জীবনে চলার পথে ধৈর্যশীল হওয়াটা খুবই জরুরী
আজ--০১ চৈত্র | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শুক্রবার | বসন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- ধৈর্যশীল হওয়াটা খুবই জরুরী
- আজ-০১লাচৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- শুক্রবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে......!!
জীবনে চলার পথে আসলে আমাদের অনেক ধৈর্যশীল হওয়া জরুরী বলে আমি মনে করি। ধৈর্যশীল ব্যক্তি তার ধৈর্যের মাধ্যমে সফলতার শীর্ষে পৌঁছে যেতে পারে খুব দ্রুতই। পক্ষান্তরে আমরা লক্ষ্য করলে দেখতে পাই যে, যার ধৈর্য নেই সে সকল দিক দিয়েই পিছিয়ে থাকে। কোন একটা কাজ করার সময় যদি আমরা সেটা ধৈর্য সহকারে না করি তাহলে দেখবেন যে নিমিষেই আমরা হতাশ হয়ে যাই, আর হতাশ হয়ে সেই কাজটা আর কখনোই করা হয়ে ওঠেনা। একই কাজ যদি আমরা ধৈর্য নিয়ে করতে যাই তাহলে একটা সময় গিয়ে দেখা যাবে যে কাজটা শেষ হয়ে গিয়েছে। একজন ধৈর্যশীল মানুষই পারে তা জীবনটাকে সুন্দরভাবে সাজাতে। কষ্টের মুহূর্তে যারা ধৈর্য ধারণ করে নির্দিষ্ট একটা সময় যাওয়ার পরে সেই কষ্টটা যখন দূর হয়ে যায় তখন আর খুব একটা বেশি দুঃখ লাগেনা। আমরা মানুষেরা সবসময়ই চাই যেকোনো ধরনের কাজ দ্রুত শেষ করতে আর দ্রুত শেষ করতে গিয়েই আমরা এমন এমন কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে যে সিদ্ধান্তগুলো আমাদের জীবনের জন্য অনেকটাই কষ্ট কর হয়ে দাঁড়ায়। আমি মনে করি মানুষের জীবনে অন্যতম বড় একটা গুণ হলো ধৈর্যশীল হওয়া, আপনি মানুষ, কিন্তু আপনার মধ্যে যদি ধৈর্যশীলতা না থাকে তাহলে দেখবেন আপনি অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছেন অন্য সবার থেকে।
প্রতিদিনের মতো আজকেও ভার্সিটিতে গিয়েছিলাম সকাল ন'টায়। যেহেতু রমজান মাস আর এই রমজান মাস উপলক্ষে ভার্সিটির ক্লাসটা একটু পিছিয়ে দিয়েছে যার কারণে বেশ ভালোভাবেই ভার্সিটিতে পৌঁছাতে পেরেছিলাম। ভার্সিটিতে আমি সব সময় এই লেগুনাতে করে যাই। কারণ বাসে করে যেতে হলে অনেকটাই সময় লাগে আর রাস্তায় প্রচন্ড জ্যাম থাকে যার কারণে মাঝে মাঝে ক্লাসে দেরি হয়ে যায়। তাই আমি সব সময় চেষ্টা করি লেগুনাতে যাওয়ার লেগুনাতে গেলে খুব একটা বেশি সময় লাগে না কারণ লেগুনা ভেতরের একটা পথ দিয়ে খুব দ্রুতই ক্যাম্পাসের সামনে চলে যায়। আজকে যখন লেগুনাতে পড়ে ভার্সিটিতে যাচ্ছিলাম দু এক মিনিট লেগুনা চলার পর হঠাৎ করেই ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। যদিও আমি বাসা থেকে অনেকটা সময় নিয়েই আজকে বের হয়েছিলাম যার কারণে কিছুক্ষণ দেরি হলেও আমার তেমন কোন সমস্যা ছিল না, বসে ছিলাম লেগুনার মধ্যে তবে প্রচন্ড গরম লাগছিল। লেগুন আর ড্রাইভার অনেক রকম ভাবেই চেষ্টা করছিল ইঞ্জিন চালু করার, কিন্তু সে বারবারই ব্যর্থ হচ্ছিল। লেগুনের মধ্যে থাকা যাত্রীগণের মধ্যে এক অস্বস্তিকর প্রতিচ্ছবি দেখতে পাচ্ছিলাম।
আমারও যে খুব একটা অস্বস্তিকর লাগছিল তা কিন্তু নয়, প্রচন্ড গরমের মধ্যে ঘেমে একাকার হয়ে যাচ্ছিলাম। অস্বস্তি লাগছিল বটে তবে কিছু করার ছিল না। এবার ঘটল এক ভিন্ন ঘটনা লেগুনার মধ্যে থাকা এক লোক লেগুনার ড্রাইভারকে অনেক রকম ভাবে কথা শোনার ছিল। যদিও তার কথা শোনানোটা অনেকটাই যৌক্তিক ছিল তার হয়তোবা কোন একটা তারা ছিল তার হয়তোবা অফিসে যেতে অনেকটাই দেরি হয়ে গিয়েছে বুঝতেই পারছিলাম ভদ্রলোক জব করে। সে লেগুনার ড্রাইভারকে বারবার বলছিল যে অন্য আরেকটা লেগুনাকে আপনি কল দিয়ে এখানে নিয়ে আসেন আমরা সেটাতে উঠে চলে যাই। কিন্তু লেগুন আর ড্রাইভার সেটা করতে নারাজ। লেগুনার ড্রাইভার শুধু বারবার বলছিল এক্ষুনি ঠিক হয়ে যাবে একটু অপেক্ষা করেন।
ভদ্রলোক এবার অনেকটাই রাগান্বিত হয়ে গেল, ইতোমধ্যে প্রায় চার থেকে পাঁচ মিনিট দেরি হয়ে গিয়েছে। অর্থাৎ লেগুনা কোনভাবেই স্টার্ট নিচ্ছে না যার কারণে লোকটা আরো বেশি রাগান্বিত হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আমি পেছনে বসে দেখছিলাম যে লেগুনার ড্রাইভার অনেক রকম ভাবেই চেষ্টা করছে লেগুনার ইঞ্জিনকে স্টার্ট দেওয়ার জন্য কিন্তু হয়তবা কোন একটা শর্ট সার্কিট এর কারণে লেগুনা স্টার্ট নিচ্ছে না। এরপরে সেই লোকটা রেগে মেগে আগুন হয়ে লেগুনা থেকে বের হয়ে বাসে উঠলো। কিন্তু রাস্তায় তখন এতটাই জ্যাম ছিল যে লেগুনা কোনরকম ভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারলেও বাস আর সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারছে না। দেখছিলাম মস্ত বড় এক লাইন যেখানে একটার পর আরেকটা বাস শাড়ি সারী দাঁড়িয়ে আছে হয়তোবা এই ট্র্যাফিক জ্যাম ছাড়তে মিনিট ১০-১৫ তো লাগবেই। লোকটা এটা দেখার পরেও লেগুনা থেকে নেমে গিয়ে বাসে উঠে পড়ল। বাসে ওঠার আগে এসে লেগুনা ড্রাইভারকে অনেক রকম ভাবেই গালমন্দ করল যেটা শুনে অনেকটাই খারাপ লেগেছে। খারাপ লেগেছে এটা ভেবে যে লেগুনার ড্রাইভার তো আর ইচ্ছে করে লেগুনা আর ইঞ্জিন বন্ধ করে দেয়নি কোন একটা কারণেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
যদিও পক্ষান্তরে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে ওই ভদ্রলোকের রাগ করাটা যৌক্তিক কারণ তার তো নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই অফিসে পৌঁছাতে হবে। যার কারণেই সে কিছুটা রাগান্বিত হয়েছিল। কিন্তু খুবই আফসোসের বিষয় হচ্ছে এটাই ওই লোকটা বাসে ওঠার পরেই লেগুনা ২-১ মিনিট পরে স্টার্ট নিয়ে নেয়। লেগুনা স্টার্ট নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল আর আমরা সকলেই দেখছিলাম যে ওই লোকটা বাসের জানালার পাশে বসে লেগুনার দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। এটা দেখে আমরা লেগুনার মধ্যে থাকা যাত্রীগণ হাসাহাসি করছিলাম কারণ লোকটা এত বেশি তারা ছিল যে সে লেগুনা থেকে নেমে গিয়ে বাসে উঠলো যাতে করে দ্রুত চলে যেতে পারে কিন্তু এখন সে বাসের মধ্যে বসে আছে আর আমরা লেগুনাতে করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। এটা দেখার পরে লেগুনার মধ্যে থাকা এক যাত্রী তাকে আবার হাতের ইশারা দিয়ে টাটা দেখাচ্ছিল যেটা দেখে আমরা আরো বেশি হেসেছিলাম। সকলে মিলেই আমরা সেই সময়টাতে একটু হাসাহাসি করেছিলাম সেই সাথে সকলেই বলছিল যে সামান্য একটু সময়ের জন্য তাকে আরো বেশি সময় অপেক্ষা করতে হবে।
এটা থেকে আমরা আসলে কি বুঝলাম..?? এটা থেকে আমরা আসলে বুঝলাম যে মাঝে মাঝে নিজেকে ধৈর্যশীলদের কাতারে রাখা উচিত। মাঝে মাঝে ধৈর্যের মাধ্যমেও অনেক সফলতা অর্জন করা সম্ভব বলে আমি মনে করি। এই লোকটা এতটাই ধৈর্য হারা ছিল যে সে আর বেশি সময় ধৈর্য ধারণ করতে পারেনি যার কারণে সে সময়ের দিক থেকে অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছে। আমরা যতক্ষণে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে গিয়েছিলাম আমার বিশ্বাস ততক্ষণে সে তখন পর্যন্ত সেই বাসের মধ্যেই বসে ছিল কারণ ট্রাফিক জ্যামটা অনেকটাই লম্বা ছিল। সামান্য একটু ভুলের কারণে সে অফিসে যেতে হয়তো বা আরো কিছু সময় দেরি করবে। পক্ষান্তরে সে যদি একটু ধৈর্য নিয়ে বসে থাকতো তাহলে হয়তো বা খুব দ্রুতই অফিসে পৌঁছে যেতে পারত।
ধৈর্য মানুষকে অনেক কিছুর শিক্ষা দেয়, তাই আমাদের উচিত যেকোনো ধরনের বিপদে-আপদে সবসময় ধৈর্য ধারণ করা। ধৈর্যের মাধ্যমে সময় নিয়ে অপেক্ষা করা, তাহলেই দেখা যাবে নির্দিষ্ট একটা সময় পড়ে যতটুকু সময় আমাদের নষ্ট হয়েছে তার থেকে ভালো সময় আমরা উপহার পেয়েছি। যাইহোক এটাই ছিল আমার আজকের সংক্ষিপ্ত পোস্ট, আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | জীবনে চলার পথে ধৈর্যশীল হওয়াটা খুবই জরুরী |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
ধৈর্যশীল হওয়া আমাদের সকলেরই উচিত।ধৈর্যশীলকারীকে আল্লাহ খুব ভালোবাসেন।আর ধৈর্য ধারন করলে যেকোনো কাজের ফলাফল বেশ ভালোই হয়।আপনার বাস্তব অভিজ্ঞতার গল্পটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো।আর লোকটির জন্য আফসোস হলো।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ভাবে বিষয়টিকে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আমিও সেটাই মনে করি আমাদের জীবন চলার পথে ধৈর্যশীল হওয়া খুবই জরুরী। লোকটার জন্য আসলে পরে আমার অনেক বেশি খারাপ লাগছিল কারণ সে হয়তোবা অনেকটাই ব্যস্ত ছিল যার কারণে নেমে গিয়ে বাসে উঠেছিল তার পরেও সে হয়তোবা সঠিক সময় গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি তার ধৈর্যের অভাবে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ধৈর্য ছাড়া কখনোই জীবনে উন্নতি করা সম্ভব নয়। মানুষের জীবনে ভালো ও খারাপ দুটি আসবে, আমাদের খারাপ সময়ে ধৈর্য ধরতে হবে। আমরা খুব সহজেই ধৈর্য হারা হয়ে পড়ি কিন্তু সামনে যেয়ে আমাদের সফলতা অপেক্ষা করছে, আমরা সেটা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারি না। দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া আমাদের মোটেই কাম্য নয়, আমাদের ঠান্ডা মাথায় অবস্থায় সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত বলে মনে করি। আসলে তাড়াতাড়ি সে অতি ধৈর্য হারা পড়েছিল বলে সে তার জীবনে ব্যর্থ হয়ে পড়লো আর আপনারা লেগুনা করে চলে গেলেন এবং সে বাসের জানালা দিয়ে তাকিয়ে রইল আসলেই সে যদি একটু ধৈর্য ধরতো তাহলে কিন্তু সে সঠিক সফলতা অর্জন করতে পারতো। অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন।
আমাদের জীবনে অনেক খারাপ সময় আসবে তবে এই খারাপ সময় কখনই ধৈর্য হারা হওয়া উচিত নয়, ধৈর্য হারা হয়ে গেলেই বড় ধরনের বিপদ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাই আমি মনে করি সব সময়ই আমাদের ধৈর্য ধারণ করা উচিত। ধৈর্যের মাধ্যমে সফলতা খুব দ্রুতই পাওয়া যায় বলে আমি মনে করি। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
জি ঠিকই বলেছেন,আসলে ধৈর্য ছাড়া সফলতার মুখ খুব সহজে দেখা যায় না। কোথায় আছে না ধৈর্য সফলতার চাবিকাঠি। তাই প্রত্যেকেরই উচিত যে কোন কাজে হতাশ না হয়ে ধৈর্য ধরা। আর ধৈর্যই নিয়ে যাবে সফলতার কাছে। ধন্যবাদ দারুন একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।
আমি মনে করি প্রতিটা কাজের ক্ষেত্রেই ধৈর্য ধারণ করা উচিত কারণ সব কাজেই যে সফলতা আসবে এমনটা নয়, কিছু কিছু কাজের ক্ষেত্রে ব্যর্থতা আসে এই ব্যর্থতাকে সাথে নিয়ে ধৈর্য ধারণ করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া উচিত। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ঠিক ব্যর্থতাকে সাথে নিয়ে ধৈর্য ধারণ করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া উচিত।
অনেক মুল্যবান টপিক নিয়ে আপনি আমাদের মাঝে হাজির হয়েছেন। জীবনে চলার পথে আমাদের অনেক রকম পরিক্ষার সম্মুখীন হতে হবে। তার জন্য হতাশ হয়ে পড়লে চলবে না। জীবন অনেক কষ্ট কে জয় করে বিপদে আপদে ধৈর্য ধারণ করে আমাদের পথ চলতে হবে। আপনার পোস্টের মাধ্যমে আপনি অনেক কিছুই আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। সব কিছু পড়ে আমার কাছে অনেক ভালো লাগেছে।
জীবন চলার পথে অনেক রকম পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হবে এটাই স্বাভাবিক আর পরীক্ষার সম্মুখীন যখন হতেই হবে তাহলে আমাদের আগে থেকেই এটা জেনে রাখা উচিত যে ধৈর্যই একমাত্র সফলতার পথ। সুন্দর একটা মন্তব্য করেছেন আপনার মন্তব্যটি পড়ে ভালো লাগলো, ধন্যবাদ আপনাকে।
সু স্বাগতম ভাই।
আপনি বেশ চমৎকার একটা বিষয় আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন ভাই। আসলে আমাদের পথ চলার মাধ্যমে ধৈর্যশীল হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের মাথা গরম হওয়াতে আমরা বিভিন্ন ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি যেটা আমাদের জন্য কষ্টকর হয়ে যায়। যখন কোন বিষয়ের উপর ধৈর্য ধরে কাজ করা হয় এবং সেটার সফলতা আসে তখন সেটা ভাবতে খুবই ভালো লাগে। যাইহোক আপনার পুরো পোস্ট পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনি সুন্দর ভাবে পোস্ট টি উপস্থাপন করছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আমাদের মাথাটা আসলেই অনেক বেশি গরম থাকে সবসময় যার কারণে আমরা এমন সময় এমন এমন কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে নেই যে সিদ্ধান্তের কারণে আমাদের পরে পস্তাতে হয়। তাই আমি মনে করি ঠান্ডা মাথায় সকল ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।