"অবুঝ দিনের গল্প" নাটক রিভিউ [benificiary ১০% @shy-fox]|

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আজ - ০৪ আশ্বিন | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | সোমবার | শরৎকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি নাটক রিভিউ উপস্থাপন করবো। নাটকের নাম অবুঝ দিনের গল্প। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • নাটক রিভিউ
  • আজ ০৪ষ্ঠা আশ্বিন, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  • সোমবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ সকাল সবাইকে......!!


IMG_20220916_231805.jpg

ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।

source




নাটকের কিছু তথ্য


নামঅবুঝ দিনের গল্প ।
রচনা ও পরিচালনাশিহাব শাহিন ও তন্ময় সার্থিক ।
গল্পকামরুল ইসলাম শুভ
চিত্রনাট্যরিপন মিয়া।
অভিনয়েজিয়াউল ফারুক অপূর্ব, তানজিল তিশ, মেহেদী হাসান পায়েল, মোমো আলি, খলিলুর রহমান কাদের, হীরা রহমান ইতি,সহ আরও অনেকে ।
দৈর্ঘ্য৫১ মিনিট ৪২সেকেন্ড
পরিবেশনায়JMR Entertainment
মুক্তির তারিখ২৭ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ইং
ধরনসামাজিক, ড্রামা
ভাষাবাংলা।
দেশবাংলাদেশ



নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-



এই নাটকটা প্রথমেই শুরু হয় শেষের অংশটুকু দিয়ে অর্থাৎ, নাটকের শেষের অংশ প্রথমে দেখানো হয় নাটকের শেষের অংশটা এমন হয় যে তানজিল তিশার অন্য আরেকটা জায়গায় বিয়ে ঠিক হয়ে যায়। যার কারনে তানজিল তিশার প্রথম অবস্থাতেই কান্না করতে থাকে এবং অপূর্বর মা-বাবা এসে তাকে জিজ্ঞেস করে কান্নার কারণ কি এবং তার যদি অপূর্বর দিকে তাকায় কারণ তাঞ্জিল তিশা অপূর্বকে খুবই পছন্দ করত।

Screenshot_2022-09-16-23-26-47-11_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এরপর শুরু হয় নাটকের প্রথম অংশ। নাটকের প্রথম অংশে অপূর্বর বোনের বিয়ের কথা হয় এবং অপূর্ব বাজার থেকে সমস্ত রকমের কেনাকাটা করে বাসায় চলে আসে। তার বোন তাকে আলপনা অঙ্কন করার জন্য রং আনতে বলে কিন্তু সে অন্য রং নিয়ে আসে। এরপরে অপূর্ব তার মায়ের কাছে জিজ্ঞেস করে তানজিল তিশাকে দেখিয়ে এই মেয়েটাকে...? অপূর্ব মা উত্তর দেয় তার দূর সম্পর্কের খালাতো বোন। এরপরে তাদের মাঝে কিছু কথা হয় এবং তানজিল তিশা সেই রং দিয়ে আলপনা আঁকা শুরু করে।

Screenshot_2022-09-16-23-29-58-87_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2022-09-16-23-32-00-61_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এরপরও অপূর্ব সেই আলপনা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে এবং একটা সময় সে রুমে চলে আসে টিভি দেখার জন্য। যখন অপূর্ব টিভি দেখা শুরু করে তখন তানজিল তিশা অপূর্ব'র কাছে এসে বলে হাতে মেহেদি লাগানোর জন্য কিন্তু অপূর্ব নিতে চায় না। সে জোর করে তাকে মেহেদি লাগানোর জন্য জড়াজড়ি করে এবং অবশেষে তার হাতে মেহেদি লাগিয়ে দেয় এবং তাদের মাঝে অনেক রকম কথাবার্তা হয়।

Screenshot_2022-09-16-23-34-01-50_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এরপরে অপূর্ব ওর বোনের বিয়ের ধুমধাম আয়োজন শুরু হয় এবং তারা সকলেই খুব সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করে এবং অনেক রকম ফটোশুট হয়। শেষের দিকে অপূর্ব তাদের মায়ের এবং বোনের ফটো তুলতে চাই ঠিক তখন তানজিল তিশা সেখানে যায় রাগ করে অপূর্ব সেখান থেকে চলে আসে। এরপরে একটা সময় সে তার বন্ধুর সঙ্গে দোকানে যায় চা খাওয়ার জন্য তার বন্ধু অপূর্বকে জিজ্ঞেস করে ওই মেয়েটার কথা অর্থাৎ তানজিল তিশার কথা। অপূর্ব তার বন্ধুর সঙ্গে এ বিষয়ে অনেক রকম কথা বলে এবং তার বন্ধুকে বলে সেই মেয়ে এখন পর্যন্ত ছোট কিন্তু তার বন্ধু তার সঙ্গে প্রেম করতে চায় এটা শুনে অপূর্ব রীতিমত অবাক হয়ে যায়।

Screenshot_2022-09-16-23-35-28-38_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2022-09-16-23-35-45-93_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এর পরের দিন রাত্রেবেলা অপূর্ব তাদের নিজেদের বাসার ছাদে উঠে সিগারেট খায় আর এরই ফাঁকে তিশা চুপিচুপি ছাদে উঠে যায় অপূর্বকে খুঁজতে। সেখানে গিয়ে সে অপূর্বকে ভয় দেখায় এবং অপূর্ব খুবই ভয় পায়। এবং তানজিল তিশা কথার মাধ্যমে অপূর্বকে প্রেমের প্রস্তাব দেয় কিন্তু অপূর্ব তখন পর্যন্ত এসব বিষয়ে কিছু ভাবিনি কারণ সে শুধুই ভেবেছে যে সে খুবই ছোট সবেমাত্র এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। রাত্রেবেলা ছাদে দাঁড়িয়ে তাদের অনেকটা সময় অতিবাহিত করে এবং দুজনে গল্প করে পরের দিন সকালবেলা অপূর্ব তার মা-বাবাকে বিদায় জানিয়ে শহরের উদ্দেশ্যে রওনা করে। এদিকে তানজিল তিশার তার মাকে জানিয়ে দিয়েছে যে তার ছেলে সিগারেট খায় যখন তার মা তাকে বিদায় জানায় এবং এটাও বলে যে দেশী সিগারেট খাস না এদের শরীরের ক্ষতি হয় এই কথাটা শুনে অপূর্ব রীতিমতো অবাক হয়ে যায় এবং তানজিল তিসার দিকে তাকিয়ে থাকে। এরকম ভাবে কিছুদিন চলে যাওয়ার পরে সে তার নতুন অফিসে জয়েন করে এবং ২-৩ মাস সেখানে থাকার পরে সে আবার বাসায় চলে আসে।

Screenshot_2022-09-16-23-39-36-81_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2022-09-16-23-39-59-01_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

বাসায় আসার পরে সে তানজিল তিশাকে দেখে রীতিমতো অবাক হয় এবং তার মাকে জিজ্ঞেস করে ও এখানে কি করছে। তার মা এবং বাবা তাকে বলে যে ভাষায় কেউ নেই তাই আমরা ওকে নিয়ে এসেছি ও এখানে একটি কলেজে ভর্তি হয়েছে। কথাটা শুনে অপূর্ব আর কিছু বলে না সে রুমে চলে যায়।

Screenshot_2022-09-16-23-44-17-52_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

অপূর্ব যখন তার নিজের শোরুমে চলে যায় তখন তানজিল তিশা ও তার রুমে চলে যায় এবং সেখানে গিয়ে তারা দুজন গল্প করে। তানজিল তিশা তার কথার মাধ্যমে অপূর্বকে প্রেমের প্রস্তাব দেয় কিন্তু অপূর্ব এ বিষয়ে বড্ড বেমানান সে এখন পর্যন্ত এসব কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। তারপরে সবাই খাবার টেবিলে চলে যায় তানজিল তিশা শাড়ি পড়ে খাবার টেবিলে খেতে চায় এটা দেখে অপূর্বর বাবা মা খুবই খুশি হয় এবং তাকে বলে তাকে শাড়িতে খুবই চমৎকার লাগছে। বিয়ের কথাবার্তা বলতে থাকে তাদের বাবা-মা অপূর্ব যখন বলে যে এই এলাকার মেয়ে বিয়ে করবে না তখন তো আঞ্জিল তিশা রেগে মেগে আগুন হয়ে যায় এবং খাবার টেবিল থেকে উঠে যায়।

Screenshot_2022-09-16-23-46-01-34_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

ঐদিন রাত্রেবেলা অপূর্ব আবার তাদের বাসার ছাদে উঠে এবং সিগারেট খেতে থাকে সিগারেট খাওয়ার একপর্যায়ে সে কান্না শব্দ পায় এবং সাধের ও পাশে গিয়ে দেখে তিশা কান্না করছে। এটা দেখে অপূর্ব আবার বিপরীত পাশে চলে যায় অপূর্বকে দেখে তানজিল তিশা তার কাছে চলে যায় এবং অনেকটা বিষয় নিয়ে তারা গল্প করে। এর পরের দিন সকালবেলা তানজিলত আর রুমের সামনে যায় এবং তার দরজার টুকা মেরে সে সেখান থেকে হারিয়ে যায় অপূর্ব ঘুম থেকে উঠে তার রুমের সামনে একটা গোলাপ ফুল দেখতে পায়। গোলাপ ফুল দেখতে দেখতে সেই রুমের বাহিরে চলে আসে এবং রুমের বাহিরে এসে একটা গাছের সঙ্গে সে অনেক বড় একটি লাভের পোস্টার দেখতে পায়। অপূর্ব মনে মনে বুঝতে পারে এই কাজ কে করেছে হঠাৎ করে তানজিল তিশা পিছন থেকে এসে তাকে ভয় দেখায়।

Screenshot_2022-09-16-23-48-13-58_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2022-09-16-23-48-26-42_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

সকালবেলা অপূর্ব সাইকেল নিয়ে বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা করে আর একই পথে রওনা করে তাঞ্জিল তিশা তার কলেজের উদ্দেশ্যে প্রতি মধ্যে তাদের দেখা হয়। তানজিল তিশা তাকে রিকোয়েস্ট করে তার কলেজে পৌঁছে দিতে কিন্তু অপূর্ব নিতে চায় না কিন্তু একটা সময় সে তার সাইকেলে করে নিয়ে কিছু দূর যাওয়ার পরে তাকে ফেলে দেয় এবং তানজিল তিশা গরু-তর আহত হয়। অপূর্ব এতে খুবই কষ্ট পায় কিন্তু তার কিছুই করার ছিল না। রাত্রিবেলা হসপিটাল থেকে তারা বাসায় চলে আসে এবং অপূর্ব তাকে দেখতে যায় দুজনে সেখানে অনেক রকম কথোপকথন হয়। অপূর্ব নিজের কাছে খুবই খারাপ লাগছিল কিন্তু সে কাউকে বলতে পারছিল না।

Screenshot_2022-09-16-23-52-21-32_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2022-09-16-23-52-37-61_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এরপরে অপূর্ব আবার তার কর্মস্থল ঢাকায় চলে আসে এবং সে তার কাজে মনোযোগী হয় কিন্তু সে কিছুতেই তার কাজে মনোযোগী হতে পারছিল না সে মনে মনে তানজিল তিশাকে কিছুটা পছন্দ করে ফেলেছে এ কথা সে কাউকে বলতে পারছিল না। হঠাৎ তার বাবা তাকে ফোন দেয়।

Screenshot_2022-09-16-23-55-02-80_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

তার বাবা তাকে ফোন দিয়ে জানায় যে তানজিল তিশার জন্য ছেলে দেখা হয়েছে মূলত ছেলে সেই ছেলেটা যেটা অপূর্বর বন্ধু। অপূর্বর বন্ধু তার বাবার কাছে প্রস্তাব দেয় প্রস্তাব দেয়াতে তারা রাজি হয়ে যায় এবং তানজিল দেশের সঙ্গে তার বিয়ে দিতে রাজি হয়। কিন্তু তানজিল তিশা তাকে কখনোই বিয়ে করবে না সে তাকে বিয়ে করতে নারাজ। এদিকে অপূর্ব খুবই কষ্ট পাচ্ছিল কিন্তু সে কিছুতেই তার বাবা মাকে সেই কষ্টের কথা বোঝাতে পারছিল না।

Screenshot_2022-09-16-23-57-53-38_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

সে নিজের দুঃখ কষ্ট মনের মধ্যে রেখে এসে সাইকেল নিয়ে বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা করে ইতিমধ্যে তানজিল তিশা তার বিয়ের আসর থেকে উঠে এসেছে। অন্য আরেকটি রাস্তা দিয়েছে অপূর্ব সামনে এসে হাজির এটা দেখে অপূর্ব রীতিমতো অবাক। এবং সে তাকে ভালোবাসে এই কথাটা সে আবার নতুন করে জানায় কিন্তু অপূর্ব এটা মানতে নারাজ। অবশেষে অপূর্ব রাজি হয় এবং তাকে সাইকেলে করে নিয়ে যায় আর তাকে বলে বয়স ২০ বছর না হওয়া পর্যন্ত যদি কোন রকম কথা বলে দেখি তাহলে কিন্তু সেই সজলের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দেবো। এই কথা শুনে তানজিল তৃষ্ণা মিষ্টি একটা হাসি দেয় হাসিটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। এখানেই নাটকটি শেষ হয়ে গেল।


শিক্ষণীয় দিক-


এই নাটক থেকে আমরা এটাই শিক্ষা নিতে পারি যে যদি আমরা কখনো কাউকে পছন্দ করি বা ভালোবাসি তাহলে আমাদের সকলের উচিত একদম শেষ অব্দি তার পাশে থাকা এবং তাকে মন প্রাণ দিয়ে ভালোবাসা। চাওয়াটা যদি সত্যি কারের ভালোবাসার মত হয় তাহলে অবশ্যই সে যত দূরেই থাকুক না কেন একটা সময় তার কাছে যাওয়া সম্ভব। ভালোবাসার মতো করে যদি কাউকে ভালোবাসা যায় তাহলে শত ঝড় তুফান অপেক্ষা করেও তার কাছে যাওয়া যায় এবং তাকে ভালোবাসা যায়। মানুষের মন জয় করতে এমন বেশি কিছুর প্রয়োজন হয় না শুধুমাত্র একটুখানি ভালোবাসা থাকলেই হয়।


ব্যক্তিগত মতামত-


প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই শিহাব শাহিন স্যারকে এত চমৎকার একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য তার মাধ্যমে আমরা এত সুন্দর একটি নাটক দেখতে পেরেছি। নাটকটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে এই নাটকের মাধ্যমে আমরা ভালবাসা সেটা কি সেটা গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছি। নাটকটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে চাইলে আপনারা দেখে আসতে পারেন।

ব্যক্তিগত রেটিং-


৮.৫/১০

source



সবগুলো স্ক্রিনশট এখান থেকে নেয়া

সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন

বিবরণ
বিভাগনাটক রিভিউ
বিষয়অবুঝ দিনের গল্প
রিভিউ এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source

Sort:  
 2 years ago 

আমার কাছে মুভি থেকে নাটক দেখতে বেশি ভালো লাগে। আমি মাঝে মাঝে নাটক দেখে থাকি বাংলাদেশের নাটকগুলো সবচেয়ে বেশি ফেভারি ট। এই নাটকটি দেখা হয়নি আপনার রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লেগেছে সময় পেলে দেখার চেষ্টা করব।

 2 years ago 

আগে প্রচুর মুভি দেখতাম কিন্তু এখন সময়ের অভাবে তেমন একটা দেখা হয়ে ওঠে না তাই মাঝে মাঝে নাটক দেখি। সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে শুভেচ্ছা রইল।

 2 years ago 

সবসময় সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

 2 years ago (edited)

এই নাটকটি দেখেছি অনেক চমৎকার একটি নাটক ছিল। যদি ও অনেক আগের নাটক তবে আপনার রিভিউ এর মাধ্যমে আবার দেখার ইচ্ছা পোষণ করছি ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে তুলে ধরার জন্য ভালো থাকবেন

 2 years ago 

আমার এই রিভিউ দেখার পরে আপনার নাটকটি আবার নতুন করে দেখতে ইচ্ছে জেগেছে এটা যেন খুবই খুশি হলাম যেহেতু ইচ্ছে জেগেছে তাই দেখে ফেলুন।

 2 years ago 

জি ভাই অলরেডি অর্ধেক দেখেছি ব্যস্ততার কারণে পুরোটা দেখা হয়নি। তবে বাকি অর্ধেক রাতেই দেখে ফেলব ধন্যবাদ।

 2 years ago 

অবুঝ দিনের গল্প" নাটক রিভিউ দারুন হয়েছে। আমি এই নাটকটি পার্ট টু পর্যন্ত দেখেছি। নাটকটি আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে রিভিউ করার জন্য।

 2 years ago 

যদিও আমি এখন পর্যন্ত এই নাটকের পার্ট টু দেখিনি তবে আমি ইউটিউবে দেখেছি পার্ট টু আছে খুব শীঘ্রই দেখব। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

 2 years ago 

অবুঝ দিনের গল্প নাটকটি অনেক সুন্দর ভাবে রিভিউ করেছেন ৷ এই নাটকটি আমি দেখেছি অনেক সুন্দর একটি নাটক ৷ আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে ৷ আপনার রিভিউ দেখেও অনের ভালো লাগলো ৷ ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করার জন্য ৷

 2 years ago 

এ নাটকটি আমি যখন রিভিউ করছিলাম তখনই ভেবেছিলাম অনেকেই হয়তো এই নাটক দেখেনি তবে আমারে রিভিউ এর মাধ্যমে হয়তো সকলেরই ভালো লাগবে। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

Imagen2.png
CONGRATULATIONS

This post has been upvoted with @steemcurator09/ Curated by: @yousafharoonkhan

 2 years ago 

নাটকটি আমি অনেক আগে দেখেছিলাম। অপূর্ব এবং তানজিন তিশা সুন্দর অ্যাক্টিং করেছে এই নাটকে। খুব ভালো লেগেছে অভিনয়। তানজিন তিশা এ খানে খুব বাচ্চা বাচ্চা এক্টিং করে তাই বেশি ভালো লেগেছে।

 2 years ago 

আপনার মত আমারও এই নাটকের তানজিল তিশার অভিনয়টা খুবই ভালো লেগেছে কারণ তার পিচ্চি পিচ্চি ভাব আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

আপনার রিভিউ করে নাটকটি আগে কখনো দেখিনি। তবে আপনার রিভিউ এর প্রসেস গুলো পড়ে নাটকের সম্পূর্ণ অংশ বুঝতে পারলাম।
আপনি অনেক সুন্দর ভাবে নাটকটি রিভিউ করে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল

 2 years ago 

যেহেতু আপনি এখন পর্যন্ত এই নাটক দেখেন নি সেহেতু আমি আপনাকে বলব এই নাটকের দুইটি অংশ রয়েছে এটা প্রথম অংশ প্রথম অংশ দেখলেই দ্বিতীয় অংশ দেখার প্রতি আগ্রহ জন্মাবে।

 2 years ago 

ভাইয়া আপনি যেভাবে নাটকের কাহিনী বনর্না করেছেন,তাতে আর নাটকটি দেখার প্রয়োজন হবে না। এটাই প্রমান হলো যে ভালবাসা সত্যি হলে শত বাধার পরেও সেটা সফল হয়। ধন্যবাদ।

 2 years ago 

আপনি খুবই চমৎকারভাবে নাটকের বিষয়বস্তুটি বুঝতে পেরেছেন ভালোবাসা যদি সত্যি হয় তাহলে শত বাঁধার পরেও সেটা সফল হবেই তবে দুজনকে অবশ্যই লয়াল হতে হবে।

 2 years ago 

শেষমেষ ভালোবাসার জয় হলো।যদিও তিশা অপূর্ব এর চোখে অনেক ছোট ছিল।ভালোবাসার মানুষের কাছে বিয়ের দোরগোড়া থেকে তিশাকে ফিরিয়ে এনেছে দেখে ভালো লাগলো।রিভিউ খুবই ভালো দিয়েছেন ভাইয়া, বাংলাদেশের নাটকগুলো খুবই সুন্দর হয়।ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

খুবই চমৎকার একটি মন্তব্য করেছেন আপনার এই মন্তব্য দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনি আমার এই নাটক খুবই চমৎকারভাবে পড়েছেন এবং মূল বিষয়বস্তুটা বুঝতে পেরেছেন। শুভেচ্ছা রইল আপনার প্রতি সুস্থ থাকুন সবসময়।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.14
JST 0.028
BTC 59471.57
ETH 2618.20
USDT 1.00
SBD 2.40