"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৫৭//নাটক রিভিউ
আজ--১৪ মাঘ| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | রবিবার | শীতকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৫৭)
- আজ ১৪ই মাঘ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- রবিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৫৭ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ১৯-ই অক্টোবর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৫৭ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৭ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের সেজো ছেলে অর্থাৎ আরফান সে কবিরাজ এর কাছে গিয়েছে মূলত চঞ্চল চৌধুরীকে ব্লাক ম্যাজিক করার জন্য যাতে করে ব্ল্যাক ম্যাজিকের ফলে চঞ্চল চৌধুরী তার সাবেক প্রেমিকা নাদিয়াকে ছেড়ে দেয় এবং একটা ভাবে মারা যায়। প্রেম ভালোবাসার কারণে ভাই এর মাঝে যে এরকম রাগ অভিমান তৈরি হয় সেটা অনেক আগে থেকেই জানতাম তবে এই নাটকের মাধ্যমে সেটা বাস্তবে কিভাবে লক্ষ্য করে দেখলাম যে ভালোবাসার জন্য মানুষ আপন ভাইকে হত্যা করতে চায়। আরফান কবিরাজ এর কাছে গিয়েছে চঞ্চল চৌধুরীকে ব্লাক ম্যাজিক করার জন্য যাতে করে সে তাকে ছেড়ে দেয় এবং সেই কবিরাজ নাদিয়াকে দেখতে চায় এবং তারা দুজনেই নদীয়া কে দেখার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিল তখনই নাদিয়া আর চঞ্চল চৌধুরী একে অপরের সঙ্গে কথা বলছিল। মূলত আরফান যে কবিরাজের সঙ্গে কথা বলছিল এটা নাদিয়া দেখে ফেলেছিল আর এ কথাই সে চঞ্চল চৌধুরীর কাছে গিয়ে বলছিল।
নাদিয়া এবং চঞ্চল চৌধুরীকে একত্রে দেখে আরফান খুবই রাগান্বিত হয়ে যায় এবং কবিরাজকে বলে আপনি এক্ষুনি তাকে ব্ল্যাক ম্যাজিক করে মেরে ফেলেন, কিন্তু সেই সময় কবি রাস্তাকে কিছুটা শান্ত করে এবং বলে যে সে ব্যাপারটা দেখবে আর এদিকে চঞ্চল চৌধুরী এবং নাদিয়া খুবই চিন্তিত আছে কারণ তারা ভাবছে যে আরফান সত্যিই তাদেরকে ব্ল্যাক ম্যাজিক করে আলাদা করে ফেলবে এই ব্যাপারটা নিয়ে তারা দুজনই খুবই ভয়ে আছে। যদিও ব্ল্যাক ম্যাজিক করে অনেক কিছুই করে ফেলা সম্ভব এটা বাস্তবেও আমরা জানি তবে এখন দেখার বিষয় যে আসলেই তাদের বিচ্ছেদ হয় কিনা..!!
ই তো পূর্বে আপনারা জেনেছেন যে বাসার সাহেবের মেয়ের সঙ্গে চঞ্চল চৌধুরীর কথা কাটাকাটি হয়েছে মূলত বাসার সাহেবের মেয়ে বরাবরই তার মায়ের স্বর্ণের উপর চোখ দিয়েছে কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী থাকে সেই স্বর্ণ কোনভাবেই আত্মসাৎ করতে দেবে না এবং খুবই চমৎকারভাবে তাকে অপমান করে। চমৎকারভাবে অপমান করে এজন্যই বললাম কারণ সেটাকে খুবই ঠাণ্ডা মস্তিষ্কে তাকে কিছু কথা শুনিয়ে দেয় আর এ কথা শুনে সে খুবই দুঃখ পায় এবং সে এখন শাহনাজ খুশির কাছে তার দুঃখ প্রকাশ করছে। ভাই আর বোনের বন্ধন এই পৃথিবীর সব থেকে সুন্দর একটা বন্ধন এই দুজনের মাঝে যখন কোন কথা কাটাকাটি হয় এক্ষেত্রে কেউ একজন অনেক বেশি কষ্ট পায় সে দিক থেকে চঞ্চল চৌধুরীর বোন খুবই কষ্ট পাচ্ছে কারণ চঞ্চল চৌধুরী তার সঙ্গে কিছুটা খারাপ ব্যবহার করেছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসা সাহেবের ছোট ছেলের প্রেমিকা এবং শাহনাজ খুশির ছোট ভাই একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে মূলত তাদের গল্পের বিষয় হচ্ছে একটাই যে তারা সিনেমা দেখতে যেতে চেয়েছিল সাথে সেই মেয়েটা শাহনাজ খুশির ভাইকে নিয়ে যেতে চেয়েছিল কিন্তু বাসার সাহেবের ছোট ছেলে কখনোই রাজি হয়নি। যখন তারা দুজন একে অপরের সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা বলছিল তখন বাসার সাহেবের ছোট ছেলে গাছের আড়াল থেকে তাদের কথা বলা দেখে ফেলে আর এটা দেখে সে কিছুটা দুঃখ পায় সাথে রাগান্বিত হয়েছিল বোঝাই যাচ্ছে।
আসলে যখন কোন প্রিয় মানুষের সঙ্গে অন্য কেউ কথা বলে তখন নিজের কাছে খারাপ লাগবে এটাই স্বাভাবিক নিজের প্রিয় মানুষকে কেউ কখনো অন্য কারো পাশে সহ্য করতে পারে না এ ক্ষেত্রে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে ঠিক তেমনি। যখন তার প্রেমিকা সাহানাজ খুশির ছোট ভাইয়ের সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা বলছিল তখন বাসার সাহেবের ছোট ছেলে ভেবেছিল সে হয়তো বা তার সঙ্গে কোন একটা ব্যাপার নিয়ে কথা বলছে আর হাসাহাসি করছে আর এটা দেখে সে কষ্ট পাচ্ছিল মূলত ভুল বোঝাবুঝি থেকেই একটা সুন্দর ভালোবাসার খুব দ্রুতই শেষ হয়ে যায়।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের মেয়ে অনেকটা দুঃখে কষ্টে আত্মহারা হয়ে সে বাসা থেকে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু এদিকে বাসার সাহেবের মেয়ের জামাই বরাবরই অনেক বেশি চালাক এবং চতুর সে তার স্ত্রীকে বারবার বোঝাচ্ছে সে যেন এখানে থেকে যায় কারণ সে এখান থেকে চলে গেলে তার সম্পত্তি আর নেওয়া হবে না, কিন্তু বাসা সাহেবের মেয়ে সত্যিই অনেকটা কষ্ট পেয়েছে যে তার আপন ভাই তার সঙ্গে এরকম একটা খারাপ ব্যবহার করেছে আসলে ভাই যখন খারাপ ব্যবহার করে তখন বোন কষ্ট পাবে এটাই স্বাভাবিক এক্ষেত্রে বাসার সাহেবের মেয়ে অনেকটাই কষ্ট পেয়েছে যেটা বোঝাই যাচ্ছে কিন্তু তার স্বামী তাকে এমনভাবে ব্রেন ওয়াশ করে যে সে যদি এখানে থেকে যায় তাহলে তার সম্পত্তি সে খুব দ্রুতই হাসিল করতে পারবে সেই সাথে তার মায়ের গহনা। সম্পত্তির জন্য যে মানুষ কত কিছু করতে পারে সেটা এই অংশ লক্ষ্য করলেই বোঝা যায়।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে আরফান চলে গিয়েছে শাহনাজ খুশির কাছে মূলত আর ফোনের দুঃখ কষ্টের কথা সে শাহনাজ খুশির কাছে গিয়ে শেয়ার করে আর শাহনাজ খুশি তাকে সব রকম ভাবেই সাপোর্ট করে। শাহনাজ খুশি ও চায় যে আরফান এবং নাদিয়া একে অপরের সঙ্গে থাকুক এবং তারা দুজন দুজনকে ভালোবাসুক কিন্তু নাদিয়া যেহেতু এখন চঞ্চল চৌধুরীর প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে তাই সে আরফানের মতোই কষ্ট পাচ্ছে। দুজন একত্রে বসে তারা এ ব্যাপারটা নিয়েই কথা বলছে আর চঞ্চল চৌধুরী যে নাদিয়াকে সত্যিকারের ভালবাসে সেটা আপনারা অনেকেই জানেন কারণ তার কথার মাঝে এক অন্যরকম ভালো লাগা ভালোবাসা রয়েছে সব সময়ই।
ভালোবাসা আসলে অন্ধ সত্যিকারের ভালোবাসা যখন কেউ কাউকে দিতে চায় তখন সেই অপর পাশের মানুষটা সেটা কখনোই গ্রহণ করে না। কিন্তু এ পাশের মানুষটা যে তাকে সত্যিকারের ভালবাসে সেটা তাকে অনেক রকম ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করলেও সেই মানুষটা বুঝতে পারে না এ ক্ষেত্রে আরফানের সঙ্গে ঠিক তেমনটাই ঘটেছে, যদিও আরফান নাদিয়াকে সত্যিকার অর্থে ভালোবাসা কিন্তু নাদিয়া সে ভালোবাসাটা এখন কোনভাবেই বুঝতে পারছে না বা বোঝার চেষ্টাও করছে না। আরফানের দুঃখ কষ্টের গল্পের মাঝেই এই পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৭ পর্ব শেষ হয়ে যায়। এটাই ছিল আমার আজকের সংক্ষিপ্ত রিভিউ আশা করছি এই রিভিউটা আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৫৭ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটার ৫৭ তম পর্ব দেখতে দেখতে শেষ হয়ে গিয়েছে। পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটির ৫৭ তম পর্বের রিভিউ পড়তে আমার কাছে সত্যি খুব ভালো লেগেছে। আমি আপনার শেয়ার করা এই নাটকের রিভিউ গুলো প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছি সুন্দরভাবে পড়ার জন্য । আপনি খুব সুন্দর করে এই নাটকের এই পর্বটার রিভিউ তুলে ধরেছেন। আপনি অনেক সুন্দর করে রিভিউগুলো তুলে ধরেন দেখে, নাটক আর দেখাই লাগেনা। কাহিনী টা রিভিউর মাধ্যমেই ভালোভাবে জানা যায়।
আপনি খুব মজার একটি ফ্যামিলির নাটক রিভিউ করেছেন। পিতা বনাম পূত্রগং এর ৫৭ তম পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। তবে এখানে আমার খুব প্রিয় কয়েকজন অভিনেতা আছে। বিশেষ করে চঞ্চল চৌধুরী এর নাটক আমার কাছে বেশি ভালো লাগে। তবে এটি ঠিক এই কাহিনীর সাথে আগে গ্রামে অনেক ফ্যামিলি পরিবার ছিল এরকম। তারা মনে করতেন ছেলেদের বিয়ে করালে অন্য একটি মেয়ে এসে তাদের ফ্যামিলি নষ্ট করে ফেলবে। আসলে আপনার নাটকের পোস্ট পড়ে সত্যি অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর করেন নাটকটি আমাদের মাঝে রিভিউ করার জন্য।