অবিস্মরনীয় ভালোবাসা/পর্বঃ--০৩ [benificiary ১০% @shy-fox]|
আজ - ১৮ আষাঢ় | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | শনিবার | বর্ষাকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- ছোট গল্প
- আজ ১৮ই আষাঢ়, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ রাত্রি সবাইকে.....!!
আমরা সচরাচর সকলেই গল্প পড়তে অনেক বেশি ভালোবাসি। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেও ঘরেও পড়তে অনেক বেশি ভালোবাসি আমার নিজের কয়েকটি গল্পের বই রয়েছে যখন অবসর সময় পাই তখনই আমি গল্পের বই গুলো নিয়ে বসে যাই। আর এই গল্প গুলোর মধ্যে ভালোবাসার গল্প পড়তে আমাদের সব থেকে বেশি ভালো লাগে। ভালোবাসা এমন একটা জিনিস যে গল্পের মাধ্যমে আমরা আমাদের পুরনো স্মৃতি থাকলে সেগুলো জাগ্রত হয় খুব নিমিষেই। যাইহোক আমি আপনাদের মাঝে কয়েকদিন আগে অবিস্মরনীয় ভালোবাসার প্রথম ও দ্বিতীয় পর্ব শেয়ার করেছিলাম। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বটি আপনারা সকলেই খুব চমৎকারভাবে পড়েছেন এবং অনেক সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন যেটা দেখে আমি অনেক অনুপ্রাণিত হয়ে ছিলাম। আমি আপনাদের বলেছিলাম খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে অবিস্মরনীয় ভালবাসার তৃতীয় পর্ব শেয়ার করবো ।সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেই আমি আপনাদের মাঝে তৃতীয় পর্ব নিয়ে হাজির হয়েছি। আশাকরি প্রথম এবং দ্বিতীয় বারের মতো আপনারা তৃতীয় পর্ব খুবই চমৎকার ভাবে পড়বেন এবং সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবে। তাহলে চলুন আর বেশি অপেক্ষা না করে গল্প শুরু করি।
প্রথম অবস্থা যখন দুটি মানুষ তাদের দুজনের হাত একত্র করে তখন সেই মুহূর্তে সত্যিই অনেক বেশী আনন্দদায়ক হয় মনে হয় এটাই পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর মুহূর্ত। এই সুন্দর মুহূর্তটা তারা সারা জীবন স্মৃতির পাতায় রেখে দিতে চায়। কিন্তু চাইলেই কি আর সব কিছু পাওয়া হয়...?? জীবনে অনেক কিছু আছে যেগুলো আমরা ইচ্ছে করলেও নিজের কাছে রাখতে পারি না,কোন একটা সময় সেটা হারিয়ে যায়। হয়তোবা নিজ থেকে হারিয়ে যায় নয়তোবা কেউ জোর করে হারিয়ে যেতে তাকে বাধ্য করে। সমস্ত রকমের বাধ্যবাধকতা অতিক্রম করে যারা পাশে থাকে তারাই আসলে সত্যি কারের ভালবাসে। তবে সত্যি কারের ভালোবাসা পাওয়াটা সত্যিই অনেক সৌভাগ্যের ব্যাপার এই রকম ভাগ্য সবার কপালে থাকে না। ভালোবাসা মানুষকে একটা সময় অনেক একাকিত্বের মাঝে নিয়ে যায়। যে একাকীত্বে শুধুমাত্র সে এবং তার এক আকাশ পৃথিবী সমান দূরত্ব এটাই থেকে যায়। আবার অনেকেই আছে এই একাকিত্বের গহ্বরে এমন ভাবে নিয়োজিত হয়ে যায় যে চাইলেও সেখান থেকে বেঁচে ফিরে আসতে পারে না। হঠাৎ করে ই না ফেরার দেশে চলে যায় কিন্তু, মৃত্যু কোন কিছুর সমাধান দিতে পারে না। বেঁচে থাকতে হলে সংগ্রাম করেই বেঁচে থাকতে হবে আর সংগ্রাম করে বেঁচে থাকার নামই হল আসল জীবন।
আমি আপনাদের মাঝে দ্বিতীয় পর্বটি শেষ করেছিলাম কণার মায়ের মৃত্যুর সংবাদ দিয়ে। তো কনার মা যখন মারা যায় তখন কণা খুব একা হয়ে যায় এতটাই একা হয়ে যায় বলে বোঝানো হয়তো সম্ভব নয়। এখন আপনারাই ভাবুন একটা মেয়ে যার কিনা কিছুদিন আগে বাবা মারা গিয়েছে বাবা মারা যাওয়ার কিছুদিন পরেই যদি তার মা মারা যায় তাহলে কিভাবে তার দিন যাচ্ছে আপনারাই একবার ভাবুন। এদিকে তার মামা এবং মামি ছাড়া এই দুনিয়াতে আপন বলতে তার আর কেউ নেই। তবে তাদের মামা মামীর ও আরেকটা দুঃখ আছে সেটা হচ্ছে তাদের কোন ছেলে মেয়ে হয় না। যার কারনে খুব ছোটবেলা থেকেই তারা কনাকে নিজের মেয়েদের মতোই দেখেছে এবং কণাকে তারা নিজের মেয়ের মতোই আদর স্নেহ ভালোবাসা দিত। যেহেতু তার বাবা মারা গিয়েছে সে তো তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে কণা কে তারা তাদের কাছে রেখে দেবে। এভাবেই কেটে যাচ্ছিল কণার দিন। এরকমভাবে দেখতে দেখতে বন্যার পানি একটা সময় শুকিয়ে গিয়েছে। চারিদিকে সবুজ ঘাস গজিয়ে উঠেছে তাদের সেই গ্রামটি আবার নতুন ভাবে সেজে উঠছে প্রকৃতির অপরূপ সাজে। চারিদিকে পাখির কোলাহল সবুজ ঘাস সব মিলে যেন এক নতুন একটা গ্রাম তারা ফিরে পেয়েছে। যেহেতু নতুন গ্রাম সবাই ফিরে পেয়েছে সবাই নিজ নিজ জমিতে চাষাবাদ শুরু করেছে। এদিকে কনার মামা মামি কনা কে তাদের গ্রামের এক স্কুলে ভর্তি করে দিয়েছে। দেখতে দেখতে অনেকটা দিন অতিবাহিত হয়ে গেল। দিনের পরে মাস মাসের পরে বছর এরকম অনেকটা বছর পেরিয়ে যাওয়ার পরে কণা এবার ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্রী। এদিকে কনা প্রায় কনককে ভুলে গিয়েছে। ছোটবেলায় তার যে একটা প্রিয় সাথী ছিল যার সঙ্গে সে সময় অতিবাহিত করত স্কুলে যেত খেলাধুলা করতো সময় গড়ানোর সাথে সাথে সেই দিনগুলো সে ভুলে গিয়েছে। কিন্তু কনক এখনো মনে রেখেছে সেই হারিয়ে যাওয়া কনাকে। সে এখনো মাঝে মাঝে করাকে খুঁজে মনে আনমনে। সে অনেক চেষ্টা করেছে কণাকে খুঁজে বের করার জন্য কিন্তু কোথাও কণার দেখা সে পায়নি। যেহেতু কনকের পারিবারিক অবস্থা তেমন একটা ভালো ছিল না তাই সে বেশিদূর পর্যন্ত লেখাপড়া করতে পারিনি। এদিকে পরিবারের চাপ সামলাতে গিয়ে কনকের বাবার হিমশিম খেতে হচ্ছিল। তাই কনক এসএসসি পরীক্ষা শেষ করে আর লেখাপড়া করতে পারেনি। লেখাপড়া করতে পারেনি এ কারণেই সে ছিল পরিবারের বড় ছেলে পরিবারের একটা দায়িত্ব তার কাঁধের উপরে এসে পড়েছে। তবে আপনারা এটা ভাববেন না যে কনক বেকার হয়ে ঘোরাঘুরি করছে। সে ছিল খুবই শান্ত সৃষ্ট ভদ্র একটা ছেলে যার কারণে সে তাদের এলাকাতেই বাজারে ছোট্ট একটি দোকান নেয়। সেই দোকানে এসে কম্পিউটার সার্ভিসিং করে। এই যেমন ধরুন নষ্ট মোবাইল মেরামত করা, মেমোরিতে গান লোড করে দেওয়া, ছবি উঠানো এরকম কয়েকটি কাজ সে তার দোকানে করে থাকে। সেই দোকানের উপার্জন থেকে যে টাকা হয় সেটা দিয়েই তাদের সংসার চলে।
চারিদিকের পারিপার্শ্বিক অবস্থা কনককে অনেক দুর্বল করে দিয়েছে। সে নিজের পরিবারকে নিয়ে সবসময় চিন্তিত থাকতো এতটাই চিন্তিত থাকতো যে সে কিভাবে টাকা উপার্জন করবে সেই চিন্তাই সব সময় ব্যস্ত থাকতো। এদিকে যেহেতু কণার সাথে কনকের অনেক বছর যাবত কোন যোগাযোগ নেই তাই কনা তাদের কলেজের একটা ছেলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ হয়ে গিয়েছে। কোনা এবং রাশেদ দুজন একই কলেজের একই শ্রেণীর শিক্ষার্থী। দুজন দুজনকে অনেক বেশি পছন্দ করে এবং দুজন দুজনকে বিয়ে করবে এই কথাই দিয়ে রেখেছে। এদিকে কনক তার এক বন্ধুর মাধ্যমে কণার খোঁজ পায়। কনক কণাকে এতোটাই বেশি পছন্দ করত যে সে সমস্ত রকমের প্রতিকূলতা অতিক্রম করে কণার সঙ্গে দেখা করতে যায়। কিন্তু আফসোস কণার সঙ্গে তার দেখা হয় না সে অনেকটা দুঃখ নিয়ে চলে আসে। আমি আপনাদের আগেই বলেছি কনক কনার জন্য ব্যাকুল হয়ে গিয়েছিল। সে তাদের নিজ এলাকার বাজার থেকে দোকান ভেঙ্গে নিয়ে অন্য আরেকটি এলাকার বাজারে গিয়ে নতুন করে দোকান সাজায়। কারণ সেই এলাকার মানুষ সেই বাজারেই আসতো মূলত তাদের পণ্য সামগ্রী ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য। কনক ভেবে রেখেছিল যেহেতু সে একজন মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ করে তাই কনা একদিন না একদিন তার দোকানে আসবেই। এর আগে সে তার বন্ধুর মাধ্যমে কণার ছবি দেখেছে। কনার ছবি দেখে সে বিশ্বাসই করতে পারেনি যে এটাই তার সেই ছোটবেলার প্রিয় বান্ধবী। কারণ সে আগের থেকে অনেকটাই বেশি সুন্দরী হয়ে গিয়েছে সেই ছোটবেলার চেহারার সঙ্গে বর্তমান চেহারার কোন মিল নেই। সে অনেক রকম ভাবে খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারে হ্যাঁ এটাই তার ছোটবেলায় হারিয়ে যাওয়া কণা। এখন আপনারাই ভাবুন যাকে আপনি অনেক বেশি ভালোবাসেন অনেক বেশি পছন্দ করেন সেই মানুষটা একটা সময় হুট করেই আপনার জীবন থেকে হারিয়ে গিয়েছে। নিশ্চয়ই আপনার অনেক বেশি কষ্ট হবে কষ্ট হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সেই মানুষটাকে যদি আপনি আবার অনেকটা বছর পরে ফিরে পান তাহলে আপনার কেমন অনুভূতি হবে একবার ভেবে দেখুন। আমি নিজে নিজে এরকম ভেবেছি ভেবে এটাই পেয়েছি এই অনুভূতি কাউকে বলে বোঝানো যাবে না এটা এক অন্যরকম অনুভূতি। নিজের ভালোবাসার মানুষকে কাছে পাওয়ার মত এত সুন্দর অনুভূতি হয়তো পৃথিবীতে আর কোথাও নেই।
যেহেতু কনক নিজ এলাকা থেকে দোকান ভেঙে অন্য আরেকটি এলাকায় গিয়ে তার দোকান স্থাপন করেছে শুধুমাত্র কণার সঙ্গে কথা হবে বা দেখা হবে এই আশায়, কিন্তু দুঃখের বিষয় অনেকটা দিন মাস পেরিয়ে গেল কিন্তু কনার সঙ্গে তার দেখা হচ্ছে না। সে আরও বেশি দুঃখের সাগরে নিমজ্জিত হয় যার জন্য এত কিছু করা হলো তবুও তার সঙ্গে দেখা হচ্ছে না। এই ভাবতে ভাবতে একদিন সন্ধ্যেবেলা সে নিজের দোকানে বসে আনমনে কণার কথাই ভাবছিল। হঠাৎ দুটো মেয়ে দোকানে আসলো একটি মেয়ে গাছের আড়ালে লুকিয়ে আছে অন্য আরেকটি মেয়ে তার ফোন ঠিক করতে এসেছে। কনক ফোন নেওয়ার উদ্দেশ্যে সেই মেয়ের দিকে তাকাতেই অবাক হয়ে যায়। সে নিজেকে বিশ্বাস করতে পারছিল না যে হঠাৎ করেই তার প্রিয় মানুষটির সঙ্গে এরকম ভাবে তার দেখা হয়ে যাবে। গাছের আড়াল থেকে কণা তার দিকে তাকাচ্ছিল। চোখে কাজল মাথায় ঘোমটা লাল রঙের থ্রি পিস। সেই সাথে কপালে ছোট্ট কালো একটি টিপ সন্ধ্যা মুহূর্তে কোণাকে দেখতে এতটা রূপসী লাগছিল যে কোন এক দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে ছিল। কনক যেন চোখ ফেরাতেই পারছিল না। কোন বুঝতেই পারছিল না যে সে কি বলবে, যাইহোক কিছুটা সময় পরে সে স্বাভাবিক হয় এবং তাদের সমস্যার কথা জানতে চাই তাদের সমস্যা হল কণার মোবাইল সার্ভিসিং করতে হবে কারণ তার ফোন নষ্ট হয়ে গিয়েছে। যেহেতু সেটা কণার মোবাইল ছিল সে তো কোন এখানে একটা চালাকি শুরু করে। সে বলে আজ মোবাইল ঠিক হবে না কাল সন্ধ্যার সময় এসে নিয়ে যাবেন। এমনটা বলে সে কোনা এবং তার বোন দুজনকেই বিদায় করে দেয়। এদিকে কনকের আনন্দের শেষ নেই যার জন্য এত কিছু হঠাৎ করেই সেই মানুষটার সঙ্গে তার দেখা হয়ে গিয়েছে। দেখা তো হয়ে গিয়েছে তার সাথে সাথে প্রিয় মানুষটার ফোন তার হাতে এ যেন মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি। কনক সেদিন অনেকটা খুশি হয়ে গিয়েছিল যার কারণে সে বেশি রাত পর্যন্ত দোকানে থাকেনি মনের সুখে সেদিনের মতো সে বাসায় ফিরে আসে। আর মনে মনে ভাবে কাল এসে কনার ফোন সার্ভিসিং করবে। এখন আপনাদের কাছে প্রশ্ন....?? কণা তার নিজ কলেজের একটা ছেলের সঙ্গে প্রেমে আবদ্ধ তার সঙ্গে কথা বলার রেকর্ডিং এবং ছবি কনার ফোনে বিদ্যমান। কাল যখন কনক কনার ফোন সার্ভিসিং করবে তখন সে অবশ্যই সেগুলো দেখবে। তাহলে কনক সে সব কিছু দেখে নিজেকে কি শান্ত করতে পারবে...?? এসব কিছু দেখে কনক দূর আকাশের তারা হয়ে যাবে...?? নাকি সকল কিছু মেনে নিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হবে....??
এখানেই আমি আমার অবিস্মরনীয় ভালোবাসার তৃতীয় পর্ব শেষ করছি। খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে বাকি পর্বগুলো শেয়ার করব ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই ধৈর্য ধারণ করুন। সবাই যে যার জায়গা থেকে সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং পরিবারের সাথেই থাকুন। সেই সাথে প্রিয় মানুষটিকে হ্যাপি রাখার চেষ্টা করুন সবসময়। ধন্যবাদ সকলকে....!!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন
বিভাগ | ছোট গল্প |
---|---|
বিষয় | অবিস্মরনীয় ভালোবাসা,পর্ব তৃতীয় |
গল্পের কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
সব সময় সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আপনার লেখা প্রবন্ধটি জীবনধর্মী। যেখানে দুঃখ থেকে সুখ ,সুখ সুখ থেকে দুঃখ ,পাওয়া না পাওয়া সব কিছুর হিসাব আপনি কষিয়েছেন ।সব মিলে আমার কাছে ভালো লাগলো ।তবে আমি আপনার আগের পর্ব গুলো পড়ার সৌভাগ্য আমি অর্জন করতে পারি নাই ।ভালো ছিল।
যেহেতু আপনি আমার আগের পর্বগুলো দেখার সৌভাগ্য করতে পারেননি সেহেতু আমি আপনাকে বলতে চাই আগের পর্বগুলো পড়ে নেবেন তাহলে খুবই ভালো লাগবে ধন্যবাদ আপনাকে।
অবিস্মরনীয় ভালোবাসা'' গল্পের এই পর্বটি দারুণ লিখেছেন। অবসর সময়ে আপনাদের লেখা গল্পগুলো পড়ে গল্পের চরিত্রে ডুবে যাওয়ার সুখ অন্যরকম। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকবো। আপনার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইলো।
চেষ্টা করবেন পূর্ববর্তী পোস্টগুলো পড়ার তাহলে খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ শুভেচ্ছা রইল।