"হেডফোন" নাটক রিভিউ [benificiary ১০% @shy-fox]|
আজ - ১৬ আশ্বিন | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | শনিবার| শরৎকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- নাটক রিভিউ
- আজ ১৬ই আশ্বিন, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ সকাল সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | হেডফোন । |
---|---|
রচনা ও পরিচালনা | সাইফুল হাফিজ খান। |
গল্প | ফেরারি ফারহাদ |
চিত্রনাট্য | ফেরারি ফারহাদ। |
অভিনয়ে | আরোশ খান,তানিয়া বৃষ্টি,জয়নাল জ্যাক,আনোয়ার শাহি,জান্নাত,রাজিয়া রাজ,রাজ কুমকর,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ৪২ মিনিট ৪৪ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Laser Vision Natok |
মুক্তির তারিখ | ২৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক, ড্রামা |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
প্রথমে নাটকে আরশ খান তানিয়ার সঙ্গে দেখা করার জন্য রাত্রিবেলা তার বাসার প্রাচীর টপকে বাহিরে চলে আসে। মূলত তাদের দেখা করার কথা ছিল সেজন্যই তার এই অবস্থা। প্রতিমধ্যে সে ছিনতাই কারীর কবলে পড়ে এবং এক ছিনতাইকারী ছোট্ট একটি চাকু দেখিয়ে তাকে ভয় দেখায়। সে তার কাছ থেকে তার মানিব্যাগ ছিনিয়ে নেয় এবং আরশ খান তার মানিব্যাগ তার কাছে ছুড়ে দৌড় দিয়ে সেখান থেকে চলে যায়।
এরপরে আরশ খান একটি গাছের নিচে ছোট একটি চাদর বেড়ে শুয়ে থাকে সে তানিয়ার জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। অপেক্ষা করার একপর্যায়ে সে ঘুমিয়ে যায় অনেকক্ষণ পরে তানিয়া বৃষ্টি সেখানে উপস্থিত হয় এবং সেখানে শুয়ে থাকতে দেখে সে খুবই হাসাহাসি করে তাকে নিয়ে। মূলত তাদের দেখা করার উদ্দেশ্য ছিল হচ্ছে আরশ খানের জন্মদিন ছিল। জন্মদিনের সারপ্রাইজ হিসেবে সে তার সঙ্গে দেখা করতে এসেছে। তারপরে দুজন দুজনের সঙ্গে খুনসুটিতে মেতে ওঠে। আরশ খানের জন্মদিন উপলক্ষে তানিয়া বৃষ্টি তার জন্য পায়েস এবং একটি হেডফোন নিয়ে এসেছে। যেটা দেখে সে খুবই খুশি হয়। এবং দুজনের সিদ্ধান্ত নেয় যে একটি ভালো রেস্টুরেন্টে গিয়ে তারা কিছু খাওয়া-দাওয়া করবে।
পরের দিন তারা ক্যাম্পাসে যায় এবং তাদের নতুন ক্লাস শুরু হয়। নতুন ক্লাসে নতুন ম্যাম দেখে একটা ছেলে একটা সংকেত দেয় যেটা তাদের ম্যাম এর কাছে তেমন একটা পছন্দ হয়নি। তারপরে সেই ম্যাম আরশ খানের কাছে যায় এবং তার কানের মধ্যে হেডফোন দেখতে পায়। যার কারনে তাকে ক্লাস থেকে বের করে দিতে চায়। এরপরে তানিয়া বৃষ্টি তাকে ক্লাসে থাকার কথা বললে ম্যাম তাদের দুজনকেই ক্লাস থেকে বের করে দেয়। তারা একটা গাছের নিচে গিয়ে দুজন বসে থাকে এবং একে অপরকে দোষারোপ করতে থাকে। যদিও ক্লাস থেকে বের করে দিয়ে তারা বিন্দুমাত্র কষ্ট পায়নি বরং দুজন খুবই সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করছিল। সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করার একপর্যায়ে তার এক বন্ধু সেখানে এসে উপস্থিত হয়। এবং তাদেরকে বলে যে ম্যাম তোদের পরীক্ষার খাতায় শূন্য দিয়েছে এটা শুনে দুজনই খুবই কষ্ট পায় তবে মনে মনে খুবই খুশি ছিল।
এরপরে তারা যে যার বাসায় চলে যায় রাত্রে বেলা তানিয়া বৃষ্টির বাবা তার বাবাকে এসে বলে চল আমরা আমেরিকায় চলে যাই। এটা শুনে তানিয়া বৃষ্টি তার বাবার সঙ্গে কিছুটা দ্বিমত পোষণ করে এবং বাবার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করার একপর্যায়ে সে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। বাসা থেকে বের হয়ে গিয়ে সে আরশ খানের বাসার নিচে গিয়ে বাঁশি দিতে থাকে এবং তাকে ফোন দিতে থাকে অনেকবার। কিন্তু সে কোন মতেই বাসার নিচে আসছিল না তানিয়া বৃষ্টিও সেখান থেকে যাচ্ছিল না। একপর্যায়ে আরশ খান নিচে চলে আসে এবং দুজনেই খুনসুতিতে মেতে ওঠে। তারপরে অনেকটা সময় গল্প করার পরে আরশ খান তাকে বাইকে করে বাসায় নামিয়ে দিয়ে আসতে যায়।
এর পরের দিন সকালে তারা আবার ক্যাম্পাসে যায় এবং ক্যাম্পাসে গিয়ে তারা ক্লাস করতে থাকে। সেই একই ম্যাডাম তাদের ক্লাসে ক্লাস নিতে আসে এবং তানিয়া বৃষ্টিকে প্রশ্ন করে কিন্তু সে উত্তর দিতে পারেনা। আরশ খানের দিকে ম্যাডাম তাকাতেই দেখতে পায় তার কানের মধ্যে হেডফোন সে তার কানের মধ্যে হেডফোন দেখে খুবই রাগান্বিত হয় এবং তাকে ক্লাস থেকে বের করে দেয়। অনেকটা জড়াজড়ি করার পরেও তাকে ক্লাসে থাকতে দেওয়া হয়নি এক পর্যায়ে তারা দুজনই ক্লাস থেকে বের হয়ে যায়। তার এক বন্ধু বাহিরে এসে তাকে বলে আমি ভিডিও কল দিব তুই ক্লাসে জয়েন থাক। এটা শুনে তারা খুবই খুশি হয় যদিও তা নিয়ে বৃষ্টি সেই ক্লাস করতে চায় না কিন্তু আরশ খান ভিডিও কলের মাধ্যমে ক্লাসে উপস্থিত হয়।
পরের দিন যখন তারা ক্যাম্পাসে যায় তখন তাদের পরীক্ষার রেজাল্ট দেওয়ার কথা হয়। এবং ম্যাম তাদের রেজাল্ট বলতে থাকে একপর্যায়ে তাদের ম্যাম আরোস খানের দিকে তাকিয়ে বলতে থাকে যে তুমি সব থেকে বেশি মার্ক পেয়েছো এবং এটা শুনে সকলেই অবাক হয়ে যায়। সকলেই হাতে তালি দিয়ে তাকে অভিবাদন জানায় কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে একটাই আজও তার কানের মধ্যে হেডফোন। ম্যাম তার কানের মধ্যে হেডফোন দেখতে পেয়ে তাকে আবারো ক্লাস থেকে বের করে দেয়। এবার ম্যাম তানিয়া বৃষ্টির দিকে তাকায় এবং তাকে বলে তুমিও ফার্স্ট হয়েছ কিন্তু নিচের দিক থেকে তুমি ডাবল জিরো পেয়েছো। মূলত আপনারা এখন বুঝতেই পারছেন যে তানিয়া বৃষ্টিতে ডবল জিরো পাওয়ার কারণ সে ক্লাস করেনি আর আরশ খান ভিডিও কলের মাধ্যমে ক্লাস করেছে যার কারণে সে বেশি মার্ক পেয়েছে। সর্বশেষে ম্যাম তাকে অপমানিত করে এবং সে ক্লাস থেকে বের হয়ে যায়।
আরশ খান একটি গাছের নিচে বসে আবার কানের মধ্যে হেডফোন গুঁজে দিয়ে সে কি যেন শুনছে। কিন্তু সে যে কি শুনে এটা কাউকে কখনো বলে না সে কালো চশমা পড়ে কানের মধ্যে হেডফোন দিয়ে শুনছে একপর্যায়ে তা নিয়ে বৃষ্টি সেখানে এসে হাজির হয়। এবং ক্লাসের মধ্যে ঘটে যাওয়া কথাগুলো তাকে বলতে থাকে কিন্তু আরশ খান সেগুলো কিছুই শুনছে না। তানিয়া বৃষ্টির এরকম দেখে তাকে জিজ্ঞেস করে তুই কারো সঙ্গে কথা বলিস এরকম দুই একটা কথা বলতে বলতে আরশ খান তাকে চড় মেরে বসে এবং তা নিয়ে বৃষ্টি কানতে কানতে সেখান থেকে চলে যায়। তাদের সম্পর্কে ফাটল শুরু হয়ে গিয়েছে অলরেডি। আরশ খান এটা তার বন্ধুকে জানাই তার বন্ধু তাকে বলে যে আমি ওকে বলবো কিন্তু সেটাকে বুঝিয়ে সেদিনকার মত বাসায় চলে যায়।
তানিয়ার সঙ্গে এরকম ব্যবহার করার কারণে আরশ খুবই কষ্ট পায় এবং সে তাকে খুবই পছন্দ করত এটা তানিয়া জানতো না আবার তানিয়া ও তাকে অনেক বেশি পছন্দ করত কিন্তু কেউ কাউকে কখনো কিছু বলেনি। রাত্রেবেলা আরশ খান তানিয়ার বাসার নিচে গিয়ে তার জন্য অপেক্ষা করে। সে তানিয়া সঙ্গে কথা বলতে চাই কিন্তু সে কথা বলতে চায় না তা নিয়ে মনে মনে ভাবে সে হয়তো অন্য কারো সঙ্গে রিলেশনে আবদ্ধ হয়ে গিয়েছে যার কারণে সে মনে মনে খুবই কষ্ট পায়। এবং তাকে বলে এখানে আর কখনো না আসতে এই কথা শুনে আরশ খান সেখান থেকে চলে যায়। কানের মধ্যে হেডফোন দিয়ে সে অনেক স্পিডে বাইক চালায় যার কারণে আরশ খান এক্সিডেন্ট এর শিকার হয়।
এরপরে সেখানকার মানুষ তাকে ধরাধরি করে একটা হসপিটালে নিয়ে যায় এটিকে আরশ খানের বন্ধু এবং তা নিয়ে বেষ্ট দুজনেই খবর পেয়েছে যে সে এক্সিডেন্ট করেছে। তারা দুজনেই সেখানে যায় তাকে দেখতে কিন্তু সেখানে গিয়ে তারা দেখতে পায় আরশ খান মারা গিয়েছে। এরপরে তানিয়া বৃষ্টি তার বন্ধুর কাছে জিজ্ঞেস করে কি রকম ভাবে এসব হল...? সেখানে থাকা একটি নার্স তাকে বলে যে কানের মধ্যে হেডফোন লাগিয়ে সে ড্রাইভ করছিল যার কারণে আজ তার এই অবস্থা। এরপরে তানিয়া বৃষ্টি তার বন্ধুকে জিজ্ঞেস করে এবার তো বল হেডফোনে কি ছিল। এরপরে তার বন্ধু তাকে হেডফোন আর ফোন দিয়ে বলে তুই শুনে নে এখানে কি ছিল।
এরপরে তানিয়া বৃষ্টি কানের মধ্যে হেডফোন দিয়ে সেই কথাগুলো শুনতে থাকে। মূলত সেই কথাগুলো ছিল তাদেরই কোন একদিন তা নিয়ে বৃষ্টি মাতলামির ঘোরে তাকে ফোন দিয়েছিল এবং সে যে তাকে পছন্দ করে এবং ভালোবাসে সেটা তাকে বলেছিল। এবং আরশ খান ও তাকে অনেক বেশি পছন্দ করে কিন্তু আরশ খান সেদিন বুঝেছিল যে ও মাতলামির ঘরে এসব বলছে। সেদিনের সেই কথোপকথন সে রেকর্ড করে রেখেছিল এবং প্রতিনিয়ত সেই কথাগুলো সহ হেডফোন লাগিয়ে শুনতো। আর এদিকে তানিয়া বৃষ্টি ভেবেছিল সে হয়তো অন্য কারো সঙ্গে রিলেশনে আবদ্ধ হয়ে গিয়েছে যার কারণে সে খারাপ ব্যবহার করেছিল তার সাথে।
এভাবেই একটি গল্পের এবং একটি প্রেমের সমাপ্তি হয় অনেকটা বছর অতিবাহিত হয়ে যায় এরকম ভাবে। এদিকে তানিয়া বৃষ্টি আর কখনো বিয়ে করেনি সে এখন অনেকটাই বয়স বেড়ে গিয়েছে চুল পাকা শুরু করেছে। সে একটা বই লিখেছে বইটি বাজারে ছেড়ে দেওয়ার পরে তার অনেক সুনাম চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে এবং একটা ছেলে তার কাছে আসে মূলত বই সম্পর্কে জানতে। মূলত এই বইটা ছিল তাদেরই প্রেম কাহিনী ছেলেটা তাকে জিজ্ঞেস করে যে এই কাহিনীটা কি সত্য। তখন তা নিয়ে বৃষ্টি তাকে বলে এটা আমার নিজের কাহিনী আমি নিজের কাহিনী আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। কথাটা শুনে ছেলেটা অবাক দৃষ্টি তার দিকে তাকিয়ে থাকে। এর মধ্য দিয়েই নাটকটি পরিসমাপ্তি ঘটে।
শিক্ষণীয় দিক-
এই নাটক থেকে আমরা একটা জিনিসই শিক্ষা নিতে পারি সেটা হচ্ছে যে প্রিয় মানুষটাকে বিশ্বাস করা। আমাদের সকলের উচিত আমরা যে যাকে ভালোবাসি এবং যে যাকেই পছন্দ করি না কেন তাকে আঘাত বিশ্বাস করা কারণ একটা সম্পর্ক টিকে থাকে শুধুমাত্র বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে। দুজনের মধ্যে যদি বিশ্বাস শব্দটা স্থির থাকে তাহলে সেই সম্পর্ক কখনোই নষ্ট হতে পারে না। তাই আমার মতে সকলেরই উচিত কোন সম্পর্কের মধ্যে দুজন দুজনের ওপর আঘাত বিশ্বাস রাখা খুবই জরুরী।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সাইফুল হাফিজ খান স্যারকে এত চমৎকার একটি নাটক আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। তার এই নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক বিষয়ে জানতে পেরেছি তার মধ্যে একটি হচ্ছে বিশ্বাস শব্দটা কতটা জরুরী একটা সম্পর্কের মাঝে। আমি নাটক দেখেছি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে শেষ পর্যায়ে চোখ দিয়ে পানি বের হয়ে গিয়েছিল। আপনারা যারা এখন পর্যন্ত এই নাটক দেখেননি খুব শীঘ্রই নাটকটি দেখবেন আশা করি খুবই ভালো লাগবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | হেডফোন |
রিভিউ এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
এই নাটকটি আমি কিছুদিন আগেই দেখেছি। এই নাটকটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আপনি অনেক সুন্দর করে নাটকের কাহিনী আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
যতই নাটক আপনি কিছুদিন আগেই দেখেছেন সেহেতু আপনি এই নাটকের মূল বিষয়বস্তু অবশ্যই জানেন এই নাটকটি সত্যিই অনেক বেশি সুন্দর এবং ভালোবাসা কি জিনিস সেটা বোঝায়। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আরশ খান কে আজ প্রথম চিনলাম যাইহোক নতুন অভিনেতা অভিনয় গল্প শুনে মনে হচ্ছে ভালোই ছিল।দারুন ভাবে উপস্থাপনা করেছেন পুরো গল্প।শুভ কামনা।
যেহেতু এই নাটকের নায়ক কে আপনি এই প্রথম চিনতে পারলেন সেহেতু আমি অবশ্যই আপনাকে বলব ইউটিউবে সার্চ করলে এর অনেক নাটক আপনি দেখতে পারবেন। নাটকগুলো খুবই ভালো লাগে উনি অনেক সুন্দর অভিনয় করে।
বস্তা পচা 😑😑😑আমি হুমায়ুন এর ফ্যান এদের অভিনয় ভাল লাগবে না