"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৫৮//নাটক রিভিউ
আজ--২২ মাঘ| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | সোমবার | শীতকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৫৮)
- আজ ২২শ মাঘ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- সোমবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৫৫ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ২০-ই অক্টোবর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৫৮ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৮ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে আরফান সরাসরি শাহনাজ খুশির কাছে চলে গিয়েছে মূলত আরফানের মনে অনেকটাই কষ্ট এবং সে কোনভাবেই এটা মেনে নিতে পারছে না যে তার প্রাক্তন প্রেমিকা তারই আপন ছোট ভাইয়ের সঙ্গে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হবে। এটা আসলে কেউ কখনো মেনে নিতে পারে না নিজের প্রেমিকা যখন পরিবারের কারো সঙ্গে প্রেমের বন্ধনে আবদ্ধ হয় তখন অপর পাশের ওই মানুষটা সেটা কোনভাবেই এই ব্যাপারটা মেনে নিতে পারে না আরফানের ক্ষেত্রে ঠিক তেমনটাই ঘটেছে। আরফান বরাবরই নাদিয়া এবং চঞ্চল চৌধুরীকে ব্ল্যাক ম্যাজিক করার ভয় দেখাচ্ছে এবং সে এটা করার জন্য মাঝে মাঝেই কবিরাজ এর কাছে যায়। ব্ল্যাক ম্যাজিকের কথা শুনে শাহনাজ খুশি অনেকটাই ভয় পেয়ে যায় কারণ রাগের বসে অনেকেই অনেক খারাপ কাজ করে বসে, ঠিক তেমনি ভাবে সে এটা ভেবেই ভয় পাচ্ছে যদি আরফান তাদেরকে ব্ল্যাক ম্যাজিক করে তাহলে হয়তো বা ঘটনাটা একটু ভিন্ন মোর নেবে।
ইতোমধ্যে আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের প্রত্যেকটা ছেলে বিয়ে করতে চায় কিন্তু বাসার সাহেব তাদেরকে কোনভাবেই বিয়ে দিতে চায় না। এদিকে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে একটা মোটরসাইকেল কিনতে চেয়েছিল কিন্তু বাসার সাহেব সেটা কোন ভাবেই তাকে কিনে দেয়নি এবার আবারও তার মেজো ছেলে তার কাছে গিয়েছে কিছু শার্ট এবং প্যান্ট কেনার টাকা চাইতে কিন্তু সে তাকে এমন ভাবে কিছু কথা শুনিয়ে দেয় যে সে মনটা অনেক বেশি খারাপ করে ফেলে। ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয় যে গ্রামবাংলায় এরকম অনেক কিছু বাবা থাকে যারা সন্তানের কোন আবদার পূরণ করেনা বরঞ্চ সবসময়ই সন্তানদেরকে দূরে রাখে।
এদিকে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে শার্ট বানাতে চাইলে সে তাকে বলে যে সবাইকে নির্দিষ্ট একটা দোকানে যে শাট বানাতে হবে কিন্তু তারা কোনভাবেই সেই দোকানে গিয়ে শার্ট বানাবে না আর বাসার সাহেব এ ব্যাপারে নিয়ে তার সঙ্গে কিছুটা কথা বললে বাসার সাহেবের ছেলের মনটা অনেক বেশি খারাপ হয়ে যায় এবং সে সেখান থেকে মন খারাপ করে চলে যায়। এই দৃশ্যটা দেখে আমার কাছে অনেক বেশি খারাপ লেগেছে। পিতার কাছে সন্তানেরা যে এরকম ভাবে মূল্যহীন হয়ে যায় সেটা কখনো ভাবিনি।
এদিকে চঞ্চল চৌধুরী এবং তার ফুফুও একত্রে কথা বলছে মূলত চঞ্চল চৌধুরীর ফুপু তার সঙ্গে তার বোনের ব্যাপারে কথা বলছে কারণ ইতো মধ্যে আপনারা জেনে গিয়েছেন যে চঞ্চল চৌধুরী তার বোনের সঙ্গে খুবই খারাপ ব্যবহার করেছে তার মায়ের গহনা আত্মসাৎ করার ব্যাপারে কথা নিয়ে। চঞ্চল চৌধুরী কোনভাবেই এটা চায়না যে তার বোন তার মায়ের গহনা নিয়ে নিজের কাছে রেখে দিক আর এই ব্যাপারটা নিয়েই তাদের মাঝে কথা কাটাকাটি হয় আর তার ফুপু তাকে এটাই বলছে যে তার বোনের সঙ্গে এরকম ভাবে কথা বলাটা তার উচিত হয়নি কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী বরাবরই তার কথার উপর অটল।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে এবং বড় ছেলে একত্রে বসে আছে এবং মেয়েদের মনটা খুবই খারাপ কারণ তার বাবা তার কোন আবদার পূরণ করে না। এদিকে বাসার সাহেবের বড় ছেলে তাকে জিজ্ঞেস করল যে সে নাকি কিছু শার্ট বানাবে তার কোন ব্যবস্থা হলো নাকি কিন্তু সে অতি দুঃখের সঙ্গে তার বড় ভাইকে জানাই যে বাবা এটা কোনভাবেই আমাকে দেবে না আর এ ব্যাপারটা নিয়েই তাদের দুজনের মাঝে কিছুটা কথা কাটাকাটি হয়। আসলে বাবার থেকে যখন সন্তানেরা সাপোর্ট না পায় তখন এক ভাই আরেক ভাইয়ের শত্রুতে পরিণত হবে এটাই স্বাভাবিক নাটকের দৃশ্যটাতে এমন ভাবেই পরিলক্ষিত করা যাচ্ছে।
এর পরের অংশগুলো দেখা যায় যে, মৌসুমী হামিদের রুমে হঠাৎ করেই বাসার সাহেবের মেয়ে এসে হাজির হয় এবং তার মনটা খুবই ভালো মূলত সে ভালো মন নিয়েই তার সামনে এসেছে কিছু একটা জানতে। মৌসুমী হামিদের সামনে এসে সে জানতে চায় তার বাবার বাড়ির ঠিকানা। কিন্তু মৌসুমী হামিদ তাকে কোন ভাবেই তার বাবার বাড়ির ঠিকানা দেয় না। এবং মৌসুমী হামিদ তাকে বলে যে তার বাবার বাড়ি ঠিকানা দেওয়া নিষেধ আছে বরঞ্চ তার বাবা এ কথা কাউকে বলতে নিষেধ করেছে আর এ কথা শুনে বাসার সাহেবের মেয়ে অনেক বেশি রাগান্বিত হয়ে যায়। এরপরেও সে শান্ত মস্তিষ্কে তার সঙ্গে কথা বলে তারপরেও মৌসুমী হামিদ যখন তার বাবার বাড়ি ঠিকানা তাকে দেয় না তখন বাসার সাহেবের মেয়ে সেখান থেকে রাগ করে চলে যায়।
মূলত বাসার সাহেবের মেয়ের মনের মধ্যে অনেকটাই চালাকি জমে রয়েছে সে হয়তো বা তার কাছ থেকে তার বাবার বাড়ি ঠিকানা নিয়ে সেখানে গিয়ে কোন একটা হট্টগোল বাধাবে আর এই ব্যাপারটা মৌসুমী হামিদ অনেক আগে থেকেই বুঝতে পেরেছে যার কারণে সে হয়তো বা তার বাবার বাড়ি ঠিকানা তার কাছে দেয়নি। আপনারা বলতে পারেন যে বাসার সাহেবের মেয়ে আসলেই অনেক বেশি চালাক এবং চতুর টাইপের সে কিভাবে রহস্যের উদঘাটন করতে হয় খুব ভালোভাবেই জানে।
হঠাৎ একদিন রাত্রে আর ফোন কবিরাজের কাছ থেকে কিছু ব্ল্যাক ম্যাজিকের পুতুল নিয়ে আসে এবং কবিরাজ তাকে বলে দেয় যে তুমি সেই মেয়ের বাড়ির সামনে গিয়ে বাড়ির চারপাশে এই চারটা পুতুল মাটিতে পুঁতে রেখে আসবে। এবং এটি তার দরজার সামনে আসলে আরফান নাদিয়াকে ব্ল্যাক ম্যাজিক করতে চাই এবং ব্ল্যাক ম্যাজিক করার মাধ্যমে সে তাকে নিজের করে নিতে চায়। কবিরাজের কথামতো সে রাতের বেলা চুপি চুপি চারটা পুতুল নিয়ে তার বাড়ির সামনে গিয়ে মাটিতে পুতে রাখার জন্য পায় তারা নিচ্ছে এবং সে একটি পুতুল মাটিতে পুঁতে উচ্ছে বটে। এখন এটাই দেখার বিষয় যে আসলে এই ব্ল্যাক ম্যাজিকের প্রভাবে নাদিয়ার মনের অবস্থা পরিবর্তন হয় কিনা সেটা হয়তো বা পরবর্তী পর্বে দেখা যাবে।
আর এরই মাধ্যমে পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৮ পর্ব শেষ হয়ে যায় এই পর্বটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। কারণ এই পর্বের শেষে ছোট্ট একটা টুইস্ট রেখে দিয়েছে যে পরবর্তী পর্বে আসলেই নাদিয়ার মন পরিবর্তন হয়ে যায় কিনা সেটাই এখন দেখার বিষয়। খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে পরবর্তী পর্ব নিয়ে হাজির হব সকলেই ধৈর্য ধরবেন বলে আশা রাখি। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৫৮ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
বাহ, অনেক চমৎকার একটি নাটক রিভিউ করেছেন ভাইয়া। নাটকটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। সময় পেলে অবশ্যই এই নাটকটি দেখার চেষ্টা করব। এরকম সুন্দর এবং মজার একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো যে সময় পেলেই আপনি এই নাটকটা দেখার চেষ্টা করবেন আসলে এই নাটকটা অনেক বেশি শিক্ষনীয়, অনেক কিছু শিখবেন বলে আশা রাখি সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
পিতা বনাম পুত্র নাটকটির অনেকগুলো পর্ব তৈরি করেছে দেখছি। তাছাড়া এরকম পর্ব নাটক এখন তেমন একটা দেখা হয় না। এই নাটকটির আরেকটি পর্ব আমি পড়েছিলাম। বাসার সাহেব কেন যে সন্তানদের বিয়ে দিতে চাচ্ছে না তারা যেহেতু বিয়ে করার জন্য এত বেশি উৎসাহী। যাই হোক আপনিও খুব সুন্দর করে রিভিউ উপস্থাপন করেছেন ।ধন্যবাদ আপনাকে।
গ্রামগঞ্জের এমন অনেক মানুষ আছে যারা মনে করে যে সন্তানদের বিয়ে দিলে হয়তো বা তাদের সংসার নষ্ট হয়ে যাবে হয়তোবা সম্পত্তি কমে যাবে মূলত এই ব্যাপারটাই এই নাটকটার মাঝে তুলে ধরা হয়েছে গভীরভাবে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
বাহ আপনি তো খুব সুন্দর করে দেখতেছি পিতা বনাম পূত্রগং ৫৮ তম পর্ব আমাদের মাঝে রিভিউ করেছেন। এই নাটকটি পোস্ট পড়ে আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। যদিও আমি এই নাটকটি দেখি নাই। তবে এই নাটকের চঞ্চল চৌধুরী আমার খুব প্রিয় অভিনেতা। তবে আগেরকার গ্রামের মানুষ গুলো এরকম ছিল। ছেলেদের বড় হলেও বিয়ে করাতে চাইতো না। কারণ অন্য ফ্যামিলির একটি মেয়ে এসে যদি তাদের ফ্যামিলিতে ঝামেলা করে। আপনি খুব সুন্দর করে নাটকের পোস্ট আমাদের মাঝে চমৎকারভাবে উপস্থাপনা করেছেন। সময় ফেলেই নাটকটি দেখার চেষ্টা করব।
চঞ্চল চৌধুরী বরাবরই আমার অনেক পছন্দের একজন অভিনেতা তার অভিনয় বরাবরই আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আর এই নাটকটাতে চঞ্চল চৌধুরীর অভিনয়টা একদম দেখার মত মনে হচ্ছে একদমই বাস্তব। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
পিতা বনাম পুত্র নাটকের অনেক পর্ব আমি দেখেছি। এই নাটকটি দেখতে অসম্ভব ভালো লাগে। তবে আজকে আপনি 58 তম পর্ব আমাদের মাঝে রিভিউ করেছেন। তবে এই নাটকের মধ্যে পরিবারের মা-বাবা ছেলেদেরকে বিয়ে করাতে রাজি না। বর্তমান প্রেক্ষাপটে অনেক ফ্যামিলি আছে মনে করে ছেলেদের কে বিয়ে করালে তাদের ফ্যামিলিতে অশান্তির সৃষ্টি হবে। এই নাটক আমার কয়েকজন প্রিয় অভিনেতা আছে। নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর করে শেয়ার করেছেন। তাই ধন্যবাদ আপনাকে।
নাটকটা আপনি খুব ভালোভাবেই বুঝেছেন যেটা আপনার সুন্দর মন্তব্য দেখলেই বোঝা যায়। আসলে এমন অনেক পরিবার আছে যারা এটা মনে করে যে সন্তানদের বিয়ে দিলে হয়তো বা ফ্যামিলিতে অশান্তির সৃষ্টি হবে কিন্তু বাস্তবে এটা খুবই কম হয়। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।