সম্পর্ক ভালো থাকে যত্নে [benificiary ১০% @shy-fox]|
আজ - ১৬ মাঘ| ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | সোমবার | শীতকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- সম্পর্কে যত্ন থাকাটা জরুরী
- আজ ১৬ইমাঘ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- সোমবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে......!!
যত্ন শব্দটি খুবই ছোট তাই নয় কি...!! এই যত্ন শব্দটি খুবই ছোট হলেও এর মাঝে রয়েছে অনেক অনেক মহত্ব। এই মুহূর্তটা হয়তোবা আমরা অনেকেই বুঝি আবার অনেকেই হয়তো তেমন একটা বুঝতে চাই না। আসলে সকল ক্ষেত্রেই যত্ন থাকাটা খুবই জরুরী। একটা জিনিস যদি আপনি যত্ন করে রাখতে পারেন তাহলে সেই জিনিসটা অনেক দিন পর্যন্ত আপনার কাছে টিকবে বা আপনার কাছে থাকবে যেটা কখনোই নষ্ট হবে না। যদিও বা কখনো নষ্ট হয়ে যায় তাহলে অল্প একটু মেরামত করলেই হয়তোবা আবার আগের মতই সেটা চলমান থাকবে। এটা কিভাবে সম্ভব..? এই প্রশ্নে আমি আপনাদেরকে বলতে চাই সেটা হচ্ছে, যত্ন। যত্ন করলে যে কোন কিছুই অনেকদিন পর্যন্ত ভালো থাকে। ঠিক তেমনি ভাবে আমি মনে করি একটা সম্পর্কে ভালো থাকতে হলে অবশ্যই সেই সম্পর্কের মধ্যে অনেক বেশি যত্ন থাকা প্রয়োজন। যে সম্পর্কের মাঝে যত বেশি যত্ন সেই সম্পর্ক তত বেশি শক্তিশালী এবং তত বেশি মজবুত। যেটা কিনা ছোট্ট একটু আঘাতেই ভেঙে যায় না বরংচ যদি ছোট্ট একটু আঘাত পায় তাহলে একটু ভালোবাসা বা যত্ন যদি পায় তাহলে সেটা আগের থেকে দ্বিগুণ শক্ত এবং মজবুত হয়। আর আমি এটাই বিশ্বাস করি, আমি এটা বিশ্বাস করি যে একটা সম্পর্কে যত্ন থাকাটা খুবই জরুরী।
একটা সম্পর্কে যে যত্ন থাকাটা জরুরী এই ব্যাপারটা যদি আমি আপনাদের মাঝে আরো ভালো করে বোঝাতে চাই তাহলে কয়েকটি উদাহরণ দিলেই হয়তো বা আপনারা খুবই ভালো হবে সেটা বুঝতে পারবেন বলে আমার মনে হয়। প্রথম উদাহরণটা আমি যদি কোন যান্ত্রিক বস্তু দিয়ে করি তাহলে উদাহরণটা এমন হয় যে, মনে করুন আপনি একটি সাইকেল কিনলেন। সেই সাইকেলটা আপনার অনেক বেশি পছন্দের আপনি সাইকেলটা চালানোর পাশাপাশি অনেক বেশি যত্ন করেন। আপনি কোথাও যাওয়ার আগে সাইকেলটা তে ভালোভাবে তেল দিয়ে সেটা আরও বেশি চালিত করে নিচ্ছেন এবং প্রতিনিয়ত তাকে পরিষ্কার করে রাখছেন যেন ময়লা আবর্জনা সাইকেলের চাকার মধ্যে প্রবেশ করে সেটা যেন জ্যাম না হয়ে যায়।
আপনি যতদিন এই সাইকেলটা যত্নে রাখবেন তাকে আপনি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নভাবে তেল জল দিয়ে ধুয়ে রাখবেন ততদিন পর্যন্ত আপনি দেখবেন সাইকেলটা অনেকদিন আপনার কাছে টিকেছে এবং অনেকদিন পরেও সেটা একদম নতুনের মতই রয়েছে। এটা কিভাবে সম্ভব হয়েছে এবার আপনারাই বলুন...?? নিশ্চয়ই আপনারা এতক্ষণে বুঝে গিয়েছেন এটা সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র যত্ন করার মাধ্যমে। ঠিক তেমনি ভাবে আমিও এটাই আপনাদেরকে বোঝাতে চাচ্ছি সম্পর্কের মধ্যে যদি একটু যত্নশীল হওয়া যায় তাহলে সেই সম্পর্কটা অনেকদিন পর্যন্ত টিকবে।
সম্পর্কের মাঝে যদি যত্ন থাকে তাহলে দেখবেন আপনার সম্পর্কটা ঠিক এই উপরের ডায়মন্ড এর মতই চকচক করছে। আপনার কাছে সেই সম্পর্কটা সবসময়ই অনেক বেশি রঙিন মনে হবে এবং মনে হবে যে এই সম্পর্কটা অনেক বেশি চকচকে যেটাতে এখন পর্যন্ত মরিচা ধরে নি। আর যেই সম্পর্কের মাঝে মরিচা ধরে না বা ফাটল ধরে না সেই সম্পর্কটা অনেক দিন পর্যন্ত টিকে যায় এই ভদ্র সমাজে। আসলে একটা সম্পর্ক বেশি দিন পর্যন্ত টিকিয়ে রাখতে হলে বেশি কিছুর প্রয়োজন হয় না দামি বাড়ি গাড়ি এসবের কোন প্রয়োজন হয় না। বর্তমান সময়ে সকলেই দামি গাড়ি বা দামি বাড়ি দিয়েই সুখী হতে পারে না। লক্ষ্য করলে আপনি দেখবেন যে এমন অনেক সম্পর্ক আছে যেই সম্পর্কের মধ্যে দুজনের অনেক টাকা পয়সা ধন দৌলত আছে কিন্তু তাদের মাঝে কোন ভালোবাসা নেই। তাই আমি এটাও বিশ্বাস করি যে ভালোবাসা থাকলেই যে সুখী হওয়া যায় তেমনটা নয়। সুখী হতে হলে দুজন দুজনকে অনেক বেশি যত্ন করতে হবে। যে ভালবাসার মধ্যে দুজন দুজনকে অনেক বেশি যত্ন করে সেই ভালোবাসায় আসলে প্রকৃত ভালোবাসা এবং সেই ভালোবাসা কখনো শেষ হয় না।
যত্নের মাধ্যমে ভালোবাসাটা যেমন চকচক করে ওঠে ঠিক তেমনি ভাবে অবহেলার কারণে ভালোবাসার মধ্যে মরিচার প্রলেপ পড়ে। যখন একটা ভালবাসার মাঝে মরিচার প্রলেপড়ে তখন সেই মরিচার প্রলেপ তুলতে অনেক বেশি সময় লাগে। কারণ কোন চকচকে জিনিসে যদি হঠাৎ করেই মরিচার পোলে পরে তাহলে সেই মরিচা সহজেই উঠানো সম্ভব হয়ে ওঠে না। প্রথমে তেল দিয়ে কিছুদিন সেই মরিচা ভিজিয়ে রাখতে হয় এরপরে কোন কিছু দিয়ে সেটা অনেকটা সময় নিয়ে পরিষ্কার করতে হয়। কিন্তু যেই ভালোবাসা এখন পর্যন্ত ডায়মন্ডের মতো চকচকে সেই ভালোবাসাতে ভালোবাসা বৃদ্ধি করতে বেশি কিছুর প্রয়োজন পড়ে না। শুধুমাত্র যদি একটু যত্ন করা যায় তাহলে সেই ভালোবাসাটা আরো বেশি বৃদ্ধি পায়।
আর আমি মনে করি এই যত্নটা স্বামী স্ত্রীর মাঝে অনেক বেশি হওয়া উচিত। কারণ একটি সম্পর্ক জোড়া লাগতে অনেকটা বেশি সময় লাগে আর সেই জোড়া দেওয়া সম্পর্কটা ভেঙে যেতে খুব একটা বেশি সময় লাগে না। স্বামী এবং স্ত্রী দুজন যদি দুজনকে অনেক বেশি যত্ন করে তাহলে সেই সংসারে কখনো অশান্তির সৃষ্টি হয় না। তবে আমার মনে হয় স্বামী এবং স্ত্রী এই দুজনার মাঝে যেই অশান্তির সৃষ্টি হয় সেটা মূলত যত্নের অভাব। যদি তাদের মাঝে অনেক বেশি যত্ন থাকে তাহলে সেটা কখনোই ভেঙ্গে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে না।
মনে করুন আপনি ব্যস্ত থাকার কারণে আপনার স্ত্রীকে খুব বেশি একটা সময় দিতে পারছেন না আপনি হয়তো বা আপনার অফিশিয়াল কাজ নিয়ে অনেক বেশি ব্যস্ত কিন্তু আপনি তো আর প্রত্যেকদিন ব্যস্ত থাকেন না। সপ্তাহে একদিন যদি আপনি আপনার সকল ব্যস্ততা একদিকে রেখে আপনি যদি আপনার স্ত্রীর সঙ্গে নিয়ে একটু ঘুরাঘুরি করেন তাহলে দেখবেন আপনারা দুজন দুজনের অনেক বেশি কাছে চলে এসেছেন। আবার এদিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে একজন স্ত্রী তার স্বামীর অনেক বেশি যত্ন নিচ্ছে। কিভাবে..?? মনে করুন কোন একটি খাবার আপনার স্ত্রীর অনেক বেশি অপছন্দের কিন্তু সেই খাবারটা আপনার খুবই পছন্দের। আপনার স্ত্রীর সেই খাবারটা অপছন্দ থাকার কারণে ও সে কিন্তু সেই খাবারটা রান্না করবে, কেন রান্না করবে..!! সে রান্না করবে এই ভেবে যে খাবারটা আপনার অনেক বেশি পছন্দের। এ থেকেই বোঝা যাচ্ছে আসলেই সম্পর্কের মাঝে যত্ন থাকাটা জরুরী। এখানে দুজন দুজনকে অনেক বেশি যত্নে রাখছে যার কারণে তাদের সম্পর্কটা অনেক বেশি শক্তিশালী এবং মজবুত যেটা ভেঙে যাওয়া সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে অনেক ভালো ভালো সম্পর্ক ভেঙে যাচ্ছে। শুধুমাত্র ভেঙে যাচ্ছে একটু যত্নের অভাবে কেউ কাউকে যত্ন করছে না কেউ কাউকে সময় দিচ্ছে না। সময় এবং যত্ন এই দুটো না দেওয়ার কারণে অনেক সুন্দর সম্পর্ক ভেঙে যাচ্ছে নিমেষেই কিন্তু কেউ কারো দিকে ফিরেও তাকাচ্ছে না। যদি এই সম্পর্কের মধ্যে একটু যত্ন থাকতো তাহলে হয়তোবা সংসার গুলো ভেঙ্গে যেত না। চোখের সামনে এমন কিছু ঘটনা দেখি যেগুলো দেখলে অথবা নিজ কানে শুনলে খুবই খারাপ লাগে।
তাই আমি সকলকে একটা কথাই বলতে চাই যে সময় থাকতে যত্নশীল হন। একটু যত্নশীল হলেই দেখবেন আপনি পৃথিবীর সবথেকে সুখী মানুষদের মধ্যে একজন নিজের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগবে। খুব কাছের মানুষ যখন একটু যত্নের অভাবে দূরে সরে যায় তখন নিজেকে অনেক বেশি অপরাধী মনে হবে। তাই নিজেকে অপরাধীর খাতায় নাম লেখানোর আগে অবশ্যই আমাদেরকে সতর্ক থাকা উচিত।
এখানেই আমি আমার আজকের এই সংক্ষিপ্ত পোস্ট শেষ করছি আশা করছি আমি আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে ছোট্ট একটি মেসেজ দিতে পেরেছি যেটা হয়তোবা আপনাদের অনেক বেশি উপকারে আসবে। সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | শিক্ষণীয় একটি পোষ্ট |
---|---|
বিষয় | সম্পর্ক ভালো থাকে যত্নে |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
পারস্পরিক সমঝোতা এবং যত্নের মাঝেই একটি সম্পর্ক টিকে থাকে। আর একটি সম্পর্কের মূল ভিত্তি হল একে অন্যের প্রতি যত্নশীল হওয়া। সত্যি ভাইয়া যত্নের মাধ্যমে একটি সুন্দর সম্পর্ক আরো বেশি সুন্দর হতে পারে। আর অবহেলায় একটি সুন্দর সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়। ভাইয়া আপনার লেখাগুলো পড়ে অনেক ভালো লাগলো।
সত্যিই অবহেলার মাধ্যমে একটা সম্পর্ক খুব শীঘ্রই তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায় আসলে একটা সম্পর্ক তৈরি করতে অনেক বেশি সময়ের প্রয়োজন হয় কিন্তু ভেঙে যেতে বেশি একটা সময় লাগে না। একটু যত্ন করলেই হয়তোবা সম্পর্কগুলো অনেক বেশিই শক্ত হয়।
যত্নে অসুস্থ ব্যক্তি যেমন সুস্থ হয়ে উঠে,তেমনি একটি সম্পর্কের বাঁধনও মজবুত হয়।ভালোবাসায় কখনো ফাটল ধরে না যদি সেখানে যত্ন থাকে।সবকিছুকে পেছনে ফেলে ভালোবাসা এগিয়ে যায় শুধুমাত্র যত্ন আর বিশ্বাসে।দারুণ করে উপস্থাপন করেছেন বিষটিকে।আমার অসম্ভব ভালো লেগেছে। সম্পূর্ণ বিষয়টাকে আপনি নিজের মতো করে তুলে ধরেছেন আর সবার মনোযোগ আকর্ষণ করতে পেরেছেন দেখে ভালো লাগলো।
আমার মনে হয় সকল ক্ষেত্রে যত্ন থাকাটা অনেক বেশি জরুরী একজন অসুস্থ মানুষকে ঠিকমতো যত্ন করলে যেমন সুস্থ হয়ে যায় ঠিক তেমনিভাবে ভাঙ্গা গড়া একটা সম্পর্কে যদি একটু যত্ন নেওয়া হয় তাহলে সেই সম্পর্কটা অনেক বেশি মজবুত হয়, ধন্যবাদ।
আপনার মতামতের সাথে আমিও সহমত পোষণ করছি। ধন্যবাদ যথাযথ একটি মন্তব্য দেয়ার জন্য ভালো থাকবেন।
আপনার টাইটেল পড়েই আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আসলে সম্পর্ক ভালো থাকে যত্নে। আপনি কিন্তু প্রত্যেকটি কথাই একেবারে ঠিক বলেছেন যেগুলো আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দুইজন দুইজনের পাশে থাকলে এবং একে অপরকে যত্ন সহকারে রাখলে কখনো সেই সম্পর্কটি নষ্ট হয় না। এবং নিজেদের সংসারে কখনো অশান্তি আসে না। আসলে আমরা যদি নিজেদের প্রতি যত্নশীল হই তাহলে সবচেয়ে সুখী হব। পুরোটা পড়ে অনেক কিছুই বুঝতে পারলাম।
সত্যি দুজন যদি দুজনকে অনেক বেশি যত্ন নেয় তাহলে সেই সম্পর্কটা কখনোই ভেঙে যায় না সম্পর্ক ভাঙ্গার একটি কারণ সেটা হচ্ছে কেউ কাউকে যদি ঠিকমতো যত্ন না করে। একটু যত্নের অভাবে ভেঙে যাচ্ছে এরকম অনেক সংসার যেটা সত্যিই কষ্টদায়ক।
আপনি আসলেই ঠিকই বলেছেন সম্পর্ক ভালো থাকে যত্নে। আসলে বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় বেশিরভাগ ভালো সম্পর্ক গুলো ভেঙ্গে যাচ্ছে শুধুমাত্র যত্ন এবং ভুল বোঝাবুঝির জন্য। আমরা আজ সব সময় যদি একে অপরকেই সব সময় যত্নে রাখে তাহলে কিন্তু সকল সম্পর্ক ভালো থাকবে। এরকম ভালোবাসা টিকে থাকে সব সময় যত্ন এবং বিশ্বাসী সে সাথে ভালোবাসা তো আছেই।
বর্তমান সময়ের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় অনেক রকম সম্পর্কই ভেঙে গিয়েছে শুধুমাত্র একটু যত্ন এবং বিশ্বাসের অভাবে যদি যত্ন এবং বিশ্বাস এই দুটো জিনিস থাকে তাহলে কখনোই সম্পর্ক ভেঙে যায় না। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
যত্ন এমন একটা শব্দ আকারে অনেক ছোট কিন্তু যত্ন শব্দের উদাহরণ অনেক বেশি। আপনি পারস্পরিক সম্পর্ক একজনকে একজন খুব যত্ন করে সেই সম্পর্ক কোন নষ্ট হয় না। আপনি যতগুলো উদাহরণ দিয়েছেন যত্ন নিয়ে সবগুলো উদাহরণ খুব সুন্দর ভাবে করেছেন। আপনি লক্ষ করলে দেখবেন এখনকার বেশিরভাগ সম্পর্ক নষ্ট হচ্ছে না নেওয়ার কারণে। আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো।
আমি শুধুমাত্র চেষ্টা করেছি কয়েকটি উদাহরণের মাধ্যমে আপনাদেরকে পুরো ব্যাপারটা বোঝানোর জন্য আপনি খুবই চমৎকারভাবে আমার উদাহরণ গুলো পড়ে ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো। একটি সম্পর্কে আসলেই যত্ন থাকাটা অনেক বেশি জরুরী বলে আমি মনে করি এতে সম্পর্ক শক্ত হয়। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।