ছোট্ট একটি ভুলের কারণে আত্মসম্মানে আঘাত

in আমার বাংলা ব্লগlast year

আজ - ৩১ শ্রাবণ| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | বর্ষাকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে আমার ভার্সিটির পরিচিত এক বন্ধুর ছোট্ট একটি ভুলের কারণে তার আত্মসম্মানে যে আঘাত এসেছিল সেই ব্যাপারটা নিয়েই আমি আপনাদের মাঝে একটি নতুন পোস্ট শেয়ার করতে চলেছি। আশা করছি, আমার এই পোস্ট আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • আত্মসম্মানে আঘাত
  • আজ ৩১ শ্রাবণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  • মঙ্গলবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ রাত্রি সবাইকে......!!


আমরা মানব জাতি। আর আমরা মানব জাতি হিসেবে ভুল ত্রুটি এইসব কিছু করব এটাই স্বাভাবিক। এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না যে জীবনে কোন ভুল করেনি আমরা ভুল থেকে অনেক রকম শিক্ষা গ্রহণ করি। ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে সেই শিক্ষাটা যদি আমরা আমাদের জীবন চলার পথে কাজে লাগাই তাহলে সেই শিক্ষাটা আমাদের কাছে অনেক বড় একটা শিক্ষা হয়ে থাকে এবং যে ভুলটা করি সেই ভুলটা থেকে আমরা অনুপ্রাণিত হই। পরবর্তীতে সেই ভুল করার আগে আমরা অবশ্যই অনেক রকম ভেবেচিন্তে সেই কাজ করি যেহেতু আমাদের সকলের একটা সুস্থ মস্তিষ্ক রয়েছে। আর এই সুস্থ মস্তিষ্কের ব্যবহারটা অবশ্যই আমাদের সকলের করা উচিত সুস্থ মানসিকতা দিয়ে। আমরা প্রধানত দুই রকম ভুল করে থাকি, এর মধ্যে প্রথম যে ভুল সেটা হচ্ছে যে আমরা কিছু কিছু সময় যে ভুলগুলো করে থাকি যে ভুলগুলো সম্পর্কে আমরা অজ্ঞ। যে ভুলগুলো সম্পর্কে আমাদের কোন রকম জ্ঞান বা ধারণা থাকে না কিন্তু পরবর্তীতে ভুল করার পরে হয়তোবা আমরা বুঝতে পারি যে এটা আমার জন্য অনেক বড় ধরনের একটা ভুল ছিল। যে ভুল থেকে আমরা দ্রুত শিক্ষা লাভ করে সামনের দিকে অগ্রসর হতে পারে। আর এক ধরনের ভুল আছে যে ভুলটা আমরা নিজের ইচ্ছাকৃতভাবেই করি। আমরা জানি যে এটা করলে আমার আত্মসম্মানে আঘাত আসবে তবুও আমরা সেই ভুলটাই করি কিন্তু কেন বা সেই ভুলটা করি সেটা হয়তোবা সেই সময় আমাদের পুরোপুরি অজানা হয়ে থাকে।

আমি বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য ঢাকায় এসেছিলাম আরো বেশ কয়েক মাস আগে এসেই বিএসসিতে ভর্তি হয়ে গিয়েছিলাম বড় ভাইদের সহযোগিতায় খুব দ্রুতই ভার্সিটি চয়েজ করে ভর্তি হয়েছিলাম। নতুন ভার্সিটির নতুন পরিবেশ সবকিছুই যেন নতুন নতুন আর এই নতুনের মাঝে আমাদের ক্লাসের সকলেই একদমই নতুন পরিচিত তেমন কোন মুখ একদমই ছিল না। আস্তে আস্তে ক্লাস করতে করতে অনেকের সঙ্গেই খুবই ভালো একটা সম্পর্ক হয়ে গিয়েছে যদিও ঠিক তেমনভাবে কারো সঙ্গে এখন পর্যন্ত মেলামেশা হয়ে ওঠেনি তবে এমনিতে কথাবার্তা হয় এটাই। ঠিক তেমনি ভাবে ভার্সিটির ক্লাস করতে করতে এক বন্ধুর সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল ছেলেটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছিল তার কথাবার্তা ব্যবহার খুবই ভালো লেগেছে আমার কাছে। দেখতে দেখতে সেমিস্টার ফাইনাল চলে আসলো সেমিস্টার ফাইনালের আগে সকলেই আমরা কম বেশি লেখাপড়া করি এটা হয়তোবা সকলের ক্ষেত্রেই একই রকম।

কিন্তু কেউ কেউ আবার লেখাপড়া করার পাশাপাশি কিছু চিকন পিনের বুদ্ধি খাটায়। যেটা প্রতিজ্ঞা উঠে শুভ ভাইয়া অনেক চমৎকার ভাবে বলে চিকন পিনের বুদ্ধির ব্যাপারে। ছাত্র জীবনে অনেকেই হয়তোবা নকল করেছেন এখনো অনেকেই নকল করছেন ভবিষ্যতেও করবেন কিনা আমি জানিনা হা হা হা। তবে ব্যক্তিগতভাবে সত্যি বলতে আমি কখনোই পরীক্ষার খাতায় কখনো নকল করিনি। নিজে যতটুকু পেরেছি লিখে চলে এসেছি। ভার্সিটির সেই বন্ধুর সিট আমার দু'লাইন পড়েছিল আমরা একই রুমে পরীক্ষা দিচ্ছিলাম। সেদিন আমার ইংরেজি পরীক্ষা ছিল। আর আপনারা অনেকেই জানেন ইংরেজি পরীক্ষা দেওয়া কতটা কঠিন...!!

man-3653346_1280 (1).jpg

source


আপনাদের কাছে ইংরেজি পরীক্ষা দিতে কেমন লাগে সেটা হয়তোবা আমি এখন পর্যন্ত জানি না তবে আমার কাছে খুব কঠিন মনে হয় তবে পরীক্ষায় প্রশ্ন পাওয়ার আগ পর্যন্ত অনেক টেনশনে থাকি। কিন্তু যখন প্রশ্ন পাই আর আস্তে আস্তে যখন লেখা শুরু করি যখন লেখা শেষ হয়ে যায় তখন নিজের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে যে মোটামুটি ভাবে পরীক্ষাটা ভালোই হয়েছে। সেদিনও ঠিক তেমনটাই ঘটেছিল অনেকটাই টেনশনে ছিলাম প্রশ্ন করার আগে কিন্তু যখন প্রশ্ন হাতে পেলাম তখন অনেকটাই খুশি লাগছিল কারণ কমন পেয়েছিলাম ভালো। যথারীতি লেখা শুরু করে দিয়েছিলাম, যেহেতু প্রশ্ন কমন ছিল তাই এদিকে ওদিকে তাকানোর ইচ্ছেটা তেমন জাগেন আর যেহেতু নতুন ভার্সিটি নতুন জায়গায় তেমন কোন পরিচিত ফ্রেন্ড হয়নি তাই কারো কাছ থেকে জিজ্ঞেস করার বা শুনে নেওয়ার ইচ্ছেটা ওরকম ভাবে জাগেনি। যদিও অনেকেই আমার কাছে জিজ্ঞেস করেছি আমি যতটুকু পেরেছি তাদেরকে বলে দেয়ার চেষ্টা করেছি। সেদিন আমার দু'ঘণ্টার পরীক্ষা ছিল আমি প্রায় দেড় ঘন্টা পরীক্ষা দেওয়ার পরে রুমের মধ্যে কিসের জন্য একটা শব্দ শুনলাম। ততক্ষণে আমার প্রায় লেখা শেষ হয়ে গিয়েছে আর একটা কোশ্চেন লিখলে পরে আমার মোটামুটি ভাবে সব লেখা শেষ হয়ে যাবে। হঠাৎ করেই হাতের কলমে লেখাটা বন্ধ হয়ে গেল। এবার তাকাতেই দেখি সেই বন্ধুর কাছে স্যার এবং ম্যাম দুজন দাঁড়িয়ে আছে দুজনেই অনেক বেশি রাগান্বিত।

তাদের এই রাগান্বিত চেহারা দেখেই আমি বুঝতে পেরেছিলাম হয়তোবা তার কাছে কোন এক্সট্রা কাগজ পেয়েছে। যদিও আমি চেয়েছিলাম আমার এই ধারণাটা মিথ্যে হোক,কিন্তু না। এরপরে দেখলাম স্যার তার পকেট সার্চ করে অনেক খোঁজাখুঁজির পরে দুই থেকে তিনটা কাগজগুলো যেটাতে সে কিছু লিখে নিয়ে এসেছিল বাসা থেকে। ব্যাপারটা দেখিয়ে আমার খুবই খারাপ লাগছিল কারণ পরীক্ষা প্রায় দেড় ঘন্টা শেষ হয়ে গিয়েছে আর আধা ঘন্টার পরীক্ষা আছে আর এই সময়টাতে তার সঙ্গে এরকম একটা ঘটনা ঘটে গেল। যদিও আমি ভেবেছিলাম হয়তোবা তেমন কোন কিছু বলবেনা খাতা কিছুক্ষণ রেখে দিয়ে আবার দিয়ে দেবে। কিন্তু না, এবার আমার এই ধারণাটাও মিথ্যে করে দিয়ে স্যার কাকে যেন ফোন দিল আর সেই স্যারটা এসে তার খাতা সহ তাকে বাহিরে নিয়ে গেল।

আমাদের ক্লাসের প্রতিটি শিক্ষার্থী তখন লেখা বাদ দিয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে সকলেই হয়তোবা মনে মনে অনেকটাই কষ্ট পাচ্ছে আমার মতই। শুধু একটা ব্যাপার ভেবেই খারাপ লাগছে যে আধা ঘন্টা সময় ছিল এই সময়টাতে এসে তার সেই এক্সট্রা কাগজ বের না করলেও পারত। যেহেতু সে দেড় ঘন্টা পরীক্ষা দিয়েছে অবশ্যই খাতায় কিছু না কিছু লিখেছে অবশ্যই তার পাস মার্ক লিখা শেষ কিন্তু সে শেষ পর্যায়ে এসে স্যারের হাতে ধরা খেয়েছে।

students-395568_1280.jpg

source


এরপর যখন আমার সেই বন্ধু বাহিরে চলে গেলে তখন আর আমি কোন দিকে না তাকিয়ে খুব দ্রুত লেখা শেষ করতে চাচ্ছিলাম। কারণ আমি চাচ্ছিলাম সেই সময়টাতে তার পাশে থাকার জন্য। এরপরে আমি খুব দ্রুতই লেখা শেষ করে আমি প্রায় ১৫ মিনিট আগেই খাতা জমা দিয়ে রুম থেকে বের হয়ে গেলাম। বের হয়ে আমি তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করে দেখলাম যে সে ভার্সিটির লাইব্রেরীর সামনে বসে আছে মনটা খুবই খারাপ। এরপরে তার কাছে গেলাম কাঁধে হাত রাখলাম জিজ্ঞেস করলাম শেষ পর্যন্ত কি হলো..? এরপরে সে মনটা খারাপ করে বলল যে আমাকে আবার এই সাবজেক্টে রিটেক দিতে হবে। এটা শুনে খুবই খারাপ লাগলো। যদিও আমি তাকে সেই সময়টাতে কোনরকম অভিযোগ দেইনি তাকে সাপোর্ট করেছি এবং বলেছি সমস্যা নেই, নেক্সট টাইম রিটেন দিলে অবশ্যই তুমি পাস করে যাবে টেনশনের কিছু নেই। সেই সময়টাতে এসে বলছে আমি সেটা নিয়ে টেনশন করছি না আমার আত্মসম্মান টা কোথায় গেল..!! এতগুলো স্টুডেন্টের সামনে আমার আত্মসম্মান একদম ধুলোয় মিশে গেল।

ঠিক তখনই আমি তাকে বললাম অপরাধ করার আগে তোমার এই ব্যাপারটা মাথায় নেওয়া উচিত ছিল। আর দেড় ঘন্টা পরীক্ষা হয়ে যাওয়ার পরে তুমি কেন এটা বের করলে। যাইহোক তাকে মানসিকভাবে অনেক রকম সাপোর্ট দিয়ে যখন দেখলাম সকলেই পরীক্ষা শেষ করে বের হয়ে এসেছে। ঠিক সেই সময়টাতে আমি তার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে আসলাম। কারণ আমি জানি এখন সকলেই তার কাছে যাবে তার কাছে অনেক কিছু জিজ্ঞেস করবে সে হয়তো বলতে চাইবে না কিন্তু নিজের ইচ্ছের বিরুদ্ধে তাকে বলতে হবে।

sad-4207079_1280.jpg

source

ছোট্ট একটা ভুলের কারণে এখন সকলের কাছে তাকে জবাবদিহি করতে হবে সেই সাথে নিজের আত্মসম্মান টা হারিয়ে গেল। এজন্য আমাদের সকলের উচিত কোন একটা অপরাধ করার আগে সেই অপরাধের ফলাফল কতটা ভয়াবহ হবে সে সম্পর্কে ধারণা আগেই রাখা উচিত। যাই হোক আমাদের সকলেরই উচিত এ সকল অপরাধ থেকে সব সময় দূরে থাকা।

যাইহোক, এটাই ছিল আমার আজকের ছোট্ট এবং সংক্ষিপ্ত একটি পোস্ট। আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে এবং কিছুটা হলেও শিক্ষা লাভ করতে পেরেছেন বলে আমি মনে করি। আজ আর নাই এখানেই শেষ করছি। সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!!



সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগজেনারেল রাইটিং
বিষয়ছোট্ট একটি ভুলের কারণে আত্মসম্মানে আঘাত
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 last year 

ভুল মানুষকে অনেক কিছুই শিক্ষা দেয়। ভুল না থাকলে হয়তোবা সঠিক এর এতটা দাম থাকতো না। ফুলের মাধ্যমে সঠিক পথের খোঁজ পাওয়া যায়। আপনার পোস্টটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো খুবই সত্যবাদী কিছু কথা বলেছেন। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 last year 

ভুল থেকে মানুষ শিক্ষা নেই কথাটি সঠিক। তবে কিছু ভুল আছে যেগুলোর কারণে মানুষ অনেকদিন কষ্ট করতে হয়। কিছু ভুল আছে জেনে শুনে সেগুলো মানতে কষ্ট হয়। যেমনটি আপনাদের পরীক্ষার হলে একজনের সাথে হল। পরীক্ষার এক ঘন্টা ৩০ মিনিট সময় তার কাছে কিছু না কিছু পেয়েছে সে কারণে তার এক্সাম বন্ধ করে দিয়েছে। যদিও সে বুঝতে পারল কিছু করার নেই তার আর। তার ভুলের জন্য নিজের ক্ষতি হয়েছে এবং মানুষের কাছে ছোট হয়েছে। তবে শুনে ভালো লাগলো আপনি কখনো পরীক্ষায় নকল করেন নাই। নকল করে পাশ করে সার্টিফিকেট অর্জন করা যায় কিন্তু জ্ঞান অর্জন করা যায় না। ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর করে পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 last year 

আসলে মানুষ মাত্রই ভুল। তবে ভুল করার আগে আমাদের সবার উচিত সেই ব্যাপারটা কয়েকবারের জন্য হলেও ভেবে নেওয়া। আপনার এই বন্ধু শেষ সময় যদি কাগজগুলো বের না করতে তাহলে হয়তো ধরা খেত না। আর নকলটা এমনিতে অনেকেই করে কিন্তু তার ফল তো সে পাবে ই। তার আত্মসম্মান আর কিছুই থাকলো না এতগুলো স্টুডেন্টের সামনে। আপনার এই পোস্টটা থেকে কিন্তু অনেকেই শিক্ষা নিতে পারবে। এটি শিক্ষনীয় একটা পোস্ট ছিল।

 last year 

ছোট্ট একটা ভুলের কারণে ছেলেটার আত্মসম্মানে অনেক বড় আঘাত লেগেছে। সে যদি এই ভুলটা করার আগে ভাবতো তাহলে এরকম কিছু হতো না। আসলে আমরা সবাই ভুল করি তবে কেউই ভুল করার আগে ভেবে দেখিনা। আসলে ভুল মানুষকে শিক্ষা দেয়। আপনি আজকে এই টপিক নিয়ে পোস্ট লিখেছেন দেখে আমার কাছে পড়তে ভালো লেগেছে। এরকম পোস্টগুলো অনেক শিক্ষনীয় হয় আর এগুলো পড়তেও খুব ভালো লাগে।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.14
JST 0.028
BTC 58551.09
ETH 2617.32
USDT 1.00
SBD 2.44