বড়-ভাইদের সাথে মাঠ ঘুরাঘুরির মুহূর্ত (পর্ব:-প্রথম) [benificiary ১০% @shy-fox]|
আজ - ১৫ পৌষ| ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | শুক্রবার | শীতকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- মাঠ ঘুরাঘুরির সুন্দর মুহূর্ত
- আজ ১৫ই পৌষ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- শুক্রবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ঘুরাঘুরি করতে কে না পছন্দ করে আপনারাই বলুন...?? আমি তো মনে করি ঘুরাঘুরি করতে সকলেই অনেক বেশি পছন্দ। বিশেষ করে আমার মত যারা প্রকৃতি প্রেমী মানুষ তারা সব সময় প্রকৃতির মাঝে সময় অতিবাহিত করতে অনেক বেশি পছন্দ করে বলে আমার মনে হয়। আসলে যারা প্রকৃতিকে খুব কাছ থেকে ভালোবেসে ফেলেছে তারা আর কখনো প্রকৃতি থেকে দূরে যেতে পারিনি। কারণ প্রকৃতি আপনাকে শুধু ভালোবাসা উপহার দিতে সে আপনার থেকে এর বিনিময়ে কোন কিছুই চায় না। প্রকৃতির এই রূপ লাবণ্য আপনাকে মুগ্ধ করবে আপনি তার রূপের মধ্যে এতটাই নিমজ্জিত হবেন যে সেই রূপ থেকে বের হতে আপনার অনেক বেশি কষ্ট হবে। যদি আপনি সেই রূপ থেকে বের হতে চান তাহলে একটা সময় প্রকৃতি তার সমস্ত রূপ লাবণ্য উজাড় করে দিয়ে আপনাকে কাছে ডাকবে আর আপনি তার সেই রূপ লাবণ্য দেখে মুগ্ধ হয়ে আবার তার কাছে ফিরে যাবেন। কমিউনিটিতে এমন অনেক মানুষ আছে যারা প্রকৃতিকে অনেক বেশি ভালোবাসে। বিশেষ করে বিকেলবেলা প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে সকলেই অনেক বেশি পছন্দ করে। আমার মনে হয় বিকেলবেলা প্রকৃতি তার নিজস্ব রূপ নিয়ে সবার সামনে হাজির হয়। প্রকৃতির এই রূপ লাবণ্য দেখেই হয়তো অনেক কবি এবং সাহিত্যিক লিখে গিয়েছে অনেক গান এবং কবিতা। আসলে সাহিত্যিক এবং কবিগণ সবসময়ই প্রকৃতির প্রেমে পড়তো, প্রকৃতির প্রেমে পড়তো বিধায় তারা প্রকৃতিকে নিয়ে এত চমৎকার চমৎকার ছন্দ প্রবন্ধ কবিতা উপহার দিয়ে গেছে তারপরেও যেন প্রকৃতির রূপ লাবণ্যের বর্ণনা বলে শেষ করা যাবে না।
আপনাদেরকে আমি অনেক আগেই বলেছি আমি একজন প্রকৃতি প্রেমী মানুষ সব সময় প্রকৃতির মাঝে সময় অতিবাহিত করতে অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। এইতো কয়েকদিন আগে বড় ভাইদের সঙ্গে সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করলাম আমাদের গ্রামের পাশেই ছোট্ট একটি মাঠে। আসলে মাঠ ঘুরাঘুরি করতে অনেক বেশিই ভালো লাগে কেননা এখন শীতের সময় আর শীতের সময় কৃষকেরা তাদের জমিতে সরিষা বপন করেছে। এখন প্রায় প্রতিটি জমিতেই সরিষার ফুল ফুটেছে চারদিকে তাকালে দেখা যায় হলুদ আর হলুদ। আসলে এই সরিষা ফুলের মাঝে এক ধরনের সুঘ্রাণ আছে যেটা আপনি সরিষা জমির কাছে গেলে বুঝতে পারবেন সেই সুঘ্রানটা কতটা তীক্ষ্ণ। সরিষা জমির কাছে যাওয়ার পরে সেই ঘ্রাণ টা যখন আপনার নাকের মধ্যে প্রবেশ করবে তখন আপনি নিমিষেই হারিয়ে যাবেন সরিষা ফুলের মাঝে। আপনার মাঝে মাঝে মনে হবে আপনি যদি সরিষা ফুলের উপরে নিজের বাড়ি তৈরি করতে পারতেন আর সকাল সন্ধ্যা সেই ঘ্রান নিতে পারতেন তাহলে আপনার খুবই ভালো লাগতো। ঠিক এমনই একটা কথা এক বড় ভাই বলেছিল এই কথাটা শোনার পরে সত্যিই অনেক বেশি ভালো লেগেছিল এবং পরবর্তীতে সেটা কল্পনা করেছিলাম, কল্পনা করে দেখতে পারলাম আসলেই খুবই সুন্দর একটি মুহূর্ত হবে সেই সময়টাতে কিন্তু আফসোস এরকমভাবে কখনোই সম্ভব নয়। সকল মিলে বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে বের হলাম মাঠের উদ্দেশ্যে ঘুরাঘুরি করার জন্য। মাঠে যাওয়ার জন্য প্রথমেই একটি ছোট্ট নদী যদিও এখন নদীতে পানি নেই হেঁটেই পার হয়ে চলে যাওয়া যায়। সেই নদী পার হয়ে হাঁটতে থাকলাম সরিষা ফুলের জমির আইল এর মাঝখান দিয়ে।
যখন আমি সরিষা ফুলের জমির মাঝখানের আইল দিয়ে হেঁটে হেঁটে সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছিলাম। প্রতিটা মুহূর্ত আমার কাছে মনে হচ্ছিল অনেক বেশি রোমাঞ্চকর কারণ সরিষা ফুলের সেই ঘ্রাণ নাকের মধ্যে প্রবেশ করছিল। এতটা ভালো লাগছিল যে আমি আপনাদের বলে বোঝাতে পারবো না যারা হয়তোবা এরকম সরিষা ফুলের কাছে গিয়ে ঘ্রাণ নিয়েছেন তারাই বুঝতে পারবেন। সামনের দিকে অগ্রসর হওয়ার মুহূর্তে আমি মাঝে মাঝে দাঁড়িয়ে সেখান থেকে কিছু সরিষা ফুলের ফটোগ্রাফি করেছিলাম মূলত সেই ফটোগ্রাফি গুলো আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। অনেকটা পথ অতিবাহিত করেছিলাম। অনেকটা দূরে যাওয়ার পরে আমরা চলে গিয়েছিলাম আরেকটা নদীর কাছে সেই নদীতে পানি প্রায় শুকিয়ে গিয়েছে তবে মাঝখানে অনেকটা জায়গা জুড়ে এখন পর্যন্ত পানি শুকায়নি। সেখানকার পানি কখনো শুকায় না সবসময়ই ছোট্ট নদীর মতোই পানি থেকে যায়। যেহেতু সেখানে পানি থেকে যায় সেহেতু সেখানে প্রতিবছর মাছ চাষ করা হয়। যদিও এ বছর এখন পর্যন্ত সেখানে মাছ ছেড়ে দেওয়া হয়নি তাই সেখানে ছোট ছোট নৌকা আছে সেই নৌকা করে অনেক জেলে মাছ ধরে। বিকেল বেলা সেখানে গেলে সেই সুন্দর দৃশ্যটা দেখা যায় আমরা যখন সেখানে গিয়েছিলাম তখন দেখছিলাম ছোট্ট নদীর ভেতরে অনেক জেলে মাছ ধরায় অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।
সরিষার জমি শেষ করার পরে মাঝে অনেক বড় একটি কলাবাগান। মূলত এখনকার সময়ে আমাদের এলাকার কৃষকেরা তাদের জমিতে কলা চাষ করে মাঠের পর মাঠ শুধু কলার বাগান। যদিও দিনের বেলা কলার জমির মাঝখান দিয়ে হেটে যেতে অনেক বেশি ভয় লাগে কারণ চারদিকে ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক আর মনে হয় অন্ধকার। যেহেতু আমরা কয়েকজন সাথে ছিলাম সেহেতু ভয়ের কোন কারণ ছিল না আমরা গল্প করতে করতে এই সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম। পোলার জমি শেষ করার পরে বড় একটা রাস্তা পেলাম সে রাস্তা দিয়ে হেঁটে সামনের দিকে যাওয়ার পথে কয়েকটি ফটোগ্রাফি করেছিলাম যে ফটোগ্রাফি গুলো আমি আপনাদের মাঝে উপরে শেয়ার করেছি। এরপরে আমরা সামনের নদী টা পার হয়ে ওপারে অনেক বড় একটি গাছ রয়েছে মূলত আমাদের উদ্দেশ্য ছিল সেই গাছের নিচে গিয়ে বসা। সেই গাছটি অনেক দিনের পুরনো মানুষ চৈত্র মাসে সেই গাছের নিচে বসে শরীরের ক্লান্তি ভাব দূর করে। আমরা ইতিমধ্যে প্রায় দেড় ঘন্টা মতো হাঁটাহাঁটি করেছি আমাদের শরীর খুবই ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। যদিও এখন শীতকাল কিন্তু হাটাহাটি করলে শরীর ঘেমে যাবে এটাই স্বাভাবিক। অবশেষে আমরা আমাদের সেই গন্তব্য স্থানে পৌঁছে যাই। গাছের নিচে বসে আমরা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে অবশেষে আবার খোশগল্পে মেতে উঠি। এখানে আমি আমার এই সংক্ষিপ্ত পোস্ট শেষ করছি। খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে বড় ভাইদের সঙ্গে মাঠ ঘুরাঘুরির সুন্দর মুহূর্তের দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে হাজির হব। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | সুন্দর মুহুর্ত |
---|---|
বিষয় | মাঠ ঘুরাঘুরির সুন্দর মুহুর্ত |
পোষ্টের এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
এই কথাটি কিন্তু আপনি একেবারেই ঠিক বলেছেন ঘোরাঘুরি করতে কে না পছন্দ করে। বিশেষ করে আমি একটু বেশি পছন্দ করি। কেউ যদি আমাকে বলে ঘুরতে যাওয়ার কথা তাহলে তো আমি এক পায়ে দাঁড়িয়ে রাজি হয়ে যাব। ঘুরাঘুরি করা আমার একটু বেশি পছন্দের। আপনি তো দেখছি বড় ভাইদের সাথে মাঠে খুবই ভালো মুহূর্ত কাটিয়েছেন। তার সাথে সাথে খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফিও করেছেন। দেখে ভীষণ ভালো লেগেছে। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
হাহাহা আপনি তো দেখছি ঘুরাঘুরির জন্য একদম সবসময় উতলা হয়ে থাকেন। ঘুরাঘুরির কথা শুনলেই এক পায়ে দাঁড়িয়ে যান তাহলে দু পা ব্যবহার করার কোন প্রশ্নই আসে না 😁😁😁 যাইহোক আপু খুবই চমৎকার একটি মন্তব্য করেছেন পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।
সব সময় সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা ছায়া ঘেরা পাখি ডাকা আমাদের এই বাংলাদেশ যেদিকে তাকাই রূপববৈচিত্র্যে ভরপুর। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভ্রমণ করে আপনি অনেক সুন্দর সময় উপভোগ করেছেন। ফটোগ্রাফি গুলা দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক মজা করেছেন আপনার ফটোগ্রাফি গুলা অসাধারণ ছিল।।।
আসলেই আমাদের এই বাংলা যেন সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা সত্যিই তার রূপের বর্ণনা করে কখনো শেষ করা যাবেনা এ যেন এক অন্যরকম প্রকৃতি বর্তমান সময়ে বিরাজ করছে। সত্যিই সেদিন সুন্দর একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম, সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া প্রকৃতি আমাদের ভালবাসা এবং সৌন্দর্য উপহার দিয়েছেন। তার বিনিময়ে আমাদের কাছ থেকে কোন কিছুই চায় না। বড় ভাইয়ের সাথে মাঠে ঘুরতে গিয়ে সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি তুলেছেন এবং আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
প্রকৃতির কাছ থেকে আমরা অনেক রকম ভাবেই উপকারী হচ্ছে কিন্তু প্রকৃতি আমাদেরকে শুধু উপহার দিয়েই যাচ্ছে বিনিময়ে কখনোই কিছু চায় না। আসলেই বড় ভাইদের সঙ্গে সেদিন চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম।
প্রকৃতির এমন সৌন্দর্য পেলে কে না ঘুরতে চায়। আমার খুব ভাল লাগে। যখনই গ্রামে যাই গাছ, পুকুর, নদী এগুলো দেখতে বের হই ভাল লাগে। আপনি খুব সুন্দর কিছু দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। সরিষা ফুল দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর কিছু গ্রামীণ পরিবেশের উপভোগ্য মুহুর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
সত্যি বলতে প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে তাই আমি সবসময় চেষ্টা করি নদীর পারে অথবা কোন প্রকৃতি ঘেরা জায়গায় সময় অতিবাহিত করতে। আসলেই বর্তমান সময়ে সরিষা ফুল দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়।
কবি এবং যারা সাহিত্যিক আছেন তারাই তো আসল প্রকৃতি প্রেমী।উনারা যদি প্রকৃতি প্রেমী না হয় তাহলে এত সুন্দর সুন্দর কবিতা, উপন্যাস,নাটক তৈরি করতে পারতেন না।আপনি বড় ভাইদের সাথে বেশ মজার করে ঘোরাফিরা করেছেন।ঘোরাফেরা করার পাশাপাশি কিন্তু ফটোগ্রাফি গুলো দারুণ নিয়েছেন।এমন সোনালী রূপে সজ্জিত প্রকৃতির ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অনেক ভালো লাগে।আপনার ঘোরাফেরা ও ফটোগ্রাফির মাধ্যমে বেশ সুন্দর সুন্দর দৃশ্য দেখার সুযোগ পেয়ে গেল।
বাংলার কবিরা অনেকেই হয়তো এই বাংলার রূপ দেখে মুগ্ধ হয়েছে বাংলার রূপ দেখে তারা অনেক সময় অনেক ধরনের কবিতা লিখে গেছে। আসলে আমিও বাংলার রূপ যতই দেখি ততই মুগ্ধ হই। সেদিন বড় ভাইদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে প্রকৃতি দেখে আমি সত্যিই মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।
আমি তো ঘুরাঘুরি করতে এত বেশি পছন্দ করি যে যখনই ঘুরাঘুরি করতে ইচ্ছে করে তখনই বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়ি বিভিন্ন জায়গায় ঘুরার জন্য। বিশেষ করে প্রাকৃতির মাঝে ঘুরতে একটু বেশি পছন্দ করি। সবুজ শ্যামল ফসলের মাঝে হাঁটতে একটু বেশি ভালো লাগে। আপনি তো দেখছি ঘুরতে গিয়ে অসম্ভব সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফিও করেছেন বেশ ভালই ছিল ফটোগ্রাফি গুলো। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেন আরো বেশি মুগ্ধ করে দেয়। ঘুরতে গেলে প্রকৃতির মাঝে থেকে আর ফিরে আসতে মন চায় না। শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লেগেছে ধন্যবাদ।
আসলে যখন বাসায় থাকতাম তখন প্রায় প্রতিদিন বিকেল বেলা সকলে মিলে বাইক নিয়ে ঘুরাঘুরি করতাম সেই সময়টা এখন বেশি মিস করবো। অবশ্য আপনিও দেখছি ঘুরাঘুরিপ্রেমী মানুষ আসলেই ঘোরাঘুরি করতে সকলেই অনেক বেশি পছন্দ করে। হ্যাঁ সেদিন ঘোরাঘুরির মুহূর্তে সত্যিই অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছিলাম যেগুলো আপনাদের মাঝে কয়েকটি শেয়ার করেছি।