"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৩৭//নাটক রিভিউ

in আমার বাংলা ব্লগlast year

আজ - ২৮ শ্রাবণ| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | বর্ষাকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি নাটক রিভিউ উপস্থাপন করবো। নাটকের নাম পিতা বনাম পূত্রগং। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৩৭)
  • আজ ২৮ শ্রাবণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  • শনিবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ রাত্রি সবাইকে......!!


Screenshot_2023-08-12-22-29-55-06_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

source

নাটকের কিছু তথ্য


নামপিতা বনাম পূত্রগং ।
পরিচালনাসকাল আহমেদ।
প্রযোজককাজী রিটন
রচনাবৃন্দাবন দাশ
গল্পরমজান আলী
আবহ সংগীতঅধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ
চিত্রনাট্যশামসুল আলম লেলিন।
অভিনয়েমাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে ।
দৈর্ঘ্য১৯ মিনিট ৪৫ সেকেন্ড
পরিবেশনায়Maasranga TV Official
মুক্তির তারিখ২১ শ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ইং
ধরনসামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল
পর্ব৩৭
ভাষাবাংলা।
দেশবাংলাদেশ


নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-



পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৩৭ পর্বের প্রথম অংশের দৃশ্য লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের বড় বোন এবং বাসার সাহেবের দ্বিতীয় বরাবরই সবসময় অনেক বেশি ঝগড়া করে। মূলত বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রীকে বাসার সাহেবের বোন কখনোই মেনে নিতে পারে না সে সবসময় তার সঙ্গে নানা রকম ঝগড়ায় লিপ্ত হয়। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে যখন কোন ছেলে দ্বিতীয়বার বিয়ে করে তখন সেই স্ত্রীকে হয়তোবা কোন একটা কারণে বাসার কেউই তেমন একটা মন থেকে মেনে নিতে পারে না। এ ব্যাপারটা এখনো গ্রাম অঞ্চলে অনেক বেশি পরিলক্ষিত করা যায় যেটা এই নাটকের সঙ্গে একদম মিল রয়েছে পরিচালক এখানে খুবই চমৎকারভাবে পুরোটা বিষয়ে তুলে ধরার চেষ্টা করেছে।

এদিকে শাহনাজ খুশি দেখা করতে এসেছে বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে কিন্তু সে সেখানে এসে দেখে যে তার বোন এবং বাসার সাহেবের স্ত্রী একে অপরের সঙ্গে ঝগড়া করছে। ঝগড়া করার একপর্যায়ে বাসা সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী মাথা ঘুরে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায় এটা দেখে তারা দুজনেই অনেক বেশি ভয় পেয়ে যায়।

Screenshot_2023-08-11-18-15-46-77_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-11-18-16-23-73_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী এবং নাদিয়া একে অপরের সঙ্গে বসে প্রেমের আদান প্রদান করছে। নাটক এ পর্যায়ে এসে যদিও আমি রীতিমতো অবাক হয়ে গিয়েছি কারণ নাদিয়া যে চঞ্চল চৌধুরীর প্রেমে এতটা মজবুত হবে সেটা আমি কখনো ভাবতে পারিনি যেহেতু আমি নাটকের প্রথম থেকে এখনো অব্দি পুরোপুরি ভাবে নাটকটা দেখেছি। নাটকের প্রথম পর্যায়ে নাদিয়া কখনোই চঞ্চল চৌধুরীকে সহ্য করতে পারতো না সে তাকে অনেক রকম ভাবে অপমান অপদস্থ করতো কিন্তু নাটকের পর্যায়ের দৃশ্য এসে আমি রীতিমতো হতভম্ব হয়ে গিয়েছে যে নাদিয়া চঞ্চল চৌধুরীর প্রেমে এতটা মশগুল হয়ে গিয়েছে।

আসলে প্রেম ভালোবাসা কখন কার প্রতি চলে আসে সেটা কেউ কখনো বলে বোঝানো সম্ভব নয়। প্রেম ভালোবাসাটা বরাবরই অনেকটাই অন্যরকম একটা ব্যাপার যখন কেউ কাউকে সহ্য করতে পারেনা কয়েকটা বছর বা কয়েক মাস পরে দেখা যায় যে তাদের মাঝে অনেক ভালো একটা সম্পর্ক তৈরি হয়ে গিয়েছে এই নাটকের এ পর্যায়ে এ বিষয়টি তুলে ধরেছে ব্যাপারটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে।

Screenshot_2023-08-12-22-01-27-42_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-12-22-02-53-59_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-12-22-05-26-33_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এদিকে আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেব এখন অনেক বেশি অসুস্থ কারণ সে হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল তার দ্বিতীয় স্ত্রীর কথা শুনে। এদিকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী তাকে বলেছে যে সে নাকি দ্বিতীয়বারের মতো মা হতে চলেছে কিন্তু বাসার সাহেব এ ব্যাপারে হয়তোবা কিছুই জানে না যার কারণে সে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছে। বাসার সাহেবের বড় ছেলে তার ছোট দুই ছেলের কাছে গিয়ে বলে যে তার বাবাকে হসপিটালে নিয়ে যেতে হবে কিন্তু তার সন্তানেরা তার উপর এতটাই বিরক্ত যে কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে চাচ্ছিল না সকলেই এই ব্যাপারটা নিয়ে অন্যরকম এক মতবাদ প্রকাশ করছিল। তাদের এই অন্যরকম মতবাদ দেখেই বোঝা যায় যে তারা এখন পর্যন্ত চায় যেন তার বাবা খুব দ্রুতই মারা যায় যাতে করে তারা দ্রুত বিয়ে করতে পারে।

এ ব্যাপারটা আমার কাছে অনেক বেশি খারাপ লেগেছে কারণ বাবা যেমন হোক না কেন তার অসুস্থতার সময় তার পাশে গিয়ে দাঁড়ানো উচিত কিন্তু এই নাটকের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে সন্তানেরা বাবার প্রতি এতটাই বেশি বিরক্ত হয়ে গিয়েছে যে বরাবরই তার বাবার মৃত্যু কামনা করে এ ব্যাপারটা আমার কাছে অনেক বেশি খারাপ লেগেছে।

Screenshot_2023-08-12-22-12-44-57_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-12-22-12-58-48_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-12-22-03-16-28_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এরপরে তারা দু ভাই যখন বলে দেয় যে তারা বাবাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যেতে পারবে না তখন তার বউ হয় সেখান থেকে চলে যায়। আর এদিকে আরফান এবং তার ছোট ভাই বের হয় রাস্তার দিকে হাঁটতে রাস্তা দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে সামনের দিকে অগ্রসর হওয়ার সময় তারা তাদের বাবার ব্যাপারে কথা বলছিল হঠাৎ করে তার ছোট ভাই হাতের ইশারা দিয়ে অনেক দূরে কিছু তাকে দেখায়। অনেক দূরে তারা দেখতে পায় যে নাদিয়া এবং চঞ্চল চৌধুরী একটা জায়গায় বসে গল্প করছে একটা দেখে আরফান খুবই রাগান্বিত হয় এবং তাকে মারধর করতে চায়। কিন্তু তার ছোট ভাই তাকে তখন সেখান থেকে অনেক রকম বুঝ দিয়ে সেখান থেকে নিয়ে চলে যায় এই দৃশ্যটা দেখে অনেকটাই হাসি পেয়েছে কারণ দুই ভাই একটা মেয়ের যে এক ভাই তার সঙ্গে প্রেম করছে অপর ভাই সেটা দেখে কষ্ট পাচ্ছে ব্যাপারটা সত্যিই আমার কাছে অনেক বেশি হাস্যকর লেগেছে।

Screenshot_2023-08-12-22-11-09-29_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-12-22-11-53-77_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-12-22-12-04-14_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-12-22-12-08-21_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

চঞ্চল চৌধুরী এবং নাদিয়াকে একসঙ্গে দেখে আরফান এটা কোনভাবেই মেনে নিতে পারেনি সে অতি দ্রুত চলে যায় সেই কবিরাজের কাছে এসে সেই কবিরাজ এর কাছে গিয়ে বলে যে তাকে যেভাবেই হোক চঞ্চলের থেকে আলাদা করতে হবে। নাটকের এ পর্যায়ে এসে আরফান অনেকটাই পাগল হয়ে গিয়েছে কারণ সে নাদিয়ার প্রেমে এখন পুরোপুরি অন্ধ সে খুব মন থেকে নাদিয়াকে চায় কিন্তু নাদিয়া এখন চঞ্চল চৌধুরীর প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে ব্যাপারটা সে কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না। আরফান কবিরাজ এর কাছে গিয়ে অনেক রকম হুমকি তাকে দেয় সে যদি কথামতো কাজ না করে তাহলে তাকে জানে মেরে ফেলবে এই কথা বলে সেটাকে হুমকি দেয় তখন কবিরাজ তাকে অনেক রকম ভাবেই শান্ত করার চেষ্টা করার কিন্তু সে কোনভাবেই শান্ত হয় না।

এর পরের অংশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে শাহনাজ খুশির ভাই এসে বাসা সাহেবের মেজো ছেলের কাছে শাহনাজ খুশির ননদের ব্যাপারে কথা বলে কিন্তু সে ব্যাপারে কথা বলতে চায় না কারণ এর আগে সে শাহনাজ খুশির ভাইকে বলেছিল তাদের বাসায় তাকে নিয়ে যেতে কিন্তু শাহনাজ খুশির ভাই তাকে নিয়ে যেতে চাইনি। এরপরে তাদের মাঝে অনেক রকম ভাবেই কথাবার্তা হয় শাহনাজ খুশির ভাই তাকে একটু স্মার্ট হতে বলে সে তার কথা শুনে কোনো মতো সায় দেয় এবং সে স্মার্ট হতে চায়। এ পর্যায়ে এসে চঞ্চল চৌধুরীর মেজ ভাই কিছুটা খুশি হয়েছে শাহনাজ খুশির ভাইয়ের কথা শুনে কারণ সে তার সঙ্গে তাকে পরিচয় করিয়ে দেবে এ কথা বলেছে।

Screenshot_2023-08-12-22-18-30-79_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-12-22-19-00-90_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2023-08-12-22-19-31-60_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৩৭ পর্বের রিভিউ এর শেষ অংশের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে এবং তার প্রেমিকা তাদের প্রেম নিয়ে কথা বলছে যদিও বাসার সাহেবের ছোট ছেলের ভবিষ্যৎ অন্ধকার কারণ ইতিমধ্যে তার প্রেমিকা তাকে অনেক রকম ভাবেই ভালোবাসা ফিরিয়ে দিয়েছে কারণ তার বাবার এই দ্বিতীয় বিয়ে করার কারণে কিন্তু তার ছোট ছেলে এটা কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না সে বরাবরই তার প্রেমিকার কাছে গিয়ে কান্নাকাটি করছে, এ ব্যাপারটা আমার কাছে অনেক বেশি খারাপ লেগেছে যে একটা ছেলে একটা মেয়ের ভালোবাসা পাওয়ার জন্য কতটা ব্যাকুল হয়ে যায় কতটা কষ্ট পায়।

আর এরই মাধ্যমে পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৩৭ পর্বের রিভিউ শেষ হয়ে যায়। আশা করছি এর রিভিউ আপনাদের অনেক বেশি ভালো লেগেছে অনেকদিন পরে আমি আপনাদের মাঝে রিভিউ উপস্থিত হলাম। সকলেই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গে থাকবেন। ধন্যবাদ সকলকে....!!



শিক্ষণীয় দিক-


পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। ‌ অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।


ব্যক্তিগত মতামত-


প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।

ব্যক্তিগত রেটিং-


৮.৫/১০

source

সবগুলো স্ক্রিনশট এখান থেকে নেয়া


সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগনাটক রিভিউ
বিষয়পিতা বনাম পূত্রগং (৩৭ তম পর্ব)
রিভিউ এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 last year (edited)

খুবই মজার একটি নাটক আমি আগেও অনেকগুলো পর্ব দেখেছি। ইদানিং দেখছি নাটক দেখার থেকে আপনার পোষ্টের অপেক্ষায় থাকি পোস্টে পড়ে বেশি মজা লাগে। সাথে আপনি নাটক সম্পর্কে খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপনা করেন।

 last year 

যেহেতু আপনি আমারে নাটকের অপেক্ষায় থাকেন এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

 last year 

ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন পিতা বনাম পূত্রগং নাটক রিভিউ। আসলে এই নাটকটি আমি অনেকদিন আগে দেখেছি। কিছুদিন আগে এই কমিউনিটিতে শেয়ার করেছিল আমাদের তুহিন মামা আজ আবারো আপনি শেয়ার করেছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো। আসলেই নাটকটি দেখতে বেশ মজার ভাই। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি নাটক শেয়ার করার জন্য।

 last year 

কমিউনিটিতে এখন প্রায় সকলেই অনেক সুন্দর সুন্দর নাটক রিভিউ শেয়ার করছে সকলের এরকম সুন্দর নাটক রিভিউ দেখে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

 last year 

দেখতে দেখতে আপনি পিতা বনাম পুত্রগং নাটকটার ৩৭ তম পর্ব শেয়ার করেছেন। যদিও এ নাটকটার সবগুলো পর্বের রিভিউ আমার দেখা হয়নি তবে আজকের এই রিভিউটা পেয়ে খুব ভালো লেগেছে। এই নাটকটার কাহিনী কিন্তু অনেক সুন্দর। নাটকের রিভিউ পড়লে নাটক আর দেখা লাগে না। নাটকটার এই পর্বের সম্পূর্ণ কাহিনী অনেক সুন্দর করে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। আশা করছি নাটকটার পরবর্তী পর্ব আপনি খুব তাড়াতাড়ি শেয়ার করবেন।

 last year 

আমি চেষ্টা করেছি আপনাদের মাঝে চমৎকারভাবে নাটকের রিভিউ তুলে ধরার জন্য যাতে করে যদি কারো দেখার সময় না হয় সে যেন রিভিউ পরেই বুঝতে পারে। ধন্যবাদ আপনাকে

 last year 

আমি নাটক দেখতে যেমন পছন্দ করি, তেমনি নাটকের রিভিউ পোস্ট পড়তেও আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। অনেক সুন্দর করে আপনি এই নাটকটার রিভিউ পোস্ট করেছেন যা দেখে খুব ভালো লেগেছে। আজকে নাটকটির সব ৩৭ তম পর্বটা শেয়ার করলেন। যদিও অন্য পর্বগুলো পড়া হয়নি তবে, আজকের পর্বটা পড়েছি এবং বেশ উপভোগ করেছি। নাটকটার মূল কাহিনী খুবই সুন্দর। এবং এ নাটকটা থেকে বেশ শিক্ষা নেওয়ার আছে।

 last year 

সত্যি এই নাটক থেকে অনেক শিক্ষা নেওয়ার আছে বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলের মানুষগুলো হয়তোবা ঠিক এমনই ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয় গ্রামীণ মানুষদেরকে এই নাটকটা দেখা উচিত। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.028
BTC 58751.99
ETH 2642.76
USDT 1.00
SBD 2.47