"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৩৬//নাটক রিভিউ

in আমার বাংলা ব্লগlast year

আজ - ১৪ শ্রাবণ| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | বর্ষাকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি নাটক রিভিউ উপস্থাপন করবো। নাটকের নাম পিতা বনাম পূত্রগং। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৩৫)
  • আজ ১৪ শ্রাবণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  • শনিবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ বিকেল সবাইকে......!!


IMG_20230728_191519.jpg

ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।

source

নাটকের কিছু তথ্য


নামপিতা বনাম পূত্রগং ।
পরিচালনাসকাল আহমেদ।
প্রযোজককাজী রিটন
রচনাবৃন্দাবন দাশ
গল্পরমজান আলী
আবহ সংগীতঅধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ
চিত্রনাট্যশামসুল আলম লেলিন।
অভিনয়েমাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে ।
দৈর্ঘ্য২০ মিনিট ১০ সেকেন্ড
পরিবেশনায়Maasranga TV Official
মুক্তির তারিখ২০ শ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ইং
ধরনসামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল
পর্ব৩৬
ভাষাবাংলা।
দেশবাংলাদেশ


নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-



পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৩৬ পর্বের প্রথম অংশের রিভিউ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের মেজ ছেলে এবং শাহনাজ খুশি একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। আপনারা অনেকেই জানেন যে বাসার সাহেব অনেকটাই অসুস্থ হয়ে পড়েছে কারণ সে হঠাৎ করেই অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল যার কারণে বাসার সাহেবের বাড়ির মানুষ অনেক বেশি চিন্তায় রয়েছে সেই সাথে এলাকাবাসীও একটু চিন্তায় পড়ে গিয়েছে। কিন্তু বাসার সাহেবের মেজো ছেলে তার মধ্যে বিন্দুমাত্র চিন্তা নেই কারণ তার বাবা বাঁচল না মরল এ ব্যাপারে তার কোন ভুরুক্ষেপ নেই। হঠাৎ শাহনাজ খুশি সঙ্গে তার দেখা হলে শাহনাজ খুশি তার বাবার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে কিন্তু সে তেমন কোন উত্তর দিতে পারে না এবং তার সঙ্গে উল্টাপাল্টা কথায় মেতে ওঠে। মূলত বাসার সাহেবের মেজো ছেলে শাহনাজ খুশির উপর একটু রাগান্বিত কারণ সে কারণে আমাদের সঙ্গে তার বিয়ে দিতে চেয়ে এখন সেটা না করে দিয়েছে। যদিও রাগ হওয়াটা স্বাভাবিক এরকম একটা পরিস্থিতিতে রাগ হবে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। এদিকে শাহনাজ খুশি তার কথা শুনে খুবই রেগে গিয়েছে। আর রাগ হওয়ারই কথা, কারণ...!!

বাবা যত খারাপ হোক না কেন তার অসুস্থতার কথা শুনে কোন ছেলে স্থির থাকতে পারে না। সব সময় বাবা কিভাবে সুস্থ হয় এই চিন্তায় মেতে ওঠে কিন্তু বাসার সাহেবের ছেলেদের ক্ষেত্রে লক্ষ্য করলে দেখা যায় পুরো ব্যাপারটাই উল্টো। শাহনাজ খুশি বাসার সাহেবের মেজো ছেলের এই অবস্থা দেখে তার ওপর রেগে গিয়ে বলে তার সঙ্গে তার ননদের বিয়ে দেবে না আসলে এরকম মানুষের সঙ্গে ভবিষ্যতে কেউ সুখী হতে পারবে কিনা এটা আমি বোধগম্য নই। যদিও বাসার সাহেবের মেজ ছেলের মন মানসিকতা অনেক বেশি ভালো সে বরাবরই ঠান্ডা মস্তিষ্কের একজন মানুষ।

Screenshot_2023-07-29-14-33-01-96_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-07-29-14-33-43-34_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এদিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেব অনেকটাই অসুস্থ হয়ে গিয়েছে কিন্তু তার সন্তানদের মধ্যে কোনরকম দুঃখ প্রকাশের অবকাশ মাত্র। আসলে তার সন্তানেরা তার বাবার প্রতি এতটাই বেশি রাগান্বিত যে তার বাবা অসুস্থ হয়ে গিয়েছে কিন্তু তারা তার বাবার পাশে গিয়ে কিছুটা সময় বসে তার বাবার সঙ্গে কথা বলবে এই মানসিকতা তাদের মধ্যে নেই। লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে তারা যে যার মত ব্যস্ত হয়ে পড়েছে এমনকি তারা অনেকেই খেলাধুলা নিয়ে অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে গিয়েছে তার বড় ছেলে যদিও তার বাবার পাশে কিছুটা সময় বসে ছিল। ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয় পরিবারের বড় সন্তানেরা হয়তোবা এমনই হয় তারা বরাবরই অনেক ভালো মনের হয়ে থাকে। পরিবারের বড় সন্তানেরা যতই রাগারাগি করুক না কেন তারা বাবা-মার পাশে থাকতে চাই সব সময় যেটা এই নাটকের মধ্যে পরিচালক চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছে।

এদিকে বাসার সাহেবের কাছে হঠাৎ মৌসুমী হামিদ এসে সমস্ত কিছু জানতে চায় যদিও এখানে বাসার সাহেব তাকে দেখে অনেকটাই দুঃখ প্রকাশ করে কিন্তু মৌসুমী হামিদের একটাই ইচ্ছে এ পর্বে এসে বুঝতে পারলাম যে সে তার মৃত স্ত্রীর গহনার উপর লোভ করেছে। তবে বাসার সাহেব অনেকটাই দুঃখ প্রকাশ করছে বৃদ্ধ বয়সে এসে তার সঙ্গে এরকম ঘটনা সে কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না। তবে এখানে বাসার সাহেবের অভিনয়টা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে সে অভিনয়ের ভেতরের গভীরভাবে প্রবেশ করেছে দেখলেই বোঝা যায়।

Screenshot_2023-07-29-14-40-31-60_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-07-29-14-42-37-62_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-07-29-14-44-14-62_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এদিকে শাহনাজ খুশি বাসার সাহেবের জন্য অনেকটাই চিন্তিত যেটা তার কথার ভাব দেখলেই বোঝা যায় মূলত শাহনাজ খুশি এই নাটকে খুবই ভালো মনের একজন মানুষ সে খুবই সুন্দর অভিনয় করেছে তার অভিনয় দেখে আমি সত্যি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছে। বাসার সাহেবের অসুস্থতার কথা শুনে সে তার বাসায় এসে তার বোনের কাছে জিজ্ঞেস করে বাসার সাহেবের ব্যাপারে কিন্তু তার বোন বরাবরই মৌসুমী হামিদের উপর ও দোষারোপ করছে। সে এখন পর্যন্ত এটাই মনে করে যে সে হয়তো বা তাকে কোনরকম ভাবে অসুস্থ করে দিয়েছে। ব্যাপারটা আসলে মোটেও তেমন নয় মৌসুমী হামিদ হঠাৎ বাসার সাহেবের কাছে গিয়ে তার প্রেগনেন্সির ব্যাপারে বলে আর এ কথা শুনেই বাসা সাহেব অজ্ঞান হয়ে যায় এটাই ছিল মূল ব্যাপার।

এদিকে চঞ্চল চৌধুরী এবং নাদিয়া নতুন প্রেমে মশগুল হয়ে গিয়েছে তাদের মধ্যে এরকম প্রেম দেখে আমি রীতিমতো অবাক হয়ে গিয়েছে কারণ নাদিয়া চঞ্চল চৌধুরীকে কোনভাবেই পছন্দ করত না। হঠাৎ কি এমন হলো নাদিয়ার বুঝতেই পারলাম না সে চঞ্চল চৌধুরীর প্রেমে মাতোয়ারা হয়ে গিয়েছে। যদিও তাদের এই প্রেমলীলা দেখতে মোটেও খারাপ লাগছে না বেশ ভালই লাগছে কারণ চঞ্চল চৌধুরীর অভিনয় পছন্দ করেনা এরকম মানুষ হয়তোবা খুঁজেই পাওয়া যাবে না বিশেষ করে তার এসব প্রেমের আলাপের অভিনয় দেখতে খুবই ভালো লাগে।

Screenshot_2023-07-29-14-49-06-54_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-07-29-14-50-43-32_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-07-29-14-59-05-89_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এদিকে শাহনাজ খুশি বাসা সাহেবের বোনের সাথে গল্প করা অবস্থায় সেখানে মৌসুমী হামিদ এসে হাজির হয় যদিও মৌসুমী হামিদ বরাবরই অনেক বুদ্ধিমতী একজন মহিলা যার কারণে সে এই বাসায় এখন পর্যন্ত টিকে রয়েছে তার বুদ্ধিমান তারা ব্যবহার করে। সত্যি বলতে এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয় যে বাসার সাহেব তাকে বিয়ে করেছে কিনা কিন্তু সে তার বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে এই বাসায় সবার মন জয় করে নিয়েছে এমনকি বাসার সাহেবের সন্তানদের অনেকটাই বিশ্বস্ত হয়ে উঠেছে। মূলত বাসার সাহেবের বোন এবং মৌসুমী হামিদ একে অপরকে কোনোভাবেই সহ্য করতে পারে না। দুজন দুজনকে বরাবরই অনেক বেশি দোষারোপ করে যায় এ ব্যাপারটা আমার কাছে একটু অন্যরকম লেগেছে যদিও এরকম হওয়াটাই স্বাভাবিক। কারণ কোন বোন চায় না যে তার ভাইয়ের কোন ক্ষতি হোক বা তার ভাই বৃদ্ধ বয়সে এসে এরকম একটি দুর্নাম এর ভাগীদার হোক যার কারণে সে তার ভাইয়ের পক্ষে কথা বলবে এটাই স্বাভাবিক। এ নাটকে এ পর্যায়ে এসে ভাইয়ের প্রতি বোনের যে ভালোবাসা এটা গভীরভাবে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছে।

Screenshot_2023-07-29-14-52-40-42_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-07-29-14-58-15-04_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

তবে বাসার সাহেবের বোন সব থেকে বেশি অবাক হয়ে গিয়েছে যে বাসার সাহেবের মৃত স্ত্রীর গহনা যে আলমারিতে রাখা ছিল সেই আলমারির চাবি এখন মৌসুমী হামিদের আঁচলে এটা দেখে সে রীতিমতো অবাক হয়ে গিয়েছে। এদিকে মৌসুমী হামিদ খুবই চঞ্চল সে তাকে চটাং পটাং করে বলে দিয়েছে যে তার ভাই তাকে এ চাকরি দিয়ে দিয়েছে এটা শুনে বাসার সাহেবের বোন রীতিমতো অবাক দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে থাকে আর এর মাধ্যমে পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৩৬ পর্ব শেষ হয়ে যায়।

এটাই ছিল আমার আজকের পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৩৬ পর্বের রিভিউ। আশা করছি এই রিভিউ আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর এখানেই শেষ করছি। সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!



শিক্ষণীয় দিক-


পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। ‌ অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।


ব্যক্তিগত মতামত-


প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।

ব্যক্তিগত রেটিং-


৯/১০

source

সবগুলো স্ক্রিনশট এখান থেকে নেয়া


সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগনাটক রিভিউ
বিষয়পিতা বনাম পূত্রগং (৩৬ তম পর্ব)
রিভিউ এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 last year 

পিতা বনাম পুত্র গেঙ্ক নাটকটি অনেকগুলো পর্বই আপনার কাছ থেকে জানতে পেরেছি। এই নাটকের অনেকগুলো পর্ব নিশ্চয়ই প্রতিটি পর্ব খুবই ধারাবাহিকভাবে সাজানো হয়েছে। এমনকি পর্বগুলো খুবই হাস্যকর। এই নাটক সম্পর্কে জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.13
JST 0.026
BTC 57142.47
ETH 2437.81
USDT 1.00
SBD 2.39