"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-২২ নাটক রিভিউ
আজ - ১১ চৈত্র| ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | শনিবার | বসন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--২২)
- আজ ১১ই ফাল্গুন, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৩৯ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ৩১ ই আগষ্ট, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ২২ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
২১ তম পর্বের শেষের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, বাসার সাহেবের চার সন্তান একটা জায়গায় বসে তার বাবার বিয়ে করা নিয়ে কথা বলছে। মূলত তারা কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না যে এই বয়সে এসে তার বাবা বিয়ে করবে। সত্যি বলতে নাটকের শ্রোতা গুলো এখন পর্যন্ত নিজেদের দ্বিধা দ্বন্দ্বের মধ্যে রেখেছে যে আসলেই বাসার সাহেব এই বৃদ্ধ বয়সে বিয়ে করেছে কিনা...?? এখন পর্যন্ত এই বিষয়টা স্পষ্ট নয় যে বাসার সাহেব আসলেই বিয়ে করেছে কিন্তু বাসার সাহেব শুরু থেকেই বলে আসছে যে সে বিয়ে করেনি তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বগুলো কিভাবে উপস্থাপন করে নাটকের প্রযোজকগণ।
২১তম পর্বের শেষ অংশের দৃশ্য।
আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের স্ত্রী অনেক আগেই মারা গিয়েছে এবং সে মাঝে মাঝেই তার কাছে এসে তাকে ভয় দেখায় মেরে ফেলার হুমকি দেয় সব সময়। এবার তার মৃত স্ত্রী তার কাছে এসে তাকে বলে যে তুমি আরেকটা বিয়ে করেছ আমার সন্তানদেরকে তোমার থেকে দূরে রাখবে এই ভেবে। মূলত এই ব্যাপারটা নিয়ে তার স্ত্রীর সঙ্গে তার কিছুটা সময় কথা কাটাকাটি হয় কিন্তু এখানেও দেখা যায় যে বাসার সাহেব কোনভাবেই মেনে নিচ্ছে না যে সে দ্বিতীয় বিয়ে করেছে। এক পর্যায়ে সে তাকে বলে তুমি তাকে বাড়ি থেকে বের করে দাও কিন্তু তার মৃত স্ত্রী রাজি হয় না। এ পর্যায়ে এসে দেখা যায় বাসার সাহেব অনেক বেশি দুঃখী এবং ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। তার কথা কেউই মেনে নিচ্ছে না ব্যাপারটা আসলেই অনেক বেশি কষ্টসাধ্য।
এদিকে বাসার সাহেবের কোন ছেলেই এটা মেনে নিতে পারছে না যে তার বাবা বিয়ে করেছে আর চঞ্চল চৌধুরী জানে না এটা কখনোই হতে পারে না। তাদের সবার মনেই সন্দেহ যে তার বাবা বিয়ে করেছে আর এই ব্যাপারটা চঞ্চল চৌধুরী জানে তবে নাটকের এ পর্যায়ে আমার কাছে মনে হয়েছে বাস্তবিকভাবে চঞ্চল চৌধুরী কিছুই জানে না। হঠাৎ তার বড় ভাই তাকে ডেকে নিয়ে জিজ্ঞেস করে যে তার বাবা যে বিয়ে করেছে সে এ ব্যাপারে জানত কিনা, আপনারা হয়তো লক্ষ্য করবেন যে এই নাটকের মধ্যে সবথেকে টাউট এবং চিটার লোক হচ্ছে চঞ্চল চৌধুরী সে সবসময়ই যে কোন সময় পরিবর্তন করে উল্টিয়ে ফেলতে পারে। সে কিছু না জানার পরেও তার ভাইয়ের কাছে এমন ভাবে কথা বলে মনে হয় সে আগে থেকেই জানতো কিন্তু পুরো ব্যাপারটাই মিথ্যা।
এর পরের অংশে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের বোন তার কাছে এসে তার ঘরের চাবি গুলো দিয়ে যায় কারণ ওদিকে মৌসুমী হামিদ তার উপর খুবই চাপ দিচ্ছে বাসার চাবিগুলো তার কাছ থেকে নিয়ে নেবে। এটা বাসার সাহেব কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না আবার এদিকে তার বোন তাকে বিশ্বাস করছে না যে সে বিয়ে করেনি। মূলত বাসার সাহেবকে এ পর্যায়ে এসে কেউ বিশ্বাস করছে না। সবাই বিশ্বাস করছে যে সে আসলেই বিয়ে করেছে।
নাটকের এ পর্যায়ে এসে চঞ্চল চৌধুরী তার বড় ভাইকে বোঝায় যে আমরা যদি ছোট মাকে মা হিসেবে মেনে নিই তাহলে ছোট মা আমাদের সবাইকে বিয়ে দিয়ে দেবে। যেহেতু আমাদের অনেক বয়স হয়ে গিয়েছে। আপনারা সকলেই জানেন যে, বাসার সাহেব তার সন্তানদেরকে অনেক বয়স হয়ে যাবার পরেও বিয়ে দিচ্ছেনা। যার কারণে তারা ভাবছে যে যদি তারা তার এই ছোট মাকে মা হিসেবে মেনে নেয় তাহলে হয়তো তার বাবা তাদেরকে বিয়ে দেবে।
এরপরে হঠাৎ করেই মৌসুমী হামিদ বাসার সাহেবের রুমে প্রবেশ করে বাসার সাহেবের রুমে প্রবেশ করে তার সঙ্গে কিছু কথা বলে কিন্তু বাসার সাহেব তার সঙ্গে কোন কথা বলতে চায় না এবং অনেক বেশি রেগে যায়। ঘোড়া গাড়ি কথা আসলে এ পর্যায়ে এসেও মনে হচ্ছে বাসার সাহেব আসলেই বিয়ে করেননি। সাপোজ মনে করুন আপনি বিয়ে করেননি অথচ একটা মেয়ে এসে আপনার বাসায় উঠে পড়েছে এবং বলছে যে আপনি তাকে বিয়ে করেছেন আপনার কেমন লাগবে একবার ভাবুন..!! বাসার সাহেবের অবস্থা ঠিক তেমন।
এরপর রহস্যটুকু লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে আরফান একটা চিঠি নিয়ে এসে নাদিয়ার কাছে দিয়ে দেয়। নাদিয়া সেই চিঠি থেকে অনেকটাই অবাক হয় কিন্তু এটা সেই চিঠি ছিল না এটা হচ্ছে সেই চিঠি যেটা লিখে চঞ্চল চৌধুরী বিষ পান করার নাটক করেছিল। আসলে চঞ্চল চৌধুরী অনেক বেশি নাটকবাজ সে নাটক করে নাদিয়াকে বিয়ে করতে চেয়েছিল, এখন আবার গুজব রটিয়ে বেড়াচ্ছে যে তার ছোট মা নাকি কোথায় তার জন্য একটা মেয়ে দেখেছি আসলে চঞ্চল চৌধুরী বরাবরই মিথ্যে কথা বলে আসছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী যদিও শুয়ে থাকে বিয়ে করেছে কিনা এখন পর্যন্ত সেটা স্পষ্ট নয়। বসে বসে তার ছেলের সঙ্গে খাবার খাচ্ছিল হঠাৎ সেখানে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে এসে হাজির হয় এবং সে মূলত হাজির হওয়ার একটি কারণ সে তার স্বার্থ হাসিল করতে চাচ্ছে। সে মূলত চাচ্ছে যে সে তার ছোট মাকে ব্যবহার করে বিয়ে করবে সে মৌসুমী হামিদের কাছে এসে বলে আমি আপনাকে ছোট মা হিসেবে মেনে নিলাম। একথা শুনে মৌসুমী হামিদ খুবই খুশি হয় এবং সেই পাশাপাশি বাসার সাহেবের ছোট ছেলে বলে আর একটা আবদার আছে আপনার কাছে।
তখন মৌসুমী হামিদ বলে আচ্ছা ঠিক আছে সমস্যা নাই তুমি তোমার আবদারের কথা বলো তুমি যেহেতু আমাকে মা হিসেবে মেনে নিয়েছো এতেই আমি অনেক খুশি। তখন সে তার আবদারের কথা তাকে বলে তখন মৌসুমী হামি তাকে বলে তুমি কোন টেনশন করো না আমি খুব শীঘ্রই তোমার বিয়ের ব্যবস্থা করে দেব। আসলে বাসার সাহেবের ছেলেরা অনেক বেশি বয়স হয়ে যাওয়ার কারণে বিয়ে করতে পারছে না আবার তার বাবা বিয়েও দিচ্ছে না। নাটকের এ পর্যায়ে এসে তার ছেলেরা মৌসুমী হামিদকে মা হিসেবে মেনে নিচ্ছে কারণ তারা চাচ্ছে যে তাকে যদি মা হিসেবে মেনে নেই তাহলে তার মা তাদেরকে বিয়ে দিয়ে দেবে এটাই ছিল তাদের মূল উদ্দেশ্য।
কিন্তু আমি এখন পর্যন্ত কনফিউজড যে আসলেই কি মৌসুমী হামিদ তাদেরকে বিয়ে দেবে যখন তারা মৌসুমী হামিদকে মা হিসেবে স্বীকৃতি দেবে আর বাসার সাহেবও যদি একটা সময় গিয়ে তাকে স্ত্রী হিসেবে মেনে নেয় তাহলে কি বাসার সাহেব তার সন্তানদেরকে আসলেও বিয়ে দেবে...?? এ পর্যায়ে এসে অনেক প্রশ্ন আমার মনের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। পরবর্তী পর্বগুলো দেখলে হয়তো বা এই প্রশ্নগুলো কাটিয়ে উঠতে পারব।
যাইহোক এখানেই আমি পিতা বনাম পূত্রগং নাটকের ২২ পর্বের রিভিউ শেষ করছি আশা করছি এই ২২ পর্বের রিভিউ আপনাদের খুবই ভালো লেগেছে। খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে পরবর্তী পর্ব নিয়ে হাজির হব। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং (২২ তম পর্ব) |
রিভিউ এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
এই নাটকটি কিছুদিন আগে দেখেছিলাম ভালোই মজা এবং বিনোদন পেয়েছি। আসলে বাংলাদেশের নাটক মানেই অনেক মজা অনেক বিনোদন। খুব সুন্দর করে রিভিউ দিয়েছেন পড়ে ভালো লাগলো।
যেহেতু আপনি এই নাটক দেখেছেন অবশ্যই অনেক বেশি বিনোদন পেয়েছেন। বিনোদনের পাশাপাশি এই নাটক অনেক বেশি শিক্ষনীয় ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আপনি আজকে আমাদের মাঝে দারুন একটি নাটক রিভিউ এর মাধ্যমে শেয়ার করেছেন । পিতা বনাম পূত্রগং নাটকটি রিভিউ করা দেখে বোঝা যাচ্ছে খুবই মজার ছিল। যাই হোক আমি যদি সময় পাই তাহলে আপনার রিভিউ করা এই নাটকটি দেখে নিব। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে নাটকটি রিভিউ করার জন্য।
যদি কখনো সময় হয় তাহলে অবশ্যই এই নাটক দেখবেন আশা করছি আপনি বিনোদনের পাশাপাশি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারবেন।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে রিভিউ করে উপস্থাপন করেছেন দেখিয়েছেন। ভালো লাগলো। আসলে আমার এমনিতে চঞ্চল চৌধুরী নাটকগুলো দেখতে খুব ভালো লাগে,তাই প্রায় মাঝেমধ্যে তার নাটক গুলো আমিও দেখে থাকি। আশা করি এভাবে আরও অনেক আমাদের মাঝে উপস্থাপন করবেন।
আসলেই চঞ্চল চৌধুরীর নাটক সকলেই দেখতে অনেক বেশি পছন্দ করে আপনি মাঝে মাঝে চঞ্চল চৌধুরীর নাটক দেখেন যেন ভালো লাগলো, ধন্যবাদ আপনাকে।
এই নাটকটির প্রতিটি পর্ব আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেন। কয়েকটি পর্ব হয়তো আমি মাঝেমধ্যে দেখিনি কিন্তু বেশ কয়েকটি পর্বই আপনার শেয়ার করা দেখেছি ।এই নাটকটি আসলেই অনেক ইন্টারেস্টিং অনেক ভালো লাগলো দেখে ধন্যবাদ।
নাটকটি আসলেই অনেক শিক্ষনীয় আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি আপনাদের মাঝে প্রতি সপ্তাহে একটি করে পর্ব শেয়ার করার। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।