সোনালী ফসলে কৃষকের মুখে হাসি/পর্ব:-০২ |[benificiary ১০% @shy-fox]|
আজ - ২৮ বৈশাখ | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | বুধবার | গ্রীষ্মকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- কৃষকের মুখের হাসির কিছু মুহূর্ত
- আজ ২৮ শ বৈশাখ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- বুধবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে.....!!
আমি আপনাদের মাঝে কয়েকদিন আগে সোনালি ফসলে কৃষকের মুখে হাসি এই পোষ্টের প্রথম পর্ব শেয়ার করেছিলাম। প্রথম পর্বটি আপনাদের সকলের কাছেই অনেক বেশি ভালো লেগেছে আপনারা আমাকে অনেক সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করে অনুপ্রাণিত করেছেন যেটা দেখে আমি সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি। তাই আমি ভাবলাম আপনাদের আর বেশিক্ষণ অপেক্ষায় রাখবো না, তাই আজ আমি দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি আপনারা এই দ্বিতীয় পর্বটি খুবই চমৎকার ভাবে উপভোগ করবেন এই আশা ব্যক্ত করে শুরু করছি।
খুব সকাল সকাল আমরা আমাদের মাঠে গিয়ে পৌঁছায়। যেহেতু চারিদিকে ধান ছিল আর মাঝখানে আমাদের ধান কেটে রেখে দিয়েছিল তাই ইচ্ছে করলেও আমরা আমাদের জমির উপরে মহিষের গাড়ি নিয়ে যেতে পারবো না। এই কারণেই পারবোনা যে মহিষের গাড়ি যদি আমাদের জমির উপরে আমরা নিয়ে যায় তাহলে অন্যদের ধানের ক্ষতি হবে। আমরা মোটেও চাইনি অন্যের ক্ষতি করে নিজেদের সুবিধার জন্য মহিষের গাড়ি আমাদের জমির উপরে নিয়ে যায়। যদিও আমাদের কিছুটা কষ্ট হবে এখান থেকে ধান বাসায় নিয়ে যেতে। তবে অন্যদের সুখের কথা ভেবে আমরা নিজেরাই কিছুটা কষ্ট করেছি। আমাদের জমি থেকে প্রায় 300 মিটার পরে একটা ফাঁকা জায়গা আছে। মহিষের গাড়ি সেই জায়গাটিতে আসতে পারবে। কিন্তু তারপর থেকে শুধু ফসল আর ফসল যার কারণে আর সামনের দিকে অগ্রসর হতে পারবেনা মহিষের গাড়ি। যার কারণে আমরা ভাবলাম যে আমাদের একটু কষ্ট হলেও ধানগুলো মাথায় করে ওই ফাঁকা জায়গায় নিয়ে যাব। যেমন ভাবনা ঠিক তেমনি কাজ আমি আর আমার আব্বু দুজন মিলে খুব সকাল সকাল ধান মাথায় করে ওই ফাঁকা জায়গাটিতে নিয়ে যাই।
Location |
---|
Device :realme 6i |
Photo Edit:Snapped |
যেহেতু সকালে গিয়েছিলাম তাই তেমন একটা গরম অনুভব করতে পারি না কিন্তু সকাল সকাল না গিয়ে যদি একটু বেলা গড়িয়ে মাঠে যেতাম তাহলে সেখানেই ক্লান্ত হয়ে যেতাম। যেহেতু আমার আব্বু আগে থেকেই মহিষের গাড়ি ওয়ালাকে বলে রেখেছিল যে সকাল বেলা ধান নিয়ে আসতে হবে, সেহেতু আমরা তাঁর জন্য অনেকটা সময় অপেক্ষা করছিলাম সেখানে। আমরা সেখানে প্রায় আধা ঘন্টার মত তার জন্য অপেক্ষা করে কিন্তু তার কোন খোঁজ নেই। আমার খুবই রাগ হচ্ছিল,সত্যি বলতে আমি একজন রক্তটা মানুষ। মেজাজটা এত খারাপ হচ্ছিল যে বলার ভাষা রাখিনা। অনেকটা সময় অপেক্ষা করার পরে তাকে যখন আর দেখতেই পারলাম না তখন ভাবলাম যে তার কাছে একটা ফোন করি। আব্বুর ফোন থেকে নাম্বার নিয়ে আমার ফোন দিয়ে আমি তাকে ফোন করলাম। তাকে ফোন দিয়ে এখানে আসার কথা বললে সে বলে অন্য কোথাও নাকি দিয়েছে কিছুক্ষণ পরে আসবে। শুনে আমার রাগটা আরো বেশি বেড়ে গেল কিন্তু পাশে আব্বু থাকার কারণে কন্ট্রোল করলাম। যদিও তখন সকাল ছিল কিন্তু গরমে ঘেমে আমার শরীর একদম ভিজে গিয়েছে। তাই ভাবলাম আমি আর থেকে কী করব বাসায় চলে যাই। আব্বুকে বলে আমি বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করলাম কিন্তু, বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করার আগে আমি ভাবলাম চলে যেহেতু যাচ্ছি তাহলে কিছু ফটোগ্রাফি করা যাক। তাই আমি কিছু ফটোগ্রাফি করেছিলাম তখন ।চলুন তাহলে দেখে আসি সেই ফটোগ্রাফি গুলো।
Location |
---|
Device :realme 6i |
Photo Edit:Snapped |
সোনালী ধান দেখলে মন ভাল হয়ে যায়। আমি বাসায় যেহেতু চলে আসবো তাই ভেবেছিলাম কিছু ফটোগ্রাফি করে নিয়ে যাই প্রথমে আমি আমাদের নিজেদের জমিতে চলে যাই ফটোগ্রাফি করার জন্য। এবার মাশাল্লাহ ধানের ফলন অনেক ভালো। ধান গাছের এরকম ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। কৃষকেরা এই ধান জন্মায় তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য। এই ধানতারা কিছুটা নিজেদের জন্য রেখে দেয় আর কিছুটা বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। তবে আমি এযাবত যত ধান দেখেছি তার মধ্যে এবারের ধানের ফলন আমার কাছে একটু বেশি লেগেছে। ধানের এরকম ফলন হওয়ায় সবার মুখেই অনেক হাসি।
Location |
---|
Device :realme 6i |
Photo Edit:Snapped |
হাঁটতে হাঁটতে আমি চলে যাই আমাদের পাটের জমিতে। এই পাট যেদিন বপন করা হয় সেদিন আমি মাঠে এসেছিলাম। আমার এখনো মনে আছে পাটের এই জমিতে আমি নিজে লাঙ্গল চাষ করেছিলাম। পাঠ বপন করে আমি চলে গিয়েছিলাম ম্যাচে। কিন্তু এখন এই পাট ২ পাতা থেকে ৬ টি পাতায় পরিণত হয়ে গিয়েছে। পাটের জমিতে গিয়ে মন ভরে গেল। খুবই চমৎকার ভাবে পাট গজিয়েছে জমির প্রতিটি জায়গায়। কিন্তু পাটের জমিতে অনেক ঘাস ছিল বিভিন্ন রকমের ঘাসে জমির প্রতিটি কোণ ভরে গিয়েছে। আমি সেখানে গিয়ে এই দুটি ফটোগ্রাফি করেছিলাম এ দুটি হচ্ছে দূর্বাঘাসের ফটোগ্রাফি। এই ঘাসের একটি মাঝ বরাবর কান্ড থাকে । ঘাস যখন বড় হয়ে যায় তখন এর উপরের অংশ সুন্দর একটি ফুলে পরিণত হয় দেখতে খুবই চমৎকার দেখায়।
Location |
---|
Device :realme 6i |
Photo Edit:Snapped |
আচ্ছা আপনারাই বলুন এরকম সুন্দর দৃশ্য দেখতে কার না ভালো লাগে...?? সত্যি বলতে এরকম দৃশ্য দেখতে তো আমার অনেক বেশি ভালো লাগে আমি যখন বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করেছিলাম তখন রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় আমি এরকম একটি দৃশ্য দেখেছিলাম। সেখানে আমি দেখেছিলাম কয়েকজন কৃষক তাদের নিজেদের জমিতে ধান কাটছে। আমি প্রথমে আপনাদের বলেছি এবার ধানের ফলন অনেক ভালো যার কারণে কৃষকের মুখে সবসময় হাসি থাকে। রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় আমি এই কথাটাই শুনেছিলাম যে একজন কৃষক বলছে এবার যেরকম ধান হয়েছে প্রতিবারের থেকে অনেক ভালো ফলন পাবে। চার পাঁচজন মিলে একটা লাইন দিয়ে ধান কেটে কেটে সামনের দিকে অগ্রসর হওয়ার দৃশ্যটা সত্যিই অনেক বেশি মনমুগ্ধকর। আর সবথেকে আকর্ষনীয় জিনিস হচ্ছে ধানক্ষেতে ধানের আঁটি যখন ধানের জমিতে খাড়া করে রেখে দেওয়া হয় সেই দৃশ্যটি আরও বেশি আকর্ষণীয়। আমি সেখানে দাঁড়িয়ে কয়েকটি ফটোগ্রাফি করে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করি এবং কিছুক্ষণ পরে বাসায় চলে আসি। বাসায় এসে খাওয়া দাওয়া করে আমি ঘুমিয়ে পড়ি। যেহেতু সকালে ঘুম হয়েছিল না তাই দিনের বেলায় সেই ঘুমটা কভার করতে হবে। এই ছিল আমার আজকের পোস্ট। আজকের মত এখানেই আমি আমার পোস্ট শেষ করছি, হয়তো আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে নতুনভাবে নতুন রূপে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই যে যার জায়গা থেকে সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন পরিবারের সাথেই থাকুন সেই সাথে প্রিয় মানুষকে হ্যাপি রাখার চেষ্টা করুন সব সময়। ধন্যবাদ সকলকে......!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন
বিভাগ | কৃষকের মুখে হাসি । |
---|---|
ডিভাইজ | Realme 6i |
বিষয় | সোনালি ফসলে কৃষকের মুখে হাসি পর্ব দ্বিতীয়। |
কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | সংযুক্তি |
আপনি অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। সোনালী ফসল ঘরে তুলতে পেলে কৃষকদের মুখে অনেক হাসি ফোটে। কৃষকরা যখন সোনালী ফসল ঘরে তোলে তখন তারা দীর্ঘ কয়েক মাসের কষ্ট ভুলে যায়। কৃষকদের এত সুন্দর মুহূর্ত দেখে অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া। আপনি অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি তুলেছেন ভাইয়া ধন্যবাদ আপনাকে।
কৃষকেরা পরিশ্রম করে মাঠে ফসল ফলায় আর এই ফসল যখন তারা নিজেদের বাসায় উঠতে পারে তখন তাদের সকল কষ্ট ভুলে গিয়ে মুখে মিষ্টি হাসি ফোটে। আপনি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
জি ভাইয়া ঠিক বলেছেন এমন দৃশ্য দেখতে আমার কাছে খুব বেশি ভালো লাগে। আমার তো মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে এমন সবুজ প্রাকৃতিক এ হারিয়ে যাই। যেন কেউ খুঁজে না পায়। কিন্তু সময়ের অভাবে কোথাও যাওয়া হয়না। খুব ভালো লাগছে কৃষকের মুখে হাসি দেখে। আসলে যখনই কৃষকেরা তাদের কষ্টের পরিশ্রমের ফসল ঘরে তোলে তখন তাদের মুখে হাসির আনন্দের শেষ থাকে না । ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
সত্যি বলতে প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। মাঝে মাঝে বিকেল সময় হারিয়ে যায় প্রকৃতির মাঝে। আপনি চেষ্টা করুন একদিন প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে দেখবেন খুবই ভালো লাগবে। মন ফ্রেশ হয়ে যাবে
গ্রাম বাংলার অপরুপ সুন্দর সোনালী ফসলের মাঠের ফটোগ্রাফি এবং কৃষকদের ফটোগ্রাফি দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে ফুটোগ্রাফি করেছেন। আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
আমি শুধুমাত্র গ্রাম বাংলার কৃষকের ফসল দেখে তার হাসিটা কেমন সেই বিষয়ে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
ফটোগ্রাফি গুলো জাস্ট দুর্দান্ত হয়েছে ভাই।সোনালী ধান দেখে তো মনটা জুড়ায় গেলো একদম😍।আর ছবি গুলার কালার সেছুরেশন দারুন এসেছে🖤
সোনালী ফসল দেখে সত্যিই সবার মন জুড়িয়ে যায় আর এরকম সোনালী ফসল এরমাঝে সময় কাটাতে কতটা ভালো লাগে তাহলে একবার ভাবুন।
এটা আসলে অন্যরকম এক অনুভূতি। চারা রোপন থেকে শুরু করে অনেক পরিশ্রম ও ধৈর্য্য নিয়ে তারা আজকের এই দিনে এসে পৌঁছেছে। সোনালী ফসল ঘরে তুলতে পেরে কৃষকের মুখে আজ হাসি ফুটেছে। বর্তমানে আমাদের দেশে মাঠে প্রান্তরে এখন সর্বত্র এই দৃশ্য গুলি চোখে পড়ে। আমার কাছে দেখতে খুব ভালো লাগে কৃষকের ধান কাটা ও মাড়াই করার এই দৃশ্য গুলি। আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর হয়েছে। আপনার অভিজ্ঞতা গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আপনার মত আমারও এরকম চমৎকার দৃশ্য দেখতে খুবই ভালো লাগে চারা রোপণ থেকে ধান মাড়াই করার পর্যন্ত এই মুহুর্তটা সত্যিই অসাধারণ। প্রতিটা কৃষক এই মুহুর্তের জন্য অপেক্ষা করে থাকে। ধন্যবাদ আপনাকে
আসলেই ভাইয়া এই রকম দৃশ্য দেখতে ভালো লাগে,আমার তে ছবি দেখেই অনেক ভালো লাগছে,আর সরাসরি তো আরো ভালো লাগার কথা।যাই হোক মহিষের গাড়ি হলে বেশ সুবিধা হত,অন্যার সম্যাসা কথা চিন্তা করেছেন জেনে ভালো লাগলো।কৃষকের মুখের হাসি।ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
জি আপু মহিষের গাড়ি জমিতে যাওয়ার ব্যবস্থা থাকলে আমাদের খুব অসুবিধা হতো কিন্তু দুঃখের বিষয় যাওয়ার কোন সিস্টেম ছিল না। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনটা জুড়িয়ে গেল ভাইয়া। আপনি সত্যিই অসাধারণ সব ফটোগ্রাফি করেছেন। দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনার পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আমার এই পোস্ট আপনার কাছে ভালো লেগেছে এটা জেনে আমি অনেক আনন্দিত সেই সাথে অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন থেকে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে
অসাধারণ কিছু ছবি দেখলাম আপনার পোস্টের মাধ্যমে। আসলেই গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কাছে সব সৌন্দর্য হার মানে। আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফ আমাকে মুগ্ধ করেছে ভাই। দোয়া রইলো আপনার জন্য। ❣️❣️
আপনার কথা সঙ্গে আমিও একমত পোষণ করছি গ্রাম বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখে সবারই অনেক বেশি ভালো লাগে সেই সাথে সকল সৌন্দর্যের কাছে হার মানে। শুভেচ্ছা রইলো আপনার প্রতি
আপনার পোষ্টটি পড়ে খুব ভালো লাগলো সত্যি আপনি খুব সুন্দর ভাবে কৃষি এবং কৃষকের জীবনযাত্রা সম্পর্কে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আসলে কৃষকদের জন্য আমরা এত ধরনের খাবার গ্রহণ করতে পারছি। আপনার ফটোকপি গুলো বেশ অসাধারণ হয়েছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
আপনার কথা শুনবে আমিও একমত পোষণ করছি কৃষকদের জন্য আমরা এত ধরনের খাবার গ্রহণ করতে পারছি সব সময়। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।