"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৫৯//নাটক রিভিউ
আজ--২৭ মাঘ| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | শীতকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৫৯)
- আজ ২৭শ মাঘ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৫৮ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ২৩-ই অক্টোবর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৫৯ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৯ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, আরফান রাতের বেলা গামছা দিয়ে মুখ আড়াল করে গিয়েছে নাদিয়ার বাড়ি। সে রাতের বেলা নাদিয়াদের বাসায় কেন গিয়েছে সেটা এতক্ষণে হয়তো বা আপনারা বুঝতেই পেরেছেন। সে কবিরাজ এর কাছ থেকে নাদিয়াকে ব্ল্যাক ম্যাজিক করার জন্য পুতুল নিয়ে এসেছে এবং কবিরাজ তাকে যেরকম ভাবে পুতুলগুলো মাটিতে পুঁতে দিতে বলেছে সে ঠিক সে রকম ভাবেই মাটিতে পুঁতে দিচ্ছিল হঠাৎ করেই কোন একটা শব্দে নাদিয়া বাহিরে চলে আসে। যেহেতু আরফানের মুখ ঢাকা ছিল যার কারণে সে তাকে চিনতে পারেনি পরে সে চোর বলে চিল্লাতে শুরু করে ঠিক তখনই তার বাবা বের হয়ে আসে আর আরফান দোর দিয়ে সেখান থেকে চলে যায়। কিন্তু পড়ে থাকা পুতুলগুলো দেখে নাদিয়া বুঝতে পারে যে এটা আরফান ছিল এবং তাকে ব্ল্যাক ম্যাজিক করার জন্য পুতুল নিয়ে এসেছে।
ভালোবাসা পাবার জন্য আরফান যে কতটা মরিয়া হয়ে উঠেছে সেটা এই অংশটা লক্ষ্য করলেই বোঝা যায় সে আসলে নাদিয়াকে সত্যিকার অর্থে ভালোবাসা কিন্তু এসব ব্ল্যাক ম্যাজিক করে কি আর ভালোবাসা আদায় করা যায় আপনারাই বলুন..?? মন থেকে যদি ভালোবাসা না আসে তাহলে ব্ল্যাক ম্যাজিক করে সেই মন কতদিন নিজের আয়ত্তে রাখা সম্ভব..?? হয়তোবা কিছুদিনের জন্য অন্যের মনকে নিজের হাতে রাখা সম্ভব তবে নির্দিষ্ট একটা সময় পড়ে কিন্তু আর সেটা থাকে না।
এর পরের অংশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী এবং তার বোন এবং তার বোনের জামাই একটা জায়গায় বসে একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে এদিকে চঞ্চল চৌধুরীর বোন অনেক বেশি রাগান্বিত সেই সাথে চঞ্চল চৌধুরীর দুলাভাই আরও বেশি রাগান্বিত কারণ চঞ্চল চৌধুরী তার বোনের সঙ্গে কিছুদিন আগে খুবই খারাপ ব্যবহার করেছে। যদিও খারাপ ব্যবহার করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে কারণ চঞ্চল চৌধুরীর বোন তার ছোট আম্মার সঙ্গে একটু খারাপ ব্যবহার করেছে সেই সাথে তার মায়ের গহনাগুলো আত্মসাৎ করার চেষ্টা করেছিল কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী সেটা বুঝে গিয়ে তার বোনকে ভালোভাবে একটু শাসিয়েছিল। যার কারনে চঞ্চল চৌধুরীর বোন অনেক বেশি রাগান্বিত। এদিকে চঞ্চল চৌধুরীর বাবা চঞ্চল চৌধুরীর জামাই এর উপর ১৪৪ ধারা জারি করেছে যাতে করে তার জামাই যেন তার বাড়িতে না আসে।
তারপরেও তার জামাই তার বাড়িতে এসেছে আর এটা নিয়ে চঞ্চল চৌধুরী তার বোনের জামাইকে বলে যে আপনি আমার সাথে এরকম খারাপ ব্যবহার করলে বাবার সঙ্গে আমি একমত হয়ে আপনাকে এই বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেব, এ কথা শুনে চঞ্চল চৌধুরীর দুলাভাই খুবই ভয় পেয়ে যায়। মূলত এখানে চঞ্চল চৌধুরী তার ছোট মায়ের পক্ষে সবসময়ই কথা বলে এবং সে তার ছোট মাকে খুবই পছন্দ করে ছোট মায়ের কেউ কিছু বললে চঞ্চল চৌধুরীর সহ্য হয় না বোঝাই যাচ্ছে। যদিও চঞ্চল চৌধুরী তার ছোটমাকে পছন্দ করার কারণ রয়েছে কারণ তার ছোট মা তাকে বলেছে যে সে তাকে নাদিয়ার সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দেবে, আর এটা ভেবেই চঞ্চল চৌধুরী বরাবরই তার ছোট মায়ের পক্ষে কাজ করে।
এদিকে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে শাহনাজ খুশির উপর অনেক বেশি রাগান্বিত কারণ শাহনাজ খুশি ইতোমধ্যে তার প্রাক্তন প্রেমিক বাসার সাহেবের বড় ছেলেকে নিয়ে যেতে চেয়েছে তার ননদের সঙ্গে দেখা করানোর জন্য। আর এটা কোনভাবে বাসা সাহেবের মেজ ছেলে বুঝতে পেরেছে এবং যার কারণে সে শাহনাজ খুশির কাছে এসে অনেক বেশি রাগারাগি করছে যে কেন সে তার বড় ভাইকে নিয়ে তার ননদের কাছে যাচ্ছে দেখা করানোর জন্য। এদিকে বাশার সাহেবের মেজো ছেলে শাহনাজ খুশির ননদকে অনেক বেশি পছন্দ করে ফেলেছে তাকে না দেখেই ঠিক তেমনি ভাবে সাহানাজ খুশি ও চায় যে বাসার সাহেবের বড় ছেলের সঙ্গে তার ননদের বিয়ে দিতে কিন্তু দুই ভাইয়ের এরকম মনোমালিন্য সেই শুরু থেকেই চলে আসছে। আসল ব্যাপারটা হচ্ছে যে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে সে বিয়ে করতে অনেক বেশি আগ্রহী এবং সে বিয়ে করতে চায় খুব দ্রুতই কিন্তু বাসার সাহেবের জন্য সেটা কোনোভাবেই সম্ভব হচ্ছে না।
এরপর লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, চঞ্চল চৌধুরী এবং তার ছোট আম্মা একে অপরের সঙ্গে কথা বলছেন মূলত তাদের কথা ছিল তার বোনকে নিয়ে। এদিকে চঞ্চল চৌধুরীর বোন তার ছোট মায়ের কাছে গিয়ে তার বাবার বাড়ি ঠিকানা জানতে চেয়েছে যদিও চঞ্চল চৌধুরীর ছোট আম্মা তার বাবার বাড়ি ঠিকানা তাকে দেয় নি কোন ভাবে এবং চঞ্চল চৌধুরীও তাকে বলে দিয়েছে কোন ভাবেই ঠিকানা দেওয়া যাবে না। মূলত চঞ্চল চৌধুরী এখানে তার ছোট মায়ের পক্ষে কাজ করে সব সময় সে তার ছোট মাকে সব রকম বিপদ থেকে রক্ষা করে এবং সেই সাথে তার ছোট মায়ের সঙ্গে অনেক রকম পরিকল্পনা করে। এদিকে তার ছোট মা চঞ্চল চৌধুরীকে অনেক বেশি ভালবাসে এবং তাকে অনেক বেশি বিশ্বাস করে যার কারণে চঞ্চল চৌধুরীর কাছে সব রকম কথা বলে দেয়।
বাস্তবিক অর্থে এখন পর্যন্ত বুঝতে পারলাম না যে আসলে এই মৌসুমী হামিদকে বাসার সাহেব সত্যি সত্যিই বিয়ে করেছে নাকি মৌসুমী হামিদ নিজ থেকেই তার বাসায় এসে উঠে পড়েছে..?? নাকি এটা চঞ্চল চৌধুরী নিজের প্ল্যান অনুযায়ী কাজ করছে কিছুই বুঝতে পারছি না। যদিও বাসার সাহেবের প্রত্যেক সন্তানেরা তাকে ছোটমা হিসেবে মেনে নিয়েছে কিন্তু বাসার সাহেব এখন পর্যন্ত তাকে দ্বিতীয় স্ত্রী বলে স্বীকৃতি দেয়নি।
পরবর্তী অংশ ও লক্ষ করলে দেখা যায় যে, শাহনাজ খুশি এবং নাদিয়া একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে মূলত শাহনাজ খুশি নাদিয়ার উপর অনেকটাই বিরক্ত কারণ সে আগে আরফানের সঙ্গে অনেক বেশি সময় কাটাতো, যদিও বর্তমান সময়ে এসে অনেকটাই বদলে গিয়েছে সে এখন চঞ্চল চৌধুরীকে ভালোবাসে এবং তাকেই বিয়ে করতে চায় আর এই ব্যাপারটা শাহনাজ খুশি এখন পর্যন্ত মেনে নিতে পারছে না। আরে ব্যাপারটা নিয়ে তাদের দুজনের মাঝে কথা কাটাকাটি হচ্ছিল একটা পর্যায়ে শাহনাজ খুশি সেখান থেকে রাগ করে চলে যায়।
পরবর্তী অংশে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে খুবই হতাশা নিয়ে কোন একটা জায়গায় শুয়ে থাকে মনে হচ্ছে তার মাথায় সারা রাজ্যের চাপ এসে ভর করেছে। মূলত সে তার প্রেমিকাকে নিয়ে অনেকটাই কষ্টে আছে তার প্রেমিকাকে নিয়ে এসে সিনেমা দেখতে যেতে চেয়েছিল কিন্তু কোন একটা কারণে তার প্রেমিকা তার সঙ্গে যাবে না আর এটা ভেবেই সে কষ্ট পাচ্ছে হঠাৎ করেই সেখানে চলে আসে তার দুলাভাই। মূলত তার দুলাভাই তাকে অনেক রকম ভাবে মাথার মধ্যে কুবুদ্ধি দিয়ে সাহায্য করছে কিন্তু এই ছেলেটা কিছুই বুঝতে পারছে না।
আমাদের সমাজে এমন অনেক মানুষ আছে যারা কিনা আমাদের কাছে আসে পাশে বসে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে কিন্তু ভেতরে ভেতরে তারা আমাদের কখনোই ভালো চায়না। এই মানুষগুলো অনেকটা দুমুখো তারা যখন মানুষের সামনে আসে তখন তারা সুন্দর স্বাভাবিক মন নিয়ে হাজির হয় কিন্তু যখন কিছুটা আড়াল হয়ে যায় তখন তারা তাদের বিষ ঢেলে দেয় কিন্তু অপর পাশের মানুষটা সেটা কোনোভাবেই বুঝতে পারে না। ঠিক তেমনি ভাবেই বাসার সাহেবের ছোট ছেলে এটা কোনভাবেই বুঝতে পারছে না যে তার দুলাভাই তার কত বড় একটা ক্ষতি করতে যাচ্ছে।
এটাই ছিল আমার আজকের পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৯ পর্বের রিভিউ। আশা করছি এই রিভিউ আপনাদের সকলের অনেক বেশি ভালো লেগেছে, আজার নয় এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৫৯ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
দেখতে দেখতে পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটার ৫৯ তম পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে। এই নাটকের বেশিরভাগ পর্ব আমার পড়া হয়েছে আপনার রিভিউর মাধ্যমে। আপনি অনেক সুন্দর করে কিন্তু প্রতিনিয়ত এই নাটকটির রিভিউ গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করতেছেন। ছেলেটা তো একেবারেই বুঝতে পারতেছে না, তার দুলাভাই তার এরকম ক্ষতি করতেছে। এখন দেখা যাক পরবর্তীতে সে এই বিষয় জানতে পারে কিনা। পরবর্তী পর্বগুলোর রিভিউ পোস্ট পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
পিতা বনাম পুত্র গং নাটকের ৫৯ তম পর্ব আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনি। পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটার বেশিরভাগ পর্ব পড়া হয়েছে আমার। আমি সবসময় অপেক্ষায় থাকি এই নাটকের রিভিউ পোস্ট পড়ার জন্য। বাবা মায়ের উচিত এরকম নাটক দেখা, আসলে এটার মধ্যে শিক্ষণীয় ব্যাপার রয়েছে। অনেক সুন্দর করেই সম্পূর্ণটা ভাগ করে নিয়েছেন আপনি।
বেশ সুন্দর নাটক রিভিউ করছেন আপনি। আপনার নাটক রিভিউ খুবই দুর্দান্ত হয়েছে। পিতা বনাম পূত্রগং এই নাটকের পর্ব গুলো বেশ দারুণ। নাটকের আজকের পর্ব দেখে খুব ভালো লাগলো। সমাজের কিছু বাস্তব চিত্র নাটকের মাঝে তুলে ধরা হয়েছে। এত সুন্দর নাটক রিভিউ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৯ তম পর্ব আপনি আমাদের মাঝে রিভিউ করেছেন ভাই।আপনার রিভিউটা পড়ে বেশ ভালো লাগলো। চঞ্চল চৌধুরীর সর্বদা তার ছোট মায়ের পক্ষে কথা বলে। কারণ চঞ্চল চৌধুরীকে তার মা বলেছিল তাকে নাদিয়ার সাথে বিয়ে দেবে। যার কারনে তার মাকে কেউ কিছু বলেছে সহ্য করতে পারিনা। ধন্যবাদ ভাই অনেক সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
এই নাটকটি দেখছি প্রতিনিয়তই বড় হয়ে যাচ্ছে। আজকে এর ৫৯ তম পর্ব এর রিভিউ দেখতে পেরে খুব ভালো লাগলো৷ খুব সুন্দর ভাবে আজকে আপনি এই পর্বের রিভিউ শেয়ার করেছেন৷ এই রিভিউ থেকে এই নাটক সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম৷ এই ছেলেটি বুঝতেই পারছে না যে, তার দুলাভাই তার এরকম ক্ষতি করেছে৷ এই নাটক অনেকটাই শিক্ষনীয়। এই নাটক আমাদের সকলেরই উচিত দেখে নেওয়া৷ আমিও চেষ্টা করব এই নাটকটি সময় করে দেখার৷