পৃথিবীতে কেউ কারো মতো না [benificiary ১০% @shy-fox]|
আজ - ০১ মাঘ| ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | রবিবার | শীতকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- পৃথিবীতে কেউ কারো মত না
- আজ ০১লা মাঘ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- রবিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
পৃথিবীতে কেউ কারো মত না। আমরা সবাই আমাদের নিজের মতো। এই যে পৃথিবীতে কেউ কারো মতো না এই ব্যাপারটা যদি আমি আরো সংক্ষেপে বলতে চাই তাহলে ছোট্ট একটি শব্দ ব্যবহার করতে হয়। সেই ছোট শব্দটা হচ্ছে, তুলনা। তুলনা শব্দটি খুবই ছোট হলেও এই শব্দটার মধ্যে অনেক কিছু লুকিয়ে রয়েছে। তুলনা শব্দ দিয়ে আমরা একে অন্যের থেকে কতটুকু এগিয়ে বা কতটুকু পিছিয়ে এই ব্যাপারটাকেই বুঝিয়ে থাকি। ঠিক তেমনি ভাবে আমরা পৃথিবীতে কেউ যে কারো মত না আমরা সবাই আমাদের নিজের মতো, আমরা সবাই আমাদের নিজের জায়গা থেকে নিজের মত করে বাঁচার চেষ্টা করি। আর নিজের মত করে বাঁচতে গিয়েই আশেপাশের মানুষজন আমাদেরকে একে অন্যের সঙ্গে তুলনা করে। কিন্তু সেই মানুষগুলো হয়তো এটা জানে না যে কেউ কারো মত কখনোই হতে পারে না। কেউ যদি কারো মত হতে পারতো তাহলে হয়তো পৃথিবীটা এত সুন্দর হতো না। তাই আমার মনে হয় আমরা যে যার জায়গা থেকে নিজের মত করেই বাঁচতে অনেক বেশি পছন্দ করি আমরা কেউ কারো মত না।
পৃথিবীতে আমরা কেউ কারো মত না এই ব্যাপারটা যদি আমি আরো ভালোভাবে বোঝাতে চাই তাহলে একটা উদাহরণের মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে বোঝাতে পারবো। এই উদাহরণটা আপনারা যদি ভালোভাবে লক্ষ্য করেন তাহলেই আপনারা বুঝতে পারবেন আসলে পৃথিবীতে কেউ কারো মত না এমনকি তুলনা করে কারো সঙ্গে কারো পার্থক্য করাটা উচিত না।
কারণ আজকে আপনি যার সঙ্গে তুলনা করছেন কয়েক বছর পরে অথবা কয়েক মাস পরেই দেখবেন তার থেকে আপনি অনেক ভালো জায়গায় আছেন এবং ভাল একটা অবস্থানে আছেন যেটা সেই মানুষটা এখন নেই। ঠিক তখন নিজের কাছে মনে হবে আসলেই কারো সঙ্গে কারোর তুলনা করে নিজেকে দুঃখী করার থেকে খারাপ কোন জিনিস আর হয় না।
মনে করুন আপনি আপনার ছেলে অথবা মেয়েকে স্কুলে ভর্তি করালেন। সে তেমন একটা ভালো শিক্ষার্থী নয় আপনার পাশের বাসার একটি ছেলে সেই একই স্কুলে ভর্তি হলো। সে অনেক মেধাবী। সে লেখাপড়া অনেক বেশি ভালো করে এবং পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করে পক্ষান্তরে আপনার সন্তান পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করে না কিন্তু নিয়মিত সে কোন রকম ভাবে টেনেটুনে পাশ করছে। আর পাশের বাসার সেই ছেলেটা প্রতি বছর ক্লাসে ফার্স্ট বয় হচ্ছে এটা দেখে আপনার কেমন লাগবে...?? অবশ্যই অনেক বেশি খারাপ লাগবে কারণ পাশের বাসার সেই ছেলে এত ভালো রেজাল্ট করছে আর আপনার ছেলে কোন মতো টেনেটুনে পাস করছে। এটা দেখেই আপনি সেই ছেলেটার সঙ্গে আপনার নিজের সন্তানের তুলনা করতে শুরু করবেন। আপনি আপনার সন্তানের সামনে গিয়ে বলবেন কেন তুমি তার মত রেজাল্ট করতে পারছ না। কিন্তু আপনার সন্তানের মুখে কোন কথা থাকবে না সে হয়তোবা মনটা খারাপ করে নিজের রুমে গিয়ে বসে থাকবে। কিন্তু আপনার ভাবা উচিত পৃথিবীতে কেউ কারো মত না যে যার নিজের জায়গা থেকে স্থির।
আপনি সেই ছেলেটার সঙ্গে নিজের সন্তানের এই যে তুলনা করছেন এই তুলনার মাধ্যমে আপনি কখনোই আপনার সন্তানের রেজাল্ট ভালো করাতে পারবেন না। রেজাল্ট ভালো করাতে হলে চাই অধিক পরিশ্রম এবং নিজের আগ্রহ। আপনি তাকে মোটিভেশন করতে পারেন তাকে আপনি অনুপ্রেরণা দিতে পারেন এভাবেই একটা সময়ে আপনি তাকে হয়তোবা পরিবর্তন করতে পারবেন। কিন্তু আপনি যতই তার সঙ্গে তুলনা করবেন ততই আপনার সন্তান আরো বেশি খারাপের দিকে চলে যাবে কারণ আমরা মানুষ হিসেবে কেউই কারো সঙ্গে তুলনা করা তেমন একটা পছন্দ করি না। আমরা নিজেদের জায়গা থেকে নিজেকে জয়ী অথবা বড় ভাবতে অনেক বেশি পছন্দ করি।
বেশ কিছু বছর পরে তারা দুজনেই প্রতিষ্ঠিত হলো আপনার ছেলে পাশাপাশি আপনার পাশের বাসার সেই ছেলেটা। হয়তোবা পাশের বাসার সেই ছেলেটা ভালো স্কলারশিপ পেয়ে বিদেশ চলে গেল দেশে তার বৃদ্ধ মা-বাবাকে রেখে গেল। আর আপনার ছেলে কোন মত নিজ দেশেই ছোট্ট একটা বেসরকারি জব করছে পাশাপাশি আপনাদের সাথে আছে। এবার সেই একই ছেলে বিদেশ থেকে এসে মা-বাবাকে যদি বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে আর এটা যদি আপনার চোখের সামনেই ঘটে তাহলে আপনার কেমন লাগবে একবার ভাবুন..!! যে ছেলেটা আর সাথে আপনি নিজের ছেলের প্রতিনিয়ত তুলনা করতেন আপনার ছেলে কেন তার মত হচ্ছে না কেন তার মত করে নিজেকে গুছিয়ে নিচ্ছেনা এটাই আপনি ভাবতেন। এখন আপনি আপনার চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছেন যে বৃদ্ধ বয়সে সেই ছেলেটা তার মা-বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসছে এদিকে আপনার ছেলে আপনাদেরকে নিয়ে অনেক বেশি সুখে শান্তিতে বসবাস করছে।
তখন কি আপনার মনে হবে যে সে কেন তার মত হচ্ছে না। তখন কিন্তু আপনি এটা কখনোই ভাববেন না । তখন আপনি এটাই ভাববেন যে আপনার ছেলে যেন সেই ছেলেটার মত না হয়। আপনার ছেলে যেন আপনাদেরকে বৃদ্ধাশ্রমে না দিয়ে আসে বরঞ্চ আপনাদের সঙ্গে যেন থাকে এটাই আপনি ভাববেন। ছোটবেলা থেকেই আপনি যার সঙ্গে তুলনা করে এসেছেন এখন যদি আপনার ছেলে সেই ছেলেটার মতোই কাজ করে তাহলে নিশ্চয়ই আপনার খুব একটা ভালো লাগবে না বলে আমার মনে হয়।
তাই আমি আপনাদেরকে বলতে চাই নিজের সন্তানকে কখনোই অন্যের সঙ্গে তুলনা করবেন না। নিজের সন্তানকে অন্য কারো সঙ্গে তুলনা না করে সে যেমন আছে তেমনভাবেই তাকে থাকতে দিন একটা সময় গিয়ে দেখবেন সে আপনার সমস্ত সুখে থাকার কারণ হয়ে দাঁড়াবে। পৃথিবীতে কেউ কারো মত হতে পারে না যে যার জায়গা থেকে নিজেকে যেমনভাবে ইচ্ছে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে কেউ হয়তো বা প্রতিষ্ঠিত হতে হতে অন্য পথে চলে যায় আবার কেউ হয়তো বা অন্য পথ থেকে আস্তে আস্তে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তোলে। সুতরাং আমার মনে হয় তুলনা শব্দটা ছোট হলেও এটা আমাদেরকে একটা সময় অনেক খারাপ দিকে নিয়ে যায়। তুলনা করতে করতে একটা সময় মানুষ নিজেকে মৃত্যুর দিকে উঠিয়ে দেয় কারণ সে মনে মনে ভাবে আমি কেন তার মত হতে পারছি না এ জীবন রেখে লাভ কি। তাই আপনার সন্তানকে আপনি অন্য কারো সঙ্গে তুলনা না করে তাকে অনুপ্রাণিত করুন দেখবেন সে অনেক বেশি সাফলতার দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
এটাই ছিল আমার আজকের পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের খুবই ভালো লেগেছে। হয়তোবা এই পোষ্টের মাধ্যমে কিছু হলেও আপনারা জানতে পেরেছেন। আজ আর নয় এখানেই আমি আমার আজকের এই সংক্ষিপ্ত পোস্ট শেষ করছি। সকলেই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | তুলনা |
---|---|
বিষয় | পৃথিবীতে কেউ কারো মত না |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
মানসিকভাবেও যেমন কেউ কারো মত না। তেমনি শারীরিকভাবে কেউ কারো মত না। জেনেটিক স্ট্রাকচার বা ডিএনএ স্ট্রাকচার সব সময় প্রত্যেকটা ইন্ডিভিজুয়াল এর ইউনিক হয়। সেই ভাবে মননের গঠন, চিন্তা ধারা প্রত্যেকেরই ভিন্ন ভিন্ন। আমাদের মোটামুটি ৩০% মনের মিল হলেই আমরা ভাবি আমরা একই দলে। কিন্তু আসলে ভালোভাবে খুঁতিয়ে দেখলে দেখা যাবে অনেক আলাদা।
আসলেই আমরা শারীরিক এবং মানসিক দিক দিয়ে কেউই কারো মত না আমরা প্রত্যেকে অন্য সবার থেকে আলাদা। তাই কারো সঙ্গে তুলনা না করাই উচিত। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
একদম বাস্তবিক একটা পোস্ট করেছেন ভাই খুব ভালো লাগলো। সত্যি বলতে বাচ্চাদের বা সন্তান কে অন্য কারো সাথে তুলনা, না করে মোটিভেশন দেওয়া উচিত। কারণ মোটিভেশন এর মাধ্যমেই সে কিন্তু এগিয়ে যেতে পারে। কারো সাথে তুলনা করলে তাতে করে তার মধ্যে কিছুটা লজ্জাবোধ হয় এবং সে আরো ডিমুটিভাইট হতে পারে।
আমি মনে করি কাউকে অনুপ্রেরণা দিয়ে যতটা সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব সেটা আর কোন মাধ্যমেই সম্ভব নয়। তাই সবসময়ই অনুপ্রেরণার দেওয়া উচিত এতে করে খুব শীঘ্রই ভালো সময় পৌঁছে যাওয়া সম্ভব বলে আমার মনে হয়।
একদম ঠিক বলেছেন ভাই আমি ও আপনার সাথে একমত। ধন্যবাদ সুন্দর ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য।
জ্বী ভাইয়া ঠিক বলেছেন আমরা কেউ কারো মতো না। সবাই সবার নিজের মতো করে থাকতে পছন্দ করি বাঁচকে পছন্দ করি। আর তুলনার কথা বলছেন সেতো সব সময় সব কিছুর সাথে একে অপরের তুলনা করি। ধন্যবাদ ভাইয়া কিছু সত্য কথা সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।
আমরা সব সময় নিজের মতো করে থাকতে ভালোবাসি এবং নিজের স্বাধীনতাটা সবসময়ই নিজের মধ্যে জাগ্রত রাখি। কিন্তু যখনই কারো সঙ্গে তুলনা করা হয় দুটোই মরে যায়। তুলনা খুবই খারাপ একটা জিনিস।
কথাগুলো বেশ ভালো লিখেছেন। আসলে আমি যেমন তেমনই মেনে নেওয়া উচিত।কারো সাথে তুলনা না করে।আসলে একেক জন একেক দিক থেকে এগিয়ে।পৃথিবীতে কেউ একদম পারফেক্ট না।কেউ এদিক ভালো আবার অন্য কেউ অন্য দিক দিয়ে ভালো।এটা ঠিক নিজের অন্যর সন্তানের তুলনা না দিয়ে মোটিভেশন করতে পারি।আসলে এটা আমরা বুঝি তারপর মাঝে মাঝে এই জিনিস গুলো ভুলে যাই।ভালো লাগলো আপনার পোস্ট পড়ে।আপনাকে ধন্যবাদ
সত্যিই যে যেমন আছে তাকে তেমনটাই থাকতে দেওয়া উচিত কারও দিকে লক্ষ্য করে তার মত হতে হবে এমনটা কোন কথা নেই। সবাই সবার জায়গা থেকে একদম পারফেক্ট। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
আমিও আপনার সাথে সহমত পোষণ করলাম ভাইয়া এই তুলনা শব্দের বিস্তার অনেক দীর্ঘ।
এই বিষয়টি বর্তমান শিক্ষিত সমাজের মাঝে বেশি ঘটছে। প্রতিটা কথাই একদম বাস্তবতার সাথে মিল রেখে বলেছেন। তবে সবশেষে আমার মতে মনে হয় একটা মানুষের সাথে অন্য মানুষের তুলনা না করাই ভালো।
আসলে বর্তমান শিক্ষিত সমাজ এই ঘটনাটি বেশি পড়ছে। কিন্তু একটা সময় মা-বাবা সেই মানুষগুলোর সঙ্গেই নিজের সন্তানদেরকে তুলনা করত। তো তবে সবসময় এটা মনে রাখতে হবে যে কেউ কারো মত না, সবাই তার নিজের মতো।
আমরা সব সময়ই তুলনামূলক কোন কিছু ভেবে থাকি তুলনা করতে আমরা সবসময়ই অনেক বেশি গর্ববোধ করি। হোক সেটা নিজে অথবা নিজের ছেলে মেয়ে বা ভাই বোন। আসলে কোন কিছুর সাথে কোন কিছু তুলনা হয় না আজ হয়তো পজিশন খারাপ আছে কালকে তো ভালো হতে পারে তার থেকেও খামোখা কেন এত বৈষম্য। ভালো লাগলো আপনার পুরো পোষ্টটি পড়ে ধন্যবাদ।
আসলেই আমরা সবসময়ই আমাদের সন্তানদের উপর অনেক রকম ভাবেই অন্যের সঙ্গে তুলনা করে কিন্তু এটা মোটেও উচিত নয়। খারাপ সময় থেকে ভালো সময়ে যেতে বেশি সময় লাগে না।
একদম বাস্তব কিছু কথা নিয়ে পোস্ট করেছেন। ঠিকই বলেছেন পৃথিবীতে কেউ কারো মত না। সবাই সবার মত। একেক জন একেক দিকে এগিয়ে থাকে। আমরাও অনেক সময় এক একটা কিছু নিয়ে একেক জনের সাথে তুলনা করি যা কখনোই করা উচিত নয়। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আসলেই পৃথিবীতে এক একজন এক এক দিক থেকে অন্যের থেকে এগিয়ে থাকে। তার জন্যই একে অন্যের সাথে কখনোই তুলনা করা উচিত নয় এতে করে অন্যের কষ্ট বাড়িয়ে দেওয়া ছাড়া আর কিছুই সম্ভব হয়ে ওঠেনা।
আপনি খুব সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন। তুলনা শব্দটি যতই ছোট কিন্তু এটা অর্থ অনেক বড়। আপনি যেকোনো কারো সাথে তুলনা করাই অনেক বড় কিছু। তবে আপনি অনেক সত্য একটি কথা বলেছেন। নিজের সন্তানকে অন্যর সাথে তুলনা করা ঠিক না। তুলনা করলে একজনকে বড় করে আরেকজনকে ছোট করা। খুব চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। এবং আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
তুলনার মাধ্যমে আমরা একে অন্যকে ছোট বড় করে ফেলি কিন্তু আমাদের এটা মনে রাখতে হবে যে যে যার জায়গা থেকে নিজের অবস্থান ঠিক রেখেছে। অবশ্যই সেও একদিন ভালো কিছু করবে এটা সব সময় মনে রাখতে হবে।
আপনি অনেক বাস্তব একটি পোস্ট করেছেন। পৃথিবীতে কেউ কারো না। তুলনা শব্দটি শুনতে অনেক ছোট। এবং শব্দটি অনেক বড়। বিশেষ করে তুলনা শব্দটি একজন দিয়ে অন্যজনকে তুলনা করে থাকে। আপনি নিজের সন্তানকে অন্যর সন্তানের সাথে তুলনা করা ঠিক না। এটি একদম বাস্তব কথা বলেছেন। আপনার পোস্টটি পড়ে আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। অনেক শিক্ষনীয় একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসলে বাস্তবতা অবলম্বন করে কোন কিছু উপস্থাপন করতে পারলে নিজের কাছে এক অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে। আর তুলনা শব্দটার ছোট হলেও সত্যিই এটা একে অন্যের প্রতি ক্রোধ আরো বেশি বাড়িয়ে দেয়।