প্রচন্ড গরমের মধ্যে হঠাৎ বৃষ্টি
আজ - ০৯ আষাঢ় | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শুক্রবার | বর্ষাকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- বৃষ্টি শুরু হওয়ার পরে নিজের অনুভূতি
- আজ ০৯ই আষাঢ়, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- শুক্রবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
বৃষ্টি পছন্দ করো না এরকম মানুষ খুব কমই আছে। ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে বৃষ্টির দিন অনেক বেশি ভালো লাগে অন্যান্য দিনের তুলনায় কারণ তখন পরিবেশটা একদমই ঠান্ডা হয়ে যায় চারিদিকে যেন একটা ঠান্ডা বিরাজ করে। যদিও বর্তমান সময়ে প্রচণ্ড গরম থাকার কারণে জনজীবন অনেক বেশি অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। এই গরমের মধ্যে কোন কাজই সঠিকভাবে করা হয়ে উঠছে না সবকিছুতেই কেমন যেন একটা অনীহা চলে আসে। তবুও আমরা থেমে নেই আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের কাজ করে যাচ্ছি, হ্যাঁ আমাদের এই কাজগুলো করতে অনেক বেশি কষ্ট হচ্ছে তারপরও আমরা কোনোভাবেই থেমে নেই। প্রচণ্ড রকম শীতের দিনে আমরা প্রচন্ড শীত উপেক্ষা করে যেমন সকল ধরনের কাজকর্ম করে থাকে ঠিক তেমনি ভাবে এই গরমের দিনেও আমরা গরমকে উপেক্ষা করে নিজেদের কাজকর্ম করে যাচ্ছি।
খুব সকালবেলা ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছিল। ঘুম থেকে উঠেই ফজরের নামাজ-কালাম পড়ে ভাবলাম যে একটু ঘুমাবো। সকাল বেলা এত বেশি গরম পড়ছিল যে আর দ্বিতীয়বার ঘুমাতে যাওয়ার সাধ্য বা সাহস আমার কোনটাই হয়নি। যদিও বা ভেবেছিলাম যে ঘুমাবো কিন্তু ঠিক তখনই বিদ্যুৎ চলে গেল এই গরমের মধ্যে বিদ্যুৎ কতবার দিনের মধ্যে যাচ্ছে আবার কতবার যে আসছে সেটা হয়তোবা আপনারা এখন সকলেই জানেন । সত্যি বলতে এই গরমের দিনে রুমের মধ্যে টিকে থাকা অনেক বেশি কষ্টের যেটা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। সকাল থেকেই প্রচন্ড গরম পড়ছিল এই গরমের জন্য শেষ নেই নিমিষেই গা ঘেমে যাচ্ছিল। খুব করে চাচ্ছিলাম যে প্রচণ্ড রকম ভাবে বৃষ্টি হোক যে বৃষ্টিতে পরিবেশটা একদম ঠান্ডা হয়ে যাক। কিন্তু আকাশে যেন এক খন্ড মেঘের সিটে-ফোঁটাও নেই।
কি আর করার,কিছুই তো করার ছিল না। ফোনটা হাতে নিয়ে রওনা করলাম নদীর সাইডে যেহেতু আমার দের বাসা নদীর থেকে খানিকটা দূরে তাই নদীর ওদিকে মাঝে মাঝেই দখিনা বাতাস বহে। সেখানে গিয়ে বসে থাকতে অনেক বেশি ভালো লাগে এরকম অনেক সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছি সেই নদীর পাড়ে বসে। নদীর পাড়ে বসে যে কত রকম স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে সেটা হয়তোবা বলে শেষ করা যাবে না যদিও সে ব্যাপারে আপনাদের সঙ্গে অন্য আরেকদিন অন্য কোন পোস্ট শেয়ার করব। তো, নদীর সাইডে গিয়ে দেখলাম হালকা একটু বাতাস পরিবেশটা মোটামুটি ভাবে ঠান্ডা সেখানে কিছুটা সময় বসে ছিলাম খুবই সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম।
দুপুর হবার সাথে সাথেই কিছুটা রোদ্রের প্রখরতাপ কমে গিয়েছিল তখন দেখেছিলাম দখিনা আকাশে একখন্ড মেঘ। কিন্তু এই এক খন্ড মেঘে যে এরকম ভাবে বৃষ্টি হবে সেটা কখনো ভাবি নি। ছোট্ট এক টুকরো মেঘ ছিল যে মেঘে বৃষ্টি হবার সম্ভাবনা খুবই কম, কখনো ভাবি নি যে এই ছোট্ট এক টুকরো মেঘে এত বড় রকম একটা বৃষ্টি হবে, তবুও বৃষ্টি হয়েছে।
যখন আমি নদীর কূলে গিয়েছিলাম তখন একটু একটু বৃষ্টি পড়ছিল তখন সেই বৃষ্টি দেখে আমি বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করেছিলাম কিন্তু বাসায় আসতে না আসতেই ঝুম বৃষ্টি শুরু হয়ে গেল। রুমের মধ্যে প্রবেশ করে আমি জানালা খুলে বাহিরের দিকে তাকিয়ে ছিলাম কতটা যে ভালো লাগছিল সেটা হয়তো বলে বোঝাতে পারবো না। একটু সময়ের মধ্যেই চারদিকে কালো মেঘে ছেয়ে গেল আর সেই সাথে আকাশ থেকে অনেক বড় বড় বৃষ্টির ফোটা পড়ছে। বৃষ্টি শুরু হবার দশ মিনিট পর আবার বিদ্যুৎ চমকানো শুরু করল প্রচন্ড রকমের বজ্রপাত শুরু হয়ে গেল। আমি বজ্রপাত দেখে দ্রুত জানালা বন্ধ করে বিছানায় শুয়ে পড়লাম। বিছানায় শুয়ে শুয়ে আমি বৃষ্টির শব্দ শুনছিলাম খুবই ভালো লাগছিল এই সময়টাতে। একটু আগেই প্রচন্ড ওরকম গরম পরছিল আর এই গরমের সময় বেঁচে থাকাটা অনেক বেশি কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছিল কিন্তু কিছু সময়ের ব্যবধানেই পরিবেশটা এখন অনেক বেশি শীতল এবং ঠান্ডা হয়ে গিয়েছে।
এই ঠান্ডা এবং শীতল পরিবেশের মধ্যে নিজেকে আরও বেশি শীতল করার জন্য আমি ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা পানি বের করে সেই ঠান্ডা পানির সঙ্গে কিছু চিনি আর লেবু মিশিয়ে দু গ্লাস খেয়ে দিলাম। এদিকে লেবু শরবত খেয়ে আমার প্রচন্ড রকমের ঘুম ধরেছে মন চাইছে এখন অনেকটা সময় নিয়ে ঘুমাই। ঘুমানোর আগে আমি আমার ফোনটা নিয়ে বাহিরের দৃশ্যের কিছু বৃষ্টি পড়ার ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করেছিলাম যে ফটোগ্রাফি গুলো আমি আপনাদের মাঝে ইতোমধ্যে শেয়ার করেছি। ফটোগুলো লক্ষ্য করলেই আপনারা দেখবেন কতটা বৃষ্টি পড়েছিল।
অনেকটা সময় বৃষ্টি হওয়ার পরে বৃষ্টিটা থেমে গিয়েছিল। যদিও আমি ভেবেছিলাম যে এই বৃষ্টির সময় আমি কিছুটা সময় ঘুমাবো কিন্তু ঘুম আর হয়নি। বৃষ্টি শেষ হবার সাথে সাথে চারিদিকের পরিবেশটা অনেকটাই সুন্দর দেখাচ্ছিল বিশেষ করে গাছের পাতাগুলো অনেক বেশি চকচকে মনে হচ্ছিল কারণ এই বৃষ্টিটা অনেকদিন পরে হয়েছে। আমি বাহিরে গিয়ে ফটোগ্রাফি করছিলাম আকাশের তখন পর্যন্ত আকাশ কালো মেঘে ঢাকা ছিল। মাঝে মাঝে আকাশের গ্রুম গ্রুম শব্দ হচ্ছিল আবার সেই সাথে হালকা বৃষ্টিও পড়ছিল। তাই বেশি সময় আর বাহিরে না থেকে অতি দ্রুত এই রুমের মধ্যে প্রবেশ করেছিলাম।
সত্যি বলতে এই হালকা বৃষ্টির মধ্যে যতটা সময় অতিবাহিত করেছি খুবই ভালো লেগেছে কারণ ছোট ছোট সত্যি বলতে এই হালকা বৃষ্টির মধ্যে যতটা সময় অতিবাহিত করেছি খুবই ভালো লেগেছে কারণ ছোট ছোট বৃষ্টি বৃষ্টির কণা যখন গায়ে এসে লাগছিল তখন খুবই ভালো লাগছিল।
এটাই ছিল আমার আজকের হঠাৎ বৃষ্টি পড়ার পরে নিজের মধ্যে ভালো লাগার কিছু সুন্দর অনুভূতি। আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের খুবই ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে নতুনভাবে নতুন রূপে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | প্রচন্ড গরমে হঠাৎ বৃষ্টি পাওয়ার অনুভূতি |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
যেদিন এই গরম একটু বেশি পরে সেদিনই কারেন্ট যাওয়ার পরিমাণও বেড়ে যায়। তাছাড়া সকাল বেলায় ঘুমের মধ্যে কারেন্ট গেলে সবথেকে বেশি খারাপ লাগে আমার কাছে। অনেক গরমের পরে যদি এরকম ঠান্ডা বৃষ্টি শুরু হয় তাহলে তো আনন্দের আর শেষ থাকে না। আপনি তো আবার বৃষ্টির মধ্যে ঠান্ডা শরবত বানিয়েও খেয়েছেন দেখছি। বেশ ভালোই উপভোগ করেছেন বৃষ্টিকে বোঝা যাচ্ছে।
আসলে বর্তমান সময়ের বিদ্যুতের এক বেহাল দশা। কখন আসে কখন যায় বোঝা যায় না। আর এই বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার মুহূর্তে যদি বৃষ্টি চলে আসে তাহলে সেই মুহূর্তটা সবসময়ই অনেক বেশি ভালো লাগে কারণ চারিদিকের পরিবেশটা অনেক বেশি শান্ত হয়ে যায়। বৃষ্টির দিনে সেদিন সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম,ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
টুইটার লিংক:---
https://twitter.com/jibon472?t=sZue2L8sZQFHvYucKxHDZw&s=09
এই প্রচন্ড গরমে বৃষ্টিতে যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলা হলো আমার। আপনার মত আমিও বৃষ্টি সময় ঘুমোতে বেশ পছন্দ করি।
আর হ্যাঁ বৃষ্টি পড়ে পরিবেশ আসলেই অনেক শান্ত অনেক পরিস্কার হয়ে যায়। আবার সে দৃশ্যটি দেখার মজাও আলাদা। আর হ্যাঁ বৃষ্টির সময় আরেকটি মজার মুহূর্ত হলো যখন বৃষ্টির ছোট ছোট ফোটা নিজের শরীরে এসে আঁচড়ে পড়ে। তখন তো নিজেকে নায়িকা ভাবি, হাত দিয়ে বৃষ্টির ফোঁটা ছুয়ে ঢং করি। একদম সিক্রেট কথা কাউকে বলবেন না। 😁😁
বৃষ্টিতে ভেজার সময় যদি নায়ক পাশে থাকে তাহলে সেই মুহূর্তটা আরো বেশি রঙিন মনে হয় অবশ্যই আপনার নায়কের সাথে বৃষ্টিতে ভিজবেন। এটাও একটা সিক্রেট কথা কাউকে বলবেন না,হাহাহা।
সত্যি বলতে কি এখন পরিবেশটা যেন কেমন এই মেঘ এই বৃষ্টি। যে গরম পড়েছে তাতে করে ঘুমানো তো দৃরে থাক বসাই তো যাচেছ না। আপনার বৃষ্টির অনুভূতিগুলো পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম ইস আমি যদি এই সময়টাতে ওখানে থাকতে পাড়তাম তাহলে কি মজাই না হতো। বসে বসে টিনের চালের অনুভূতিগুলো খুব মন ভরে উপলব্ধি করতে পারতাম।
যখন টিনের চালের উপর বৃষ্টি পড়ে সেই মুহূর্তটা সত্যিই এতটা বেশি রোমাঞ্চকর হয়ে ওঠে বলে বোঝানো যায় না। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের এদিকে গত কয়েকদিন ধরে বেশ ভালই বৃষ্টি হয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই বৃষ্টি হয়েছিল। তবে আজকে আবার অনেকটা গরম এবং বাইরে প্রচন্ড রোদ। আসলে বৃষ্টি সবারই পছন্দ। তবে বৃষ্টির সময়টাতে বাইরে বের হওয়ার প্রয়োজন পড়লে তখন আর বৃষ্টি ভালো লাগেনা। তবে এটা ঠিক বৃষ্টির পর প্রকৃতি অনেক বেশি সুন্দর দেখায়। সবকিছু একদম সতেজ হয়ে ওঠে। আপনার অনুভূতি গুলো পড়ে খুব ভালো লাগলো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি একদম সত্য কথা বলেছেন যখন বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হয় তখন যদি বৃষ্টি হয় তাহলে এতটা বেশি খারাপ লাগে বলার বাহিরে। এরকম ঘটনার অনেক সাক্ষী আমি। তবুও বৃষ্টি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
এতটাই গরম পড়ছিল যে আসলে জনজীবন অতিষ্ট হয়ে গেছিল। কিন্তু বৃষ্টি এসে আমাদের পরিবেশটাকে একদম ঠান্ডা করে দিল। আপনি ঠিক বলছেন মাঝে মাঝে মেঘ না থাকলেও অনেক বৃষ্টি আসে কল্পনার বাইরে। আপনি বৃষ্টির দিনের সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করলেন দেখেই বেশ ভালই লাগলো।
সেদিন হঠাৎ করেই মেঘ লেগেছিল ভেবেছিলাম বৃষ্টি হবে না কিন্তু এতটা বেশি বৃষ্টি হয়েছিল যে কল্পনাও করতে পারেনি। চেষ্টা করেছি বৃষ্টির সময় কাটানো মুহূর্তটা আপনাদের মাঝে তুলে ধরার। ধন্যবাদ আপনাকে।
বেশ কিছুদিন আগে প্রচন্ড গরমের তীব্রতা যখন অসহনীয় হয়ে গিয়েছিল ঠিক তখনই আমাদের এদিকেও মুষলধারে বৃষ্টি হয়েছিল। আর সেই বৃষ্টি জন জীবনে যেন শান্তি ফিরিয়ে এনেছিল। আপনার মত আমার কাছেও বৃষ্টির দিন খুবই ভালো লাগে। আমি তো বৃষ্টি দেখলে মাঝে মাঝেই বৃষ্টিতে ভিজতে চেষ্টা করতাম। তবে ইদানিং বজ্রপাতের ভয়ে বৃষ্টিতে আর ভেজা হয় না। যাইহোক ভাই, হঠাৎ বৃষ্টি পড়ার পরে আপনার ভালো লাগার অনুভূতিটুকু খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
সেদিন বৃষ্টির মধ্যে কয়েকজন বন্ধু মিলে ফিল্ডে ফুটবল খেলছিলাম হঠাৎ এত জোরে বজ্রপাত হয়েছে যে ভয়ে সবাই মাটিতে লুটিয়ে পড়েছিলাম। বৃষ্টিতে ভিজতে ইচ্ছে করে কিন্তু এটাই হয়। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া বৃষ্টি পছন্দ করে না এমন মানুষ নেই বললেই চলে। কিছুদিন আগে অতিরিক্ত রোদের কারণে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। আমাদের এখানে হালকা বৃষ্টি হওয়ার কারণে আমরা সবাই অনেক খুশি হয়েছি। তবে এখনো মাঝেমধ্যে হালকা মেঘ দেখা যায় কখনো বৃষ্টি হয় কখনো বৃষ্টি হয় না। তবে আবার অনেক অতিরিক্ত বৃষ্টি হলে খুব ভয় পাই। বিশেষ করে যারা নদী অঞ্চলে এবং জায়গাগুলো নিচু। আর এই গরমের মধ্যে ও মানুষ মানুষের কাজ কাম করে যাচ্ছে। খুব সুন্দর করে পোস্টটি করেছেন তাই ধন্যবাদ আপনাকে।
বৃষ্টি যেমন আমাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে তেমনি অনাবৃষ্টি আবার কেউ তেমন একটা পছন্দ করে না। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলের মানুষেরা বৃষ্টির মধ্যে অনেকটাই কষ্ট করে যেটা চোখের সামনে মাঝে মাঝেই দেখি। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।