কাউকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দিতে নেই ||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য বরাদ্দ)

in আমার বাংলা ব্লগ3 years ago

আজ - ১৯ ফাল্গুন | ১৪২৮ বঙ্গাব্দ | শুক্রবার | বসন্তকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে নিজেকে সঠিক ভাবে মূল্যায়ন করার বিষয়ে কিছু কথা শেয়ার করতে চলছি। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • অতিরিক্ত গুরুত্ব ভালো না
  • আজ ১৯ বসন্তকাল , ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
  • শুক্রবার


চলুন শুরু করা যাক


শুভ দুপুর সবাইকে....!!

উপরের টাইটেল দেখেই আপনারা হয়তো এতক্ষণে বুঝে গিয়েছেন যে আমি আপনাদের মাঝে কি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি।

note-34670_640.png

Source

কাউকে খুব বেশি একটা গুরুত্ব দিতে নেই, আপনি যখনই কাউকে খুব কাছ থেকে বা ভেতর থেকে গুরুত্ব দিতে চাইবেন তখন সেই মানুষটি অহংকারী হয়ে উঠবে। সে আপনার এই গুরুত্বকে কখনোই পরোয়া করবে না, কখনোই আপনার কথা ভাবার মতো সময় তার হয়ে উঠবে না। আপনি যত বেশি তাকে গুরুত্ব দিতে থাকবেন সে ততো বেশি অহংকারী হয়ে উঠবে। তাই আমি মনে করি একজন মানুষকে ঠিক ততটুকুই গুরুত্ব দেওয়া উচিত যতটুকু অপরপাশের ব্যাক্তিটি আপনার কাছ থেকে ডিজার্ভ করে। আপনি তাকে ঠিক ততটুকুই গুরুত্ব দিন যতটুকু গুরুত্ব দিলে কেউ ভেতর থেকে অহংকারী হয়ে উঠবে না। যে যত টুকু ও গুরুত্ব পাওয়ার যোগ্য তাকে ঠিক ততটুকুই গুরুত্ব দেওয়া উচিত। ওই যে একটা কথা আছে না..! অতিরিক্ত কোন কিছুই ভাল নয়। আপনি হয়তো তাকে গুরুত্ব দিয়ে দিয়ে অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়ে যাবেন কিন্তু যখনই একটা জিনিস প্রয়োজনের থেকে অতিরিক্ত হয়ে যায় তখন সেই জিনিসটা আর নিজের কাছে রাখা যায় না, একটা সময় সেটা হারিয়ে যায়। যাকে আপনি অতিরিক্ত গুরুত্ব দেবেন,মূল্যায়ন করবেন আপনি তার কাছে তত তাড়াতাড়ি সস্তা হয়ে উঠবেন। সে আপনাকে সস্তা ভাবতে শুরু করবে, সে ভাববে আপনি খুবই সস্তা যেখানে সেখানেই আপনাকে পাওয়া যাবে। তাই নিজের মূল্যায়নটা নিজেই করতে শিখুন। নিজের মূল্যায়ন টা নিজের কাছে সঠিক ভাবে ধরে রাখতে হলেও আপনি অপরপাশের ব্যক্তিকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া বন্ধ করে দিন। যে মানুষটা এক আনা পাবার যোগ্য আপনি তাকে ঠিক এক আনা-ই গুরুত্ব দিন। যে মানুষ এক আনা পাবার যোগ্য তাকে যদি আপনি ষোল আনা দিয়ে থাকেন তাহলেই আপনি অপর পাশের মানুষের কাছ থেকে গুরুত্বহীন হয়ে উঠবেন। কাউকে আপনি কেন অতিরিক্ত গুরুত্ব দিতে যাবেন..? নিজেরও তো একটা আত্মসম্মানবোধ আছে তাই না...? নিজের আত্মসম্মানবোধ তার নিজের কাছেই রাখতে শিখুন অন্যের কাছে কখনোই বিলিয়ে দিবেন না, যখনই আপনি নিজের আত্মসম্মান বোধ নিজের কাছে রাখতে জানবেন না অন্যের কাছে বিলিয়ে দিবেন তখনই আপনি গুরুত্বহীন একজন মানুষ হয়ে পৃথিবীতে বেঁচে থাকবেন। আমরা মানব জাতি আর এই মানব জাতি হিসেবে আমাদের আর কোন গুন থাকুক বা না থাকুক আমাদের একটা গুণ কিন্তু ঠিকই আছে, আর সেই গুন টা হলো, মানুষের ধর্ম যোগ্যতার থেকে বেশি পেয়ে গেলে সেটাকে আর মূল্যায়ন করতে জানে না। যার যোগ্যতা যত টুকু, আপনি তার যোগ্যতা হিসেবে তাকে ঠিক ততটুকুই মূল্যায়ন করুন। আমি মনে করি কাউকে অতিরিক্ত মূল্য দিয়ে নিজেকে তার কাছে মূল্যহীন করে কখনোই তুলবেন না। নিজেকে আপনি যখনই অন্যের কাছে মূল্যহীন করে তুলবেন ঠিক তখনই আপনি কষ্ট পাবেন, দুঃখের অথৈই সাগরে আপনি ডুবে মরবেন। আপনি সাঁতার কেটে কূলকিনারা পাবেন না। আপনি হয়তো বা সাঁতার কেটে কূলকিনারা ধরতে চাইবেন কিন্তু আপনি এতটাই দুঃখের সাগরে নিমজ্জিত হবেন যে সেই সাগরের চারিদিকে শুধু পানি আর পানি। কোথাও কূলকিনারা খুঁজে না পেয়ে আপনি সাগরের তলদেশে পতিত হয়ে যাবেন যেখান থেকে ইচ্ছে করলেই আপনি বের হয়ে আসতে পারবেন না। যে আপনাকে যতটুকু মূল্য দেবে যত টুকু গুরুত্ব দেবে আপনি তাকে ঠিক ওই পরিমাণ মূল্য বা গুরুত্ব দিন, এর থেকে এক চিমটি পরিমাণ বেশি গুরুত্ব বা মূল্য দিতে যাবেন না। যখন আপনি এই কাজটি করতে পারবেন তখনই আপনি নিজেকে অন্যের কাছে মূল্যবান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করবেন, ব্যক্তিত্ব ধরে রাখতে শিখুন। আপনি যখন নিজের ব্যক্তিত্ব টা কে ধরে রাখতে পারবেন তখন অপর পাশের মানুষগুলো আপনার মূল্য বুঝতে পারবে। তারা বুঝতে পারবে যে আপনি মূল্যহীন নন বরং আপনি একজন মূল্যবান। আমরা মানুষ হিসেবে সেই সকল মানুষকেই বেশি পছন্দ করি যারা ব্যক্তিত্বসম্পন্ন। একজন ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষ বরাবরই অপর একজন মানুষের কাছে পছন্দের পাত্র হয়ে ওঠে। কারন এখনকার সমাজ সবসময়ই খোঁজে ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন, যার ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন যত বেশি সেই মানুষটি সমাজের কাছে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে পারে। আর ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষ কে সকলেই অনেক বেশি পছন্দ করে। আপনার ব্যক্তিত্ব যত শক্তিশালী হবে মানুষ আপনাকে তত বেশি মূল্যায়ন করবে তত বেশি আপনার পাশে থাকার চেষ্টা করবে গুরুত্ব দিতে থাকবে। কিন্তু আপনি যদি কাউকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দিয়ে নিজের ব্যক্তিত্ব টা কে দুর্বল করে দেন তখন মানুষ আর আপনাকে গুরুত্ব দেবে না। এখন আপনারা বলুন তো কেন আপনাদেরকে মানুষ গুরুত্ব দেবে না...? কারণ আপনি নিজেই নিজের ব্যক্তিত্ব টা কে হারিয়ে ফেলেছেন। আর ব্যক্তিত্বহীন মানুষকে কেউ কখনো গুরুত্ব দিতে চায় না।

sea-1284368_640.jpg

Source

এই ব্যক্তিত্ব টাকে আমি সময়ের সাথে তুলনা করতে পারি। এই যেমন ধরুন টাকা-পয়সা বাড়ি-গাড়ি ধন-দৌলত আপনি কিনতে পারবেন। এই সকল জিনিস গুলো যদি একবার ফুরিয়ে যায় বা হারিয়ে যায় আপনি পরবর্তিতে এগুলো নিজের আয়ত্তে আনতে পারবেন। কিন্তু সময় আপনি কখনোই কিনতে পারবেন না বা সময় আপনার জন্য কখনোই থেমে থাকবে না। সময় চলবে সময়ের নিয়মে সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না। ঠিক তেমনি ভাবে আপনি বাড়ি-গাড়ি ধন-দৌলত সবকিছুই আজ হারিয়ে গেলেও কাল হয়তো বা আপনি এগুলো কিনতে পারবেন কিন্তু এই ব্যক্তিত্ব টা একবার হারিয়ে গেলে তা কোনোভাবেই নিজের কাছে ফিরিয়ে আনতে পারবেন না। নিজের এই ব্যক্তিত্ব টাকে নিজের কাছে ধরে রাখতে হলে আপনাকে বুঝতে হবে কোথায় আপনি থামবেন আর কোথায় আপনি চলবেন। আপনাকে এটা বুঝতে হবে যে আপনি কোন পথে হাঁটলে আপনি আপনার ব্যক্তিত্ব টাকে নিজের মধ্যে অটল রাখতে পারবেন আর কোন পথ দিয়ে হাঁটলে আপনি ব্যক্তিত্ব টা হারিয়ে ফেলবেন এই দুটি রাস্তা আপনার বোঝার ক্ষমতা থাকতে হবে। সেই সাথে আপনার এটাও বোঝার ক্ষমতা থাকতে হবে যে আমি যে মানুষটাকে এত এত গুরুত্ব দিচ্ছি তার কাছে আমি কি পাচ্ছি বা তার কাছে আমার মূল্যায়ন কতটুকু। যদি আপনি দেখেন যে অপর পাশের ব্যক্তির কাছে আপনার মূল্যায়ন আপনার গুরুত্ব এর কম তাহলে আপনি নিজ থেকে সেই পথে হাঁটা বন্ধ করে দিন। এই পথ আপনার জন্য না,আপনাকে নতুন আরেকটি পথের সন্ধান খুঁজে বের করতে হবে। তাই আমি সবসময় এটা বলতে চাই যে, অন্যকে গুরুত্ব দেওয়া বন্ধ করে দিন, নিজেই নিজের গুরুত্ব দিতে শিখুন। অন্যকে গুরুত্ব দিয়ে হয়তো আপনি একটা সময় ঠকে যাবেন কিন্তু যখন আপনি নিজেই নিজের গুরুত্ব দিতে থাকবেন তখন আপনি কখনোই ঠকে যাবেন না। সবথেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে এটাই, যে মানুষটি নিজেই নিজের গুরুত্ব দিতে জানে সেই মানুষটাকে কেউ কখনো আঘাত করতে বা কষ্ট দিতে পারে না, সে নিজেই ইহা বড় একটি মস্ত প্রাচীর, আর এই প্রাচীর ভাঙার ক্ষমতা সবার মধ্যে থাকে না। তাই সব সময় একটা কথা মনে রাখবেন অতিরিক্ত গুরুত্ব কাউকেই দেওয়া ঠিক নয়, কাউকে নয়। সবাইকে নিজের আয়ত্তের মধ্যে রেখেই গুরুত্ব দেওয়া উচিত তাহলেই আপনি সবার কাছে আপনার ব্যক্তিত্ব টা কে প্রকাশ করতে পারবেন।
আজ আমি আমার পোস্ট এখানেই শেষ করছি, কতটা সুন্দর ভাবে গুছিয়ে লিখতে পেরেছি সেটা হয়তো বলতে পারবো না তবে আমি চেষ্টা করেছি সুন্দরভাবে বিষয়টি আপনাদের সকলের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। আবার হয়তো দেখা হবে কোন এক নতুন পোস্টে, নতুন রূপে, নতুন ধারায়। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন পরিবারের সাথেই থাকুন আর প্রিয় মানুষকে হ্যাপি রাখার চেষ্টা করুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!

আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন

আমার পরিচয়


1630010060468-01.jpeg

আমি জীবন মাহমুদ। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্টের সপ্তম পর্বের অধ্যায়ন রত আছি। আমি ছবি আঁকতে এবং ফটোগ্রাফি করতে ও মাঝে মাঝে গুন গুন করে গান গাইতে খুবই ভালোবাসি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমাইট প্লাটফর্মে কাজ করতে।



logo.gif


Sort:  
 3 years ago 

অসাধারণ লিখেছেন ভাই। আপনার লেখার মধ্যে একটা মহত্ত্ব আছে। আমার কাছে অনেক ভালো লাগছে আপনার লেখাটা। আসলে ঠিকই বলেছেন কাউকে বেশি গুরুত্ব দিলে তার কাছে সস্তা হয়ে যায়। কেন সে মানুষটা যখন হারিয়ে যায় তখন আসলে আমাদের পস্তাতে হয়। কিন্তু ওই যে সময়ের মূল্য সঠিক সময় আমরা দিতে পারি না। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এরকম একটা বিষয় নিয়ে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 3 years ago 

আপনিও দেখছি অনেক চমৎকার ভাবে গঠনমূলক একটি মন্তব্য করেছেন। সত্যি বলতে কাউকে বেশি পাত্তা দেওয়া মোটেও ঠিক নয় এতে করে নিজের মূল্যায়ন অনেকটাই কমে যায়। ধন্যবাদ আপনাকে গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য

 3 years ago 

আপনি খুবই সুন্দর একটি জিনিস নিয়ে আজ আলোচনা করলেন ।আপনার পোস্টটি পড়ে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে ।আসলেই কাউকে বেশি গুরুত্ব দিলে সে মাথায় উঠে যায়। সে নিজেকে অনেক কিছু ভাবতে সেখে। যাই হোক আপনার লেখা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।
শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 3 years ago 

জ্বী ভাইয়া আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন কাউকে বেশি পাত্তা দিলে সে নিজেকে অনেক বড় কিছু ভাবতে শুরু করে দেয় ভাবতে ভাবতে একটা সময় মাথায় উঠে যায়। গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 3 years ago 

আপনার কথাগুলো আমার কাছে ভালোই লেগেছে।আসলেই কাউকে বেশি অতিরিক্ত গুরুত্ব দিলে সে বেশি আপনাকে অবহেলা করবে।আপনার দুর্বলতাকে কাজে লাগায়। তার চেয়ে নিজেকে বেশি গুরুত্ব দিলে জীবন কখনো বিফলে যাবে না।ধন্যবাদ আপনাকে।

 3 years ago 

ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য

 3 years ago 

খুবই সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন খুবই ভালো লাগলো আপনার লেখাগুলো পড়ে ।লেখাগুলো পড়ে এতোটুকু বুঝতে পারলাম যে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়ার কারণে আপনি কারো কাছ থেকে কড খেয়েছেন ।একথা সত্য যে অতিরিক্ত গুরুত্ব দিলে লোকটি আপনার মূল্যায়ন করবে না।

 3 years ago 

এসব আজেবাজে কথা বলা যাবে না ভাই, হাহাহা। যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য, আর সত্যি বলতে আমি কখনো কারো কাছে কড খাইনি। সারাজীবন কড দিয়ে আসছি।

 3 years ago 

আপনি অনেক ভালো লিখেছেন একদম বাস্তব সম্মত কিছু কথা। আমি আপনার অনুভূতিটা বুঝতে পেরেছি আপনি খুব কষ্ট ভরা মন নিয়ে লেখাগুলো লিখেছেন আসলেই আমাদেরকে কাউকে অন্তর থেকে বেশি গুরুত্ব না দেওয়া উচিত। আপনার লেখাটা পড়ে সত্যি অনেক ভালো লাগলো এবং অনেক কিছু শিখতে পারলাম।

 3 years ago 

জি কাউকে মন থেকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া মোটেই ঠিক নয়, কাউকে মন থেকে বেশি মাত্রায় গুরুত্ব দিলে সে গুরুত্বহীন মনে করে। ধন্যবাদ আপনার গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য।

 3 years ago 

আপনার সম্পূর্ণ লেখাটি বাস্তবভিত্তিক ও সত্যতা প্রমাণ করে, সত্যিই কাউকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দিলে অবহেলার পাত্র হতে হয়, খুবই সুন্দর লিখেছেন ভাই। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 3 years ago 

আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.15
JST 0.029
BTC 56477.82
ETH 2390.38
USDT 1.00
SBD 2.33