"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-০৩ নাটক রিভিউ [benificiary ১০% @shy-fox]|

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আজ - ১৯ কার্তিক | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | শুক্রবার| হেমন্তকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি নাটক রিভিউ উপস্থাপন করবো। নাটকের নাম পিতা বনাম পূত্রগং। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • নাটক রিভিউ
  • আজ ১৯ কার্তিক, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  • শুক্রবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ দুপুর সবাইকে......!!


IMG_20221103_212941.jpg

ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।

source



নাটকের কিছু তথ্য


নামপিতা বনাম পূত্রগং ।
পরিচালনাসকাল আহমেদ।
প্রযোজককাজী রিটন
রচনাবৃন্দাবন দাশ
গল্পরমজান আলী
আবহ সংগীতঅধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ
চিত্রনাট্যশামসুল আলম লেলিন।
অভিনয়েমাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে ।
দৈর্ঘ্য২০ মিনিট ১৪ সেকেন্ড
পরিবেশনায়Maasranga TV Official
মুক্তির তারিখ০৩ রা আগষ্ট, ২০২২ ইং
ধরনসামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল
পর্ব০৩
ভাষাবাংলা।
দেশবাংলাদেশ



নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-



দ্বিতীয় পর্বের শেষাংশে এসে নাদিয়া চঞ্চল চৌধুরীকে পুকুরপাড় থেকে ধাক্কা মেরে পুকুরে ফেলে দেয়। চঞ্চল চৌধুরী ডুবে যেতে থাকে তারপরে নাদিয়া তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে, এরপরে চঞ্চল চৌধুরী কান্না করতে করতে বাসায় চলে আসে এবং তার বাবা এবং ফুফুর কাছে বলে যে নাদিয়া তাকে পুকুরপাড় থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়েছে। এর পরে তার ফুফু তাকে বলে এ নিয়ে বিচার বসবে তুই কাপড় পরিবর্তন করে আয় ব্যাপারটাও দেখছি। মূলত দ্বিতীয় পর্ব এখানেই শেষ হয়ে যায়। এবার আমি তৃতীয় পর্ব আপনাদের মাঝে ধারাবাহিকভাবে উপস্থাপন করব।

Screenshot_2022-11-04-10-41-39-07_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2022-11-04-10-42-18-83_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

দ্বিতীয় পর্বের শেষ অংশের দৃশ্য।



প্রথম এবং দ্বিতীয় পর্বতে আমরা জেনেছি যে শাহনাজ খুশির ছেলের সুন্নতে খাতনা উপলক্ষে সে তার বাবার এলাকাতে এসেছে সবাইকে দাওয়াত করতে। এরপরে রাস্তা দিয়ে হেটে যাওয়ার সময় বাসার সাহেবের মেজো ছেলের সঙ্গে তার দেখা হয় মূলত তার বড় ভাইয়ের সঙ্গেই শাহনাজ খুশির প্রেমের সম্পর্ক ছিল। শাহনাজ খুশি তাকে দেখে খুবই খুশি হয় এবং তাকেও দাওয়াত করে। তাদের মাঝেও বিয়ে নিয়ে কথা হয় একপর্যায়ে শাহনাজ খুশি তাকে দাওয়াত করলে সে বলে ভাগ্যের নির্মম পরিহাস আজ কার দাওয়াত কে দিচ্ছে। একথা বলে সে খুবই আফসোস করে তার এই কথা শুনে শাহনাজ খুশি সেখান থেকে চলে যায় এবং তার ভাই তাকে বলে অনেক বড় অনুষ্ঠান অবশ্যই চলে আসবেন। মনটা খারাপ করে বাসার সাহেবের মেজ ছেলে সেখান থেকে চলে আসে। এরপরের দৃশ্য লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী তার ঘরের সামনে বসে কান্না করছে সামনে তার বাবাও বসে আছে। আর তার ফুফু একটি গামছা দিয়ে তার গা মুছে দিচ্ছে।

Screenshot_2022-11-04-10-46-23-37_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2022-11-04-10-46-30-79_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2022-11-04-10-47-29-59_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

চঞ্চল চৌধুরীর কান্না করা দেখে তার বাবা তাকে জিজ্ঞেস করে কি ব্যাপার বাবা, তুমি এত সকাল সকাল পুকুর ঘাটে কেন গিয়েছিলে। এই কথা শুনে তার ফুফু তার বাবাকে বলে নিজেদের পুকুর ঘাটে নিজেরা যাবে এতে আবার কারো কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে নাকি ভাইজান। এরপরে তার বাবা তাকে আবার জিজ্ঞেস করে তুমি পানিতে পড়ে গিয়েছিলে তাহলে আবার সেখান থেকে বেঁচে ফিরলে কিভাবে..? মূলত এখানে তার বাবা তার কান্না করা দেখেই ইতঃসৃত বোধ করছে এবং মনে মনে অনেক বেশি রাগান্বিত হচ্ছে। এরপরে চঞ্চল চৌধুরী কান্না করা কন্ঠে বলে আমাকে যে পানিতে ফেলে দিয়েছিল সে তার নিজের কাপড় আমার দিকে ফিক্কা মেরে আমাকে টেনে টেনে সেখান থেকে তুলেছে। এই কথা শুনে চঞ্চল চৌধুরীর ফুফু তার বাবাকে বলে ছেলেদেরকে এবার একটা বিয়ে দিয়ে দেন তাহলে আর পুকুর ঘাটে যাবে না। এ কথা শুনে বাসার সাহেব আবার রাগান্বিত সুরে বলে পেয়েছে তো শুধু ওই একটাই কথা, এরপরে বাসার সাহেব তাকে বলে যে মেয়ে ওকে পুকুর ঘাট থেকে টেনে তুলেছে ওই মেয়েকে যদিও বিয়ে করে তাহলে ওই মেয়ে পুকুর ঘাটে দাঁড়িয়ে থেকে ওর মরে যাওয়া দেখত। সেজন্যই বলি তোরা বিয়ে করিস না। এরপরের দেশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, শিরিন আলম রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল, হঠাৎ প্রাণ রায় তাকে দেখে সেখানে চলে আসে। মূলত এই প্রাণ রায় শিরিন আলমকে খুবই পছন্দ করে তারা দুজনেই দুজনকে অনেক বেশি করে চায়। শিরিন আলম পুকুর ঘাটে ঘটে যাওয়া পুরো ঘটনা তাকে খুলে বলে এটা শুনে প্রাণ রায় হাসতে থাকে। এবং বলে যে সে তো সাঁতার জানে তোমাদের সাথে হয়তো মজা করেছে। এটা শুনে সে বলে ঠিক আছে আমি নাদিয়া আপুর কাছে যে এ কথা খুলে বলছি। এরপরে প্রাণ রায় তার সঙ্গে কথা বলতে চায় কিন্তু সে তার সঙ্গে কথা না বলেই চলে যায়।

Screenshot_2022-11-04-10-53-27-05_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2022-11-04-10-59-40-81_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2022-11-04-10-59-48-98_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এরপরে নাদিয়া এবং আরফান তারা দুজন একটি জায়গায় বসে গল্প করে। মূলত আরফান নাদিয়াকে খুবই পছন্দ করে এবং নাদিয়া এটা জানে। চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে ঘটে যাওয়া পুকুরঘাটের ঘটনাটা আরফানের কাছে নাদিয়া পুরোপুরি বলে এবং এ কথা শুনে আরফান খুবই রেগে যায়। এরপরে আরফান না দিয়া কে ভালোবাসার কথা বললে সে খুবই রাগান্বিত হয় এবং বলে যে আগে তোমার বাবাকে রাজি করো তারপরে আমার কাছে এসব কথা বলতে এসো। একথা শুনে আরফান খুবই হাস্যকর ভাবে কান্না করতে থাকে বিষয়টা একদম দেখার মত ছিল যেটা দেখে আমি খুবই হেসেছি। এরপরে বাসার সাহেবের বড় ছেলে শাহনাজ খুশির ছেলের সুন্নতে খাতনার কার্ড নিয়ে এসে তার বাবাকে দেয়। এবার তার বাবা দুইটা কার্ড দেখে বলে তাহলে এবার ভাবো বিয়ে না করেই যদি এক বাড়িতে দুইটা কার্ড দেয় তাহলে বিয়ে করলে হয়তো আমার সঙ্গে তোমাকে থাকতে দিত না।

Screenshot_2022-11-04-11-00-54-17_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2022-11-04-11-01-42-93_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এরপরে চঞ্চল চৌধুরী একটি গাছের আড়ালে লুকিয়ে থাকে মূলত সে নাদিয়ার জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। কারণ সে জানে এখন এই সময় নাদিয়া এই পাশ দিয়ে যাবে সে গাছের আড়ালে লুকিয়ে থেকে যখন নাদিয়া তার সামনে চলে আসে তখন সে হুট করেই গাছের আড়াল থেকে বের হয়ে আসে এটা দেখে নাদিয়া খুবই ভয় পায়। এরপরে সে হাতে একটা চাকু নিয়ে তার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে এটা দেখে নাদিয়া খুবই ভয় পায় এবং সেভাবে চঞ্চল চৌধুরী হয়তো তাকে এই চাকু দিয়ে হত্যা করবে। চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে কথা বলার এক পর্যায়ে চঞ্চল চৌধুরী তাকে বলে আমি তোমাকে ভালোবাসি তুমি আমাকে বিয়ে কর না হলে আমি চাকু দিয়ে নিজের গলা কেটে ফেলবো। এ কথা শুনে নাদিয়া না শোনার ভান করে অন্যদিকে তাকিয়ে থাকে। এরপরে নাদিয়া তাকে বলে আগে তোর বাবাকে রাজি কর তারপরে আমাকে বিয়ের কথা বলতে আসিস। এই কথা বলে না দিয়া সেখান থেকে চলে যায়।

Screenshot_2022-11-04-11-04-59-67_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2022-11-04-11-09-21-50_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2022-11-04-11-10-32-29_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এরপরে বাসার সাহেব এবং তার বোন রাতের খাবারের জন্য বসে। বাসর সাহেবের বোন তাকে জিজ্ঞেস করে কি ব্যাপার ভাইজান এত বড় একটা ঘটনা ঘটে গেলো অথচ আপনি কোন পদক্ষেপ দিলেন না কেন...?? ছেলেদের জন্য কি আপনার কোন দয়া মায়া নেই। তখন বাসর সাহেব বলে এমন কি ঘটেছে যার জন্য আমাকে পদক্ষেপ নিতে হবে। তখন তার বোন তাকে বলে ছেলেটাকে পানিতে ফেলে দিল মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছিল অথচ আপনি কিছুই করলেন না। এরপর বাসার সাহেব তার বোনকে বলে যে সাঁতার যেন মানুষ কখনো পানিতে ডুবে মরে না। এই কথা শুনে তার ফুফু অবাক হয়ে যায় এবং তাকে জিজ্ঞেস করে আসলে কেউ সাঁতার জানে...? তখন তার বাবা বলে আমি কি তোর কাছে মিথ্যা কথা বলছি নাকি। এর মাধ্যমে নাটকের তৃতীয় পর্ব শেষ হয়ে যায়। নাটকের এই তৃতীয় পর্ব আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে চতুর্থ পর্ব নিয়ে হাজির হব। অপেক্ষায় থাকুন, ধন্যবাদ সকলকে....!!



শিক্ষণীয় দিক-


এই নাটক থেকে আমরা এটাই শিক্ষা গ্রহণ করলাম যে সন্তানদের বয়স হওয়া মাত্রই তাদেরকে বিয়ে দিয়ে দিতে হবে। বর্তমান সমাজে অনেক বাবা আছে যারা কিনা সন্তান বড় হয়ে যাওয়ার পরেও বিয়ে দিতে চায় না। আসলে এটা মোটেও উচিত না,আরো দেখা যায় যে তারা যদি কোন রিলেশনে আবদ্ধ থাকতো তাহলে সেই মেয়ের অনেক গুলো বাচ্চা হয়ে গিয়েছে তবুও তার বাবা মা তাকে বিয়ে দিচ্ছে না। ব্যাপার টা এমন না হওয়াই ভালো,সমাজে এমন অনেক বাসার সাহেব আছে,যাদেরকে এই নাটক দেখার মাধ্যমে সতর্ক হওয়া উচিত ।


ব্যক্তিগত মতামত-


প্রথমে ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত চমৎকার একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।দেখতে দেখতে আজ তৃতীয় পর্ব শেয়ার করে ফেললাম,আপনাদের মাঝে। এই নাটকের মাধ্যমে আমরা অবশ্যই ভালো কিছু শিখবো এবং ভালো একটা জ্ঞান নিতে পারব বলে আশা রাখি। যদিও এই নাটকটা অনেকগুলো পড়বে ভাগ করা হয়েছে আমি ইউটিউবে দেখেছি প্রায় ৬০ পর্বের ও বেশি এই নাটক। আমি ভেবে নিয়েছি আপনাদের মাঝে প্রতিটি পর্ব শেয়ার করব একে একে। কেউ ধৈর্যহারা হবেন না আশা করি।

ব্যক্তিগত রেটিং-


৮.৫/১০

source



সবগুলো স্ক্রিনশট এখান থেকে নেয়া


সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগনাটক রিভিউ
বিষয়পিতা বনাম পূত্রগং (তৃতীয় পর্ব)
রিভিউ এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  
 2 years ago 

সব সময় সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

 2 years ago 

হা হা বেশ হাসির মনে হচ্ছে নাটকটি।বিয়ে না করলে মরে যাবে চঞ্চল চৌধুরী।নাদিয়া এগুলো কিছু মনে না করে আগে বাবাকে রাজি করাতে বলে ।ভালোই লেগেছে ভাইয়া নাটকটির রিভিউ খুব সুন্দর ভাবে উস্থাপন করেছেন আপনি।আমি আজ কালের মধ্যেই দেখবো।ধন্যবাদ সুন্দর নাটকটি শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

নাটকটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে আমি প্রতি সপ্তাহে আপনাদের মাঝে এরকম একটি করে রিভিউ উপস্থাপন করব।

 2 years ago 

পিতা এটা বনাম পুত্র নাটকের প্রথম দ্বিতীয় পর্ব আমি পড়েছি। তৃতীয় পর্ব পড়ে বেশ মজা পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া। চতুর্থ পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

 2 years ago 

খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে চতুর্থ পর্ব নিয়ে হাজির হবো আশা করছি, আপনার মত সকলেরই অনেক বেশি ভালো লাগবে।

 2 years ago 

😄 ভীষণ হাসি পেলো পড়ে। আগের বোধহয় একটা পড়েছিলাম। আমার যদিও এই ধরনের নাটক দেখা হয় না। তবে এই নাটকগুলো সত্যিই ব্যস্ত জীবনে অথবা এত মানসিক চাপের মধ্যে বিনোদন দিয়ে মন কে ভীষণ ভালো করে দেয়। এমন রিভিউ নিয়ে আরো আসবেন।

 2 years ago 

খুব সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন পড়ে খুবই ভালো লাগলো আমি চেষ্টা করে যাবো এরকম নাটক রিভিউ আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.16
JST 0.030
BTC 57515.20
ETH 2438.35
USDT 1.00
SBD 2.34