারি যে শাহনাজ তার গ্রামে এসেছে সবাইকে দাওয়াত করার জন্য।
এরপরে শিরিন আলম রাস্তা দিয়ে চলে যায় হঠাৎ করে নাদিয়া গোসল করার জন্য পুকুর পাড়ের উদ্দেশ্যে রওনা করে। শিরিন আলমকে দেখে না দিয়ে জিজ্ঞেস করে কি ব্যাপার গোসল না করে চলে গেলে কেন, তখন সে চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে ঘটে যাওয়া পুরো ঘটনাটি তাকে শোনায় এবং এটা শুনে না দিয়া খুবই রাগান্বিত হয় এবং বলে চল আমার সঙ্গে দেখি কি বলে। তারপরে সে পুকুর ঘাটে গিয়ে দেখে চঞ্চল চৌধুরী দাঁড়িয়ে আছে এবং তার সঙ্গে কথা বলে। দুজনের মাঝে এ কথা কাটাকাটি হয় একপর্যায়ে চঞ্চল চৌধুরী তাকেও একই কথা বলে আমার বাপের পুকুর আমি এখানে থাকবো তোদের ইচ্ছা হয় গোসল করে না হয় বাসায় চলে যায়। এই কথা শুনে নাদিয়া রহমান তাকে ধাক্কা মেরে পুকুর থেকে ফেলে দেয়। চঞ্চল চৌধুরী পানিতে পড়ে ডুবে যেতে থাকে, এটা দেখে শিরিন আলম তাকে বলে সে হয়তো সাঁতার জানে না সে মারা যাচ্ছে। এই কথা শুনে নাদিয়া রহমান তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে।
এরপরে চঞ্চল চৌধুরীর বাবা বাসা সাহেব তার বাড়িতে বসে থাকে মনমরা হয়ে। তার মুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছে সে অনেক বেশি চিন্তিত। হঠাৎ করে তার বোন এসে দেখে জিজ্ঞেস করে কি ব্যাপার ভাইজান আপনার কি শরীর খারাপ করেছে আপনার মুখ ফ্যাকাসে হয়ে গিয়েছে কেন। তখন তার বাবা তাকে বলে যে গতরাতে খুবই খারাপ একটা স্বপ্ন দেখেছি, তখন তার বোন তাকে বলে স্বপ্ন দেখেই এই অবস্থা তাহলে যদি বাস্তবে এমন ঘটনা ঘটত তাহলে তো আপনাকে অনেক আগেই মারা যাওয়া লাগত। ভাইয়ার ফোন এরকম কথা বলতে বলতে হঠাৎ সময় একটা কান্না শব্দ ভেসে আসে, কান্নাটা ছিল চঞ্চল চৌধুরীর সে কান্না করতে করতে তার বাবা এবং ফুফুর কাছে এসে বলে যে নাদিয়া রহমান তাকে ধাক্কা দিয়ে পুকুর ঘাট থেকে ফেলে দিয়েছে। এটা শুনে তার ফুফু অস্থির হয়ে যায় এবং তাকে বলে যে তুই শুকনা কাপড় পড়ে আয় ব্যাপারটা একটু পরে দেখছি।
এরপরে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় শাহনাজ খুশি এবং তার ভাইয়ের সাথে বাসার সাহেবের সেজো ছেলের দেখা হয়। তার সেজো ছেলের সঙ্গে শাহনাজ খুশি কিছুটা সময় গল্প করে এবং বলে কি ব্যাপার তুই তো বুরা হয়ে গিয়েছিস এখন পর্যন্ত বিয়ে করলি না। তখন সে বলে তুই যদি সেই সময় আমার ভাইকে বিয়ে করতে তাহলে এখন হয়তো আমাদের কোন একটা গতি হত কিন্তু ভাই বিয়ে করছে না যার কারণে আমরাও বিয়ে করতে পারছি না। তখন শাহনাজ খুশি বলে তোর বাপ মারা যাওয়ার পরে তোরা বিয়ে করিস। তখন সে বলে তুই বলছিস মরার কথা আজ পর্যন্ত কখনো শরীর খারাপ হয় দেখলাম না। এর মাধ্যমেই দ্বিতীয় পর্ব শেষ হয়ে যায়। আশা করছি এই দ্বিতীয় পর্বটি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লেগেছে। খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে তৃতীয় পর্ব নিয়ে হাজির হব। সতী বলতে গ্রামের এরকম ছোট ছোট বাস্তব চিত্রগুলো এই নাটকের মাধ্যমে তুলে ধরেছে বিধায় নাটকটি আমার কাছে খুবই ভালো লাগছে।
শিক্ষণীয় দিক-
এই নাটক থেকে আমরা এটাই শিক্ষা গ্রহণ করলাম যে সন্তানদের বয়স হওয়া মাত্রই তাদেরকে বিয়ে দিয়ে দিতে হবে। কারণ যখন তার বিয়ের বয়স হয়ে যায় তখন যদি তাকে বিয়ে দেয়া না হয় তাহলে সে সেটা নিয়ে অনেকের সাথে সমালোচনা করে। তাদেরও মন খারাপ হয় কিন্তু তারা হয়তো বাবা-মার মুখের দিকে তাকিয়ে মুখ ফুটে সেই কথাটা বলতে পারে না তাদের সামনে। এই ব্যাপারটা সকলেরই বোঝা উচিত সকল মা বাবার এই বিষয়ে জ্ঞান থাকা উচিত বলে আমি মনে করি। যখন তাদের পর্যাপ্ত বয়স হওয়ার পরেও বিয়ে দেওয়া হয় না তখন তারা নিজের অজান্তেই বাবা-মায়ের মৃত্যু কামনা করে। এ ব্যাপারটা আসলেই অনেক বেশি কষ্টসাধ্য।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত চমৎকার একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। তার এই নাটকের মাধ্যমে আমরা অবশ্যই ভালো কিছু আশা করব এবং ভালো একটা জ্ঞান নিতে পারব বলে আশা রাখি। যদিও এই নাটকটা অনেকগুলো পড়বে ভাগ করা হয়েছে আমি ইউটিউবে দেখেছি প্রায় 60 পর্বের ও বেশি এই নাটক। আমি ভেবে নিয়েছি আপনাদের মাঝে প্রতিটি পর্ব শেয়ার করব একে একে। কেউ ধৈর্যহারা হবেন না আশা করি।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং (দ্বিতীয় পর্ব) |
রিভিউ এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
চঞ্চল চৌধুরী নাদিয়া এদের নাটক আমার এমনিতেই অনেক ভালো লাগে। আর এই নামটি আমি দেখেছি। আপনি অনেক সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন।
আমার কাছে চঞ্চল চৌধুরীর নাটক বরাবরি অনেক বেশি ভালো লাগে চঞ্চল চৌধুরী মানে যেন বাজিমাত। নাদিয়ার নাটক ও আমার কাছে খুবই ভালো লাগে বিশেষ করে তার চেহারাটা অনেক বেশি মিষ্টি এবং অভিনয় অনেক সুন্দর।
প্রতিনিয়ত সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
পিতা বনাম পুত্রের নাটকটির রিভিউ প্রথম পর্ব আমি পড়েছিলাম। কাহিনীটি ভীষণ সুন্দর আর চঞ্চল চৌধুরীর নাটক মানে একটু অন্যরকম সুন্দর্য। হাসি আনন্দ বেদনা গুলোকে খুব চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারে চঞ্চল চৌধুরীর নাটকে। এই নাটকটি ধারাবাহিক নাটক তাই নিশ্চয়ই রিভিউ শেষ করতে অনেক সময় লাগবে।
আপনি আমার রিভিউ কি তো নাটকের প্রথম পর্ব খুবই চমৎকার একটি মন্তব্য করেছিলেন। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে দ্বিতীয় পর্বের সুন্দর মন্তব্য দেখে খুবই ভালো লাগলো। হ্যাঁ এই নাটকটি ধারাবাহিক নাটক শেষ হতে অনেক সময় লাগবে।
যে নাটকে চঞ্চল চৌধুরী আছে অবশ্যই সে নাটকটা মনমুগ্ধকর হবে। অবশ্যই নাটকটা আমি কিছু অংশ দেখেছি তাই এটা বলতে পারি নাটকটা হাজার হাজার দর্শকের মন মুগ্ধ করেছে। খুবই ভালো লেগেছে আপনার এই নাটকটি দেখেন।
সত্যি বলতে এটাই হচ্ছে নাটকের মূল আকর্ষণ চঞ্চল চৌধুরীর যে এই নাটক বা মুভি করে না কেন সেটা অনেক বেশি সুন্দর এবং বাজিমাত হয়। আসলে তার অভিনয় অন্য সবার থেকে আলাদা সবসময় ই অনেক সুন্দর অভিনয় করে থাকে।