অবিস্মরনীয় ভালোবাসা/পর্বঃ--০৫ [benificiary ১০% @shy-fox]|
আজ - ০৫ শ্রাবণ | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | বুধবার | বর্ষাকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- ছোট গল্প
- আজ ০৫ম শ্রাবণ , ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- বুধবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে.....!!
আমরা সচরাচর সকলেই গল্প পড়তে অনেক বেশি ভালোবাসি। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেও ঘরেও পড়তে অনেক বেশি ভালোবাসি আমার নিজের কয়েকটি গল্পের বই রয়েছে যখন অবসর সময় পাই তখনই আমি গল্পের বই গুলো নিয়ে বসে যাই। আর এই গল্প গুলোর মধ্যে ভালোবাসার গল্প পড়তে আমাদের সব থেকে বেশি ভালো লাগে। ভালোবাসা এমন একটা জিনিস যে গল্পের মাধ্যমে আমরা আমাদের পুরনো স্মৃতি থাকলে সেগুলো জাগ্রত হয় খুব নিমিষেই। যাইহোক আমি আপনাদের মাঝে কয়েকদিন আগে অবিস্মরনীয় ভালোবাসার প্রথম, দ্বিতীয় তৃতীয় ও চতুর্থ পর্ব শেয়ার করেছিলাম। প্রথম,দ্বিতীয় তৃতীয় ও চতুর্থ পর্বটি আপনারা সকলেই খুব চমৎকারভাবে পড়েছেন এবং অনেক সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন যেটা দেখে আমি অনেক অনুপ্রাণিত হয়ে ছিলাম। আমি আপনাদের বলেছিলাম খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে অবিস্মরনীয় ভালবাসার পঞ্চম পর্ব শেয়ার করবো ।সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেই আমি আপনাদের মাঝে পঞ্চম পর্ব নিয়ে হাজির হয়েছি। আশাকরি প্রথম,দ্বিতীয় তৃতীয় ও চতুর্থ বারের মতো আপনারা পঞ্চম পর্ব খুবই চমৎকার ভাবে পড়বেন এবং সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবে। তাহলে চলুন আর বেশি অপেক্ষা না করে গল্প শুরু করি।
গত পর্বে আমি আপনাদের মাঝে কনকের ছোটবেলার সেই প্রিয় প্রেমিকা অন্য কারো হয়ে গিয়েছে এটা কনক জানতে পেরেছে। কনক জানার পরে সে খুবই মর্মাহত এবং দুঃখ-ভ্রাক্রান্ত মন নিয়ে তার বন্ধু সোহাগের সঙ্গে অনেকটা রাত অতিবাহিত করার পরে তার বন্ধু সোহাগ অনেক রাতে তার বাসায় গিয়ে তাকে পৌঁছে দিয়েছে। সে সারারাত ঘুমাতে পারেনি এবং প্রচুর কান্নাকাটি করেছে। যার কারনে সে কিছুটা অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আমি গত পর্বে আপনাদের মাঝে এ পর্যন্তই শেয়ার করেছিলাম এবং বলেছিলাম খুব শীঘ্রই আপনাদের মাঝে আমি পরবর্তী পর্ব উপস্থাপন করব। মূলত এখন আমি আপনাদের মাঝে পরবর্তী কিছু মুহূর্ত উপস্থাপন করব যেটা পড়তে আপনাদের সকলের খুবই ভালো লাগবে বলে আমি মনে করি। তাহলে চলুন আমরা শুরু করি।
যেহেতু কনক সোহাগের সঙ্গে অনেকটা রাত অতিবাহিত করেছিল এবং কনকের মন খুবই খারাপ ছিল এটা তার বন্ধু সোহাগ জানতো। সোহাগ খুব সকালে তড়িঘড়ি করে ঘুম থেকে উঠে কনকের বাড়িতে চলে যায় প্রিয় বন্ধুর খোঁজ খবর নিতে। খুব সকাল সকাল সোহাগ কনকের বাড়ি গিয়ে দেখে কনকের গায়ে প্রচন্ড জ্বর সে জ্বরে কাঁপছে। বন্ধুকে সে ইচ্ছেমতো সেবা যত্ন করলো এবং তার সঙ্গে অনেকটা সময় অতিবাহিত করল সেই সাথে সান্ত্বনা দিতে থাকলো কিন্তু কনক নাসর বান্দা সে কোন মতেই মেনে নিতে পারছি না যে তার প্রিয় মানুষ এখন অন্য কারো। প্রায় দুই থেকে তিন দিন কনকের প্রচণ্ড জ্বর থাকে কিন্তু সোহাগের সেবা যত্নে সে কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে ওঠে। এবং সে তার দোকানের কাজকর্ম আগের মত আর করছে না কোথায় যেন এক হতাশা কাজ করছে সব সময়। দোকানে গেলে কাজকর্ম না করে সে সবসময় বসে থাকে আনমনা হয় মনে হয় যেন তার ভেতরে সে নেই সে কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছে। মনে হয় সমুদ্রের তলদেশে সে একা একা বসে রয়েছে চারিদিকে শুধু পানি আর পানি আর এক আকাশ শূন্যতা। শূন্যতা তাকে ঘিরে ধরেছে কোথাও কেউ নেই চারিদিকে অন্ধকার ধূসর কালো মেঘ জমেছে। মনের আকাশে মেঘ জমেছে এই মেঘ কখনো কাটিয়ে উঠতে পারবে কিনা সে সেটা ভেবে পাচ্ছে না ক্রমশই মেঘ অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে কোথাও আলোর দেখা নেই। আলোর দেখা পাবেই বা কি করে? যাকে নিয়ে এসে ছোটবেলা অতিবাহিত করেছে সমস্ত স্মৃতি তাকে ঘিরে। সেই স্মৃতিগুলো একটা সময় নিমিষেই হারিয়ে যাচ্ছে এটা ভাবতেই কনক আবেগপ্রবণ হয়ে যাচ্ছে এবং মাঝে মাঝেই কান্না জুড়ে দিচ্ছে। যেটা দেখে সোহাগ খুবই কষ্ট পাচ্ছে তার মনের অবস্থাটাও তার বন্ধুর মতোই প্রিয় বন্ধুর এরকম অবস্থা দেখে সে কিছুতেই শান্ত থাকতে পারছে না। সোহাগ কিছুতেই কনকের পিছু ছাড়ছে না কারণ সোহাগ হয়তো মনে মনে ভেবে রেখেছে আমি যদি তাকে একা রেখে কোথাও চলে যায় সে হয়তো আত্মহত্যার পথ বেছে নেবে তাই সে পুরোটা দিনরাত সব সময় কনকের সাথে সাথেই থাকছে। এদিকে কনক নিজেকে কিছুটা শক্ত করেছে সে পরিস্থিতি মেনে নিয়েছে এবং নিজেকে সান্ত্বনা দিচ্ছে এটা বলে যে চিরদিনই মানুষ একজনের থাকে না, মানুষ হারিয়ে যায়। সে আমার থেকে হারিয়ে গিয়েছে এটাই হয়তো আমার ভাগ্যে ছিল ।সে ভাগ্যকে মেনে নিয়েছে কিন্তু তার খুব কষ্ট হচ্ছে এই দুঃখ কষ্ট বেদনাদায়ক ভাগ্য মেনে নিতে। সে অনেকটা দিন পরে কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে এদিকে কণার সঙ্গে তার আর কোন যোগাযোগ নেই কোন দেখা নেই। যদিও কনক এর মাঝে তার হারিয়ে যাওয়া প্রেমিকা কণার সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেছে কিন্তু সে দেখা করতে পারেনি।
এদিকে কনা খুব ভালোই আছে তার নতুন প্রেমিকের সঙ্গে। খুব ভালোভাবেই তার দিন কেটে যাচ্ছে সে হয়তো তার পুরনো দিনগুলোর কথা একদমই ভুলে গিয়েছে। তার হয়তো কনকের কথা মনেই নেই কনক নামে যে তার ছোটবেলার একজন খেলার সাথী ছিল সে হয়তো ভুলে গিয়েছে সময়ের সাথে সাথে। সময় অতিবাহিত হবার সাথে সাথে মানুষ পরিবর্তন হবে এটাই স্বাভাবিক কণার ক্ষেত্রেও সেটাই ঘটেছে। সময় অতিবাহিত হবার সাথে সাথে সে তার পুরনো দিনের কথাগুলো ভুলে গিয়েছে যদিও সেই কথাগুলো ছিল খুব ছোটবেলার আর ছোটবেলার কথা বড় হবার পরে খুব কমই মনে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। হঠাৎ একদিন কনক সাইকেল নিয়ে বিকেলবেলা বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা করেছে তার দোকানে যাবার উদ্দেশ্যে। রাস্তা দিয়ে যখন কোন সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিল তখন রাস্তা থেকে সে দেখলো রাস্তার পাশে শিমুল গাছের নিচে কণা ও তার প্রেমিক বসে গল্প করছে। কনা আর তার প্রেমিক দুজন খুবই হাসাহাসি করছিল দেখেই বোঝা যাচ্ছে তারা খুবই সুন্দর এবং রোমাঞ্চকর একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করছে। তাদের এরকম সুন্দর মনোরম দৃশ্য দেখে কোন খুবই হতাশ হয়, রাস্তা দিয়ে যাবার সময় কনকের চোখে কনার চোখ পড়ে। দুজন দুজনের দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। তাদের এই দৃষ্টি দেখে মনে হচ্ছিল দুজন দুজনের অনেক দিনের চেনা যদিও তাদের অনেক বছর পরে একবার দেখা হয়েছিল এর মাঝে আর দেখা হয়নি। কনক যেন কণার থেকে চোখ ফেরাতেই পারছি না এদিকে কনার একই অবস্থা সে কনকের দিকে তাকিয়ে আছে এবং মনে মনে সেদিনের সন্ধ্যেবেলার কথা ভাবছে। কোনা মনে মনে এটাই ভেবে পাচ্ছে না যে কোন তার দিকে এত মায়া ভরা দৃষ্টি নিয়ে কেন তাকিয়ে থাকে। কোনা মনে মনে ভাবে এরকম দৃষ্টি দিয়ে তাকিয়ে থাকার কারণটা কি কেনই বা সে আমার দিকে এরকম তাকিয়ে থাকে। তার মনের মধ্যে অনেক রকম প্রশ্ন জাগ্রত হয়। সাইকেল নিয়ে কোন সামনের দিকে অগ্রসর হওয়াতেই কণা আবার তার প্রেমিকের সঙ্গে আড্ডায় মেতে ওঠে ততক্ষণ এসে কনকের কথা প্রায় ভুলেই গিয়েছে।
সেদিন বিকেল বেলা কনা এবং তার প্রেমিক সেই শিমুল গাছের নিচে অনেকটা সময় অতিবাহিত করে। সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করার একপর্যায়ে সন্ধ্যা নেমে আসে এবং দুজন দুজনের বাড়ি চলে যায়। কনক এদিকে তার দোকানে গিয়ে পৌঁছেছে এবং সে নিজেকে যেহেতু কিছুটা শক্ত করতে পেরেছে তাই সে তার কাজ নিয়ে খুবই ব্যস্ত হয়ে পড়ে এবং অনেকটা রাত পর্যন্ত দোকানের কাজকর্ম করে। এদিকে কনা বাসায় গিয়ে রাতের খাবার শেষ করে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে কিন্তু হঠাৎ করে তার মনের মধ্যে সেই বিকেল বেলার দৃশ্যটি জাগ্রত হয়। তার মনে পড়ে যায় কনকের সেই অপলক চাহনি যে চাহনিটা কনক কণার দিকে দিয়েছিল। সে মনে মনে ভাবে কিন্তু এর উত্তর সে খুঁজে পায় না এর উত্তর সে অনেক রকম ভাবেই খোঁজার চেষ্টা করেছে কিন্তু সে কিছুতেই বুঝতে পারছে না কেনই বা কনক তার দিকে এরকম তাকিয়ে থাকে। এরকম ভাবতে ভাবতে অনেকটা রাত রাত পর্যন্ত সে না ঘুমিয়েই কাটিয়ে দেয় এবং ভাবতে ভাবতে সে ঘুমিয়ে পড়ে। কনক এদিকে দোকানের কাজকর্ম শেষ করে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করেছে। তাদের দুই বন্ধুর প্রিয় সেই স্থান নদীর তীরে বসে আজকে কনক সোহাগের সঙ্গে বিকেল বেলার ঘটে যাওয়া মুহূর্ত গুলো শেয়ার করছে। সোহাগ কোনরকম বিব্রত বোধ ছাড়াই তার কথাগুলো শুনছে আর বন্ধুকে সান্ত্বনা দিচ্ছে। সত্যি বলতে এটাই প্রকৃত বন্ধুর পরিচয় বন্ধুর বিপদে-আপদে পাশে থাকবে এরকম বন্ধু এখন সচরাচর তেমন একটা দেখা যায় না ।যেটা আমরা সোহাগ এবং কনকের ক্ষেত্রে দেখতে পাচ্ছি। অনেক রাত পর্যন্ত দুজন নদীর পাড়ে কাটিয়ে যে যার মত বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করে। হঠাৎ একদিন বিকেল বেলা সাইকেল নিয়ে কনক বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা করেছে। কিন্তু প্রতিমধ্যে কণা এবং তার প্রেমিকের কিছু ঘটে যাওয়া দৃশ্য দেখে রীতিমত অবাক হয়ে যায় এবং সে সাইকেল থামিয়ে সেগুলো পর্যবেক্ষণ করে। সে দেখতে পাচ্ছিলো কনা খুবই কান্নাকাটি করছে। কিন্তু কেন কান্নাকাটি করছে এটা তার এখন পর্যন্ত অজানা.....!!
এখানেই আমি আমার অবিস্মরনীয় ভালোবাসার পঞ্চম পর্ব শেষ করছি। খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে বাকি পর্বগুলো শেয়ার করব ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই ধৈর্য ধারণ করুন। সবাই যে যার জায়গা থেকে সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং পরিবারের সাথেই থাকুন। সেই সাথে প্রিয় মানুষটিকে হ্যাপি রাখার চেষ্টা করুন সবসময়। ধন্যবাদ সকলকে....!!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন
বিভাগ | ছোট গল্প |
---|---|
বিষয় | অবিস্মরনীয় ভালোবাসা,পর্ব পঞ্চম |
গল্পের কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
অবিস্মরনীয় ভালোবাসা প্রতিটা পর্ব আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে এটাও তার ব্যতিক্রম না। সত্যি ভাই আপনি সুন্দর লিখেছেন আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনি আমার এই অবিস্মনীয় ভালোবাসার প্রতিটি পর্ব পড়েছেন এবং সেই সাথে সুন্দর মন্তব্য করেছেন আপনার মন্তব্য গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। সব সময় সাপোর্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
যদিও আমি আপনার ব্যর্থ প্রেমের গল্প জানি।। আপনাকে সান্ত্বনা দেয়ার কোন ভাষা আমার কাছে নেই আপনি প্রেমে ব্যর্থ হয়ে অনেক কিছু হারিয়েছেন। এখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন।।
কি যে বলেন ভাই আমি তো কোনদিন প্রেমই করিনি,আমি কোনদিন প্রেমে ব্যর্থ হইনি। এখন পর্যন্ত সব সময় সফল। ঘুরে দাঁড়ানোর কোন গল্প নেই। কিন্তু ঘুরে দাঁড়ানোটা সত্যিই অনেক বেশি দরকার । কারণ সামনের দিকে খুব গন্ধ 😁🤪🤪
ভালোবাসার অবিস্মরণীয় গল্প পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আসলে এই ধরনের গল্প পড়তে খুবই ভালো লাগে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমার কাছে গল্প পড়তে এবং লিখতে খুবই ভালো লাগে আমি সচরাচর সকলের গল্প করি এবং চেষ্টা করি নিজে কিছু গল্প লেখার জন্য সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেই এই গল্পটি লিখেছি। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাই আপনার পুরো পোস্ট টি পড়ে সত্যি খুব ভালো লাগলো। লেখাগুলো বেশ দুর্দান্ত হয়েছে। খুবই চমৎকার অবিস্মরনীয় ভালোবাসা পব আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি সব সময় চেষ্টা করি সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে গল্প শেয়ার করার জন্য যাতে করে সকলের বুঝতে অনেক সুবিধা হয় আমার এই গল্পটি আপনি খুবই চমৎকারভাবে পড়েছেন যেটা আপনার মন্তব্য দেখেই বোঝা যাচ্ছে ধন্যবাদ আপনাকে।