প্রাইভেট শেষে মেসে ফেরার মুহূর্তে কিছু ফটোগ্রাফি || 🦊[benificiary ১০% @shy-fox]🦊

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আজ -- ১২ শ্রাবণ | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | বুধবার | বর্ষাকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে প্রাইভেট শেষে মেসে ফেরার মুহূর্তে কিছু রেনডম ফটোগ্রাফি করেছিলাম,মূলত সেই সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমি উপস্থাপন করবো । আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • রেনডম ফটোগ্রাফি
  • আজ ১২ শ্রাবণ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  • বুধবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ দুপুর সবাইকে.....!!




আমরা সচরাচর সবাই ফটোগ্রাফি করতে খুবই ভালোবাসি। আমাদের সবার ফটোগ্রাফির মধ্যেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা প্রাকৃতিক ফটোগ্রাফি গুলো অনেক বেশি করে থাকি। কারণ এই প্রকৃতির মাঝে অপরূপ সৌন্দর্য বিদ্যমান থাকে। বাংলার এই প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে দেখতে অনেক কবি সাহিত্যিক চোখ না জড়ানো অনেক রকম কবিতা ছন্দ উপন্যাস লিখেছেন। তারই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আমরা অনেকেই প্রাকৃতিক জগতের প্রেমে পড়ে যাই। এই প্রেম এমন প্রেম যে যত দেখি ততই ভালো লাগে। যদি কারো মন খারাপ থাকে তাহলে কেউ যদি তার মনের গহীন গহবর থেকে প্রাকৃতিক এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে তাহলে, অবশ্যই তার মন ভালো হয়ে যাবে। আমি মাঝে মাঝেই প্রকৃতির এই অপরূপ সৌন্দর্যের প্রেমে পড়ে যাই, তাই মাঝে মাঝে কিছু প্রাকৃতিক এই সৌন্দর্যের স্মৃতি আমার ফোনের মাধ্যমে ধারণ করে রাখে। যখনই মন খারাপ হয় তখন এই প্রাকৃতিক ছবিগুলো দেখে আমি নতুন রূপে প্রাকৃতিক দৃশ্যের প্রেমে মজে যাই। আজ আমি আপনাদের মাঝে সেই রকম কিছু প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি উপস্থাপন করব। যা সত্যিই প্রেমময়ী।


এইতো কদিন আগে ঈদ শেষ করে গাজীপুরে চলে এসেছি। এখানে এসে সময় ভালই কাটছে যেহেতু ঈদের আগে একমাস এখানে ছিলাম পরিবেশের সঙ্গে অনেকটাই খাপ খাইয়ে নিয়েছি নিজেকে আর আগের মত একা একা মনে হয় না। বেশ ভালোই চলছে দিন কাল সেই সাথে লেখাপড়া শুরু করে দিয়েছে নিজের মত করে রুটিন অনুযায়ী। আমি মূলত এখানে জব কোচিং করার জন্য এসেছি কিন্তু এখনো জব কোচিংয়ে ভর্তি হয়নি। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি প্রথমে ডুয়েটিয়ান এক বড় ভাইয়ের কাছ থেকে ডিপার্টমেন্টাল ম্যাথমেটিক্স শেষ করার পরে জব কোচিংয়ে ভর্তি হব। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আমি বর্তমান এক বড় ভাইয়ের কাছে ডিপার্টমেন্টাল ম্যাথমেটিক্স পড়ছি। মূলত আমি ভাইয়ের কাছে সপ্তাহে তিন দিন পড়তে যাই। ভাই হোস্টেলে থাকে।


সেদিন সকালবেলায় প্রচন্ড মেঘ করেছিল আকাশে যার কারণে সারাটা দিন রৌদ্রের দেখা পায়নি। সকাল থেকেই ঝুম বৃষ্টি হচ্ছিল এই বৃষ্টি যেন থামছিল না এক নিমিষে পড়েই যাচ্ছিল। বাহিরে যাওয়ার মত কোন অবস্থা ছিল না মনে মনে ভেবে রেখেছিলাম আজ মনে হয় পড়তে যাওয়া হবে না। সকাল গড়িয়ে দুপুর গড়িয়ে বিকেল। আমার পড়তে যাওয়ার ঠিক আধা ঘন্টা আগে বৃষ্টি পড়া একদম থেমে গেল কিন্তু আকাশে প্রচন্ড মেঘ সেই সাথে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছিল। যেহেতু সপ্তাহে তিন দিন পড়া সেহেতু আমি ভেবে রেখেছিলাম যত বৃষ্টি হোক না কেন পড়তে যাবই। মেঘ বৃষ্টি উপেক্ষা করে ছাতা নিয়ে রওনা হই প্রাইভেট পড়ার উদ্দেশ্যে। পতিমধ্যেই বৃষ্টি শুরু হয়ে গেল আমি হাটতে হাঁটতে ঢাকা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে চলে যাই। ভাই আমাকে দেখে পুরাই অবাক। মূলত ভাইয়ের অবাক হওয়ার পেছনের কারণ হলো এই বৃষ্টির মধ্যে আমি পড়তে এসেছি এটা দেখেই ভাই কিছুটা অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিল। যাই হোক পড়ালেখা শেষ করতে করতে আমার প্রায় বিকেল ছয়টা বেজে যায়। ততক্ষণে আকাশে মেঘ কিছুটা কেটেছে পশ্চিম আকাশে সূর্যের লাল রশির আভা দেখা যাচ্ছে। আমি মেসের উদ্দেশ্যে রওনা করবো এটা ভেবেই হোস্টেল থেকে বের হলাম কিন্তু পথিমধ্যে প্রকৃতি পরিবেশ দেখে নিজেকে আর কন্ট্রোল করতে পারলাম না। তাই পকেট থেকে মুঠোফোন টা বের করে ফটোগ্রাফি করা শুরু করি। এখন আমি আপনাদের মাঝে এসেই ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করব আশা করছি আপনাদের খুবই ভালো লাগবে।



IMG20220725182500-01.jpeg

IMG20220725182430-01.jpeg

location
Device :realme 6i
Photo Edit:Snapseed

হোস্টেল থেকে বের হয়ে সামনে বড় একটি খেলার মাঠ আছে। সেই খেলার মাঠে এখন সচরাচর তেমন একটা খেলাধুলা করা হয় না ।কিন্তু বৃষ্টি যেহেতু হয়েছে যার কারণে মাঠের ঘাস গুলো অনেক বড় হয়ে গিয়েছে। একটু আগে বৃষ্টি হওয়ার কারণে মাঠের ঘাসের উপরে বৃষ্টির ফোঁটা জমে রয়েছে এরকম দৃশ্য দেখে আমি আর নিজেকে স্থির রাখতে পারেনি। পকেট থেকে ফোন বের করে ঘাসের ওপর জমে থাকা বৃষ্টির ফোটার কয়েকটি ফটোগ্রাফি করেছিলাম সেই ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে দুটো ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম আশা করছি আপনাদের খুবই ভালো লেগেছে।

IMG20220725182100-01.jpeg

location
Device :realme 6i
Photo Edit:Snapseed

সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে পড়েছে সারাদিন প্রচন্ড বৃষ্টি হয়েছে যার কারণে সূর্য তেমন একটা দেখা যায়নি। যেহেতু সন্ধ্যেবেলার আগ মুহূর্তে বৃষ্টি থেমে গিয়েছিল তাই পশ্চিম আকাশে রক্তাক্ত লাল সূর্য উদিত হয়েছিল যার কারণে পুরো আকাশ একদম রঙিন হয়ে গিয়েছিল। আমি রাস্তা দিয়ে হেটে যাওয়ার সময় পশ্চিম আকাশের দিকে তাকাতেই এরকম সুন্দর দৃশ্য দেখতে পেয়েছিলাম মনে হচ্ছিল কে যেন নিজের গায়ের রক্ত ঢেলে দিয়েছে পশ্চিম আকাশে। রক্তাক্ত পশ্চিম আকাশের সাথে সূর্যের লাল আভা দেখতে অপরূপ সুন্দর দেখাচ্ছিল।

IMG20220725182651-01.jpeg

IMG20220725182656-01.jpeg

IMG20220725182152-01.jpeg

location
Device :realme 6i
Photo Edit:Snapseed

একটু সামনের দিকে অগ্রসর হতেই আরেকটি ছোট্ট খেলার মাঠ আছে। মূলত ঢাকা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আমি দুটো মাঠ দেখেছি দুটো মাঠ রাস্তার একদম পাশেই এই মাঠে ঘাসের পরিমাণ একটু কম। দেখেই বোঝা যায় এই মাঠে মাঝেমধ্যে খেলাধুলা হয় যার কারণে ঘাস তেমন একটা বড় হয়নি। এখানে দুই পক্ষ খেলাধুলা করছিল পাশেই বসে থাকার জন্য অনেক সুন্দর জায়গা করে দেওয়া হয়েছে আমি সেখানে বসে ছিলাম এবং তাদের খেলা উপভোগ করছিলাম। অনেকটা সময় বসে থেকে তাদের খেলা দেখছিলাম সেই সাথে কিছু ফটোগ্রাফিও করেছিলাম যেগুলো আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন। আমি প্রায় তাদের খেলা শেষ অব্দি সেখানে ছিলাম কারণ ফুটবল খেলা দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে সেই সাথে ফুটবল আমার অনেক পছন্দের একটি খেলা যার কারণে যেখানেই ফুটবল খেলা হয় সেখান থেকে আর ফিরতে মন চায় না।

IMG20220725182248.jpg

location
Device :realme 6i
Photo Edit:Snapseed

এটা ছাত্র হোস্টেল আমি মূলত এই হোস্টেলের ছয় তলাতেই পড়তে যাই বড় ভাইয়ের কাছে। এই হোস্টেলের নাম শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ হল। লাইফে প্রথমবার কোন হোস্টেলের ছয় তলাতে উঠবো এটা ভেবেই ভয় লাগছিল আমি মূলত একা একা উড়তে চাইনি হোস্টেলের সামনে গিয়ে ভাইকে ফোন দিয়েছিলাম। ভাই এসে আমাকে নিয়ে গিয়েছিল। সেই সাথে হোস্টেলে উঠছিলাম আর অনেক কিছুর সঙ্গে ভাই আমাকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল। কোন দিকে কোন ডিপার্টমেন্টের ছেলেরা থাকে সেটা মূলত তিনি আমাকে বলছিল আমি তার কথা শুনছিলাম চুপচাপ থেকে। ভাই আমার চুপচাপ স্বভাব দেখে বলছিল কি ব্যাপার কথা বলছো না কেন, ভয় পাচ্ছো নাকি...?? আমি তখন উত্তর দিয়েছিলাম না ভাইয়া আমি চুপচাপ থেকে আপনার কথা শুনছি। একটা সময় সতলায় গিয়ে পৌঁছাই মূলত ৬১৫ নম্বর রুমে আমি ভাইয়ের কাছে প্রাইভেট পরি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ হল আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে মনোরম পরিবেশ ভেতরে। এরকম পরিবেশে থাকলে লেখাপড়া আপনাআপনি অনেক বেশি ভালো হয়। মূলত এটাই ছিল আমার প্রাইভেট শেষে মিশে ফেরার মুহূর্তে কিছু ফটোগ্রাফি এবং আমার কিছু কথা যেগুলো আমি আপনাদের মাঝে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শেয়ার করলাম। আশা করছি আপনাদের সকলের অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজকের মত এখানেই আমি আমার পোস্ট শেষ করছি দেখা হবে নতুন কোন পোস্ট এর নতুন ভাবে নতুন রূপে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং পরিবারের সাথেই থাকুন ।ধন্যবাদ সকলকে....!!



আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন

ছবির বিবরণ
বিভাগফটোগ্রাফি
ডিভাইজRealme 6i
বিষয়প্রাইভেট শেষে মেসে ফেরার মুহূর্তে কিছু ফটোগ্রাফি।
ছবির কারিগর@jibon47
ছবির অবস্থান[সংযুক্তি](দেওয়া আছে)

Sort:  
 2 years ago 

বৃষ্টি ভেজা ঘাস গুলোর ফটোগ্রাফি দেখে সত্যি আমার মন ছুয়ে গেল। আপনার তোলা সব কয়টি ফটোগ্রাফি অসাধারণ সুন্দর হয়েছে। দারুন একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

বৃষ্টি ভেজা ঘাসের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সকলেই মুগ্ধ হয়েছে আপনিও মুগ্ধ হয়েছেন এটা জেনে আমি খুবই খুশি হলাম। সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

সব সময় সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

প্রাইভেট শেষে মেসে ফেরার সময় খুবই সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম বিশেষ করে। বৃষ্টিতে ভেজা ঘাস গুলো দেখতে বেশি ভালো লাগছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

 2 years ago 

আমি সবসময় চেষ্টা করি সুন্দর ফটোগ্রাফি করার জন্য সব সময় সুযোগ খুঁজতে থাকি কোথায় গেলে ফটোগ্রাফি করা যায় তাই সেদিন মেসে ফেরার সময় কিছু সুন্দর লোকেশন দেখে ফটোগ্রাফি গুলো করেছিলাম।

 2 years ago 

আপনি ফটোগ্রাফির নিচে অনেক সুন্দর বর্ণনা দেন এই বিষয়টা আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। তাছাড়া প্রতিটা ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর ছিল বিশেষ করে ঘাসের উপরে পানি জমে থাকা ফটোগ্রাফিটে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ভাইয়া।

 2 years ago 

আমি সবসময় চেষ্টা করি ফটোগ্রাফির নিচে সুন্দর বর্ণনা করার জন্য যাতে করে আপনারা সকলেই ফটোগ্রাফি সম্পর্কে বুঝতে পারেন এবং ভালো একটা ধারণা লাভ করতে পারেন। আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

পড়াশোনার জন্য কিংবা চাকরির জন্য সবাইকেই পরিবার থেকে দূরে থাকতে হয়। তবে কি আর করার থাকতে তো হবেই। যাইহোক ভাইয়া আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু দারুণ ছিল। ঘাসের ফটোগ্রাফিটি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার অনুভূতি ও ফটোগ্রাফি তুলে ধরার জন্য।

 2 years ago 

চাকরি এবং পড়াশোনা এই দুটোর জন্য পরিবারের প্রিয় মানুষদের কাছ থেকে দূরে থাকতে হয় আর এটা খুব ছোটবেলা থেকেই শিখে গিয়েছি। যাইহোক আমার ফটোগ্রাফির আপনি অনেক চমৎকার একটি মন্তব্য করেছেন দেখে ভালো লেগেছে ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো খুব অসাধারণ হয়েছে ভাইয়া। ফটোগ্রাফি গুলোর সাথে খুব সুন্দর বর্ণনা লিখেছেন। সব মিলিয়ে আপনার এই পোস্টটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। এভাবে ভালো ভালো কাজগুলো নিয়ে এগিয়ে যান। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

 2 years ago 

আমি সব সময় চেষ্টা করি নিজের ক্রিয়েটিভিটি এবং দক্ষতা আপনাদের মাঝে প্রকাশ করার জন্য সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আমি সবসময়ই আমার উদ্দেশ্য সৎ রেখে সামনের দিকে অগ্রসর হতে চাই। আমার জন্য দোয়া করবেন ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

গতকাল আমাদের দিকেও মোটামুটি সারাদিন মেঘাচ্ছন্ন ছিল মাঝে মাঝে বৃষ্টি। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো তো দারুণ করেছেন। বিশেষ করে ঘাসের ফটোগ্রাফি গুলো বেশি ভালো লাগছে। যাইহোক ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।

 2 years ago 

ঘাসের ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে মাঝে মাঝে কিছু ফটোগ্রাফি আছে যেগুলো দেখলে মন ভালো হয়ে যায়। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

 2 years ago (edited)

আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দারুন ছিল ভাইয়া। খুব সুন্দরভাবে ক্যাপচার করেছেন প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি। বিশেষ করে ঘাসের উপর বৃষ্টির ফোঁটা পড়ে থাকার ফটোগ্রাফি টি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল ভাইয়া।

 2 years ago 

ফটোগুলো আমি অনেকটা সময় নিয়ে ক্যাপচার করেছিলাম যার কারণে অনেক ভালো এসেছে এবং এডিট এর মাধ্যমে সেটার রুপ লাবণ্য আরো বাড়িয়ে দিয়েছি। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

দারুন কিছু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফি আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে আমার কাছে এরকম দৃশ্য গুলো দেখতে আসলে সব সময় অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

সেদিনের সেই দৃশ্যটা আমার কাছে সত্যিই অনেক বেশি ভালো ছিল একটু আগেই বৃষ্টি শেষ হয়েছে যার কারণে ঘাসের উপর জমে থাকা বৃষ্টির ফোঁটা দেখতে অসাধারণ দেখাচ্ছিল। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

ভাই ঝড় বৃষ্টি উপেক্ষা করে হাতে ছাতা নিয়ে যে পড়তে গেছেন তার জন্য তো আপনাকে নোবেল দেয়া উচিত 😉। যাইহোক ভালো ছিল প্রতিটা ছবি। গোধূলি লগ্নে আকাশটা দারুন দেখাচ্ছিলো। আর ৬ তলাতে ওঠা কি যে কষ্ট এটা আমি খুব ভালো মতো বুঝি ,, আমি নিজেও যখন হোস্টেলে থাকতাম তখন পাঁচ তলাতে থাকতাম। সবকিছুর জন্য অনেক শুভকামনা রইল ভাই।

 2 years ago 

সত্যি বলতে ছয় তলায় উঠায় তেমন একটা অভ্যাস ছিল না কারণ পলিটেকনিক জীবনে সর্বোচ্চ উঠেছে তিন তলাতে এরকমই চারটি বছর কাটিয়েছি। এখানে এসে হঠাৎ করে সতলায় উঠতে যেয়ে আমার দম প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.12
JST 0.028
BTC 64310.07
ETH 3504.54
USDT 1.00
SBD 2.49