সন্ধ্যাবেলায় শীতের মৌসুমে ভাপা পিঠা খাওয়ার অনুভূতি
আজ - ২৮ কার্তিক | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | সোমবার | হেমন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- ভাপা পিঠা খাওয়ার অনুভূতি
- আজ ২৮শ কার্তিক, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- সোমবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
শীতকাল মানে যেন পিঠা খাওয়ার এক অন্যরকম আমেজ কাজ করে সকলের মাঝেই। শীতকালে গ্রামের মানুষেরা অনেক রকম পিঠা তৈরি করে থাকে তত শহরের মানুষেরাও খুব একটা যে কম তৈরি করে তা কিন্তু নয়। তারাও গ্রামের মানুষের মতোই অনেক মজাদার মজাদার পিঠা তৈরি করে থাকে। যারা খুব ছোটবেলা থেকে গ্রামে বড় হয়েছেন একমাত্র তারাই বুঝতে পারবেন যে গ্রামে সকালবেলা পিঠা খাওয়ার অনুভূতিটা কেমন। কনকনে শীতের মধ্যে পিঠা খেতে সত্যিই অনেক বেশি ভালো লাগে ছোটবেলায় এরকম কত যে সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছি বলে বোঝানো যাবে না। বড় হবার সাথে সাথে সেই সুন্দর মুহূর্তগুলো আমাদের জীবন থেকে হারিয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজি আর চেষ্টার পরও সেই মুহূর্তগুলো আর আমরা খুঁজে পাই না। ঋতুর পরিবর্তনে বরাবরের মতো শীতকাল আমাদের জীবনে আবির্ভাব ঘটে কিন্তু ছোটবেলার সেই শীতের মত একটা শীতেও তেমন একটা আনন্দ করার ইচ্ছে জাগে না তেমনভাবে শীত কাটানো হয় না। সময় পরিবর্তনের সাথে সাথে আমাদের আনন্দ গুলোও পরিবর্তন হয়ে যায়।
যাইহোক এখন যেহেতু ঢাকায় থাকি ঢাকার পরিবেশ আর গ্রামের পরিবেশ বরাবরই ভিন্ন। বলতে পারেন মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। ঢাকায় থাকি বলেই কি এখন পিঠা খাব না এমন কোন কথা আছে নাকি..!! এখনো রাস্তার পাশে হরেক রকমের পিঠা দেখলে সেখানেই দাঁড়িয়ে যাই পিঠা খাওয়ার জন্য। যাই হোক গতকাল সন্ধ্যেবেলার আগ মুহূর্তে বড় ভাই ফোন দিয়ে বলল চলো কোথাও থেকে ঘুরে আসি। আমরা দুজন ছিলাম ভাইয়ের সাথে সময় কাটাতে আমাদের বরাবরই অনেক বেশি ভালো লাগে। ভাই ফোন দিয়েছে আর ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করব না এটা কখনোই সম্ভব না। তাই ফোনটা রেখে খুব দ্রুতই আমরা বের হয়ে গেলাম ভাইয়ের সঙ্গে ঘুরাঘুরি করার জন্য।
শহরের ছোট ছোট গলির ভেতর দিয়েই কিছুটা পথ হাঁটাহাঁটি করলাম এরপরে আমরা একটা মেইন রাস্তা দিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছিলাম। সামনে হঠাৎ করে পিঠার দোকান চোখে পড়ল পিঠার দোকান টা ছিল গরম গরম ভাপা পিঠা। ততক্ষণে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছে চারিদিকে আলো জ্বলছে রাস্তার ধারে থাকার ল্যাম্পপোস্টের আলোতে পুরো এলাকাটা একদম হাস্য উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। ঠিক সেই ল্যাম্পপোস্টের নিচেই এক মামা ভাপা পিঠা তৈরি করছে আর সেই পিঠা সাজিয়ে রাখছে কাচের মধ্যে। দেখতে বেশ ভালই লাগছে সেখানে গিয়ে দাঁড়াতেই ভাপা পিঠার এক ঘ্রান না খেয়ে এসে লাগলো। এই ঘ্রাণ রেখে কি আর সেখান থেকে চলে যাওয়া যায়..??
Location |
---|
Device :realme 6i |
খুব দ্রুত আমরা মামার দোকানের সামনে গিয়ে মামার কাছে পিঠার ব্যাপারে জানতে চাই। সে বলে মামা পিঠা খান, প্রতি পিস ১০ টাকা। শুনে বেশ ভালই লাগলো এই সন্ধ্যেবেলায় গরম গরম ভাপা পিঠা সেটাও আবার ১০ টাকা পিস। শুনেই খাওয়া শুরু করে দিলাম মামার দোকানের গরম গরম পিঠা। ততক্ষণে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছে আর সন্ধ্যাবেলায় ভাপা পিঠার থেকে যে ধোয়াটা বের হচ্ছে ল্যাম্পপোস্টের আলোয় পুরো ব্যাপারটা অন্যরকম মনে হচ্ছে এতটা বেশি রোমাঞ্চকর মনে হচ্ছিল আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারবো না। এরপরে আমরা খেতে খেতে একদিনে প্রায় দূর থেকে তিনটা পিঠা খেয়ে ফেলেছি। যদিও বাসায় একরকম ভাবে তৈরি করা হয় আর এখানে অন্যরকম ভাবে তৈরি করা হচ্ছে তবে বাসার পিঠার থেকে এটা খুব একটা খারাপ লাগেনি। বেশ ভালই লেগেছে। যদিও তখন একটু একটু সন্ধ্যা ছিল যার কারণে মানুষ জন খুব একটা বেশি ছিল না।
মামার কেমন বিক্রি হয় সেটা জানতে মামা বলল প্রতিদিন মোটামুটি ভালই বিক্রি হয়। সে সময় পাশে থাকা একজন তাকে জিজ্ঞেস করে তাহলে মানুষজন নেই কেন তখন মামা বলল মাত্র সন্ধ্যা লেগেছে যার কারণে মানুষজন খুব একটা দেখা যাচ্ছে না। যত বেশি রাত্রি গভীর হবে এখানে মানুষজন তত বেশি আসে কারণ রাত্রিবেলা ঠান্ডার মধ্যে পিঠা খেতে আরো বেশি সুস্বাদু লাগে যার কারণে মানুষ সন্ধ্যেবেলায় খুব একটা আসতে চায় না। আর সন্ধ্যেবেলায় মানুষ খুবই ব্যস্ত থাকে সকলেই সবার কাজকর্ম নিয়ে অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে যার কারণে পিঠা খাওয়ার সময় হয়তো বা কারো হয়ে ওঠে না।
সেদিনের সেই পিঠা আমার কাছে খুবই সুস্বাদু লেগেছিল মাঝে মাঝেই রাস্তার পাশের দোকান থেকে এরকম যেকোনো ধরনের পিঠা যেমন, ভাপা পিঠা সারা পিঠা এবং তেলে ভাজি পিঠা এরকম পিঠা যদি পেয়ে যায় তাহলে চেষ্টা করি খাওয়ার। রাস্তার পাশের দোকানগুলোর এই পিঠা আমার কাছে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে।
Location |
---|
Device :realme 6i |
এরপরে ওই মামার কাছে ভাপা পিটার পাশাপাশি ছিল চিতই পিঠা। চিতই পিঠা আবার অনেক রকম ভর্তা দিয়ে খেতে হয় পাশেই ছোট ছোট বাটিতে করে প্রায় ১০ থেকে ১২ পদের ভর্তা করা ছিল। বড় ভাই এটা দেখে বলল ঠিক আছে তোমরা তাহলে ভাবা পিঠা খাও আমি চিতই পিঠা খাব। আমরা ভাপা পিঠা খেলাম আর বড় ভাই চিতই পিঠা খেলো তারপরে আমি আবার বড় ভাইয়ের থেকে একটু চিতই পিঠা নিয়ে খেলাম বেশ ভালই লাগলো। বিভিন্ন রকমের মসলা দিয়ে তৈরি এই ভর্তা দিয়েছে পিঠা খেতেও বেশ ভালো লেগেছিল। আপনারা অবশ্যই রাস্তার পাশের দোকানগুলো থেকে চিতই পিঠা বিভিন্ন পদের ভর্তা দিয়ে খাবেন দেখবেন কতটা সুস্বাদু।
এরপরে আমরা সেখান থেকে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে আর একটু ঘুরাঘুরি করে বাসায় চলে এসেছিলাম যেহেতু একটু রাত্রি হয়ে গিয়েছিল। আর এখন বর্তমান দেশের অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। যার কারনে বেশি রাত অব্দি বাহিরে না থেকে দ্রুত বাসায় চলে এসেছিলাম।
এটাই ছিল আমার আজকের পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের অনেক বেশি ভালো লেগেছে। সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | সন্ধ্যাবেলায় শীতের মৌসুমে ভাপা পিঠা খাওয়ার অনুভূতি। |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
ভাপা পিঠা দেখে তো খেতে ইচ্ছা করছে ভাই। তবে এবছর বাড়িতে তৈরি করে ভাপা পিঠা খাওয়া হয়েছে। কিন্তু বাজার থেকে এখনো কিনে খাওয়া হয়নি। ভাপা পিঠা খাওয়ার চমৎকার একটি অনুভূতি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করলেন। ধন্যবাদ ভাইয়া।
যদিও আমারও বাসায় এখন পর্যন্ত ভাপা পিঠা তৈরি করা হয়নি তবে রাস্তার পাশের এই ভাপা পিঠা দেখে নিজেকে কন্ট্রোল করা অনেকটাই কষ্টসাধ্য ব্যাপার। ধন্যবাদ আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
শীতকালে ভাপা পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা আমার কাছে কেন জানি না বাসায় বানানোর থেকে কেনা পিঠাগুলো খেতে বেশি ভালো লাগে। শীতের সকালে কিংবা সন্ধ্যায় ভাপা পিঠা খেতে বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাইয়া সন্ধ্যা বেলায় শীতের মৌসুমে ভাপা পিঠা খাওয়ার অনুভূতি শেয়ার করার জন্য।
বাসায় তৈরি ভাপা পিঠা থেকে শহরে রাস্তার পাশের ভাপা পিঠা অনেকেই অনেক বেশি পছন্দ করে তবে আমার কাছে নিজের বাসায় তৈরি ভাপা পিঠা বরাবরই অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
ওয়াও জীবন বাবু ভাপা পিঠা বেশ ভালোই খেয়েছো দেখছি। যাইহোক আমি আর রাহুল ঢাকাতে আসি সবাই একসাথে খাওয়া হবে ভাপা পিঠা। শীতের সময় শুধু পিঠা খেয়ে বেড়াবো। অসংখ্য ধন্যবাদ জীবন বাবু সুন্দর অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনারা দ্রুত ঢাকায় চলে আসুন ঢাকায় চলে আসলেই ভাপা পিঠা খাবার প্রতিযোগিতা চলবে। আসলেই শীতে শুরুতে ভাপা পিঠা যে এতটা সুস্বাদু লাগে সেটা কখনো ভাবি নি। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আমি যেটা খাচ্ছিলাম সেটার ছবিও তুমি শেয়ার করে দিলে। যতই শহরের পিঠা খাই গ্রামের মত স্বাদ লাগে না। মায়ের হাতের পিঠা গরম গরম খেতে যে কি মজা সেটা বলে শেষ করা যাবে না। করার কিছু নেই শহরে যেহেতু থাকি শহরের এরকম পিঠাই খেতে হবে। বড় ভাইয়ের সাথে সন্ধ্যাবেলায় হাটাহাটি করার মজা অন্যরকম তার সাথে পিঠা খাওয়ার অনুভূতিটাও ছিল সেই।
আপনি একদম সত্য কথা বলেছেন মায়ের হাতের পিঠা যতটা সুস্বাদু হয়ে থাকে শহরের রাস্তার পাশের পিঠাগুলো হয়তো বা তেমন একটা সুস্বাদু হয় না। তাতেও আমাদের কিছু যায় আসে না কারণ খেতে তো হবে তাই না..!! আসলেই সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শীতের সব বাংলাদেশে অনেক জায়গাই পথে ঘাটে এইরকম ভাপা পিঠা বিক্রি করতে দেখা যায়। তবে আমি খুব একটা খাই না। আর ভর্তা দিয়ে চিতই পিঠা অনেক সুস্বাদু এবং মজাদার একটা খাবার। দুইটা পিঠাই আমার অনেক পছন্দের। দেখে বেশ লোভ লেগে গেল হা হা। দারুণ ছিল কিন্তু পোস্ট টা ভাই। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
এই দেখুন কি একটা অবস্থা, আপনি ভাপা পিঠা খুব একটা খান না কিন্তু ভাপা পিঠা মারা আবার অনেক বেশি পছন্দের। সে দিক থেকে বিবেচনা করলে আমার কাছে আবার চিতই পিঠা তেমন একটা বেশি ভালো লাগে না। মন্তব্য জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
এ বছরে এখনো আমার ভাপা পিঠা খাওয়ার সুযোগ হয়নি তবে সুযোগ হলে আর ছাড়বো না। যাই হোক রাস্তায় ঘোরাঘুরি করতে করতে ভাপা পিঠার দোকান দেখে ভাপা পিঠা খেতে চলে গেলেন দেখে বেশ ভালো লাগলো। আর পিঠা যে খেতে ভালো ছিল সেটা যেন ভালো লাগলো। যদিও বা কিছুদিন আগে একবার ভাপা পিঠার দোকানের সামনে গিয়েছিলাম কিন্তু সেদিন মন চাচ্ছিল না তাই আর খাওয়া হয়নি। যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার ভাপা পিঠা খাবারে সুন্দর মুহূর্তটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ভাপা পিঠার দোকানের সামনে গিয়েও আপনি ভাপা পিঠা খাননি..!! হায় হায় এটা আপনি কি করছেন..!! ভাপা পিঠা দেখলে তো আমার মাথা নষ্ট হয়ে যায়। যাইহোক যদি কখনো সময় হয় অবশ্যই খাবেন খুব সুস্বাদু লাগবে যেহেতু এখনো শীত ভালোমতো শুরু হয়নি। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
দেখাই তো মনে হচ্ছে আপনি যেখানে আছেন সেখানে শীত জমে বসেছে। যেহেতু আপনি ভাপা পিঠা খাওয়া শুরু করে দিলেন। আসলে শীতের দিনে ভাপা পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা। ঘরে থাকলে যেমন ভাপা পিঠা খেতেন তেমনি ঢাকায় আপনি ভাপা পিঠার স্বাদ নিচ্ছেন। যাক অবশেষে ঢাকায় থেকেও ঘরের পিঠা খাওয়ার স্বাদ নিচ্ছেন আপনি। অনেক সুন্দর একটি মুহূর্ত শেয়ার করলেন। ভাপা পিঠা গুলো দেখে মনে হচ্ছে ভীষণ স্বাদের ছিল।
বাসায় থাকলে অবশ্যই ভাপা পিঠা খেতাম যেহেতু বাসায় নেই তাই শহরেই ভাপা পিঠার স্বাদ নেওয়ার চেষ্টা করছি। শহরের ভাবা পিঠা বরাবরই সুস্বাদু তবে বাসার মতো কখনোই হয় না। চমৎকার একটি মন্তব্য করেছেন দেখে ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলেই সন্ধার মুহূর্তে এরকম গরম গরম ভাপা পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা তাছাড়া পিঠার দামও যে খুব একটা বেশি তাও না। যাইহোক খুবই সুন্দর সময় পার করেছেন আর সেই সময়টুকু আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
শহরে রাস্তার পাশের ভাপা পিঠার দোকানগুলোতে ভাপা পিঠা সাজিয়ে রাখা হয় আর সত্যিই এগুলোর দাম যে খুব একটা বেশি তা কিন্তু নয়। অল্প দামের মধ্যে বেশ ভালোই লাগে খেতে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।