অনেক দিন পর নদীর পাড়ে কাটানো মুহূর্ত
আজ--০২ কার্তিক | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |শুক্রবার | হেমন্তকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নদীর পারে কাটানো সুন্দর মুহূর্ত।
- আজ--০২রাকার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- শুক্রবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ সন্ধ্যা সবাইকে......!!
নদীর পাড়ে সময় কাটাতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুব কমই আছে ব্যক্তিগতভাবে আমি নদীর পাড়ে একাকী সময় কাটাতে অনেক বেশি ভালোবাসি। অনেক আগে যখন বাসায় থাকতাম তখন মাঝে মাঝে বিকেলবেলা একাকী নদীর পাড়ে গিয়ে বসে থাকতাম কতটা যে ভালো লাগতো সেটা আমি কাউকে বোঝাতে পারিনি কখনো। যদিও এখন বাসায় খুব একটা বেশি থাকা হয় না তবে মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছে হয় কোন একটা নদীর পাড়ে গিয়ে কিছুটা সময় কাটাই কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনে এতটা বেশি ব্যস্ত হয়ে গিয়েছে যে এখন আর নদীর পাড়ে গিয়ে সময় কাটানোর সুযোগ হয়ে ওঠে না। তবে যখন মাঝে মাঝে নদীর উপর দিয়ে কোথাও যাওয়া হয় তখন অবাক দৃষ্টিতে সেই নদীর দিকে তাকিয়ে থাকি, পুরনো সব স্মৃতি গুলো মনে পড়ে যায় নদীর পারে আগে কতটা সময় কাটাতাম সেই সকল কথা যখন মনে পড়ে তখন সত্যিই নিজের কাছে অনেক বেশি খারাপ লাগে যদিও এই খারাপ লাগাটা কখনো কাউকে বলে বোঝানো সম্ভব নয়। মনে করুন আপনি কোন একদিন বিকেল বেলা একাকী নদীর পাড়ে বসে আছেন দক্ষিণের পূবালী বাতাস এসে আপনার শরীর ছুইছে, মাথার চুল গুলো এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে তখন আপনার মনের ভিতর কারো অনুভূতিটা কেমন হবে একটু অনুভব করুন। এর থেকে সুন্দর অনুভূতি আর কি কোথাও আছে..??
আমি আপনাদের আগেই বলেছি, আগে যখন বাসায় থাকতাম তখন মাঝে মাঝেই নদীর পাড়ে গিয়ে সময় কাটাতেন বিকেল বেলা। এখন বাসায় খুব একটা বেশি থাকা হয় না তবে যখন বাসায় যাই তখনই ভাই ব্রাদার সবাই মিলে চেষ্টা করি নদীর পাড়ে গিয়ে কিছুটা সময় কাটানোর। কেন জানি নদীর পাড়ে গিয়ে সময় কাটাতে সকলেই অনেক বেশি পছন্দ করে অনেকদিন আগে বাসায় গিয়েছিলাম বাসায় গিয়ে হঠাৎ করেই একদিন বিকেল বেলা প্লানিং করে ফেললাম যে নদীর পাড়ে গিয়ে কিছুটা সময় কাটাবো আর যেহেতু নদীতে নতুন পানি এসেছে তার মানে পুরো ব্যাপারটা একটু অন্যরকম মজার। যখন নদীতে নতুন পানি আসে তখন কার পরিবেশটা একটু ভিন্ন অন্যান্য সময়ের থাকে কারণ তখন নদীতে হালকা হালকা পানি থাকে কিন্তু পানির স্রোতের তীব্রতা থাকে অনেক বেশি এই দৃশ্যটা দেখতেই অনেক বেশি ভালো লাগে। নদীর পাড়ে দাড়িয়ে নদীর স্রোতের তীব্রতা অনুভব করতে আমার ভীষণ ভালো লাগে।আমি মাঝে মাঝে নিজেকে আর কন্ট্রোল করতে পারি না যার কারণে সেই পানির মধ্যে নেমে যাই এবং নদীর স্রোতের তীব্রতা অনুভব করার চেষ্টা করি।
নদীর স্রোতের তীব্রতা অনুভব করার ভালো লাগাটা অন্যরকম মনে হয়, মনে হয় এক্ষুনি আমাকে টেনে নিয়ে চলে যাবে অন্য কোথাও তবে এ সময় অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় একটু অসতর্কতা-ই হতে পারে আপনার সারা জীবনের কান্না। তবে আপনি যদি নদীর স্রোতের মাঝে কিছুটা সময় কাটাতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনার ভিতরে এক অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করছে আর এই ভালো লাগাটা আপনি অন্য কোন জায়গা খুঁজে পাবেন না। এরকমই এক সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছিলাম কিছুদিন আগে সেই মুহূর্তটা আমার কাছে আজও অনেকটা স্মৃতির মত জড়িয়ে আছে। মানুষের জীবনে আসলে কিছু কিছু মুহূর্ত আসে যে মুহূর্তগুলো অনেকটা রোমাঞ্চকর এবং রঙিন হয়ে যায় এই রঙিন মুহূর্তগুলো কখনোই ভুলে থাকা সম্ভব নয় বা ভুলে যাওয়া ও সম্ভব নয় কোন একটা সময়ে গিয়ে সেই মুহূর্তের কথা যখন আমাদের মনে পড়ে ঠিক তখনই ঠোঁটের কোন মৃদু হাসি দিয়ে বলতে হয় সময়টা আসলেই অনেক বেশি ভালো ছিল।
কিছুদিন আগে বাসায় গিয়ে আমরা চার পাঁচ জন বিকেল বেলা তিনটা বাইক নিয়ে ঘুরতে গিয়েছিলাম নদীর পাড়ে। নদীতে তখন সবে মাত্র পানি এসেছে, নদীর মাঝ দিয়ে যেই ছোট রাস্তা টি এঁকেবেঁকে করে সামনের দিকে অগ্রসর হয়েছে সেই রাস্তাটির আর হয়তোবা কয়েকদিনের মাঝেই ডুবে যাবে এরকম একটা অবস্থা। ওখানকার পরিবেশটা ছিল এরকম যে রাস্তার এপাশ এবং ও পাশ দুই পাশেই পানি শুধুমাত্র রাস্তার উপরে এখন পর্যন্ত পানি ওঠেনি আর ওই রাস্তা দিয়েই কৃষকেরা যাতায়াত করছে সেই সাথে অনেক মানুষেরা সেই রাস্তার উপর দাঁড়িয়ে নতুন পানির বয়ে যাওয়া দৃশ্য দেখছে। আমরা নদীর পাড়ে বাইক রেখে হাঁটতে হাঁটতে চলে যায় সেই রাস্তার মাঝ বরাবর। সেখানে গিয়ে ভীষণ ভালো লাগছিল চারিদিকে শুধু পানি আর পানি আর মাঝখানে ছোট্ট একটা রাস্তা সেখানে দাঁড়িয়ে আমরা অনেকটা সময় বসে ছিলাম। সেই সাথে এটাও দেখেছিলাম যে নদীর নতুন পানিতে মাছ ধরার কাজে অনেকেই ব্যস্ত হয়ে পড়েছে এবং অনেক মানুষ মিলে জাল এবং বর্ষী দিয়ে মাছ ধরছে। বরশি দিয়ে ছোটবেলায় অনেক মাছ ধরেছি সেখানে গিয়েও এরকম একটা দৃশ্য দেখে অনেক বেশি ভালো লাগছিল।
সত্যি বলতে প্রকৃতি পরিবেশের মাঝে সময় কাটাতে সকলেই অনেক বেশি ভালোবাসে এবং পছন্দ করে আর সেটা যদি গ্রাম গঞ্জের প্রকৃতিক পরিবেশ হয় তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। নদীর মাঝে রাস্তার উপর দাঁড়িয়ে থেকে আমরা অনেকটা সময় আড্ডা দিয়েছিলাম আড্ডা দেওয়ার এক পর্যায়ে হাঁটতে হাঁটতে আমরা প্রায় রাস্তা পার হয়ে ওপারে চলে গিয়েছিলাম যেহেতু আকাশ মেঘলা ছিল আর মাঝে মাঝেই বৃষ্টি পড়ছিল রাস্তাঘাটে অনেক বেশি কাদা ছিল যার কারণে বাইক নিয়ে যাতায়াত করায় অনেক বেশি সমস্যা হয়েছিল। যতই সমস্যা হোক নদীর পাড়ে গিয়ে আমাদের সকল ক্লান্তি খারাপ লাগা দূর হয়ে গিয়েছিল। সেখানে দাঁড়িয়ে থেকে আমরা নদীতে মাছ ধরার দৃশ্য দেখছিলাম এবং অনেকের মাছ ধরার থলি দেখছিলাম যে কে কত বেশি মাছ পেয়েছে এবং কি কি মাছ পেয়েছে। বেশিরভাগ জেলে টেংরা চিংড়ি পুটি এ জাতীয় ছোট ছোট মাছ ধরে নিজেদের থলের মধ্যে রাখছিল। মাছ ধরার এরকম দৃশ্য দেখে অনেকবার ইচ্ছে হয়েছিল পানিতে না আমার কিন্তু পানিতে না আমার মত কোন অবস্থাতেই আমরা কেউ ছিলাম না।
সত্যি বলতে শহরের চার দেয়ালের মাঝে বন্দী থাকতে মোটেও ভালো লাগে না সব সময় ইচ্ছে করে গ্রাম-গঞ্জের প্রকৃতির পরিবেশের মাঝে গিয়ে সতেজ নিঃশ্বাস নিতে। আর আপনি যদি সতেজ নিঃশ্বাস এবং প্রাকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য দুই চোখ দিয়ে দেখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে গ্রামে যেতে হবে কারণ গ্রামের প্রকৃতি পরিবেশের সাথে শহরের প্রকৃতিক পরিবেশের অনেকটাই বইসাদৃশ্য রয়েছে। আর এই বইসা দৃশ্য আপনি নিজ থেকে অনুভব করতে পারবেন। এবার গ্রামে গিয়ে খুব একটা বেশি দিন থাকা হয় নি তবে যে কয়টা দিন গ্রামে থেকেছিলাম প্রত্যেকটা দিন নিজের মতো করে উপভোগ করার চেষ্টা করেছিলাম ভীষণ ভালো লেগেছিল। জানিনা আবার কবে গ্রামে যাওয়া হবে কবে নদীর পাড়ে বসে আড্ডা দেওয়া হবে তবে সত্যি বলতে খুব করেই মন চায় গ্রামে ফিরে যেতে কিন্তু পরিস্থিতি গ্রামে যেতে বাধা দেয়।
এটাই ছিল আমার আজকের নদীর পারে অনেকদিন পরে কাটানো সুন্দর মুহূর্তের গল্প। আশা করছি আমার এই সুন্দর মুহূর্তের গল্প পড়ে আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে নতুন ভাবে নতুন রূপে, আজকের মত এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | অনেক দিন পর নদীর পাড়ে কাটানো মুহূর্ত |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
নদীর পারে খুবই সুন্দর সময় পার করেছেন। নদীর পারে কাটানো মুহূর্তগুলো ফটোগ্রাফি দেখতে পেয়ে নদীর পাড়ে ভ্রমণ করার খুব ইচ্ছা জাগলো।
নদীর পাড়ে কাটানো মুহূর্ত গুলো সব সময়ই ভীষণ ভালো লাগে। আমিও মাঝে মধ্যে নদীর পাড়ে গিয়ে সময় কাটানোর চেষ্টা করি। মন ভালো করার মতো একটা জায়গা। ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগতেছে ধন্যবাদ আপনাকে।
শহর আর গ্রামের মধ্যে অনেক পার্থক্য। শহর মানে আমার কাছে মনে হয় চার দেয়ালে বন্দি একখানা ঘর। আর গ্রাম অঞ্চল তো সবুজ প্রকৃতিতে ভরা নিঃশ্বাস নিলেই যেন মনের ভেতর শান্তি ঢুকে যায়। নদীর ধারে গিয়ে অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন ভাইয়া। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বেশ ভালো লাগলো। নদীতে জেলেরা পুঁটি ,টেংরা সহ অনেক ধরনের মাছ ধরছিল। সব মিলিয়ে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
অনেকদিন পর আজকে আপনি নদীর পাড়ে ঘোরাঘুরি করেছেন এবং সেই ঘোরাঘুরির মুহূর্ত আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। বেশ ভালো লাগলো আমার প্রাকৃতিক পরিবেশের মাঝে ঘুরাঘুরি করতে দেখে। আমি কিন্তু নদীর পাড়ে ভ্রমণ করতে বা বেড়াতে খুবই পছন্দ করি।
এমন পরিবেশগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে
মাঝেমধ্যে মন চায় এমন পরিবেশের মধ্যে ঘোরাঘুরি করতে চাই। কারণ নদীর পাড়ে গেলে এমনিতে মন মানসিকতা ভালো থাকে আর মনের মধ্যে প্রফুল্লতা আসে। কিছুটা সময় এখানে ঘোরাঘুরি করে তারপর নিজের কাজে হাত লাগালে খুব সহজেই কাজে কর্মে মন বসে। তাই আমি মনে করি মাঝেমধ্যে নদীর পাড় ভ্রমন করা প্রয়োজন রয়েছে।
প্রকৃতির পরিবেশে নদীর পাড়ে বেশ সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন ভাই। আসলে এমন শান্ত প্রকৃতির পরিবেশে গেলে খুব ভালো লাগে। নদীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য চমৎকার উপভোগ করা যায়। এমন নিরিবিলি প্রকৃতির পরিবেশে বারবার যেতে খুব ইচ্ছে করে। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
এই ধরনের জায়গাগুলোতে সময় কাটাতে সবারই ভালো লাগে। এই জায়গা গুলোতে গেলে মনের ভিতর একটা প্রশান্তি কাজ করে। আপনি নদীর পাড়ে খুব সুন্দর কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছেন। বেশ ভালো লাগলো আপনার ভ্রমণ পোস্ট দেখে। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হল জায়গাটা বেশ সুন্দর।
বিশেষ করে মন খারাপের সময় নদীর পাড়ে সময় উপভোগ করতে বেশ ভালো লাগে। আপনি দেখছি আপনার বেশ কয়েকজন মানুষ সহ নদীর পাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলেন। আসলে নদীর পাড়ে ঘুরতে গেলে মন একদম ফ্রেশ হয়ে যায়। নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করার আনন্দই ভিন্ন রকম।
আসলে ভাই আপনাকে দেখে আমার খুব হিংসা হচ্ছে। আর এই হিংসা হওয়ার কারণ অবশ্যই আছে। কেননা আপনি নদীর পাড়ে এত সুন্দর সুন্দর মুহূর্ত কাটাচ্ছেন তা দেখে আমাদেরও নদীর পাড়ে যাওয়ার অনেক ইচ্ছা হচ্ছে। আসলে আপনার নদীর যাওয়ার এই ঘটনা গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।