"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ--৭৮//নাটক রিভিউ
আজ--০৫ ভাদ্র | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | শরৎকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৭৮)
- আজ--০৫মভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- মঙ্গলবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ২০ মিনিট ০৩ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ২০-শ নভেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৭৮ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৭৮ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী এবং তার ফুফু একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। আপনারা ইতোমধ্যে জেনেছেন যে চঞ্চল চৌধুরীর ছোট আম্মা বাসা থেকে হঠাৎ করেই উধাও হয়ে গিয়েছে আর তার ছোট আম্মার উধাও হওয়ার এই ব্যাপারটা নিয়ে বাসায় অনেকটাই সমস্যা হচ্ছে যদিও চঞ্চল চৌধুরী বরাবরই তার বাবার ওপর দোষ চাপানোর চিন্তা ভাবনা করছে কিন্তু তার বাবা সব সময়ই এটা বলছে যে সে এটা জানে না। আর যেহেতু চঞ্চল চৌধুরীর ফুফু তার ভাইয়ের পক্ষে কথা বলছে যার কারণে তার ফুপু এটা কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না যে তার ভাই চঞ্চল চৌধুরীর ছোট আম্মাকে বাসা থেকে অন্য কোন জায়গায় লুকিয়ে রাখবে। এই ব্যাপারটা নিয়ে দুজনের মাঝে যখন কথা কাটাকাটি হয়েছিল ঠিক তখনই বাসার সাহেবের বোন চঞ্চল চৌধুরীকে এটা জানায় যে তার বাবা থানায় গিয়েছে তার সন্তানদের নামে মামলা করতে। আর এ কথা শুনে তো অঞ্চল চৌধুরী অনেক বেশি ভয় পেয়ে যায় সে কেনই বা ভয় পাচ্ছে সেটা এখন পর্যন্ত অজানা। তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে এটা যেন চঞ্চল চৌধুরীর একটা খেলা আর এই খেলা কেউ এখন পর্যন্ত বুঝতে পারছে না।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের বড় ছেলে এবং আরফান একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে কিন্তু আরফান অনেক বেশি দুঃখ প্রকাশ করছে। যদিও আরফান তার ছোট আম্মাকে ছোট আম্মা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল কারণ বাসার সাহেবের ছোট বউ তার সকল সন্তানদেরকে এটা কথা দিয়েছিল যে সে সবাইকে বিয়ে দিয়ে দেবে কিন্তু সে যে এরকমভাবে গহনা টাকা-পয়সা নিয়ে উধাও হয়ে যাবে এটা কেউ কখনো ভাবতে পারেনি। আর আরফান তার ছোট আম্মাকে ছোট আম্মা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল এবং সে এই ব্যাপারটা নিয়ে অনেক বেশি ইতস্ত বোধ করছে যে সে কিভাবে এরকম একটা মানুষকে ছোট আম্মা হিসেবে স্বীকৃতি দিল। যদিও বাসার সাহেবের বড় ছেলে এবং আরফান এতক্ষণে বুঝে গিয়েছে যে এতদিন বাসার সাহেব যে বলেছে সে বিয়ে করেনি সেটাই সত্য। এদিকে আরফান তার বড় ভাইকে বলছে যে এখন সময় হয়েছে এক হওয়ার এবং বাবার পাশে দাঁড়াবার। এখন এটাই দেখার বিষয় যে বাসার সাহেবের সন্তানগুলো আসলেই বাবার পাশে দাঁড়াবে নাকি বাবার বিরুদ্ধে দাঁড়াবি। সেটাই এখন জানার বিষয়।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে নাদিয়া এবং চঞ্চল চৌধুরী একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। যদিও কিছুদিন আগে নাদিয়া চঞ্চল চৌধুরীকে বিয়ে করতে চাই তো যেকোনো সময় কিন্তু এখন নাদিয়ার মনের মধ্যে অনেকটাই খটকা লেগে আছে। চঞ্চল চৌধুরী এখন যতই নাদিয়া কে বিয়ে করার কথা বলুক না কেন নাদিয়া সবসময়ই তাকে বলে আগে তোমার বাসার ঝামেলা ঠিকঠাক করো তারপরে আমরা বিয়ে করবো। বাসার সাহেবের ছোট বউ যে বাসা থেকে উধাও হয়ে গিয়েছে এটা এখন সকলেই জেনে গিয়েছে যদিও চঞ্চল চৌধুরী নাদিয়াকে এটা বলে বুঝ দিচ্ছে যে যখন তার ছোট আম্মার কাছে ড্রয়ারের চাবি ছিল তখন সে কিন্তু সেই গহনা এবং টাকা পয়সা নিয়ে চলে যায়নি এবং তার ছোট আম্মা তার বাবার কাছে চাবি দিয়ে দিয়েছিল। মূলত চঞ্চল চৌধুরী সন্দেহ করে যে তার বাবা তার ছোট আম্মাকে হয়তোবা কোথাও লুকিয়ে রেখেছে অথবা তার বোন এবং তার বোনের জামাই দুজন মিলে এগুলো আত্মসাৎ করেছে। সত্যি বলতে বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রী কোথায় গিয়েছে হঠাৎ করেই এটা কেউ জানে না কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী বরাবরই তার বাবা বোন এবং বোনের জামাইকে সন্দেহের চোখে দেখে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের মেয়ের জামাই এবং শাহনাজ খুশির প্রতি মধ্যে হঠাৎ করে দেখা হয়। আপনারা সকলেই জানেন যে বাসা সাহেবের মেয়ের জামাই অনেকটাই চালাক চতুর একজন মানুষ এবং সে সবসময়ই তার শ্বশুরের সম্পত্তির উপর নজর রাখে। এমন কিছু কিছু মানুষ আছে যে মানুষগুলো সব সময় অন্যের সম্পত্তির উপর নজর রাখে এবং যে কোনভাবেই সেটা আত্মসাৎ করতে চায় বাসার সাহেবের মেয়ের জামাই অনেকটা ঠিক তেমনি। এদিকে বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রী হঠাৎ করেই যখন কেউ খুঁজে পাচ্ছিল না ঠিক তখনই শাহনাজ খুশি এটা ভেবে নিয়েছিল যে বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রী হয়তো বা মিথ্যে কথা বলেই এতদিন ছিল আর একথা বাসার সাহেবের জামাই কোনভাবে মেনে নিতে পারছে না যার কারণে তারা একে অপরের সঙ্গে কিছুটা সময় তর্ক-বিতর্ক করে। তবে বাসার সাহেবের জামাইয়ের উপর আমার খুবই সন্দেহ সে হয়তোবা এর সঙ্গে জড়িত সেটা পরবর্তীতে বোঝা যাবে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে শাহনাজ খুশি এবং নাদিয়া একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে যদিও নাদিয়া এখন কিছুটা অনুতপ্ত কারণ কিছুদিন আগেই নাদিয়া শাহনাজ খুশির সঙ্গে খুবই খারাপ ব্যবহার করেছিল। যদিও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে সকলেই অনেক বেশি চিন্তিত কারণ বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রী যে হঠাৎ করেই টাকা পয়সা গহনাগাটি নিয়ে উধাও হয়ে গিয়েছে এ ব্যাপারটা কেউই খুব সহজে মেনে নিতে পারছে না সকলের মধ্যেই কেমন যেন একটা অন্যরকম অনুভূতি কাজ করছে। কিন্তু এদিকে শাহনাজ খুশি নাদিয়াকে বারবারই বলছে যে সে এখন চঞ্চল চৌধুরীর প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে এবং চঞ্চল চৌধুরী যা বলছে সে সেটাই বিশ্বাস করছে কিন্তু বাস্তবিকভাবে চঞ্চল চৌধুরী খুব একটা সুবিধের লোক নয়।
হঠাৎ করেই পথিমধ্যে চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে এসে এই কবিরাজের দেখা হয় যে কবিরাজের সঙ্গে বাসর সাহেব এর আগে দেখা করেছিল তার মৃত স্ত্রী তার স্বপ্নে আসে তাই। আর এদিকে চঞ্চল চৌধুরী খুবই চালাক চতুর একজন মানুষ এটা আপনারা সকলেই জানেন কারণ এর আগেও তার অনেক ধরনের চালাকি আমরা দেখেছি। চঞ্চল চৌধুরীর সেই কবিরাজের সঙ্গে প্রথম অবস্থায় খুবই উচ্চস্বরে কথা বলতে থাকে এবং এটা বলে যে পুলিশের কাছে গিয়ে তার নামে পুলিশ এসে তাকে ধরে নিয়ে যাবে এইসব কথা বলে তাকে ভয় দেখায়। চঞ্চল চৌধুরী সেই কবিরাজকে এটাও বলে যে সে এবং তার বাবা এই দুজনে মিলে একসাথে তার ফটো আমাকে কোথাও লুকিয়ে রেখেছে অথবা মেরে ফেলেছে আর এই ব্যাপারটা যদি পুলিশ কোন মত একবার জানতে পারে তাহলে কিন্তু আপনাকে জেলে নিয়ে যাবে সুতরাং আমি যা বলব আপনি সেটাই করবেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত এটা জানা যায়নি যে চঞ্চল চৌধুরী আসলে সেই কবিরাজকে দিয়ে কি কাজ করাতে যাচ্ছে। পরবর্তী পর্বে খুব শীঘ্রই এটা দেখা যাবে আসলে চঞ্চল চৌধুরীর মনের মধ্যে কি এমন শয়তানি বুদ্ধি আবার উদয় হয়েছে।ততক্ষণ পর্যন্ত সকলেই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে নতুন ভাবে নতুন রূপে। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৭৮ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
দীর্ঘদিন ধরে সুন্দর এই নাটকটা আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করে চলেছেন রিভিউ করে। আপনার এই রিভিউ দেখে আমার খুবই ভালো লাগে। নাটকটা দেখার সুযোগ মেলে আপনার মাধ্যমে। কারণ অন্যান্য সময় তো দেখার তেমন সুযোগ হয় না। আজকের পর্ব টা বেশ দারুন ছিল।
দেখতে দেখতে পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটার অনেকগুলো পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে। আজ আপনি এত সুন্দর করে 78 তম পর্বের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, দেখেই আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। এই পর্বের কাহিনীটাও অনেক সুন্দর ছিল অন্য পর্বগুলোর মত। আশা করছি আপনি এরকম ভাবে সবগুলো পর্বের রিভিউ আমাদের মধ্যে শেয়ার করে যাবেন। এই নাটকের 79 তম পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম। ধন্যবাদ এটার রিভিউ শেয়ার করার জন্য।