ফেলে আসা শৈশবের সোনালী অতীত

in আমার বাংলা ব্লগ5 months ago

আজ--১৯ চৈত্র | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | বসন্তকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে শৈশবের সোনালী অতীত নিয়ে কিছু কথা বলব, যদিও ছোটদের দেখেই সেদিন সেই সোনালী অতীতের কথা মনে পড়ে গিয়েছিল। এই সোনালী অতীত নিয়েই আমি আপনাদের মাঝে নতুন একটা পোস্ট শেয়ার করব, আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • শৈশবের সোনালী অতীত।
  • আজ--১৯চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  • মঙ্গলবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ দুপুর সবাইকে......!!


Picsart_24-04-01_23-27-52-420.jpg

কভার ফটো তৈরিতে--@jibon47



আমাদের সকলের জীবনে ফেলে আসা শৈশবের অনেক সোনালী স্মৃতি রয়েছে যে স্মৃতিগুলো আমরা চাইলেও কখনো ভুলে যেতে পারি না। মনের কোন এক ছোট্ট কোণে এখনো সেই সোনালী অতীত গুলো মাঝে মাঝে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে, ঠিক তখনই হৃদয়ের স্পন্দন কিছুটা সময়ের জন্য থমকে যায়, সোনালী অতীতগুলো আমাদেরকে এখনো পিছু ডাকে কিন্তু আমাদের আর ফিরে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। মানুষের জীবনে কিছু কিছু স্মৃতি থাকে যে স্মৃতিগুলো কখনোই ভুলে যাওয়া সম্ভব নয় স্মৃতি ভুলতে হলে তাকে মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অথবা মানসিকভাবে তাকে রোগী হতে হবে। এই দুটো অবস্থায় মানুষ না পৌঁছালে সে কখনোই তার স্মৃতি ভুলতে পারে না। আর আমি মনে করি স্মৃতি ভুলে যাওয়া অতটা সহজ কথা নয় আর যদি সেটা শৈশবের সোনালী অতীত হয় তাহলে তো প্রায় অসম্ভব। অসম্ভব আমি আপনাদেরকে কেন বললাম সেই ব্যাপারটা নিয়ে একটু কথা বলি, আপনি শৈশবে যে দিনগুলো অতিবাহিত করেছেন আপনি বড় হবার পরে দেখবেন যে ছোট ছোট সব বাচ্চারা আপনার মত করেই কোন একটা সময়ে কোন একটা জায়গায় একই ধরনের খেলাধুলা বা একই ধরনের কাজকর্ম করছে।

যখন আপনি সেগুলো দেখবেন তখন আপনার মনে পড়ে যাবে আপনার সেই সোনালী দিনগুলোর কথা। মনে পড়ে যাবে হ্যাঁ, আমিও একটা সময় এরকম খেলাধুলা করেছি ওদের মতই। আমিও একটা সময় ওদের মতোই আড্ডা দিয়েছি বন্ধুদের সঙ্গে। এই যে অনেক বছর পরে তাদের এরকম খেলাধুলা দেখে আপনার সেই সোনালী অতীত গুলোর কথা মনে পড়ে যাবে। চাইলেই কি আপনি মনের কোন থেকে সেই দিনগুলো মুছে ফেলতে পারবেন..?? হ্যাঁ তবে এটা সত্য যে আমাদের সব সোনালী অতীত মনে থাকে না তবে কিছু কিছু সোনালী অতীত আছে যেগুলো আসলে কখনোই ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়। ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয় ছোটবেলায় সমবয়সীদের সাথে হাডুডু খেলেনি, গোল্লাছুট, গাদন, এগুলো খেলে নি এরকম মানুষ হয়তো বা খুঁজেই পাওয়া যাবে না। ছোটবেলায় হইহুল্লোড় করে ঘুরে বেড়ানোর সময় মানুষ এই খেলাগুলোই বেশি খেলত। দিনশেষে গায়ে ময়লা নিয়ে বাসায় ফিরত। প্রতিদিনের কাজ ছিল খেলাধুলা শেষ করে ময়লা জামা কাপড় নিয়ে যখন বাসায় ফিরতাম তখন নিজের মধ্যে একজনা ভয় কাজ করত কারণ বাড়িতে এসে মায়ের কাছে জবাব তো দিতেই হবে।

এত এত ভয় থাকার পরেও কিন্তু আমরা সেই একই কাজগুলো প্রতিদিন করে যেতাম। শৈশবটা সবসময়ই অনেক বেশি সুন্দর এবং রোমাঞ্চকর। এই সময়ের মতো সুন্দর মুহূর্ত জীবনে আর কখনোই আসবেনা, হয়তো বা অনেকেই ভালো সময় কাটায় বড় হবার পরে তবে কখনই সেই শৈশবে ফিরে যাওয়া আর সম্ভব নয়। শৈশবের ফিরতে হলে তো আমাদেরকে আবার ছোট হতে হবে কিন্তু বড় হবার পরে আর কখনোই ছোট হওয়া যায় না। ছোটবেলায় ফিরে যেতে না পারলেও বড় হবার পরে আমরা মাঝে মাঝেই বলে থাকি, ইসসস... আর একবার যদি ছোটবেলায় ফিরে যেতে পারতাম তাহলে কতই না ভালো হতো..!!

IMG20231223132432.jpg

IMG20231223132413.jpg

IMG20231223132425.jpg

IMG20231223132458.jpg

IMG20231223132506.jpg

বেশ কিছুদিন আগে গ্রামের বাসায় গিয়েছিলাম যদিও এখন অনেক বেশি ব্যস্ত থাকে যার কারণে খুব একটা বেশি গ্রামের বাড়িতে যাওয়া হয় না। তবে আমি গভীরভাবে গ্রামকে মিস করি শহরের এই চার দেয়ালের মাঝে বন্দী থাকতে আমার বিন্দুমাত্র মন চায় না। মন না চাইলেও আমরা অনেক সময় মনের বিরুদ্ধে গিয়ে অনেক কাজ করে থাকি, আমার নিজের মনের বিরুদ্ধে গিয়ে কোন কাজ যদি করে থাকি তাহলে এই একটা কাজই আমি করি সেটা হচ্ছে শহরে চার দেয়ালের মাঝে বন্দী থাকি। যাইহোক গ্রামের বাড়িতে গেলে আমি সবসময়ই একটু প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে অনেক বেশি ভালবাসি সেই সাথে চাই নির্মল স্নিগ্ধ বাতাস। যেহেতু আমাদের বাসার পাশেই ছোট্ট একটা নদী আর এই নদীতে শুধুমাত্র বর্ষা মৌসুমী পানি তাকে অন্যান্য সময়ে কৃষকেরা এখানে অনেক রকম ফসল চাষ করে। দেখতেই পারছেন পানি শুকিয়ে গিয়েছে আর কৃষকেরা তাদের জমিতে সরিষা চাষ করেছে। আর একটু গভীরভাবে লক্ষ্য করলে দেখবেন যে ছোট ছোট বাচ্চারা খেলাধুলা করছে। তাদের এই খেলাধুলার দৃশ্যটা দেখে বেশ ভালই লাগছিল তবে তখন কিছুটা শীতের সময় ছিল যার কারণে প্রচন্ড বাতাস বইছিল,নদীর সাইডে দাঁড়িয়ে থাকাটা অনেকটাই কষ্টসাধ্য ছিল।

প্রথমে ভেবেছিলাম যে এখানে আর বেশিক্ষণ দাঁড়াবো না বাসায় চলে যাব কিন্তু, মাঠের মধ্যে বাচ্চাদের খেলাধুলা করার দৃশ্যটা দেখে আর বাসায় যেতে মন চাইলো না। রাস্তায় দাঁড়িয়ে থেকেই তাদের খেলা দেখছিলাম। তখন কিছুটা শীতের সময় ছিল আরো অনেক বাতাস ছিল তারপরও দেখছিলাম তারা খালি গায়ে গাদন খেলছে। দৃশ্যটা দেখে রীতিমতো অবাক হয়েছিলাম যে এই শীতের সময়ে জামা কাপড় পড়েই মানুষ থাকতে পারছে না আর তারা এই শীতের মধ্যে বাতাস থাকার পরেও মাঠের মধ্যে খালি গায়ে গাদন খেলছে। এই দৃশ্যটা শুধুমাত্র আমি একা নই আমার সঙ্গে আরও কয়েকজন ছিল তারাও দেখছিল এবং তাদের খেলা দেখে হাততালি দিচ্ছিল তাদেরকে উৎসাহিত করছিল তারাও মোটামুটি ভাবে আমাদের উৎসাহ পেয়ে অনেক বেশি আনন্দ করছিল একে অপরের সঙ্গে। সেই সাথে সবাই এটাই বলছিল যে এই শীতের মধ্যে ওরা খালি গায়ে কিভাবে খেলাধুলা করছে ওদেরকে শীত লাগেনা...?? কিন্তু কে শোনে কার কথা তারা তো খেলাধুলা নিয়ে গভীর ব্যস্ত তাদের আর আমাদের কথায় কান নেই।

IMG20231223134426.jpg

IMG20231223134505.jpg

IMG20231223132532.jpg

IMG20231223132521.jpg

খেলাধুলার শেষ হতে না হতেই দেখলাম কয়েকজন সেখান থেকে চলে আসলো, আর সেখান থেকে চলে আসার পরেই পাশে জমে থাকা পানিতে ঝাপাঝাপি শুরু করে দিল। তাদের এই দৃশ্যটা দেখে আরো বেশি অবাক হয়েছিলাম কারণ প্রচন্ড শীতের মধ্যে তারা এই জমে থাকা পানির মধ্যে কিভাবে গোসল করছে ভেবেই পাচ্ছিলাম না। যদিও তাদের বয়সে আমরাও এরকম ভাবেই সময় অতিবাহিত করেছি, আমরাও খেলাধুলা শেষ করে পাশে থাকা কোন ছোট্ট পুকুরে গোসল করে বাসায় ফিরতাম। তাদের এরকম ছোট ছোট দৃশ্য দেখে মনে পড়ে যাচ্ছিল ছোটবেলার সেই সোনালী অতীত। মনে পড়ে যাচ্ছিল সেই ছোট্টবেলার স্মৃতিগুলো, যেই স্মৃতিগুলো এখনো মনের কোণে মাঝে মাঝে উঁকি দেয় এবং মাঝে মাঝে বলে ওঠে, কেরে তুই কেরে তুই, সব সহজ শৈশব কে বদলে দিলি কোন যান্ত্রিক গর্জে। আপনি এটা কখনোই অস্বীকার করতে পারবেন না যে যখন আপনি চোখের সামনে এরকম দৃশ্য দেখবেন তখন আপনার অতীত মনে পড়বে না। এটা অস্বীকার করার কোন সুযোগ নেই কারণ আপনিও ছোটবেলায় এরকম একটা সময় অতিবাহিত করেছেন।

মাঝে মাঝে আমার মনে হয় অতীত ভালো হোক বা খারাপ সেটা আমাদের সঙ্গেই থাকে এবং এই ভালো খারাপ দুটো অতীত নিয়েই আমাদের চলতে হয়। যাইহোক আমরা অন্যান্য অতীত গুলো মনের না রাখলেও শৈশবের অতীতগুলো মনের কোণে থেকে যায়, যদিও এখন আর শৈশবে ফিরে যাওয়া সম্ভব নয় তারপরেও মাঝে মাঝে মন চায় ওদের মতো করে হৈ হুল্লোড় আর খেলাধুলা করতে। কিন্তু সময় পরিবেশ এবং পরিস্থিতি এখন সবকিছুই আমাদের বিপরীতে চাইলেও আর কখনো শৈশবে ফিরে যাওয়া সম্ভব নয়। এটাই ছিল আমার আজকের পোস্ট আশা করছি এই পোস্ট পড়ে আপনি কিছু সময়ের জন্য হলেও শৈশবে ফিরে যাবেন। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!



সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগজেনারেল রাইটিং
বিষয়ফেলে আসা শৈশবের সোনালী অতীত
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source


এটাই আমি..!!

IMG-20231204-WA0004-02.jpeg

আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@jibon47



VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 5 months ago 

অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আসলে আমাদের শৈশবের মুহূর্তটুকু যেভাবে আমরা উপভোগ করেছি সেই মুহূর্তটুকু আর হয়তো আমাদের জীবনে ফিরে আসবেনা। আর বাচ্চা ছেলে মেয়েদের খেলা দেখার মধ্যে রয়েছে অনাবিল আনন্দ। বাচ্চা ছেলে মেয়েদের খেলা যদি একটু মনোযোগ দিয়ে দেখা যায় তাহলে সেখান থেকে সহজে যেতে ইচ্ছে করে না। যাহোক অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

আসলেই এখন যখন মাঝে মাঝে ছোট বাচ্চাদের খেলা দেখি তখন সেখান থেকে আর সরতে মন চায় না সেখানে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তাদের খেলা দেখতে মন চায়। আর নিজের সাথে ঘটে যাওয়া অতীতের স্মৃতি গুলো মনে পড়ে যায়, মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

 5 months ago 

আসলেই ভাই সেই ছোটবেলার সোনালী দিনগুলো ভোলা সত্যি অসম্ভব। আপনার পোস্টটা দেখে সেই পুরনো দিনের কথা মনে পড়ে গেল। তখন যদি কেউ জিজ্ঞেস করত তুমি বড় হয়ে কি করতে চাও তাহলে আমি বলতাম আমি বড়ই হতে চাই না। যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

আমরা বড় হতে না চাইলেও নির্দিষ্ট একটা সময় পরে আমরা বড় হয়ে যাই। পরিবার সমাজ এবং আশেপাশের মানুষজন আমাদেরকে বড় করে দেয়, যাইহোক আমার এই পোস্ট দেখে আপনার ছোটবেলার স্মৃতি মনে পড়ে গিয়েছে জেনে ভালো লাগলো। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

 5 months ago 

আসলে ভাই গ্রামের বাস করার মত মজার অন্য কোথাও পাওয়া যায় না। মানুষ এখন ইট পাথরের মাঝে বসবাস করে গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের স্বাদ হারিয়ে ফেলেছে। মানুষের কাছে ভালো জিনিসটার ভালো লাগেনা। জেনে ভালো লাগলো আপনি গ্রামকে অনেক ভালবাসেন। আমার মত আপনিও যে প্রকৃতিকে এতো ভালোবাসেন এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাই অনেক সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

শহরের থেকে আমি গ্রামকে অনেক বেশি ভালোবাসি শহর আমার খুব একটা বেশি টানে না, কিন্তু গ্রাম আমাকে খুব করে টানে কিন্তু খুবই দুঃখের বিষয় যে গ্রামে খুব একটা বেশি সময় থাকা হয় না। ধন্যবাদ আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।

 4 months ago 

সু স্বাগতম ভাই।

 5 months ago 

খুবই সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনি৷ আসলে ছোটবেলার কথা আমাদের সকলেরই মনে থাকে৷ এই কথা যেন ভোলার ইচ্ছে করেনা৷ ছোটবেলার সোনালী অতীতগুলো সারা জীবন মনে থেকে যায়৷ এই দিন যেন কখনোই ভোলার নয়৷ এখন সকালে বড় হয়ে গিয়েছে এবং সকলে গ্রাম থেকে শহর মুখী হয়ে যাচ্ছে৷ ফলে গ্রামের সৌন্দর্যের কথা এবং প্রকৃতির প্রতি যে ভালোবাসা সেটি প্রত্যেকেরই কমে যাচ্ছে৷

 4 months ago 

ছোটবেলার সোনালী অতীতগুলো যখন আমাদের মনে পড়ে যায় তখন মনের কোনে এক অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে সব সময়। কিছু কিছু ভালোলাগা আছে যে ভালোলাগাগুলো কখনো ব্যক্ত করা সম্ভব হয় না, যারা সত্যিকার অর্থে গ্রামকে ভালবাসে তারা কখনোই গ্রামকে ভুলে যায় না। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 4 months ago 

একেবারে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার পাশাপাশি আপনি খুব সুন্দর একটি মন্তব্যও শেয়ার করেছেন৷ অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.14
JST 0.029
BTC 59060.44
ETH 2608.94
USDT 1.00
SBD 2.43