"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৬২//নাটক রিভিউ
আজ--১৮ ফাল্গুন| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | বসন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৬২)
- আজ ১৮ই ফাল্গুন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ রাত্রি সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৪১ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ২৬-শ অক্টোবর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৬২ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৬২ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে আরফান হঠাৎ করেই শাহনাজ খুশির সঙ্গে দেখা করেছে। মূলত শাহনাজ খুশি নাদিয়ার কাছে গিয়েছিল আরফানের ব্যাপারে কথা বলতে কিন্তু নাদিয়া শাহনাজ খুশির সঙ্গে খুবই খারাপ ব্যবহার করে এবং তাকে অপমান করে সেখান থেকে তাড়িয়ে দেয়। আর শাহনাজ খুশি অনেকটাই কষ্ট পায় মনে মনে যখন আরফানের সঙ্গে তার দেখা হয় তখন সে একথা আরফান কে জানাই। আরফান বরাবরই একজন প্রেমিক মানুষ সে এবার শাহনাজ খুশি কে বলে সে যেন মন খারাপ না করে এবং নাদিয়ার উপর কোন রকম রাগ না রাখে। সত্যি কারের ভালবাসলে কারো উপর আসলে রাগ করা হয়ে ওঠে না যদিও তার ওপর রাগ হয় তাহলে সেই রাগটা বেশিক্ষণ থাকে না, আরফানের ক্ষেত্রে লক্ষ্য করলে আমরা এমনটাই দেখতে পাই। কিন্তু সাহানাজ খুশি যখন তাকে জানায় যে নাদিয়া বলে দিয়েছে যে সে চঞ্চল চৌধুরী ছাড়া অন্য কাউকে বিয়ে করবে না আর আরফানকে তো কখনো করবেই না। একথা শোনার পরে আরফান অনেক বেশি রাগান্বিত হয়। শেষ পর্যন্ত সে এটা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয় যে সে যেভাবেই হোক নাদিয়াকে বিয়ে করবেই।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের রুমে হঠাৎ করেই তার ছোট স্ত্রী অর্থাৎ মৌসুমী হামিদ এসে হাজির হয়। মৌসুমী হামিদ কে দেখে বাসার সাহেব অনেকটাই রাগান্বিত হয়ে যায় এবং তার কাছে জানতে চায় যে সে আসলে তার কাছে কি চায়। পরক্ষণ এই মৌসুমী হামিদ তাকে জানায় যে তোমার কাছে আমার আর কিছু চাওয়ার নেই শুধুমাত্র একটা জিনিস চাই সেটা হচ্ছে যে তোমার সন্তানদেরকে তুমি বিয়ে দিয়ে দাও। এ কথা শুনে বাসার সাহেব অনেকটাই রাগান্বিত হয়ে যায় এবং সে তাকে বলে যে এ কথা বাদে যদি অন্য কোন কথা থাকে তাহলে সেটা বল। কিন্তু এ ক্ষেত্রে মৌসুমী হামিদের একটা জিনিস আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে যে সে বাসার সাহেবের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে চাচ্ছে যেভাবেই হোক, বাসার সাহেব রাজি না হওয়ায় সে তাকে অনেক রকম ভাবেই বোঝানোর চেষ্টা করেছে কিন্তু বাসার সাহেব এখন পর্যন্ত বোঝেনি। সে বরাবরই তার কথার উপরে অটল রয়েছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে শাহনাজ খুশি এবং চঞ্চল চৌধুরীর ফুফু একত্রে বসে রয়েছে এবং তারা নাদিয়া এবং আরফানের ব্যাপারে কথা বলছে। বাসার সাহেবের বোন শাহনাজ খুশির কাছে জানতে চাচ্ছে যে আসলে নাদিয়ার সঙ্গে প্রেম ভালোবাসাটা কার। একথা শোনার পরে শাহনাজ খুশি তাকে খুব ভালোভাবে এটা পরিষ্কার করে দেয় যে প্রথম অবস্থায় নাদিয়া আরফানকে ভালোবাসতো কিন্তু কোন একভাবে এখন সে চঞ্চল চৌধুরীকে ভালোবাসে আর বর্তমানে আরফানকে খুব একটা পছন্দ করে না বা ভালোবাসে না। এরপরে অবশ্য চঞ্চল চৌধুরীর ফুফু পুরো ব্যাপারটা জানতে পারে। এবং বলে তাহলে আরফান আমার কাছে এতদিন যা বলেছে সেটা সত্য।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে যে বরাবরই মোটরসাইকেল কেনার ব্যাপারে অনেক বেশি আগ্রহ প্রকাশ করছে সে তার দুলাভাইকে খুঁজে বেড়াচ্ছে। কারণ তার দুলাভাই তাকে বলেছিল যে সে তাকে মোটরসাইকেল কেনার ব্যাপারে সাহায্য করবে কিন্তু এখন পর্যন্ত তার কোন গতি না হয় সে তাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে এবং হঠাৎ করেই তার সঙ্গে দেখা হয়ে যায়। মূলত আপনারা অনেক আগে থেকেই জানেন যে বাসার সাহেবের জামাই বরাবরই তার সম্পত্তির উপর নজর দিয়েছে এবং সে যেভাবেই হোক বাসার সাহেবের সন্তানদের সম্পত্তি দখল করার ব্যাপারে অনেক রকম কলা কৌশল অবলম্বন করছে। এটা বোঝায় যে সম্পত্তি তার বোনের নামে লিখে দিলে সে মোটরসাইকেল কেনার ব্যাপারে সাহায্য করবে আর এদিকে বাসার সাহেবের সহজ সরল মেজো ছেলেটা সেটা করতে রাজি হয়ে যায়।
এর পরের অংশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে হঠাৎ তার প্রেমিকা তাকে ডেকে নিয়ে গিয়ে বলে যে সে কেন শাহনাজ খুশি ভাই কে হুমকি দিয়েছে। আপনারা হয়তোবা জেনেছেন যে গত পর্বে ভাষার সাহেবের ছোট ছেলের প্রেমিকা এবং শাহনাজ খুশির ছোট ভাই একে অপরের সঙ্গে গল্প করছিল আর এটা বাসার সাহেবের ছোট ছেলে দেখায় অনেক বেশি কষ্ট পেয়েছিল এ ব্যাপারটা নিয়েই তারা একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। মূলত এই মেয়েটা বরাবরই এই ছেলেটাকে অনেক বেশি অবহেলা করছে তারপরও এই ছেলেটা তাকে অনেক বেশি ভালবাসে কিন্তু মেয়েটা সেটা কিছুতেই বুঝতে পারছে না। আসলে যারা সত্যিকার অর্থে ভালোবাসা তারা কখনো সত্যিকারের ভালোবাসা পায় না, এটাই বাস্তব।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী হঠাৎ করে তার বাবার রুমে চলে যায় এবং তার বাবার শরীর কেমন আছে সেটা জানতে চাই কিন্তু তার বাবা তাকে দেখে খুবই রাগান্বিত হয়ে যায়। এদিকে আবার চঞ্চল চৌধুরী তার কাছে গিয়ে বলে সে নাকি তাদেরকে বিয়ে দিয়ে দেবে আর এ কথাটার ছোট মা বলেছে এ কথা শুনে তার বাবা আরো বেশি রেগে যায়। আসলে চঞ্চল চৌধুরী সহ তার অন্যান্য ভাইয়েরা বিয়ে করতে চাই কিন্তু তার বাবা তাদেরকে বিয়ে দিতে চায় না। তার বাবা অনেক বেশি রেগে গেলে সে সেখান থেকে চলে যায়।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে আরফান এবং শাহনাজ খুশির ছোট ভাই একে অপরের সাথে কথা বলছে কথা বলার এক পর্যায়ে আরফান তাকে বলে যে সে আর নাদিয়া গোপনে পালিয়ে বিয়ে করেছে। একথা যদিও সে কোনভাবে বিশ্বাস করে না কিন্তু সে তাকে অনেক রকম কথা বলে তাকে এটা বিশ্বাস করা এবং একটা জিনিস দিয়ে তাকে বলে এটা তাকে দিয়ে দিতে। সে প্রথমে রাজি না হলেও পরবর্তীতে রাজি হয় এবং সেটা নিয়ে যায় কিন্তু এখন পর্যন্ত জানা যায়নি আসলে সেই জিনিসটা কি। এটা হতে পারে কোন জাদুর মন্ত্র বা বক্স আবার হতে পারে অন্য কিছু সেটাই দেখার অপেক্ষায়।
এটাই ছিল আমার আজকের পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৬২ পর্বের রিভিউ আশা করছি এই পর্বটি আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৬২ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
দেখতে দেখতে পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটার ৬২ তম পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে। আমার কাছে তো খুবই ভালো লেগেছে পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটার ৬২ তম পর্ব পড়তে। আপনি এই নাটকটার প্রত্যেকটা পর্ব শুরু থেকে অনেক সুন্দর করেই আমাদের মাঝে শেয়ার করে আসতেছেন। বেশ ভালোই উপভোগ করে ৬২ তম পর্বটা পড়েছি। আপনার শেয়ার করা এই নাটকটার বেশিরভাগ পর্ব আমার পড়া হয়েছে। আশা করছি আপনি পরবর্তী পর্বগুলো ও অনেক সুন্দর করে সবার মাঝে ভাগ করে নিবেন রিভিউ র মাধ্যমে। এই নাটকটার পরবর্তী পর্বের রিভিউ পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
আগের পর্বটা আপনার পড়া হয়েছে এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো। খুবই সুন্দর একটা মন্তব্য করেছেন আপনার মন্তব্যটি পড়ে নিজের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
পিতা বনম পুত্র গং নাটকটার বেশ কয়েকটা পর্ব যদিও মাঝে মধ্যে মিস করেছি। তবে বেশিরভাগ পর্ব আমি পড়ার চেষ্টা করেছি ভালোভাবে। আজকে আপনি এই নাটকটার ৬২ তম পর্ব শেয়ার করেছেন। সত্যি দেখতে দেখতে কিভাবে যে ৬২ তম পর্ব চলে আসলো বুঝতেই পারিনি। আসলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যা সম্মুখীন হতে হয় যদি সন্তানদের প্রাপ্ত বয়সে আসলে বিয়ে না দেয় তাহলে। তাই প্রত্যেকটা বাবা-মায়ের উচিত প্রাপ্ত বয়স হলেই নিজেদের সন্তানকে বিয়ে দেওয়া। এই নাটকের মধ্যে এই বিষয়টাকে সুন্দর করেই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যেটা খুব ভালো লেগেছে।
নাটকের বিষয়বস্তুটা আপনি ভালভাবেই বুঝতে পেরেছেন দেখছি, আমি প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছি একটি সপ্তাহে একটি করে পর্ব আপনাদের মাঝে তুলে ধরার, প্রত্যেকটা পর্বই প্রায় আপনার পড়া। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।