"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ--৭১//নাটক রিভিউ
আজ--২১ বৈশাখ | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | শনিবার | গ্রীষ্মকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৭১)
- আজ--২১শ বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ রাত্রি সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ০৮ ম নভেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৭১ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৭১ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, বাসা সাহেবের জামাই এবং আরফান একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের জামাই আরফানকে এর আগে বলেছিল যেভাবেই হোক নাদিয়াকে সিনেমা দেখার নাম করে নিয়ে গিয়ে তাকে বিয়ে করে ফেলতে কিন্তু নাদিয়া এ ব্যাপারটা বুঝতে পেরে তার সঙ্গে সিনেমা দেখতে যায়নি বরঞ্চ এখন নাদিয়া আরফানকে একটুও সহ্য করতে পারে না। তার জন্য আরফান তার দুলাভাইয়ের কাছে গিয়ে অনেকটাই দুঃখ প্রকাশ করছে কিন্তু তার দুলাভাই বরাবরি অনেক চতুর একজন মানুষ এটা আপনারা সকলেই জানেন। সে এবার তাকে এটা শিখিয়ে দিয়েছে যে সে যদি তার বাবাকে ব্ল্যাক ম্যাজিক করতে পারে তাহলে হয়তো বা তার বাবা তার বিয়ে মেনে নেবে আর এদিকে আরফান ও কিছুটা হ্যাঁ সূচক মন্তব্য করেছে। একটা ছেলে কতটা বোকা হলে বাবাকে ব্ল্যাক ম্যাজিক করার মত সিদ্ধান্ত নিতে পারে আপনারা একবার ভাবুন। মাঝে মাঝে আমার মনে হয় যে বাসার সাহেবের কয়েকটি সন্তান একদমই অবুঝ এবং তারা কিছুই বোঝে না শুধুমাত্র নিজের স্বার্থ ছাড়া আর অন্যের বুদ্ধি নিয়েই তারা চলাচল করে যেটা জীবন চলার পথে অনেকটাই ঝুঁকিপূর্ণ বলে আমি মনে করি।
এদিকে আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের স্ত্রী ওই হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে গিয়েছে। নাটকের এ পর্যায়ে এসে খুব ভালোভাবে উপলব্ধি করতে পারলাম যে বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী শুধুমাত্র নাটক করছে তার কোনরকম অসুখ-বিসুখ কিছুই হয়নি। এ পর্যায়ে এসে ভালোভাবেই বোঝা যাচ্ছে যে বাসার সাহেব মৌসুমী হামিদকে বিয়ে করেনি সে হয়তো বা কোন একটা কারণে এই বাসায় এসেছে অথবা চঞ্চল চৌধুরী এবং তার দুলাভাই এই দুজন মিলে তাকে এই বাসায় নিয়ে এসেছে। বাসার সাহেব হঠাৎ করেই তার রুমে গিয়ে যখন বলে যে কিছুক্ষণের মধ্যেই ডাক্তার আসবে তোমার চিকিৎসা করার জন্য আর থানা থেকে পুলিশ এ কথা শুনে সে কিছুটা ভয় পেয়ে যায় এবং বাসে সাহেব যখন রুম থেকে বের হয়ে যায় তখন সে অনেকটাই ভীতু চোখে তার দিকে তাকিয়ে থাকে। এটা দেখেই আমি বুঝতে পারলাম যে বাসার সাহেব হয়তোবা সত্য বলছে সে এখন পর্যন্ত বিয়ে করেনি কিন্তু মৌসুমী হামিদ বরাবরই সেই শুরু থেকে মিথ্যে বলে আসছে। কোথায় আছে সত্য কখনো চাপা থাকে না সেটা কোন না কোন সময় প্রকাশ পায়।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে এবং বড় ছেলে একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। কিন্তু বাসার সাহেবের ছোট ছেলের মনটা খুবই খারাপ কারণ তার প্রেমিকা তাকে অনেকটাই দুঃখ দিয়েছে এবং সেই দুঃখের কথায় তার বড় ভাইয়ের কাছে বলছে, বাসার সাহেবের ছোট ছেলের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে সে সত্যি মন থেকে সেই মেয়েটাকে ভালবাসত কিন্তু সেই মেয়েটা হঠাৎ করেই তাকে দুঃখ দিয়েছে এটা দেখে আমারও অনেক বেশি খারাপ লাগছে। সত্যি বলতে মন থেকে যখন কেউ কাউকে ভালোবাসে তখন সে তাকে পায় না হঠাৎ করেই অপর পাশের মানুষটা তার সঙ্গে প্রতারণা করে। বাসার সাহেবের ছোট ছেলের ব্যাপারে ঠিক এমনটাই ঘটেছে যেটা সত্যিই অনেক বেশি কষ্টের।
এদিকে বাসার সাহেবের বোন এবং তার মেয়ে একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে মূলত বাসার সাহেবের মেয়ে বরাবরই অনেক বেশি চালাক এবং সে সবসময়ই তার ছোট মাকে দোষারোপ করে আসছে। কিন্তু বাসর সাহেবের বোন এদিকে তার ভাই কেউ মাঝে মাঝে দোষারোপ করছে এবং তাদের কথা বলার এক পর্যায়ে তারা দুজনই পরিলক্ষিত করতে পারে যে তার বাবা বিয়ে করার ক্ষেত্রে তার বাবার যেমন দোষ হয়েছে ঠিক তেমনি ভাবে তার ছোট মায়েরও দোষ রয়েছে কিন্তু বাস্তবে করছে বাসার সাহেব এখন পর্যন্ত বিয়ে করেনি এটা আপনারা এ পর্ব দেখলেই বুঝতে পারবেন।
এদিকে হঠাৎ করেই তো চঞ্চল চৌধুরী তার বাবার রুমে গিয়ে হাজির হয় এবং তার বাবার রুমে গিয়ে এটা জানতে চাই যে সে কেন পুলিশের কাছে গিয়েছিল এবং বাসায় কেন পুলিশ আসবে। চঞ্চল চৌধুরী হয়তো বা কোনভাবে জানতে পেরেছে যে তার বাবা পুলিশ ডাকতে গিয়েছিল আর পুলিশ বাসায় আসলে যে তার ছোটমা মিথ্যা নাটক করতে এটা বুঝে যাবে এটা তো অঞ্চল চৌধুরী আগে থেকেই বুঝতে পেরেছে যার কারণে তার বাবাকে ভয় দেখাতে এসেছে। চঞ্চল চৌধুরী তার বাবাকে এটা বলে ভয় দেখাচ্ছে যে পুলিশ যদি বাসায় আসে তাহলে নারী নির্যাতনের মামলা আপনার নামেই উল্টো করে যাবে আর আপনি বৃদ্ধ বয়সে জেলে যাবেন। কিন্তু বাসার সাথে তার কথার উপরে অটল সে এখন পর্যন্ত এই বিশ্বাসে অটল রয়েছে যে পুলিশ বাসায় আসলেই সবকিছু সমাধান হয়ে যাবে। চঞ্চল চৌধুরী তো আজকে অনেক রকম ভাবেই বোঝানোর চেষ্টা করে কিন্তু বাসার সাহেব এটা কোনভাবেই বোঝার চেষ্টা করছে না সে বরাবরই তার কথার উপরে অটল রয়েছে।
এর পরের অংশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের জামাই হঠাৎ করেই রাতের বেলা তার বউকে নিয়ে তার রুমের মধ্যে চুপিচুপি কথা বলতে। বাসার সাহেবের জামাই হয়তোবা কোথা থেকে জানতে পেরেছে যে, বাশার সাহেবের বাড়িতে পুলিশ আসবে আর এটা ভেবে সে অনেক বেশি ভয় পাচ্ছে। সে এটা ভেবেই ভয় পাচ্ছে যে যদি বাসায় পুলিশ চলে আসে এবং যদি নারী নির্যাতনের মামলা হয়ে যায় তাহলে এই পরিবারের সকলের নামেই মামলা হয়ে যাবে সে তার বউকে এটা বলে বোঝাচ্ছে যে চলো আমরা আজ রাতারাতির মধ্যেই তোমার বাবার বাড়ি থেকে তুলে দেয় যাতে করে কোন রকম ঝামেলা আমাদের ঘাড়ে না আসে। কিন্তু বাসার সাহেবের মেয়ে সব সময় অনেক বেশি সাহসী সে তার হাজবেন্ডকে বলে দিয়েছে সে কোনোভাবেই তার বাবার বাড়ি থেকে এখন যেতে পারবে না।
আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের জামাই অনেক বেশি চালাক সে সবসময়ই বাসার সাহেবের সম্পত্তির উপর নজর রেখেছে এবং যেকোনো মূল্যে সে তার সম্পত্তি হাসিল করতে চায়। আর সেটা কোন রকম মারামারি বা পুলিশ কেলেঙ্কারি ছাড়াই সে নিজের করে নিতে চায় আর এর জন্য সে বাসা সাহেবের সন্তানদেরকে অনেক রকম ভাবেই বোকা বানানোর চেষ্টা করছে। আর এদিকে বাসার সাহেবের সন্তানেরা তার কথাই সাই দিচ্ছে যার কারণে হয়তোবা খুব দ্রুতই বাসা সাহেবের জামাই তার সমস্ত সম্পত্তি আত্মসাৎ করে নেবে।
হঠাৎ করে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে রাতের বেলা চঞ্চল চৌধুরী তার ছোট মায়ের ঘরে গিয়ে হাজির হয়েছে। মূলত এখানেই যত ঝামেলা আমার মনে হচ্ছে চঞ্চল চৌধুরী এবং মৌসুমী হামিদ একে অপরের সঙ্গে কোন রকম মিলেমিশে তারা এই খেলাটা খেলছে। কিন্তু কেন তারা এরকম করছে সেটা এখন পর্যন্ত বোঝা যাচ্ছে না তারা একে অপরের সঙ্গে গোপন বৈঠক করে এবং এই গোপন পরিষদ টা পরবর্তী পর্বে খুব ভালোভাবে পরিলক্ষিত করা যাবে বলে আমার মনে হচ্ছে। মূলত তারা এটাই চাচ্ছে যে বাসার সাহেব যেন বাসায় ডাক্তার অথবা পুলিশ কোন ভাবেই না নিয়ে আসতে পারে হয়তোবা এ ব্যাপারেই তারা কথা বলছে।
এটাই ছিল আমার আজকের পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৭১ পর্বের রিভিউ আশা করছি এই রিভিউটি আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৭১ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR