ফুলের ফটোগ্রাফি ও ফুল সম্পর্কে আমার অনুভূতি [benificiary ১০% @shy-fox]|
আজ - ১৩ পৌষ| ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | বুধবার | শীতকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- ফুল সম্পর্কে আমার অনুভূতি
- আজ ১৩ই পৌষ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- বুধবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ফুল পছন্দ করে না এরকম মানুষ হয়তো খুঁজেই পাওয়া যাবে না। আমি মনে করি সকলেই ফুলকে অনেক বেশি ভালোবাসি আর ফুলকে যারা ভালোবাসে তাদের মন অনেক বেশি নরম হয়। ফুলকে ভালোবেসে অনেকেই হয়তো তার বাড়ির আঙিনায় যদি ফাঁকা কোন জায়গা থেকে যেখানে কোন কিছু করা হয় না সেখানে ছোট্ট একটি বাগান করে তোলে। সত্যি বলতে আমরা সকলেই চাই আমাদের নিজেদের একান্ত একটা ব্যক্তিগত ফুলের বাগান থাকুক যেখানে কিনা সকল বিকেল সন্ধ্যে এই তিনটি সময়ে সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করা যায়। বর্তমান সময়ে সকলেই ফুলের প্রতি অনেক বেশি আকৃষ্ট হয়ে পড়েছে। অনেকেই হয়তো তার বসতবাড়ির আঙিনায় তেমন ফাঁকা জায়গা না থাকার কারণে বাসার ছাদে অথবা ব্যালকনিতে ফুল গাছ লাগায়। মূলত ফুল যে শুধুমাত্র শোভা বর্ধমানে অনেক বেশি আকর্ষণীয় তা কিন্তু নয়, শোভা বর্ধনের পাশাপাশি ফুল পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। ফুলের প্রতি আমার খুব ছোটবেলা থেকেই অনেক বেশি আকর্ষণ কারণ আমি এর আগে আমার বাসায় ছোট্ট একটি জায়গাতে ফুলের ছোট একটি বাগান তৈরি করেছিলাম। যদিও সময়ের ব্যবধানে সেই বাগান হারিয়ে গিয়েছে এখন আর সেই ছোট্ট বাগানটা নেই। আমি অনেক চেষ্টার মাধ্যমে সেই ছোট বাগান তৈরি করেছিলাম কিন্তু বাগানটা হারিয়ে যাওয়ার পেছনে ছোট্ট একটি কারণ রয়েছে, মূলত সেই ঘটনাটি আমি আপনাদের শেয়ার করতে চলেছি।
লেখাপড়ার কারণে যখন বাসায় ছিলাম তখন বাসার পাশে ছোট্ট একটু জায়গা ফাঁকা ছিল যেখানে আমি আমার সেই বাগান তৈরি করার জন্য প্রস্তুত করেছিলাম। অনেকটা দিন কষ্ট করে সেখানে বাগান তৈরি করে ফেলেছিলাম কিন্তু কিছুদিন পরে লেখাপড়ার কারণে আমাকে বাহিরে যেতে হয়। আমি বাসায় না থাকার কারণে ফুল বাগানের যত্ন কেউ তেমন একটা নিতে পারিনি। যখন বাহিরে ছিলাম তখন মাঝে মাঝে ফোন দিয়ে আমার সেই ছোট্ট বাগানের খোঁজ খবর রাখতাম, কিন্তু সময় মতো পরিচর্যার অভাবে বাগানটা আস্তে আস্তে নষ্ট হয়ে যায় মূলত আমার ফুল গাছগুলো মারা যেতে থাকে কিন্তু কেউ তখন সে বাগানের যত্ন নেয়নি। অনেকদিন পর বাসায় এসে দেখতে পারলাম ফুল গাছগুলো প্রায় মারা গিয়েছে। অনেকটা দুঃখ পেয়েছিলাম কষ্ট পেয়েছিলাম খুব যে কষ্টটা হয়তো আমি কাউকে বলে বোঝাতে পারিনি বা কাউকে দেখাতেও পারিনি।
এরপরে অনেকবার মনে হয়েছে আবার নতুন করে বাগান তৈরি করব কিন্তু বাসায় না থাকার কারণে আর নিজ থেকে কখনোই সেভাবে বাগান তৈরি করা হয়ে ওঠেনি। যদিও নিজের কোন বাগান নেই কিন্তু কোথাও ঘুরতে গেলে সেখানে যদি এই ফুল গাছ দেখা যায় তাহলে আমি বরাবরের মতোই সেই ফুলের প্রতি অনেক বেশি আকৃষ্ট হই। অনেক সময় আমি সেই ফুলের মাঝেই কাটিয়ে থাকি আসলে ফুলকে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। আর আমি একজন ফুল প্রেমী মানুষ এটা হয়তো আপনারা এতক্ষণে বুঝতেই পেরেছেন। মাঝে মাঝে মাঠে যাওয়া হয় মাঠে গেলে অনেক রকমের ফুল দেখা যায়। মাঠে যে ফুল গুলো দেখা যায় সেই ফুলগুলোর নাম হয়তোবা জানিনা কিন্তু ফুলগুলো দেখলেই ফটোগ্রাফি করতে ইচ্ছে করে। সেই ফটোগ্রাফি করে বাসায় এসে ফুলগুলো ফোনের অ্যালবামে দেখতে খুবই ভালো লাগে।
এখন শীতকাল আর এই শীতকালে কৃষকেরা তাদের জমিতে সরিষা বপন করে। সরিষার ফুল গুলো দেখতে অনেক বেশি সুন্দর দেখায় বিশেষ করে চারিদিকে শুধু হলুদ আর হলুদ। ফটোগ্রাফি করলে হয়তো কয়েকটা সরিষা ফুলের ফটোগ্রাফি একত্রে করা যায় কিন্তু আপনি যখন কোন সরিষা জমির সামনে গিয়ে তাকাবেন তখন শুধু দেখতে পারবেন চারিদিকে হলুদ আর মাঝখানে আপনি দাঁড়িয়ে আছেন। বিশেষ করে সরিষা জমির সামনে গিয়ে আপনি যখন দাঁড়াবেন তখন আপনার নাকের মধ্যে একটি ঘ্রাণ প্রবেশ করবে যে ঘ্রান হয়তোবা অন্য সবকিছুর ঘ্রাণের থেকে আলাদা। আমি হয়তোবা আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারবো না কত মধুর সেই ঘ্রাণ। মাঝে মাঝেই বিকেলবেলা মাঠে গিয়ে সরিষার জমির আইল এর ওপর বসে সেই ঘ্রাণ নেই। মূলত সরিষা জমির পাশে গিয়ে বসে থাকার মধ্যে আমি একটা জিনিস খুব ভালোভাবে উপলব্ধি করতে পারি সেটা হচ্ছে সরিষার ফুলের উপর মৌমাছি ভনভন করে ঘুরে বেড়ানোর দৃশ্যটা আমার কাছে অনেক বেশি আকর্ষণীয় লাগে।
যদিও এখন নিজের কোন ফুলের বাগান নেই কিন্তু রাস্তা দিয়ে যখন হেঁটে যায় তখন যদি চোখের সামনে কোন ফুল এর দৃশ্য চোখে পড়ে তাহলে নিজেকে এখনো আর ধরে রাখতে পারি না। সবসময় চেষ্টা করি ফুলের ফটোগ্রাফি করার জন্য আর সেই ফটোগ্রাফি গুলো পরবর্তী সময়ে দেখতে খুবই ভালো লাগে। আমি মনে করি আপনাদের মাঝে এমন অনেক মানুষ আছে যারা কিনা ফুলকে অনেক বেশি ভালোবাসে ফুলকে ভালোবেসে তারা সবসময়ই ফুলের বাগান তৈরি করার জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়ে। কমিউনিটিতে এখনো লক্ষ্য করলে দেখা যায় অনেকেই ফুলকে ভালোবেসে তার স্কুলের আঙ্গিনায় ফুল বাগান তৈরি করেছে আবার হয়তো কেউ কেউ বাসার ছাদে আবার হয়তো কেউবা ব্যালকনিতে ছোট্ট একটি বাগান তৈরি করে রেখেছে। অবশ্যই তারা আর সেই ছোট্ট বাগানে সকাল সন্ধ্যা সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করছে। সকাল সন্ধ্যা ফুলের ঘ্রান নিতে সত্যিই অনেক বেশি ভালো লাগে।
ফুল ভালোবাসার অর্থ বহন করে সেই জন্যই হয়তো ফুলকে মানুষ এত ভালবাসে। অবশ্য ফুল ছাড়া কোন কিছুই সম্ভব হয়ে ওঠে না এই যেমন ধরুন বিয়ে থেকে শুরু করে একদম শেষ অব্দি সেই সাথে প্রেমের শুরুতে অথবা ভালোবাসায় আবদ্ধ হওয়ার জন্য আমরা একে অপরকে ফুল দিয়ে সম্বোধন জানাই। ভালোবাসার পাশাপাশি কাউকে সম্মান জানানোর ক্ষেত্রেও আমরা ফুল ব্যবহার করে থাকি মূলত লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে ব্যাক্তি জীবনে ফুলের বিকল্প নেই প্রত্যেক জায়গাতেই ফুল কিছু না কিছুতে অবদান রাখছি। ফুলের মত যে ভালোবাসা নিহিত রয়েছে সেটা হয়তো অন্য কোন মাধ্যমে নেই। আপনি যদি ছোট্ট একটি বাগানের মধ্যে কিছুদিন সময় অতিবাহিত করেন তাহলে হয়তো আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার মনের মধ্যে অনেক রকম একটা পরিবর্তন এসে গিয়েছে, আপনার মনটা আগের তুলনায় নরম হয়ে যাবে সবকিছুকেই ভালোবাসতে ইচ্ছা করবে। আমি সময় পেলেই চেষ্টা করি ফুলের কাছে গিয়ে সময় অতিবাহিত করার জন্য এতে মন প্রাণ দুটোই ভালো থাকে। এই ছিল আমার আজকের ফুলের ফটোগ্রাফি ও ফুল সম্পর্কে আমার কিছু অনুভূতি। আশা করছি আমার এই অনুভূতি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই আমি আমার এই পোস্ট শেষ করছি। সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | ফুলের ফটোগ্রাফি |
---|---|
বিষয় | ফুলের ফটোগ্রাফি ও ফুল সম্পর্কে আমার অনুভূতি |
পোষ্টের এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
ঠিক বলেছেন ভাইয়া ফুল পছন্দ করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ফুল আমার কাছেও অনেক ভালো লাগে। শীতকালীন এই ফুল গুলো অনেক সৌন্দর্য ছড়ায়। আমাদের বাসায় আমি কয়েকটি ফুলের গাছ লাগিয়েছি। মুগ্ধকর কিছু ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসলে শীতের সময় ফুল অনেক বেশি সৌন্দর্য ছড়ায় আপনি যেহেতু কয়েকটি ফুলের গাছ লাগিয়েছেন সেহেতু পরবর্তীতে হয়তো সেই ফুল গাছের ফটোগ্রাফি আমরা দেখতে পারবো বলে আশা রাখি।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া যারা ফুল ভালোবাসে, তারা স্কুল আঙ্গিনায়, বাড়ির আঙ্গিনায়, ছাদ বাগান ,বারান্দা বাগান সব জায়গাতেই ফুল গাছ লাগিয়ে রাখে। দেখতে বেশ ভালো লাগে ঠিক বলেছেন ভাইয়া, আপনার মত আমার ফুল বাগান না থাকলেও রাস্তার ধারে পাশে যেখানে ফুল দেখি না কেন! আমার কাছে খুব ভালো লাগে। এবং আমি সাথে সাথেই ফটোগ্রাফি করে নিই। আপনি খুব সুন্দর সুন্দর কিছু ফুলের ফটোগ্রাফার আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন বেশ ভালো লেগেছে।
বর্তমান সময়ে অনেকেই বাসার পাশে ছোট্ট জায়গা থাকলে সেখানে ফুলের চাষ করে আবার অনেকেই ছাদ বাগান অথবা বারান্দায় ফুলের টব লাগিয়ে থাকে। এ থেকেই বোঝা যায় সকলেই ফুলকে অনেক বেশি ভালোবাসে। ফুলকে ভালোবাসার মাঝে অন্যরকম এক আনন্দ আছে বলে আমি মনে করি।
আপনি খুব সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। আরো বেশি ভালো লাগলো আপনার ফুলের প্রতি অনুরাগ দেখে। আপনি পড়াশোনার জন্য বাহিরে গিয়েছিলেন কিছুদিন পরে এসে দেখলেন আপনার ফুল গাছগুলো পানি না দেওয়ার কারণে সব মারা। এজন্য আপনি অনেক ব্যতীত হয়েছেন এবং কষ্ট পেয়েছেন। ফুলের প্রতি আপনার ভালবাসা দেখে আমার নিজের কাছে অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে আমি ছোটবেলা থেকেই ফুল অনেক বেশি পছন্দ করি ছোটবেলায় রাস্তার পাশে ফুল কাজ দেখলে সেগুলো তুলে নিয়ে এসে বাড়িতে লাগাতাম। সত্যি ফুল গাছগুলো মারা যাওয়াতে খুবই দুঃখ পেয়েছিলাম।
ফুলের ফটোগ্রাফি এবং ফুল সম্পর্কে সুন্দর অনুভূতি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আপনার অনুভূতি আমার অনুভূতি মোটামুটি মিল রয়েছে। ফুল আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। ফুল দেখলে দৌড়ে চলে যায় ছোট বাচ্চাদের মতো। আপনার মতো আমার ও ছোট খাট বাগান আছে কিন্তু আমি যতটুকু যত্ন করি ততটুকু কেউ করে না। বাসায় মাঝে মধ্যে গেলে তখন ফুল গাছ গুলো প্রাণ ফিরে পায় মনে হয়।আর চলে আসলে ফুলের চেহারা অন্যরকম হয়ে যায়।যাই হোক ভাইয়া আপনার অনুভূতি গুলো পড়ে বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।
আসলে আমি যখন বাসায় ছিলাম তখন ফুল গাছগুলো একদম সতেজ এবং টাটকা ছিল যখন বাসার বাহিরে গিয়েছি তখন সেগুলো আস্তে আস্তে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়েছিল। খুবই কষ্ট পেয়েছিলাম সেদিন।
আহারে! বেচারি ফুল গুলো। পানি না দেওয়ার কারণে মারা গেল😔।তবে আপনার ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। ফুলের প্রতি আপনার যে ভালোবাসা তা এ পোস্টের মাধ্যমে ফুটে উঠেছে। আমারও ফুলের ফটোগ্রাফি খুব ভালো লাগে। আমি মাঝে মধ্যে কোথাও ঘুরতে বের হলে কোন সুন্দর জিনিস দেখলে ক্যাপচার করে রাখি।যাই হোক আপনার ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
আমিও আপনার মত কোথাও যদি ঘুরতে যাই সব সময় ফুলের ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করি। কারণ ফুল আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে সব সময় ফুলের মাঝে সময় অতিবাহিত করতে পারলে নিজের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া,ফুল পছন্দ করে না এরকম মানুষ হয়তো খুঁজেই পাওয়া যাবে না। ফুল আমিও অনেক পছন্দ করি। আপনার সবগুলো ফটোগ্রাফিই আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। তবে প্রথম এবং শেষ ফটোগ্রাফিটি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আমার এই পোস্টে প্রথম এবং শেষের ফটোগ্রাফি টা আপনার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে এটা জেনে খুবই খুশি হলাম। আসলে যখন কোন পোস্ট করা হয় সেটা যদি কারো কাছে সত্যিই ভালো লাগে জানতে পারলে অনেক বেশি আনন্দ লাগে।
ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো বেশ মুগ্ধ করার মত। যেটা সচরাচর দেখতে পাওয়া যায়। আসলে এগুলো মন থেকে ভালোভাবে অনুভব করলে সৌন্দর্যতা অনুভব করা যায় অনুভূতি অনেক ভালো লেগেছে।
আপনি একদম সত্য কথা বলেছেন ফুলের সৌন্দর্য যদি ভালোভাবে মন থেকে অনুভব করা যায় তাহলে এর সৌন্দর্যটা বুঝতে পারা যায়।
সব সময় সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
খুবই সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি আজকে আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম, অসাধারণ ফটোগ্রাফি দেখে ভালো লাগলো।
আমার এই ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুবই খুশি হলাম। আসলে ফটোগ্রাফি যদিও তেমন একটা করতে পারি না তবে চেষ্টা করে যাচ্ছি।
আসলে ফুল পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুবই কম রয়েছে যাদের খুঁজে পাওয়া খুবই মুশকিল ব্যাপার। আপনার ফুল গাছ গুলো মারা যাওয়ার কারণে অনেক কষ্ট পেয়েছেন সত্যি নিজের শখের কোন জিনিস যদি নষ্ট হয়ে যায় তখন কষ্ট পাওয়ারই কথা। আমার মনে হয় নিজের জিনিসপত্র অন্যকেও আগলে রাখতে পারেনা। যে কোন একটা খুদ থেকে যায়। পানির অভাবে আপনার কাজগুলো মারা গিয়েছে জেনে খুবই খারাপ লেগেছে। যাইহোক আমাদের মাঝে এরকম একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার ধারণা সত্য ভাই আসলে নিজের জিনিস অন্য কেউ আগলে রাখতে পারেনা। অন্য কেউ যতই আগলে রাখুক না কেন একটা সময় যে মনে হবে আমি থাকলে হয়তো এর থেকে আরও বেশি ভালো হতো। আমার ক্ষেত্রে ঠিক তেমনটাই ঘটেছে। আসলে ফুল গাছগুলো আমার অনেক শখের ছিল।