সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তে কিছু ফটোগ্রাফি ও আমার অনুভূতি [benificiary ১০% @shy-fox]|
আজ - ১৬ ভাদ্র | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | বুধবার | শরৎকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- ফটোগ্রাফি
- আজ ১৬শ ভাদ্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- বুধবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ সকাল সবাইকে......!!
সচরাচর ফটোগ্রাফি করতে আমরা সকলেই অনেক বেশি পছন্দ করি আমি প্রতিনিয়ত আপনাদের মাঝে চেষ্টা করি ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার করার জন্য। বাংলাদেশের প্রকৃতি রূপ লাবণ্যে ঘেরা এই প্রকৃতি দেখে অনেকেই মুগ্ধ হয়েছে অনেক কবি সাহিত্যিক মুগ্ধ হয়ে অনেক রকম কবিতা লিখেছে যে কবিতাগুলো আজও বিদ্যমান। সুজলা সুফলা শস্য শ্যামল প্রকৃতি পরিবেশে ঘেরা আমাদের এই বাংলাদেশ বাংলাদেশের রূপ লাবণ্য দেখে আমি প্রতিনিয়ত মুগ্ধ হই। এমন রুপ লাবণ্যে ঘেরা দেশ হয়তো খুব কমই আছে। বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ এই ষড়ঋতু একের পর এক পালাক্রমে আবর্তিত হয় এবং এক এক ঋতু নিয়ে আসে এক এক রূপ নিয়ে। ভিন্ন ভিন্ন ঋতু ভিন্ন ভিন্ন রূপ নিয়ে আবর্তিত হয়ে বাংলার এই রূপকে আকর্ষিত করে এবং রূপসী করে তোলে। বাংলার এই প্রকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে মূলত সবুজে ঢাকা এই শহর বা গ্রাম অঞ্চল যেটাই বলি না কেন সবকিছুই অনেক বেশি সুন্দর। বিশেষ করে এখন শহর অঞ্চলে ইট পাথর দিয়ে অনেক বড় বড় দালানকোঠা তৈরি হয়ে গিয়েছে যার কারণে শহরে প্রকৃতিক পরিবেশ তেমন একটা দেখা যায় না। কিন্তু শহরের একটা জিনিস আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লাগে সেটা হচ্ছে রাস্তার দুপাশ দিয়ে সারি সারি গাছের যে দৃশ্য এটা দেখে আমি মুগ্ধ হই। যানবাহনে করে যখন যাওয়া হয় তখন অবাক দৃষ্টিতে এক নজরে সেই গাছের দিকে তাকিয়ে থাকতে অনেক বেশি ভালো লাগে। মৃত্যুবরণ করে আমি এই গ্রাম বাংলার প্রকৃতিক পরিবেশে বারবার ফিরে আসতে চাই তাইতো কবি জীবনানন্দ দাশ বলেছে, আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়ির এই তীরে হয়তো কোন শঙ্খচিল বা শালিকের বেশে। এখানে মূলত জীবনানন্দ দাশ বাংলার প্রকৃতির রূপ লাবণ্য দেখে মুগ্ধ হয়েছে সে এতটাই মুগ্ধ হয়েছে যে সে মৃত্যুর পরে শঙ্খচিল বা শালিকের বেশে বারবার এই বাংলায় ফিরে আসতে চায়। বারবার এই বাংলায় ফিরে আসতে চাওয়ার মাধ্যমে সে বাংলার রূপ লাবণ্যকে আঁকড়ে ধরে নতুন করে বেঁচে থাকতে চায়। আমি মনে করি শুধুমাত্র জীবনানন্দ দাশ নয় যারা একবার প্রকৃতির প্রেমে পড়ে গিয়েছে তারা প্রতিনিয়ত প্রকৃতির প্রেমে পড়বে কারণ প্রকৃতির প্রেমে যারা পড়ে তাদের প্রেম কখনো শেষ হয় না এই প্রেম মৃত্যুর আগ পর্যন্ত থেকে যায়।
কিছু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফি আমি একত্রে আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম
এখন ভাদ্র মাস ভাদ্র মাস মানেই যেন আকাশে সাদা মেঘের ভেলা। এখন সচরাচর তেমন একটা বৃষ্টি দেখা যায় না বৃষ্টি দেখা গেলেও কিছুক্ষণ বৃষ্টি হওয়ার পরে আবার পরক্ষণেই রৌদ্র দেখা যায়। আর যখন রৌদ্র দেখা যায় তখন আকাশে নীল রঙের আকাশের সাথে সাদা মেঘের ভেলা দৃশ্যটা দেখতে অনেক বেশি সুন্দর হয়তোবা আপনারা খেয়াল করলে এখন দেখতে পারবেন আকাশের সেই সৌন্দর্য। যদিও এখন সময়ের অভাবে রুম থেকে তেমন একটা বের হতে পারি না সত্যি বলতে সময় থাকলেও আমি রুমের বাহিরে তেমন একটা যায় না। শুধুমাত্র প্রয়োজন ছাড়া রুমের বাহিরে তেমন একটা যেতে ইচ্ছে করে না মাঝে মাঝে প্রকৃতির টানে আমি মেসের ছাদের উপরে উঠে আকাশ দেখি আকাশ দেখতে খুবই ভালো লাগে। বিশেষ করে যখন মন খারাপ থাকে তখন আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকি আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকলে আপনা আপনি মন ভালো হয়ে যায়। আকাশের মধ্যে এমন কি আছে বুঝি না কিন্তু আকাশ এমন একটা জিনিস যেটা আমি অনেকবার লক্ষ্য করেছি যখন মনটা অনেক বেশি খারাপ হয়ে যায় দূর আকাশের পানে চেয়ে তার সাথে আপন মনে গল্প করতে অনেক বেশি ভালো লাগে। দূর আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ভেসে যায় দূর অজানায় এই দৃশ্যটা দেখতে সবথেকে বেশি ভালো লাগে। যাইহোক সেদিন সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে দেখি সূর্যর রক্তাক্ত বর্ণ ধারণ করে কিরণ দিচ্ছে একদম তির্যকভাবে দেখেই বুঝতে পারলাম প্রচন্ড গরম পরবে আজ। সত্যি সত্যিই খুবই গরম পড়ছিল রুমের মধ্যে একদম থাকতেই পারছিলাম না। প্রচন্ড গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছিল। সারাটা দিন সেভাবেই কেটে গেল বাহিরে আর যাওয়া হয়নি। হঠাৎ করে বড় ভাই ফোন দিল আজ নাকি প্রাইভেট পড়াবে তাই আমি দুপুরের খাওয়া-দাওয়া শেষ করে ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম বিকেলবেলা ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে ভাইয়ের কাছে পড়তে চলে গেলাম। মূলত আমার পড়া ছিল বিকেল ছয়টায় আমি ভাইয়ের কাছে গিয়ে এক ঘন্টা তার কিছু কম সময় প্রাইভেট পড়ে ভাবলাম মেসের উদ্দেশ্যে রওনা করব। যখন আমি হোস্টেল থেকে নিচে নামলাম তখন প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে আমি অনেকটাই মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।
location |
---|
Device :realme 6i |
প্রকৃতির সৌন্দর্য |
যখন আমি হোস্টেল থেকে নামলাম তখন আমি পশ্চিম আকাশের দিকে তাকিয়ে রীতিমতো অবাক হয়ে গিয়েছিলাম সূর্যটা প্রায় অস্ত গিয়েছে। সূর্যটা যখনই অস্ত দিয়েছে তখন পশ্চিম আকাশে লাল আভা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে পশ্চিমা আকাশের এই লাল আবাদ দেখতে অপরূপ সুন্দর দেখাচ্ছিল কতটাতে সুন্দর দেখাচ্ছিল সেটা যদি বাস্তবে আমি আপনাদের দেখাতে পারতাম তাহলে হয়তো আপনারা বুঝতে পারতেন। যদিও ফোনে সম্পূর্ণ আভা টুকু আমি ধারণ করতে পারিনি তবে আমি যতটুকু ধারণ করতে পেরেছি ততটুকুই আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন। পশ্চিম আকাশে লাল আভার ছবি তুলতে তুলতেই খানিকটা সন্ধ্যা নেমে এল।
location |
---|
Device :realme 6i |
প্রকৃতির সৌন্দর্য |
এরপরে আমি সামনের দিকে আস্তে আস্তে অগ্রসর হতে থাকি সামনের দিকে যখনই আমি অগ্রসর হলাম তখন বাম সাইডে অনেক বড় একটি খেলার মাঠ ছিল। বড় সেই খেলার মাঠে মাত্রই খেলা শেষ হয়েছে মাঠের মধ্যে অনেক বড় ভাইয়েরা বসেছিল গল্প করছিল একে অপরের সাথে। মাঠের ওপাশে আবার একটি হোস্টেল হোস্টেলের প্রতিটি রুমে আলো জ্বালিয়ে দিয়েছে এবং উপরের দিকে তাকিয়ে দেখি পরিষ্কার নীল আকাশ দেখা যাচ্ছে। হোস্টেলের উপরে নীল আকাশ আর হোস্টেলের প্রতিটি রুমের সাদা রঙের বাতি বাতির কিছুটা আলো এসে মাঠে পড়েছে এরকম দৃশ্য দেখে সত্যিই সেদিন অবাক হয়েছিলাম। ভেবেই পাচ্ছিলাম না যে এই সন্ধ্যেবেলা আকাশ এতটা নীল বর্ণ ধারণ করেছে কিভাবে আসলে প্রকৃতির সৌন্দর্যের বর্ণনা কখনো শেষ করা যায় না এক এক সময় সে এক এক রূপ ধারণ করে। আর সেই রূপ দেখে আমরা মুগ্ধ হই সন্ধ্যেবেলার নীল আকাশের দৃশ্যটি অনেক বেশি রোমাঞ্চকর ছিল।
শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ হল,(ডুয়েট)
মসজিদ
location |
---|
Device :realme 6i |
যেহেতু তখন মাগরিবের আজান হয়ে গিয়েছিল আমি শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ হল থেকে বের হয়ে একদম সরাসরি মসজিদের উদ্দেশ্যে রওনা করি নামাজ পড়ার জন্য। আমি মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে বের হয়ে চারিদিকে তাকিয়ে দেখি অনেকটাই সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছে আর ক্যাম্পাসের মধ্যে চারিদিকে আলো জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে যার কারণে চারিদিক আলোকিত হয়ে রয়েছে। দৃশ্যটি অনেক বেশি চমৎকার ছিল সন্ধ্যেবেলায় ক্যাম্পাসের মধ্যে যে এত রোমাঞ্চকর একটি দৃশ্য দেখতে পাবো সেটা হয়তো ভাবিনি কারণ এই প্রথম সন্ধ্যা অবধি ঢাকা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থান করেছি। যেহেতু সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছে সেহেতু আমাকে অবশ্যই খুব শীঘ্রই মেসে পৌঁছাতে হবে কারণ বেশি রাত অব্দি বাহিরে থাকা যাবে না। যেহেতু নতুন জায়গা নতুন পরিবেশ ব্যাপারটা হয়তো আপনারা বুঝতেই পেরেছেন বাহিরে থাকা মানেই বিপদজনক।
location |
---|
Device :realme 6i |
এরপরে আমি হাটতে হাঁটতে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে চলে আসি। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে আসার পরে সেখানে একটি শহীদ মিনার রয়েছে সেখানে দেখি আমার কয়েকজন বন্ধু বসে আড্ডা দিচ্ছে। তাদের সাথে অনেকদিন পর দেখা। কিন্তু আফসোস এটাই ছিল যে অনেকদিন পর তাদের সঙ্গে দেখা হলেও আমার ফোনের চার্জ শেষ হয়ে গিয়েছিল ফোন একদম বন্ধ হয়ে গিয়েছিল যার কারণে তাদের সঙ্গে ছবি তুলতে পারিনি। বন্ধুদের সঙ্গে অনেকটা সময় অতিবাহিত করেছিলাম একে অপরের খোঁজখবর নিয়ে আমি তাদেরকে বিদায় দিয়ে মেসের উদ্দেশ্যে রওনা করলাম। তারপরে প্রায় পাঁচ থেকে সাত মিনিট পরে আমি মেসে চলে আসলাম। এটাই ছিল মূলত আমার সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তের কিছু ফটোগ্রাফি এবং কিছু মুহূর্ত আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পেরে খুবই ভালো লাগলো। আর আশা করছি আপনাদের খুবই ভালো লেগেছে সকলেই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং পরিবারের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন
বিভাগ | ফটোগ্রাফি । |
---|---|
ডিভাইজ | Realme 6i |
বিষয় | সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তে কিছু ফটোগ্রাফি ও আমার অনুভূতি |
পোষ্টের এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি](দেওয়া আছে) |
আপনি সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তে কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। সত্যি আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অসম্ভব ভালো লাগলো আমার। সবগুলো ফটোগ্রাফি অসাধারণ। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
সন্ধ্যাকালীন দৃশ্যের খুবই সুন্দর কিছু আলোকচিত্র ক্যামেরাবন্দি করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন খুবই ভালো লাগলো দেখে।।।।
সন্ধ্যাকালীন কিছু ফটোগ্রাফি আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনি হাঁটতে হাঁটতে ঢাকা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটের সামনে গিয়ে অনেক সুন্দর একটি ফটো আপনার মোবাইলের ক্যামেরা বন্দি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বিশেষ করে আপনার প্রতিটি ফটো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে ধন্যবাদ এত সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তে কিছু ফটোগ্রাফি ও আমার অনুভূতি আসলে আপনি সন্ধ্যেকালে হাঁটাহাঁটি রত অবস্থায় অনেক সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আপনি আপনার ফোনে ক্যামেরার মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।দেখেই বোঝা যাচ্ছে সুন্দর একটি বিল্ডিং দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি ।আসলে অসাধারণ ছিল এই ফটোগ্রাফি টি। ধন্যবাদ আপনাকে শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
সন্ধ্যাকালীন ফটোগ্রাফিগুলো দেখতে খুব ভালো লাগে। সেটা হোক না শহরের হোক না গ্রামীণ। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তের ফটোগ্রাফি গুলো সত্যি অসাধারণ ছিল ।কোন রেখে কোনটার প্রশংসা করব বুঝে উঠতে পারছি না। বর্ণনাটাও খুবই সুন্দর ভাবে আপনি গুছিয়ে লিখেছেন আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
সন্ধ্যে হল প্রিয় মুহূর্ত একটা দিনের। সমস্ত মানুষ ভালোবাসায় আবেগে মূলত মেতে ওঠে এই সময় ।আপনি খুব সুন্দর ভাবে সন্ধ্যেবেলার কিছু ফটোগ্রাফি তুলেছেন খুব ভালো লাগলো দেখতে।
শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ হল খুব চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। সন্ধ্যাকালীন সময়ে আসলে প্রকৃতির যেকোনো ছবি অনেক সুন্দর উঠে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আপনি অনেক সুন্দর বর্ণনার মাধ্যমে ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন দেখে অবাক হয়ে গেলাম।
সন্ধ্যার সময় খুব সুন্দর ভাবে অতিবাহিত করেছেন। আসলে আপনার সন্ধ্যাকালীন ফটোগ্রাফি গুলো বেশ দুর্দান্ত হয়েছে। এত অসাধারণ ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।