"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৩৫//নাটক রিভিউ

in আমার বাংলা ব্লগlast year

আজ - ০৪ শ্রাবণ| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | বুধবার | বর্ষাকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি নাটক রিভিউ উপস্থাপন করবো। নাটকের নাম পিতা বনাম পূত্রগং। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৩৫)
  • আজ ০৪ষ্ঠা শ্রাবণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  • বুধবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ বিকেল সবাইকে......!!


IMG_20230715_094441.jpg

ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।

source

নাটকের কিছু তথ্য


নামপিতা বনাম পূত্রগং ।
পরিচালনাসকাল আহমেদ।
প্রযোজককাজী রিটন
রচনাবৃন্দাবন দাশ
গল্পরমজান আলী
আবহ সংগীতঅধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ
চিত্রনাট্যশামসুল আলম লেলিন।
অভিনয়েমাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে ।
দৈর্ঘ্য২০ মিনিট ১৭ সেকেন্ড
পরিবেশনায়Maasranga TV Official
মুক্তির তারিখ১৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ ইং
ধরনসামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল
পর্ব৩৫
ভাষাবাংলা।
দেশবাংলাদেশ


নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-



পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৩৫ পর্বের রিভিউ এর প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, বাসর সাহেবের বড় দুই ছেলে একে অপরের সঙ্গে অনেকটাই ঝগড়া করছে। যদিও আপনারা অনেক আগে থেকেই জানেন যে তাদের ঝগড়ার মূল কারণ হচ্ছে শাহনাজ খুশির ননদের বিয়ে করা নিয়ে। প্রথম অবস্থায় বাশার সাহেবের বড় ছেলে বিয়ে করতে রাজি হয়নি কিন্তু যখন মেজো ছেলে সেই বিধবা মেয়েকে বিয়ে করতে রাজি হয়েছে ঠিক সেই সময়েই বাসার সাহেবের বড় ছেলে তাকে বিয়ে করতে রাজি হয়েছে। আর এদিকে শাহনাজ খুশি এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি যে সে কার সঙ্গে তার ননদের বিয়ে দেবে। মূলত এই ব্যাপারটা নিয়ে তাদের দু ভাইয়ের মধ্যে এখন পর্যন্ত ঝগড়া চলছে কেউ কাউকে বিন্দু পরিমাণ সহ্য করতে পারছে না। দুজন বরাবরই দুজনের শত্রু ভাবছে কিন্তু বাস্তবে এটা পুরোপুরি ভিন্ন। সত্যি বলতে তাদের বয়সটা অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে যার কারণেই মূল সমস্যা তারা যখন যাকে দেখছে যাকেই তাদের পছন্দ হচ্ছে তাকেই বিয়ে করতে চাচ্ছে। এর আগে আমরা এরকম কয়েকটি ঘটনা দেখেছি যেমনটা ঘটেছিল চঞ্চল চৌধুরীর ক্ষেত্রে কিন্তু এটা পুরোপুরি ব্যতিক্রম।

Screenshot_2023-07-19-00-24-45-52_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-07-19-00-25-22-16_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এদিকে শাহনাজ খুশি এবং তার ভাই একে অপরের সঙ্গে কথা বলছিলাম মূলত শাহনাজ খুশির ভাইয়ের কিছুদিন পরে পুলিশের মাঠ রয়েছে মূলত সে পুলিশ কনস্টেবলে যোগদানের জন্য অনেকটাই মনোনিবেশ করেছে। শাহনাজ খুশির ভাইকে বাসার সাহেবের বড় দুই ছেলে অনেক রকম ভাবেই বুঝিয়েছে সে যেন শাহনাজ খুশি ননদের সঙ্গে তাদের যে কোন একজনের একটু কথার আদান প্রদান করে দেয় কিন্তু সে কোনভাবেই এ ব্যাপারে রাজি হচ্ছে না। যার কারণে সে হয়তো বা তাদের সঙ্গে কথা কাটাকাটি করেছে, আর এই ব্যাপারটা নিয়ে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে শাহনাজ এর কাছে তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে নালিশ করেছে। এই ব্যাপারটা নিয়ে তাদের ভাই বোনের মাঝে কিছুটা সময় কথা কাটাকাটি হয়।

Screenshot_2023-07-19-00-26-44-68_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-07-19-17-18-50-00_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

ইতিপূর্বে আপনারা জানেন যে বাসার সাহেব একটা কথা শুনে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল মূলত সে কথাটা হচ্ছে যে বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী তার কাছে এসে বলেছিল যে সে নাকি বাবা হতে চলেছে। যদিও এই ঘটনাটা পুরুই আমার কাছে অবিশ্বাস্য লেগেছে কারণ কখনোই এটা সম্ভব নয় বাশার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী হয়তো বা তার সঙ্গে মজা নেওয়ার জন্য এই কথাটা বলেছে। কিন্তু এই কথা শুনে বাসার সাহেব অজ্ঞান হয়ে গিয়েছে যার কারণে তার বোন তার ছোট স্ত্রীকে অনেক রকম কথা শোনাচ্ছে।

আসলে এরকম ঘটনা শুনলে যে কেউ অজ্ঞান হয়ে যাবে, বৃদ্ধ বয়সে এসে দ্বিতীয় স্ত্রীর আরো একটি বাচ্চা হবে এই কথাটা আসলে নিজের মেনে নিলেও এলাকাবাসী এবং সমাজ পরিবার পরিবেশকেই মেনে নেবে না সকলেই ধিক্কার জানাবে বলে আমি মনে করি। কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী এ ব্যাপারে তেমন কিছু বলছে না সে বরাবরই তার ছোট মায়ের কথা শুনে এবং তার ছোট মা যা বলে সেটাই বিশ্বাস করে। যদিও এর পেছনের কারণটা আমাদের সকলেরই জানা।

Screenshot_2023-07-19-17-21-23-91_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-07-19-17-21-42-02_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-07-19-17-20-20-76_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এদিকে বাসার সাহেবের সন্তানেরা অনেক বেশি চিন্তিত বিশেষ করে তার ছোট ছেলে অনেক বেশি চিন্তিত তার বাবার এরকম অজ্ঞান হওয়ার বিষয় নিয়ে। চিন্তা হবারই কোথায় এই বৃদ্ধ বয়সে যদি এরকম অজ্ঞান হয়ে যায় তাহলে যে কোন সময় একটা খারাপ দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে এটাই স্বাভাব। কিন্তু তার মেজো ছেলে এটা বরাবরই স্বাভাবিক হিসেবে নিয়ে নিয়েছে সে কখনোই বিশ্বাস করে না যে তার বাবার এমন কিছু ঘটেছে যার কারণে মৃত্যুর কারণ হতে পারে। সে আসলে তার বাবার অজ্ঞান হওয়ার বিষয়টা নিয়ে তেমন বেশি চিন্তিত নয়। এদিকে আরফান কিছুটা চিন্তিত হলেও সে বরাবরই তার বাবার উপর অনেক বেশি রাগান্বিত কারণ তার বাবা তাদেরকে দিয়ে।

বাসার সাহেবের অজ্ঞান হওয়ার বিষয় নিয়ে তার বোন এবং তার বড় ছেলে খুবই চিন্তিত দেখাচ্ছে কারণ তারা দুজনেই তার পাশে রয়েছে সারাক্ষণ এবং তার বোন বরাবরই কান্না করে চলছে। এদিকে চঞ্চল চৌধুরী হঠাৎ এসে তাদেরকে শান্ত করার চেষ্টা করে কিন্তু তার ফুফু কোনভাবেই শান্ত হচ্ছে না বরাবরই বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রীকে দোষারোপ করে যাচ্ছে। কিন্তু তার দ্বিতীয় স্ত্রী তার নিজের উপর দোষ কখনো এনেছে না সে বরাবরই বলছে যে তার প্রথম স্ত্রী ভূত হয়ে এসে তার ঘাড় মটকে দিয়েছে যে ব্যাপারটা অনেক বেশি হাস্যকর মনে হয়েছে আমার কাছে। যেহেতু বাসার সাহেবের বোন তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে বরাবরই দোষারোপ করছে সেহেতু চঞ্চল চৌধুরীর এটা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না সে তার কাছে এসে তার দ্বিতীয় মা যে নির্দোষ এটা প্রমাণ করার চেষ্টা করে। কিন্তু বসার সাহেবের বোন এটা কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না। বোনেরা হয়তোবা এমনই ভাইয়ের সামান্য একটা বিষয় অনেক বড় কিছু ভেবে ফেলে ভাইয়ের এরকম অসুস্থতা দেখে তার বোন অনেক বেশি রাগান্বিত এবং দুঃখ প্রকাশ করছে বরাবরি। এ ব্যাপারটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে মূলত ভাইয়ের প্রতি বোনের যে ভালোবাসা এই বিষয়টা এখানে গভীরভাবে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছে পরিচালক।

Screenshot_2023-07-19-17-35-50-48_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-07-19-17-33-51-23_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-07-19-17-35-38-99_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এদিকে বাসার সাহেব যে হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছে এই ব্যাপারটা হয়তোবা তখন এলাকায় জানাজানি হয়ে গিয়েছে শাহনাজ খুশিও এখন সেটা জেনে গিয়েছে। পথিমধ্যে বাসার সাহেবের মেজো ছেলের সঙ্গে শাহনাজ খুশির দেখা হয় এবং সে তার বাবার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করতে এসে বলে জানিনা। মূলত বাসার সাহায্যে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছে এই ব্যাপারটা নিয়ে বাসার সাহেবের মেজো ছেলের তেমন কোন মাথা ব্যাথা নেই। আসলে একটা সময় পার হবার পরে সন্তানেরা হয়তোবা এমনই হয়ে যায় বাবা-মার খবর রাখে না। যদিও বাসার সাহেবের খবর না রাখার কারণে যথেষ্ট কারণ রয়েছে কারণ এতক্ষণ আপনারা অনেকেই বুঝে গিয়েছেন যে ছেলেরা অনেক বড় হয়ে গিয়েছে তবুও বসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিয়ে দিচ্ছে না। যার কারনেই তার সন্তানেরা তার উপর অনেক বেশি রাগান্বিত। বর্তমান সমাজে এরকম দৃশ্য বরাবরই পরিলক্ষিত করা যায় বাবা-মা যখন সন্তানের কথা শোনে না তখন সন্তানেরা বাবা-মার খোঁজ তেমন একটা রাখতে চায় না বিষয়টা একদম বাস্তবতার সঙ্গে মিল রেখেই পরিচালক আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছে।

Screenshot_2023-07-19-17-41-21-18_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-07-19-17-41-33-05_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এটাই ছিল পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৩৫ পর্বের রিভিউ। আশা করছি এই রিভিউ আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আমি প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছি আপনাদের মাঝে প্রতি সপ্তাহে একটি করে রিভিউ উপস্থাপন করার সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে এবারও একটি রিভিউ আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম। প্রতি সপ্তাহেই আমি চেষ্টা করে যাব একটি করে রিভিউ আপনাদের মাঝে শেয়ার করার। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি। সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকল....!!!



শিক্ষণীয় দিক-


পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। ‌ অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।


ব্যক্তিগত মতামত-


প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।

ব্যক্তিগত রেটিং-


৮.৫/১০

source


সবগুলো স্ক্রিনশট এখান থেকে নেয়া


সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগনাটক রিভিউ
বিষয়পিতা বনাম পূত্রগং (৩৫ তম পর্ব)
রিভিউ এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 last year 

নাটক দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে আমি অবসর সময় নাটক দেখি। এই নাটকটির অল্প কিছু পর্ব দেখেছি সব দেখিনি। তবে আমার কাছে এই নাটকটির প্রতিটি পর্ব খুবই হাস্যকর মনে হয়। ধন্যবাদ আপনাকে নাটকটি রিভিউ এর শেয়ার করার জন্য।

 last year 

বেশ সুন্দর নাটক রিভিউ করেছেন। নাটকটি খুবই সুন্দর। আপনার নাটক উপস্থাপন অনেক দুর্দান্ত হয়েছে। নাটকটি বেশ বাস্তবধর্মী । সমাজের কিছু বাস্তব চিত্র নাটকে মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে। আসলে পিতা মাতার কর্তব্য সন্তানদের সঠিক সময়ে বিয়ের ব্যবস্থা করা। কিন্তু আমাদের সমাজে প্রায় দেখা যায় বিয়ের বয়স পার হয়ে গেল পরিবার থেকে বিয়ের কোন ব্যবস্থা করা হয় না । এত সুন্দর নাটক রিভিউ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

 last year 

দীর্ঘদিন ধরে রেখে যাচ্ছি আপনি আমাদের মাঝে নাটকটি খুব সুন্দর ভাবে পর্যায়ক্রমের প্রত্যেকটা পর্ব রিভিউ করে দেখাচ্ছেন। এই নাটকটি এমনিতে খুব জনপ্রিয় এরপরেও আপনি যে আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে রিভিউ করে দেখাচ্ছেন এটা দেখে যেন আরো উৎসাহ জাগে নাটকটা বেশি বেশি দেখার জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.15
JST 0.029
BTC 56768.45
ETH 2391.62
USDT 1.00
SBD 2.28