বাড়ি ফেরা//ফেরি ঘাটে বিরম্বনা

in আমার বাংলা ব্লগlast month

আজ--২৭ চৈত্র | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | বুধবার | বসন্তকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার মুহূর্তে ফেরিঘাটে এক বিরম্বনার গল্প শেয়ার করব, আশা করছি আমার এই অনুভূতি এবং গল্প আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • ঈদের ছুটিতে বাড়ি ফেরা
  • আজ--২৭চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  • বুধবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ দুপুর সবাইকে......!!


Picsart_24-04-10_03-23-41-102.jpg

কভার ফটো তৈরিতে--@jibon47



ঈদকে সামনে রেখে আমরা অনেকেই বাসায় ফিরে এসেছি। ঈদ মানেই আনন্দ ঈদ মানেই খুশি আর এই আনন্দ এবং খুশিটা সকলের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য আমরা অনেকেই অনেক দূর দুরান্ত থেকে নিজ গ্রামের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করি। এজন্য কোন রকম ভালোলাগা, এ যেন এক অন্যরকম ভালোলাগার। যে যেখানেই থাকি না কেন যে যেখানেই যে কাজের মাধ্যমে থাকি না কেন ঈদের সময় আমরা সকলেই চেষ্টা করি নিজ গ্রামে গিয়ে ঈদ উদযাপন করতে। নিজ গ্রামে গিয়ে ঈদ উদযাপন করার মাঝে যতটা ভালোলাগা এবং ভালোবাসা কাজ করে সেটা হয়তো অন্য কোন জায়গায় উদযাপন করতে মন চায় না বা অন্য কোন জায়গায় উদযাপন করলেও অতটা ভালো লাগা বা ভালোবাসা কাজ করে না। যদিও এবার অনেক আগে থেকেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে ঈদের বেশ কয়েকদিন আগেই বাসায় চলে যাব কিন্তু ঢাকায় কাজ থাকার কারণে আর কিছুটা মানসিক চাপে থাকার কারণেই ঈদের বেশ কিছুদিন আগে আর বাড়ি যেতে পারিনি। প্রথম অবস্থায় ভেবেছিলাম হয়তোবা এবার আর বাসায় যাওয়া হবে না কিন্তু হঠাৎ করেই আবার সিদ্ধান্ত নিলাম যে ঈদের মধ্যে যদি বাসায় না যায় তাহলে একা একা এই ঢাকায় থাকাটা আমার পক্ষে প্রায়ই অসম্ভব হয়ে যাবে।

বুঝতেই পারছেন ঈদের সময়ে এলাকার ভাই ব্রাদার সবাই গ্রামে চলে গিয়েছে, আর আমি যদি ঢাকায় পড়ে থাকি তাহলে একা একা অনেকটাই ডিপ্রেশনে চলে যাব। এটা ভেবেই নতুন করে আবার সিদ্ধান্ত নিলাম যে ঈদে গ্রামের বাসায় যাব। এদিকে অনেকেই গ্রামের বাসায় চলে গিয়েছে গ্রামের বাসায় গিয়ে তারা অনলাইনে এসে মেসেজ দিয়ে যাচ্ছে দ্রুত বাসায় চলে আসতে কিন্তু আমি তো দ্রুত যেতে পারছিলাম না কারণ আপনাদেরকে আগেই জানিয়েছিলাম আমি ঢাকায় কিছুটা কাজ এবং মানসিক চাপের মধ্যে ছিলাম। কি কাজ এবং মানসিক চাপের মধ্যে ছিলাম এ ব্যাপারটা নিয়ে অন্য কোন একদিন আরেকটা পোস্ট তুলে ধরব। যাই হোক অবশেষে গত ২ থেকে ৩ দিন আগে সিদ্ধান্ত নিলাম যে ঈদের একদিন আগে বাসায় যাব। যেমন ভাবা তেমনি কাজ আমি ভেবেছিলাম যে এবার ২৯ টা রোজা হবে যার কারণে গত কাল ভোরবেলা ঢাকা থেকে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম। যদিও সারারাত খুব একটা ভালো ঘুম হয়নি কারণ অনেকদিন পরে বাসায় যাব এটা ভাবতে নিজের মধ্যে এক অন্যরকম এক্সাইটেড কাজ করছিল।

সেই সাথে জামা কাপড় গোছানো সহ আরো কিছু কাজ ছিল যে কাজগুলো করতে অনেকটাই রাত হয়ে গিয়েছিল। কাজকর্ম শেষ করতে করতে প্রায় রাত আড়াইটা বেজে গিয়েছিল তারপরে ভেবেছিলাম এখন আর ঘুমাবো না,না ঘুমিয়ে সেহরি খেয়ে কিছুটা সময় জেগে থেকে যখন চারিদিকে হালকা হালকা আলো দেখা যাবে তখনই বাসা থেকে বের হয়ে যাব। যেরকম ভাবা তেমনি কাজ সেহেরী খেয়ে ভাবলাম যে কিছুটা সময় এখন রেস্ট করি। বিছানায় গিয়ে কিছুটা সময় রেস্ট করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম বুঝতেই পারিনি। এরপরে হঠাৎ সাড়ে ছয়টার সময় বড় ভাইয়ের ডাকে আমার ঘুম ভাঙ্গে আমি চেয়েছিলাম যে পাঁচটার সময় বাসা থেকে বের হতে। অলরেডি আমি অনেকটাই দেরি করে ফেলেছি।

IMG20240409113855.jpg

IMG20240409113802.jpg

IMG20240409113816.jpg

IMG20240409113943.jpg

IMG20240409113937.jpg

IMG20240409113959.jpg

পাঁচটার সময় বাসা থেকে বের হওয়ার একটাই কারণ, কারণ আমি আগে থেকেই ভেবেছিলাম যে যেহেতু এখন ঈদের সময় আর ঈদের সময়ে রাস্তায় অনেক বেশি জ্যাম হবে। আর এই জ্যামের মধ্যে বসে থাকার থেকে একটু সকাল সকাল ভোরে যদি রওনা দেই তাহলে হয়তো বা খুব একটা বেশি জ্যাম পাবো না। যেহেতু কিছুটা সময় লেট হয়ে গিয়েছে যার কারণে মনটা অনেক বেশি খারাপ ছিল এবং ভাবছিলাম আজকে হয়তোবা বাসায় আর পৌঁছাতে পারবো না। দ্রুত রেডি হয়ে চলে যাই বাসস্ট্যান্ডে, সেখানে গিয়ে একটা বাস ধরে চলে যাই গাবতলী বাসস্ট্যান্ডে। গাবতলী বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে টিকিট কাউন্টার থেকে টিকিট নিয়ে বাসে উঠে পড়ি। আমার বাস ছিল ৯ টায় কিন্তু এই বাস কাউন্টারের লোকজন এতটাই বেশি খারাপ আচরণ আমাদের সঙ্গে করেছে যে আমি আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারবো না। সাড়ে নয়টা প্লাস বেজে যাওয়ার পরেও তারা বাস ছাড়ছিল না যার কারণে অনেকটাই রাগ হচ্ছিল। বাসের মধ্যে বসে থাকার সকল যাত্রী অনেকটাই অস্বস্তি করে একটা অবস্থার মধ্যে পড়ে গিয়েছিলাম। যাইহোক অবশেষে ৯:৩০ টা প্লাস বেজে যাওয়ার পরে তারা বাস ছেড়েছিল অবশেষে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস পেয়েছিলাম। কিন্তু মনের মধ্যে তখনও এক অজানা ভয় কাজ করছিল হয়তো বা কিছুক্ষণের মধ্যেই জ্যামে পড়তে হবে।

কিন্তু সত্যিই রীতিমতো অবাক হয়ে গিয়েছিলাম যে এই ঈদের সময় ও রাস্তাঘাটে খুব একটা বেশি জ্যাম নেই। শারা পথ মোটামুটি ভালোই গেলাম জ্যাম পেলাম পাটুরিয়া ফেরিঘাটে গিয়ে। পাটুরিয়া ফেরিঘাটে গিয়ে বুঝতে পারলাম যে রাজ্যের যত জ্যাম এই পাটুরিয়া ফেরিঘাটে। এতটা বেশি জ্যাম আমি এর আগে কখনোই দেখিনি, প্রচুর জ্যাম থাকার পাশাপাশি ছিল প্রচুর গরম আর চারিদিকে এত ধুলাবালি যে চারদিকটা অন্ধকার হয়ে আসছিল। এরপরে সেখানেই বাসের মধ্যে বসেছিলাম বাহিরে বের হতে পারছিলাম না কারণ বাহিরে প্রচুর ধুলাবালি ছিল। পাটুরিয়া ফেরিঘাটে প্রায় ঘন্টা দুয়েক মত বসে ছিলাম বাসের মধ্যে। এই প্রথমবার পাটুরিয়া ঘাটে বাসের মধ্যে এত সময় বসে ছিলাম এর আগে কখনোই এতটা জ্যাম পায়নি বা এতটা সময় বাসের মধ্যে বসে থাকি নি। পুরো সময়টা কেটেছে অস্বস্তিতে। অবশেষে জ্যাম ছেড়ে আমরা ফিরিতে উঠে পড়ি। ফেরিতে উঠে পড়ার সাথে সাথে আমি বাস থেকে নেমে ফিরির ছাদে চলে যাই এবং সেখানে গিয়ে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছিলাম কারণ সেখানে প্রচুর বাতাস ছিল।

IMG20240409114338.jpg

IMG20240409114345.jpg

IMG20240409120117.jpg

IMG20240409120249.jpg

IMG20240409120441.jpg

এরপরে আবার এক ঘন্টা মত সময় লেগেছিল নদী পার হতে। এরপরে যখন নদী পার হয়ে পেপারে চলে আসি তখন খুব একটা বেশি জ্যাম ছিল না যার কারণে বাস ড্রাইভার অনেক জোরে বাস চালাচ্ছিল। যদিও বাসের মধ্যে থাকা যাত্রীরা তাকে বারবার সতর্ক করছিল যে সাবধানে বাস চালাতে কারণ যেহেতু সামনে ঈদ সকলেই বাড়ি ফিরছে সকলেরই অনেক বেশি তারা আছে। আর এই অনেক বেশি তারা থাকার কারণেই অনেক রকম দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ সকল দুর্ঘটনা এড়াতে আমাদের সকলেরই উচিত অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা। আমাদের কথা শুনে বাস ড্রাইভার কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করেই বাস চালাচ্ছিল। দীর্ঘ সাত ঘন্টা পরে চলে আসি নিজের এলাকায়। নিজের এলাকায় এসে মনের মধ্যে অন্যরকম প্রশান্তি কাজ করছিল। এই প্রশান্তির গল্প না হয় অন্য আরেকদিন শেয়ার করব।

অনেকদিন পরে নিজ এলাকায় এসে এতটা বেশি ভালো লাগার কাজ করছিল যে আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারবো না। এজন্য এক অন্যরকম মুহূর্ত এ যেন অন্যরকম ভালোলাগা, এ যেন এক অন্যরকম ভালোবাসা। আমার কাছে অন্যান্য সকল কিছুর ঊর্ধ্বে মনে হয়েছে এই অনুভূতি। যাইহোক এটাই ছিল আমার আজকের বাড়ি ফেরার সময় ফেরি ঘাটের বিরম্বনা। আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!



সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগজেনারেল রাইটিং
বিষয়বাড়ি ফেরা//ফেরি ঘাটে বিরম্বনা
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source


এটাই আমি..!!

IMG-20231204-WA0004-02.jpeg

আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@jibon47



VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 last month 

পদ্মা সেতু হওয়ার পরে পাটুরিয়া ফেরিঘাটে জ্যাম অনেকটাই কমে গিয়েছিল তবে ঈদের কারণে আবার হয়তো জ্যাম সৃষ্টি হয়েছে যার কারণে আপনি দুই ঘন্টা সেখানে বসে ছিলেন। ঈদে বাড়ি ফেরার ক্ষেত্রে শত জ্যাম পার করেও স্বস্তিতে ঈদ করতে আসার কারণেই সবাই আপন ঠিকানায় পাড়ি জমায়।

Posted using SteemPro Mobile

 last month 

পদ্মা সেতু হবার পরেও পাটুরিয়া ঘাটে এই ঈদের সময় অনেক বেশি জ্যাম থাকে, মাঝে মাঝে ভাবি যদি এই পদ্মা সেতু না হতো তাহলে পাটুরিয়া ঘাটে বসে থাকা লাগতো প্রায় ৩-৪ ঘন্টা। অবশেষে বাসায় ফিরতে পেরেছি এটাই অনেক বড় কথা, ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 last month 

আসলে ঈদের আগে সবাই বাড়ির মুখে হয়তো সেজন্য অনেক বেশি চাপ থাকে। আর এখন নদীতে ফেরি কম হওয়াতে মানুষের চাপটা আরো বেশি হয়ে গিয়েছে। যাক অবশেষে আপনি সময়মতো বাড়িতে ফিরতে পেরেছেন এটাই অনেক।

Posted using SteemPro Mobile

 last month 

আসলেই ঈদের সময় বাড়িতে পৌঁছাতে অনেক বেশি সময় লাগলেও ঠিকঠাক মত বাসায় এসে কোন মত পৌঁছাতে পারলেই সকল রকমের ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। খুব সুন্দর একটা মন্তব্য করেছেন আপনি, গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 last month 

যারা ঢাকাতে থাকে ঈদের আগে বাড়িতে আসার মুহূর্তে এই ধরনের বিড়ম্বনা শিকার হয়। বাংলাদেশে যেটা সবচেয়ে বড় সমস্যা। যানজট লেগেই থাকে সবসময়। তার পাশাপাশি ঈদের সময় আরো বেশি অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। যাইহোক, বাড়িতে পৌঁছাতে পারাটা সত্যিই এটা অনেক বড় একটি পাওয়া। অনেক ভালো লাগলো আপনার পোস্ট পড়ে বিড়ম্বনার বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 last month 

ঢাকার মধ্যে বাড়িতে আসার মুহূর্তে অনেকেই অনেক ধরনের বিরম্বনার শিকার হয়েছে, আরে অনেক ধরনের বীরাঙ্গনার শিকারের মধ্যে যানজট একটা। যানজটের কারণে অনেকটা সময় নষ্ট হয়ে যায়, অবশেষে বাসায় পৌঁছাতে পেরেছিলাম এটাই অনেক বড় কথা। আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 last month 

ফেরি ঘাটের গল্প আর বইলেন না। অনেক ঝামেলা সম্মুখীন হতে হয়। অবশেষে আপনি ভালোভাবে বাড়ি ফিরতে পেরেছেন এটাই অনেক। সুন্দর একটি ব্লগ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 last month 

যারা পাটুরিয়া ঘাটের মধ্য দিয়ে আসা-যাওয়া করে একমাত্র তারাই বুঝতে পারবে যে এখানে মাঝে মাঝে কতটা জ্যাম লেগে যায়। আর এই জ্যামের কারণেই অনেকটা সময় নষ্ট হয়ে যায়, তারপরও বাসায় পৌঁছাতে পেরেছিলাম এটাই অনেক বড় কথা। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 last month 

ঈদ উপলক্ষেই ফেরি ঘাটে এরকম যানজটের অবস্থা হয়েছে। আপনার মতো এরকম উপস্থিত সকলেই অত্যন্ত বিড়ম্বনার শিকার হয়েছে। সাত ঘন্টা জার্নির পরে নিজের এলাকায় এসে কিরকম স্বস্তি পেয়েছিলেন সেটা জানার জন্য আপনার পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।

Posted using SteemPro Mobile

 last month 

আসলে সেদিন অনেকটাই যানজট ছিল যার কারণে ফেরিঘাটে গিয়ে অনেকটা সময় চলে গিয়েছিল। তারপরও বাসায় এসে দারুন কিছু মুহূর্ত করেছি খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে সেটা শেয়ার করব। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 last month 

আসলে ভাইয়া বাসা থেকে বাইরে থাকলে এবার নিজ গ্রামে অর্থাৎ বাড়িতে আসার মজাই আলাদা। আর ঈদ উপলক্ষে সবাই চাই ঈদটা নিজ গ্রামে পরিবারের সাথে কাটাই সে কারণেই অনেক মানুষ দূর দূরান্ত থেকে নিজ গ্রামের অর্থাৎ তার নিজ বাসায় এসে উপভোগ করে। ঠিক আপনিও তেমনটি করেছেন আসলে ভাইয়া ঈদের সময় টা একটু চাপ বেড়ে গিয়েছে তবে যাই হোক শেষ আপনি পৌঁছেছেন গেলে খুশি হলাম ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 last month 

আমি মনে করি সারা বছর যে যেখানেই থাকুক না কেন ঈদের সময় সকলেই চাই যে নিজের গ্রামে গিয়ে সকলের সঙ্গে কিছুটা সময় অতিবাহিত করতে। এরকম মুহূর্ত কাটানোর জন্যই অনেকে অনেক দূর দূরান্ত থেকে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। তবে সেদিন অনেকটাই জ্যাম ছিল যার কারণে কিছুটা খারাপ লেগেছিল। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

 last month 

মাওয়া রোডে একটি পদ্মা সেতু হওয়ার কারনে ঐদিক দিয়ে আর কোন জামেলা নেই। এখন পাটুরিয়া ফেরিঘাটের দিক দিয়ে দ্বিতীয় পদ্মা সেতু না হওয়া পর্যন্ত এই রোডের মানুষের ভোগান্তি কমবে না। যায়হোক শত কষ্টের পরেও বাড়িতে যেতে পারলে সব কষ্ট ভুলে মুছে যায়। ধন্যবাদ।

 last month 

আসলেই যতদিন না পর্যন্ত পাটুরিয়াঘাটে কোন সেতু হচ্ছে ততদিন এই ভোগান্তির শেষ হবে না। যদিও অনেকটাই কষ্টের মধ্যে বাসায় এসেছিলাম তবে বাসায় এসে সকল কষ্ট দূর হয়ে গিয়েছে। আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.28
TRX 0.12
JST 0.033
BTC 69624.90
ETH 3615.21
USDT 1.00
SBD 3.73