ডিপ্রেশন একটি মানসিক ব্যাধি ||🦊 ১০% বেনিফিশিয়ারি🦊 @shy-fox 🦊||
আজ - ২৩ মাঘ | ১৪২৮ বঙ্গাব্দ | রবিবার | শীতকালে |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ রাত্রি সবাইকে.....!!
বর্তমান সময়ে প্রায় প্রতিটা মানুষই ডিপ্রেশনে কোন না কোন কারনে ভুগছে। এখনকার সময়ে ডিপ্রেশনে না থাকা মানুষ গুলোর দেখে পাওয়াই দুষ্কর। ডিপ্রেশন এমন একটা মানসিক ব্যাধি হয়ে দাঁড়িয়েছে যে সবাই এটা নিয়ে হিনো মন্নতায় ভিষন রকম ভাবে ভুগছে। এই জায়গা টা থেকে বের হওয়া আদেও কি সম্ভব...? নাকি চিরোকালই এই ডিপ্রেশনে মানুষকে ভুগতে হবে...!!ডিপ্রেশন মানুষকে একা করে তোলে। যে সব মানুষ গুলো ডিপ্রেশনে ভোগে তারা সব সময় বন্ধু বান্ধব আত্মীয় স্বজনদের থেকে নিজেদেরকে আরাল করে রাখে। তারা কখনো মানুষের সামনে যেতে চায় না। কখনো মানুষেে মাঝে গিয়ে দুটো কথা বলার সাহস হয়ে ওঠে না। তারা ছোট একটা রুমের মধ্যে বন্দীদের মতো দিন পার করতে বেশি পছন্দর করে।
এখন কার সময়ে মানুষ অনেক ধরনের ডিপ্রেশনে ভোগে। তাদের যেন ডিপ্রেশনের শেষ নেই। এই যেমন ধরুন, কারো চাকরি হচ্ছে,কারো লেখাপড়া ভালো হচ্ছে না,গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ড এর সাথে ঝামেলা,বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ডের সাথে মনোমালিন্য হচ্ছে না। সবমিলিয়ে সবকিছুতেই কেমন যেন একটা পানসে পানসে ভাব চলে এসেছে। তবে আমি এটা বলতে চাই যে এখনকার সময়ে যুবক-যুবতী এই দুই শ্রেণীর মানুষের মধ্যে সবথেকে ডিপ্রেশন বেশি কাজ করে। কেউ হয়তো বা ভালোবেসে তাকে চিরকালের জন্য নিজের করেন না পেয়ে মানসিকভাবে ডিপ্রেশনে পতিত হয় আর কখনো সেই ডিপ্রেশন থেকে বের হয়ে আসতে পারেনি। একটা মানুষের ডিপ্রেশন যে কতটা নিচু করে দিতে পারে সেটা শুধুমাত্র সেই মানুষটি বুঝতে পারে যে ডিপ্রেশনে পড়েছে। আর যে, মানুষগুলো সেইরকমভাবে গভীর ডিপ্রেশনের যায়নি তারা কখনোই অন্য আরেকজনের ডিপ্রেশনের কষ্টটা বুঝতে পারবে না।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে এক গভীর ডিপ্রেশনের কথা শেয়ার করতে চাই যে ডিপ্রেশনের কারণে হয়তো সেই মানুষটা আর কখনোই তার আগের জায়গাটিতে কখনোই ফিরে যেতে পারবে না। আমি তো আপনাদের আগেই বলেছি যে এখনকার সময়ে ডিপ্রেশন সবথেকে বেশি যারা যুবক অথবা যুবতী। এই দুই শ্রেনীর মানুষ এতোটাই ডিপ্রেশনে ভোগে যে তারা ইচ্ছে থাকলেও সেই ডিপ্রেশনের কথা কাউকে বলতে পারে না বা কারো সঙ্গে একটু শেয়ার করে মনের দুঃখ কষ্টের কথা বলার সাহস হয়ে ওঠে না। সবথেকে বেশি ডিপ্রেশন তখনই মনে হয় যখন খুব কাছের মানুষ কষ্ট দেয় বা দূরে চলে যায়। কাউকে ভীষণ রকম ভাবে ভালবেসে, দুজনে একসঙ্গে অনেকটা পথ পাড়ি দেওয়ার পরে যখন অপর পাশের আরেকটি মানুষ হাত ছেড়ে দিয়ে চলে যায় ।তখন সেই পথটুকু আবার ফিরে আসতে খুবই কষ্ট হয়। যদিও সেই পথটা যদি খুবই ছোট হয় তবুও একা একা পাড়ি দিতে গিয়ে মনে হয় অনেকটা পথ পাড়ি দিতে গিয়ে ভাবে এতটা পথ আমি কিভাবে একা একা পাড়ি দিব। আর এই ছোট্ট পথটি পাড়ি দিতে না পেরে পৃথিবীতে অনেক মানুষ আর সঠিক ভাবে ফিরে আসতে পারেনি, পথ ভুলে হয়তো অন্য কোথাও গিয়ে হারিয়ে গিয়েছে। তাকে দেখলে হয়তো বোঝা যাবে যে, দিব্যি একটি মানুষ রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলে বেড়াচ্ছে, খাওয়া-দাওয়া ঠিক মতো করছে, বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ম করে বিকেলবেলা খেলার মাঠে খেলাধুলা করছে, সবকিছুই তার ঠিকমত চলছে কোন কিছুই সে এড়িয়ে যাচ্ছে না। তার মানে এই নয় যে সেই মানুষটা ভেতর থেকে অনেকটা সুখী আছে। হয়তো কোন এক অদৃশ্য প্রেমের টানে সে এখনো মাঝরাতে ল্যাম্পোস্টের নিচে দাঁড়িয়ে গভীর রাতে কান্না করে। আবার হয়তো বা গভীর রাতে কান্না করে বিছানার বালিশ ভিজিয়ে ফেলে শুধুমাত্র সেই প্রিয় মানুষটিকে একবার দেখার আশায়। এই কান্না দুঃখ কেউই বুঝবে না আর এই সব দুঃখের কথা কারো কাছে শেয়ার করাও যায় না। কারণ আমরা মানব জাতি আর মানব জাতি হিসেবে আমরা সব সময় একে অপরের থেকে মজা নিতে অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। আজ আমি যাকে আমার মনের দুঃখের কথা শেয়ার করবো সেই মানুষটিই হয়তোবা কোন একদিন আমাকে নিয়ে সেই সব কথা বলে মজা নেবে বা পৈশাচিক আনন্দ উপভোগ করবে। ঠিক এই রকম ভাবেই আমরা কারো কাছে কিছু শেয়ার না করে চুপিচুপি নিজের মনের কথা গুলো মনের মধ্যে চেপে রেখে একটা সময়ে গিয়ে তলিয়ে যাই ডিপ্রেশনের গভীর সমুদ্রে। এই সমুদ্র টা এতটাই গভীর থাকে যে সেই গভীর এর মাঝে সাঁতার কাটতে কাটতে হয়তো কখনোই কূলে ফেরা হবেনা। আর যেই মানুষ সমুদ্রের মাঝে সাঁতার কেটে কূল ফিরে পায় না সেই মানুষটা আর বেঁচে থাকতে পারে...?? ঠিক তেমনি ভাবে একটা ডিপ্রেশন ধারণ করা মানুষ ডিপ্রেশন এর মাঝেই হারিয়ে যায় কখনোই আর সেই নির্দিষ্ট গন্তব্যস্থলে ফেরা হয় না।
প্রবাদে একটি কথা শুনেছিলাম যে,যদি তুমি ভুল ট্রেনে উঠে পড়ো তাহলে অনেকটা দূর না গিয়ে অতি তাড়াতাড়ি তুমি ট্রেন থেকে নেমে পড়ো। কারণ গন্তব্য স্থল যত দূরে হবে তোমার ফিরে আসাটা ঠিক ততটাই কঠিন হয়ে যাবে
তাই আমি বলতে চাই যে গভীরভাবে ডিপ্রেশনে পড়ার আগে আমাদের আগে থেকেই সেই বিষয়টা সম্পর্কে অবগত হওয়া উচিত। ডিপ্রেশনের এই ব্যাধি থেকে আমরা ইচ্ছে করলেই বের হয়ে যেতে পারি। নতুন ভাবে আবার জীবনটাকে শুরু করতে পারি। আমি মনে করি যে কেউ যদি গভীর ডিপ্রেশনে যায় তাহলে সে যেন নিজেকে সময় দেয়। তাকে নিজেকে নিয়ে ভাবতে হবে কেন তার ডিপ্রেশন হচ্ছে বা কোন বিষয়টা তাকে এত ডিপ্রেসড করে তুলছে। যেই বিষয়টা তাকে ডিপ্রেসড করে তুলছে সেই বিষয়টা তাকে দূরে রেখে সামনের দিকে অগ্রসর হওয়া উচিত। তার পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো উচিত কারণ এই পৃথিবীতে শুধুমাত্র সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য পরিবারের কাছ থেকে একটু ভালোবাসাই যথেষ্ট। পরিবার এমন একটা জিনিস যেখানে আমি যতটা সময় বেশি ব্যয় করবো তারা আমাকে ততটা সময় খুশি রাখবে। আর এই খুশিটা নিয়েই আমরা অনেকটা পথ হাঁটতে পারব বা অনেক দূরে যেতে পারবো। এটা যে যত তার সাথে নিয়ে চলতে পারবে তার সুখের দিনগুলো তত দূরে যাবে। খুব কাছের মানুষগুলোর সঙ্গে তার দুঃখের কথা গুলো শেয়ার করতে হবে। খুব কাছের মানুষ গুলো কখনোই তার কাছের মানুষগুলোকে ছেড়ে যেতে চায় না বা দূরে ঠেলে দেয় না। তারা তারা সব সময়ই চাই তার কাছের মানুষগুলোকে আগলে রাখতে। কাছের মানুষগুলো সঙ্গে দুঃখ কষ্টের কথা শেয়ার করলে মনটা ভীষণ রকম ভাবে হালকা হয়। নিজের মধ্যে লুকিয়ে থাকা কথাগুলো অন্যের কাছে বলতে পারলে অনেকটাই ডিপ্রেশন থেকে বের হয়ে আসা যায়। কিন্তু আমরা কেউই এই বিষয়টা নিয়ে কখনোই ভাবি না। কাছের মানুষগুলোর সাথে এসব কথা শেয়ার করলে ডিপ্রেশন কি জিনিস সেটা বোঝাই যায়না। আমি মনে করি যে সুখে থাকার মূলমন্ত্র হচ্ছে নিজেকে সবসময় ভীষণ রকম ভাবে ব্যস্ত রাখা। নিজেকে এতটাই ব্যস্ত করে রাখতে হবে যে ডিপ্রেশনের কথা যেন আমার মনে না থাকে বা কোন কারনে আমার কষ্ট হচ্ছে সেটা একদম চিরদিনের জন্য ভুলে যাওয়া। তাহলেই একটি মানুষ ডিপ্রেশন থেকে চিরদিনের জন্য মুক্তি পাবে।
পৃথিবীটা অনেক সুন্দর যদি কেউ সেটা নিজ থেকে উপভোগ করতে পারে। আর পৃথিবীটা তার কাছে খুবই কষ্টের একটি জায়গা যে নিজের মতো করে উপভোগ করতে পারে না। ডিপ্রেশনের পতিত কোন ব্যাক্তি পৃথিবীটাকে সুন্দর ভাবে উপভোগ করতে পারে না, আর যে ব্যক্তি টা কোন প্রকার ডিপ্রেশন ছাড়াই বেঁচে থাকে তার কাছে পৃথিবীটা স্বর্গীয় সুখের মত। তাই আমি আপনাদেরকে বলতে চাই পৃথিবীতে সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য ভুরি ভুরি টাকা পয়সা গাড়ি বাড়ি ব্যাংক ব্যালেন্স এসবের কোনো দরকার হয় না। সঠিক ভাবে বেঁচে থাকার জন্য তিন বেলা খাবার আর মাথার নিচে একটি ছাদ হলেই যথেষ্ট। ডিপ্রেশনে থাকার কোন মানেই হয়না। হ্যাঁ প্রতিটা মানুষের জীবনে ডিপ্রেশন থাকে কিন্তু ডিপ্রেশন টাকে আপনি যদি ডিপ্রেশন ভেবে চালিয়ে দেন তাহলে সেটা আপনার উপরে আরো বেশি ভর করবে। যা আপনাকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে কখনোই সাহায্য করবে না। নিজেকে শক্ত করুন, ধৈর্য ধারণ করুন, জানেনতো ধৈর্যের ফল সবসময় মিষ্টি হয়, আর মিষ্টি ফল উপভোগ করতে সকলেই ভালোবাসে। সুতরাং নিজেকে সময় দিন ভুলে যান আপনার অতীতের জীবনের কষ্টের কাহিনী। নতুন ভাবে নিজেকে তৈরি করতে প্রস্তুত হয়ে যান। যেন আশেপাশের মানুষগুলো কয়েক বছর পরে আপনাকে চিনতে না পারে। এতটাই নিজেকে বদলে ফেলুন যতটা বদলালে ভালো থাকা যায়, কষ্ট থেকে দূরে থাকা যায় নিজেকে সব সময় খুশি রাখা যায়। অন্যের থেকে কোন কিছু প্রত্যাশা করা চিরদিনের জন্য বন্ধ করে দিন। কারণ আপনি অন্যের থেকে যখনই কোনো কিছু প্রত্যাশা করবেন আর তখন যদি সেটা আপনি না পান তাহলে আপনি অনেক দুঃখ কষ্টের মাঝে ডুবে যেতে পারেন। তাই অন্যের থেকে কোন কিছু প্রত্যাশা করা বন্ধ করে দিয়ে নিজে কিছু করার চেষ্টা করুন তাহলেই দেখবেন আপনি ডিপ্রেশন মুক্ত একটি দিন পার করেছেন। আর এই দিনটাই হবে আপনার জীবনের সবথেকে সুন্দর নয় একটি দিন যা আপনি মনে রাখতে পারবেন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত।
যাইহোক এখানেই শেষ করছি আমি আমার আজকের এই পোস্ট, হয়তোবা আবার কোন একটা সময় কোন একটা দিনে আপনাদের মাঝে নতুন ভাবে হাজির হব কোন এক পোস্টে। সেই পর্যন্ত ভাল থাকুন,সুস্থ থাকুন,আর নিজেকে খুশি রাখার চেষ্টা করুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন।
💦
💦 jibon mahmud💦
💦
আমার পরিচয়
আমি জীবন মাহমুদ। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্টের সপ্তম পর্বের অধ্যায়ন রত আছি। আমি ছবি আঁকতে এবং ফটোগ্রাফি করতে ও মাঝে মাঝে গুন গুন করে গান গাইতে খুবই ভালোবাসি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমাইট প্লাটফর্মে কাজ করতে।
আমরা ছোট খাট বিষয় গুলো সত্যিই অনেক বেশি চিন্তা করি যে নিজেদের মস্তিষ্ককেই অসুস্থ করে তুলি। এক সময় ভুলেই যাই জীবন আসলে কতটা সুন্দর। আপনার লেখাটা পড়ে খুবই ভালো লাগলো ভাই। জীবনকে নিয়ে নতুন ভাবে চিন্তা করা প্রয়োজন আসলে। শুভ কামনা আপনার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই
গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্যে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
সত্যি ডিপ্রেশন একটি মানসিক ব্যাধি। অনেক ছোটখাটো বিষয় নিয়ে আমরা অনেক চিন্তা করি। যার কারণে আমরা ডিপ্রেশনের মত মানসিক ব্যধিতে ভুগি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন।
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে
সত্যি ডিপ্রেশন একটি মানসিক ব্যাধি। এই সমাজের মানুষকে জঘন্য ভাবে গিলে খাচ্ছে। আপনার লেখার ভাষা গুলি অসম্ভব সুন্দর ছিলো। আপনার গল্পটি বিশ্লেষন করতে এই উক্তিটাই যথেষ্ট বলে আমি মনে করছি।
আপনার কাছ থেকে আরো ভালো ভালো বিষয়ের প্রতি পোষ্ট পাওয়ার আশায় থাকলাম। ভালোবাসা অবিরাম ভাইয়া💖💖🥰🥰।
অবশ্যই পাবেন,ধন্যবাদ আপনাকে
ডিপ্রেশন একটি মানসিক ব্যাধি অসাধারণ একটি কথা বলেছেন ভাইয়া।ডিপ্রেশনে একজন মানুষ মৃত্যুর দিকে পতিত হচ্ছে। ডিপ্রেশন থেকে মানুষকে বের করে আনা খুবই কঠিন। উপরের কথা গুলো যথার্থ ছিল। কথা গুলো খুব সুন্দর গুছিয়ে লিখেছেন। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আরো ভালো কিছু পাবো আপনার কাছে থেকে অপেক্ষায় থাকলাম।আপনার জন্য শুভকামনা রইল ভাইয়া।
ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য
যথার্থ বলেছেন।আর আপনার প্রতিটা লেখা জাস্ট অসাধারণ ছিল।বিষয়টাকে খুব সুন্দর ভাবে লেখনীর মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
সুন্দর মন্তব্য করার জন্যে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ