নিজেদের মাঠের জমি পরিদর্শন এর মুহূর্ত ||🦊 ১০% বেনিফিশিয়ারি🦊 @shy-fox 🦊||
আজ - ২৫ চৈত্র | ১৪২৮ বঙ্গাব্দ | শুক্রবার| বসন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- জমি পরিদর্শন মুহূর্ত
- আজ ২৫ শ চৈত্র, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
- শুক্রবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ সন্ধ্যা সবাইকে.....!!
আপনারা সকলেই জানেন যে আমি আপনাদের মাঝে মাঝে মাঝেই মাঠ ভ্রমণ করার কিছু মুহূর্ত উপস্থাপন করে থাকি। এই মাঠে সঙ্গে রয়েছে আমার এক গভীর বন্ধুত্ব, বলতে পারেন এই বন্ধুত্ব টা শুরু হয়েছে সেই ছোটবেলা থেকেই। যখন আমি মাধ্যমিক লেভেলের স্টুডেন্ট ছিলাম তখন থেকেই মাঝে মাঝে মাঠে যাওয়া আসা হয়। এই যাওয়া-আসার মাধ্যমেই মাঠের সঙ্গে আমার এক গভীর বন্ধুত্ব হয়ে গিয়েছে। যেই বন্ধুত্ব টা এখন পর্যন্ত বিদ্যমান। আমি যদিও এখন লেখাপড়ার তাগিদে বাসায় থাকি না তবে যেখানেই থাকি না কেন বাসায় যেই দিন যাই, সেদিন বিকেলে মাঠ ঘোরাঘুরি করি। এইতো কিছুদিন আগে আমি বাড়িতে ঘুরতে গিয়েছিলাম, এটা সম্ভবত রমজানের দুদিন আগে। যেহেতু রমজান মাসে চলে আসছিলো বাসায় বেশি একটা যাওয়া হবেনা তাই আগে থেকেই ভেবে রেখেছিলাম যে রমজানের আগে বাসায় যাব। যেমন ভাবনা ঠিক তেমনি কাজ আমি রমজানের দুদিন আগে বাসায় চলে যাই। বাসায় গিয়ে অনেক সুন্দর একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করছিলাম সকলের সঙ্গে। যেহেতু বেশ অনেকদিন মাঠ ঘুরাঘুরি হয় না তাই, যাওয়ার পর এই ভেবে রেখেছিলাম যে পরের দিন সকালবেলা মাঠ ঘুরতে যাবে। আমি আপনাদের আগেই বলেছি যে আমি মাঝে মাঝেই মাঠে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি পছন্দ করি। আবার অনেকদিন যাবত হলো নিজেদের জন্য দেখা হয়না। সকল জল্পনা-কল্পনার মাথায় রেখেই চিন্তা-ভাবনা করলে না যে একদিন নিজেদের জমি পরিদর্শনে বের হব। তাই পরের দিন সকালে আমি একটা সাইকেল নিয়ে বের হয়ে পড়ি আমাদের নিজেদের জমি পরিদর্শন করার জন্য। এখন চৈত্র মাস আর এই চৈত্র মাসে, কৃষকেরা মাঠে ধান চাষ করে বেশি। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আমার বাবা আমাদের প্রায় দুই বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছে। যদিও এই ধান লাগানোর সময় আমি নিজে ছিলাম, যদিও আমি ধান লাগাতে পারি না কিন্তু যখন ধান লাগায় তখন গিয়ে জমির আইল এর উপর বসে ছিলাম। ধান লাগানো দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। তো যাই হোক, ধানের জমি পরিদর্শন করার জন্য আমার মন ব্যাকুল হয়ে গিয়েছিল, কারণ সেই ছোট্ট অবস্থায় ধানের চারা মাটিতে লাগিয়েছিল এখন কত বড় হয়েছে সেটা দেখার জন্য আমি অস্থির হয়ে পড়েছিলাম। বেশ অনেকটা সময় সাইকেল চালানোর পরে আমি পৌঁছে যাই আমাদের সেই ধানের জমিতে।
Device :Realme 6i |
আমাদের নিজেদের ধানের জমি |
https://w3w.co/alchemy.critics.chirps |
বেশ অনেকদিন বাদে আমাদের নিজেদের ধানের জমিতে গিয়ে আমি সত্যি রীতিমত অবাক হয়েছিলাম। এই ধানের গাছ গুলো অনেক বড় হয়ে গিয়েছে। আমি সাইকেলটা একপাশে রেখে ধানের জমির ভেতরে প্রবেশ করে যাই। প্রতিটি আইল ঘুরাঘুরি করে আমি দেখছিলাম ধানের গাছ কেমন হয়েছে বা কেমন ফলন পাবো এই ধান গাছ থেকে সেটাই ধারণা করছিলাম। মাশাআল্লাহ, ধান গাছ গুলো খুবই সহজ এবং সবুজ ছিল। বুঝতে পারলাম আমার বাবা এই ধানক্ষেত অনেক যত্ন করে। অনেক যত্ন করে বিধায় ধানগাছ এত সবুজ দেখাচ্ছিলো। তো আমি ধানক্ষেতে ঘুরাঘুরির সময় ধান ক্ষেতের ভেতরের কিছু ফটোগ্রাফি করেছিলাম সেই ফটোগ্রাফি মাঝে এখন আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো।
Device :Realme 6i |
ধান ক্ষেতের ভেতরে ফটোগ্রাফি |
https://w3w.co/alchemy.critics.chirps |
ধানক্ষেতের এই ফটোগ্রাফি গুলো আমি করেছিলাম আমাদের নিজেদের জমি থেকেই। এই ধান ক্ষেতের ভেতরে কিছু বড় বড় ঘাস হয়েছিল যে এই গাছগুলো আমার কাছে দেখতে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছিল। যদিও পরে আমি সেই গাছগুলো কেটে ফেলে ছিলাম কারণ এগুলো ধানক্ষেতের জন্য ক্ষতিকর। তারপরে আমি আরো দেখতে পেয়েছিলাম কিছু কিছু ধান গাছ থেকে ধানের বাইল বের হয়ে গিয়েছে। আমি সেগুলোর কিছু ফটোগ্রাফি করেছিলাম তার মধ্যে থেকে একটি ফটোগ্রাফি আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। ধানক্ষেতে অনেকটা সময় অতিবাহিত করার পরে আমি সিদ্ধান্ত নেই অন্য আরেকটি জমিতে যাওয়ার। যেখানে আমার বাবা করলা চাষ করেছে। তো আমি হেঁটে হেঁটে আমাদের সেই পাশের জমিতে যাই করো না দেখার জন্য। আমি সেখানে গিয়েও রীতিমত অবাক হয়েছিলাম, প্রতিটি গাছেই অনেক করোলা ধরেছে আমি চেয়েছিলাম যে কিছু করলা বাসায় নিয়ে আসার জন্য কিন্তু আমার সাথে ব্যাগ না থাকার কারণে আনতে পারিনি।
Device :Realme 6i |
করলা ও করলা গাছের ফটোগ্রাফি |
https://w3w.co/alchemy.critics.chirps |
করলা গাছ দেখতে গিয়ে আমি অনেক সুন্দর একটি মুহূর্ত সেখানে কাটিয়েছিলাম। প্রতিটি গাছের সঙ্গে করোলা ধরেছিল এবং চারিদিকে মৌমাছির ভৌ ভৌ শব্দে মাতোয়ারা হয়েছিল। সেখান থেকে আমি আর একটু দূরে দিয়েছিলাম কিছু ফটোগ্রাফি করার জন্য। তাহলে চলুন ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের মাঝে এখন শেয়ার করি।
Device :Realme 6i |
কৃষকের জমি চাষ করার দৃশ্য |
https://w3w.co/alchemy.critics.chirps |
এখানে একজন কৃষক তার নিজের জমিতে পাওয়ার টিলার ব্যবহার করে চাষ করছে। হয়তো সে তার জমিতে এখন পাঠ বপন করবে। যেহেতু এখন চৈত্র মাস আর এই চৈত্র মাসে মাটি ফেটে চৌচির হয়ে যায়। ফাটা মাটির উপরে পাট বপন করা সম্ভব নয়, তাই সে তার পাওয়ার টিলার দিয়ে মাটি চাষ করে নিয়ে পাট বপন করার জন্য জমি প্রস্তুত করছে।সব থেকে মজার বিষয় হলো আমি যখন তার এই ফটোগ্রাফি করছিলাম তখন সে আমার দিকে অনেক সুন্দর একটা দৃষ্টি নিয়ে তাকিয়ে ছিল, যেই দৃষ্টি টা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছিল।
ঠিক তার বিপরীত পাশেই আমি আরো একটি সুন্দর দৃশ্য দেখতে পেয়েছিলাম। এই দৃশ্যটা আমার তো সব সময়ই দেখা যায় না। নীচের ছবিটাতে যে ফটোগ্রাফি টা আপনারা দেখছেন সেটা মূলত বুনো বক পাখির। এই বুনো বক পাখি সব সময়ই দেখা যায়, এই চৈত্র মাসে তারা দলবেঁধে সাইবেরিয়া থেকে আমাদের এদিকে ঘুরতে আসে, যখনই চৈত্র মাস শেষ হয়ে যায় তখন তারা আবার তাদের নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছে যায়। এই বুনো বক পাখি গুলো অন্যান্য বক পাখির তুলনায় অনেক বড় হয়। যদিও অন্যান্য বক পাখির মত এরা সাদা নয়, কিছুটা সাদা এবং কিছুটা কালো বর্ণের হয়ে থাকে। বক পাখি গুলো একটা জমিতে দল বেঁধে দাঁড়িয়ে ছিল আমি তখন এই ফটোগ্রাফি টা করেছিলাম।
যাইহোক,আমি আপনাদের মাঝে আজকের মত এখানেই আমার পোস্ট শেষ করছি। আবার দেখা হবে কোন এক নতুন পোস্টে, নতুন ভাবে,নতুন রূপে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এই কামনা করি, এবং সব সময় পরিবারের সাথে থাকার চেষ্টা করুন। সেই সাথে প্রিয় মানুষগুলোকে হ্যাপি রাখার চেষ্টা করবেন। ধন্যবাদ সকলকে....!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন
বিভাগ | সুন্দর মুহূর্ত । |
---|---|
ডিভাইজ | Realme 6i |
বিষয় | হুটহাট নিজেদের জমি পরিদর্শন |
ছবির কারিগর | @jibon47 |
ছবির অবস্থান | প্রতিটি পোস্ট এর নীচে দেওয়া আছে |
ভাই আপনি তো কিছু সবুজের সমারোহ আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আসলে এসব জায়গাগুলো দেখতে আসলে অনেক ভালো লাগে। এই সব জায়গায় হাটতেও অনেক বেশি ভালো লাগে। মন যদি খারাপ থাকে তবুও ভালো হয়ে যায়। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর সুন্দর সবুজ প্রকৃতির ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য
আপনার কথার সঙ্গে আমি একমত মাঝে মাঝে এরকম মাঠে সবুজের সমারোহ এর মাঝে সময় কাটাতে অনেক বেশি ভালো লাগে এতে করে মন খারাপ থাকলেও মন ভালো হয়ে যায় এক নিমিষেই। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
আপনাদের মাঠের ফটোগ্রাফি গুলো অনেক ভালো লাগলো। বিশেষ করে করলার ছবিটি। আসলে প্রত্যেকেরই তার নিজের মাটিকে ভালোবাসা উচিত। যে মানুষ তার শিকড় ভুলে যায় সে কখনো টিকে থাকতে পারে না।
খুবই চমৎকার একটি কথা বলেছেন আপনি আপনার এই কথার সঙ্গে আমি পুরোপুরি একমত। শিকড় বিহীন কোন গাছ দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না ব্যাপারটা আমাদের সকলের বোঝা উচিত।
নিজেদের ধানের জমিতে ঘুরতে গিয়ে খুবই চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন ভাইয়া। সবুজের সমারোহে ধানের ক্ষেত দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। সেই সাথে করলা ও করলার ফুল, কৃষকের পাওয়ার টিলার চালানো সব মিলিয়ে সুন্দর একটি পোষ্ট সাজিয়েছেন। এবং তা সুন্দর বর্ণনার মাধ্যমে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
যে আমি মূলত আমাদের নিজেদের জমি দেখতে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে আমি এরকম সুন্দর সুন্দর মনমুগ্ধকর দৃশ্য দেখেছিলাম তাই আপনাদের মাঝে শেয়ার করুন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
সবগুলো ফটোগ্রাফি বেশ দারুন হয়েছে। মাঠে এত সুন্দর গাছ দেখে তো অবাক হয়ে গেলাম।
করোলা খেতে যদিও আমার ভালো লাগে না কিন্তু করোলা দেখতে আমার কাছে ভালো লাগে।আর আপনার ছবিগুলো দেখেই তো মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর ছবি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
সত্যি বলতে করলা খেতে আমারো তেমন একটা পছন্দ না কিন্তু করলা এ রকম ছবি দেখে নিজেকে আর শান্ত রাখতে পারেনি, তাই কয়েকটি ফটোগ্রাফি করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
ওয়াওও,ভাইয়া আপনার ফটোগ্রাফি গুলো আসলেই অনেক সুন্দর হয়েছে। কোনটা ছেড়ে কোনটা বলবো অধিক সুন্দর তা বুজতে পারছিনা। আসলেই অসাধারণ হয়েছে দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। ছবিগুলোর মধ্যে প্রকৃতির অপরূপ দৃশ্য ফুটে উঠেছে
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আমাদের মাঝে এত সুন্দর সুন্দর ফটো গুলোকে শেয়ার করার জন্য🙂
আমি শুধুমাত্র চেষ্টা করেছি সুন্দর ফটোগ্রাফি করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করার , সেই সাথে আমার সুন্দর মুহূর্ত আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি। আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার নিজের ফসলি জমির সঙ্গে পরিচিত হতে পেরে খুব ভালো লাগলো। আপনি খুব চমৎকার করে নিজের মাঠের জমি প্রদর্শনের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে বিশেষ করে সদ্য ফোটা ধানের শীষ গুলো অসাধারণ লাগছে। আর নিজের জমিতে উৎপাদিত করলার ফটোগ্রাফিটাও ভালো হয়েছে। ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার গঠনমূলক মন্তব্য টি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে আমি মাঠে গেলে মাঝে মাঝে এরকম ফটোগ্রাফি করি আর সেটা আপনাদের মাঝে শেয়ার করি, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
খুবই সুন্দর কিছু মূহুর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন।গ্রামিন পরিবেশ আমার অনেক ভালো লাগে।প্রতিটা ছবি অনেক ভালো ছিল।কথায় বলে যে ছবিতে কথা বলে ঠিক তেমনি ছবি তুলছেন ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য
সত্যি বলতেই গ্রামীণ এই ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে তাছাড়া শহরের থেকে আমি গ্রামকে অনেক বেশি ভালোবাসি নি। আমারে ফটোগ্রাফি আপনাদের ভাল লেগেছে এটা জেনে আমি আনন্দিত। ধন্যবাদ আপনাকে
আর তারই যেনো প্রতিচ্ছবি ভেসে উঠেছে আপনার এই ছবি গুলোতে।মনটা ভরে গেল সবুজের সমারোহ দেখে।আর পাওয়ার টিলার দেখে,আমার একটা কথা মনে পড়ে গেলো,আমি একবার পাওয়ার টিকার জমির আইলে তুলে দিয়ে উল্টে পড়ে গেছিলাম🤣
খুব ছোটবেলায় একবার পাওয়ার টিলার চালাতে গিয়ে আমিও উল্টে পড়ে গিয়েছিলাম সেখান থেকে আমার কাকু আমাকে কখনোই পাওয়ার টিলার চালাতে দেয় না। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য
গ্রামের অপরূপ সৌন্দর্যময় ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সত্যি অসাধারণ ফটোগ্রাফি গুলো। দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।
গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আমিও মাঝে মাঝে আমাদের মাঠে যায় বেশ ভালো লাগে। গ্রাম বাংলার সৌন্দর্য মাঠে ফুটে ওঠে চারিদিকে সবুজ ফসল ফলাদি এবং আপনি আপনার মুহূর্তগুলো তুলে ধরেছেন কিছু সবজি এর ফটোগ্রাফির দেখতে পেলাম করোলা তারপর মানুষ কাজ করছে। সত্যি বলতে অসাধারন ছিল।
সবুজ ফসলের মাঠে সময় কাটাতে সকলেরই অনেক বেশি ভালো লাগে বিশেষ করে বিকেল সময়টাতে আরো বেশি মনমুগ্ধকর হয়ে ওঠে চারিদিকে, গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ