প্রতিযোগিতা - ১৪ ||আমার জীবনে গ্রীষ্মকালীন ফলের গল্প [benificiary ১০% @shy-fox]

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আজ - ১৪ চৈত্র | ১৪২৮ বঙ্গাব্দ | সোমবার| বসন্তকাল|



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে আমার জীবনে গ্রীষ্মকালীন ফলের একটি গল্প শেয়ার করবো আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রতিযোগিতা
  • আজ ১৪ চৈত্র, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
  • সোমবার


প্রথমে ধন্যবাদ জানাই @hafizullah ভাই কে এত সুন্দর একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু স্মৃতি সকলের মাঝে শেয়ার করতে পারব। সেইসাথে অনেক সুন্দর সুন্দর স্মৃতি জড়িত কিছু মুহূর্ত আমাদের মনে পড়বে,যেই স্মৃতিগুলো আমাদের মনে পড়ে ঠোঁটের কোণে একটু হাসি দেখা যাবে। মনে পড়ে যাবে সেই ছোটবেলার দুষ্টুমির কথা। সেই কথাগুলো মনে পড়ে নিজের কাছে আফসোস হবে ।ইস, যদি ফিরে পেতাম আবার সেই পুরনো দিনগুলো।



তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ রাত্রি সবাইকে.....!!



burglar-4925202_640.jpg

Source

আজ আমি আপনাদের মাঝে যেই গল্পটা শেয়ার করবো সেই গল্পটা মূলত চুরি কেন্দ্রিক। আর এই চুরিটা করা হয়েছিল আমাদের নিজেদের মেস থেকেই। নিজেদের মেসের আম গাছ থেকে আম চুরি গল্পটা আমি আপনাদের মাঝে আজকে শেয়ার করব। তাই বলে আপনারা আবার ভাববেন না আমি প্রফেশনাল চোর হাহাহা। 😃 এমনিতেই খুশির ঠেলায় আবেগের বশে এই চুরিটি করেছিলাম।

সত্যি বলতে শৈশব কালকে আমি অনেক বেশি মিস করি। আমার কাছে শৈশবকাল ছিল অন্য সবার থেকে খুবই আলাদা। অন্যরা যখন শৈশবকালে ঘোরাঘুরি খেলাধুলা এগুলোতে প্রচন্ড রকম ভাবে ব্যস্ত থাকত সেই সময়টাতে আমি শুধুমাত্র বিকেল ছাড়া বাসার বাইরে বের হতে পারতাম না। যদিও মাঝে মাঝে বাইরে যেতাম কিন্তু যখনই বাড়িতে আসতাম তখনই আমার উপরে উত্তম মাধ্যম কয়েকটি কিল-ঘুসি পড়তো। আপনাদেরকে আর না বলি এই উত্তম-মাধ্যম আমাকে কে দিত। নিশ্চয়ই আপনারা এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন। যাইহোক শৈশবে তেমন বেশি একটা সময় কাটাতে পারিনি তবে মাঝে মাঝে বন্ধুদের সঙ্গে অনেক এনজয় করেছি।
মাঝে মাঝে বন্ধুদের সঙ্গে স্কুল ফাঁকি দিয়ে চলে যেতাম ঘোরাঘুরি করতে। চলে যেতাম পদ্মা নদীর ধারে ছুটে চলতাম সাইকেল নিয়ে কোন এক অজানা তে। তবে শৈশবকালে চুরি করেছি এমন কথা মনে পড়ে না। যখন লেখাপড়ার তাগিদে এসএসসি পাস করে মেসে থাকা শুরু করলাম তখন ও নিজের মধ্যে এরকম চুরির স্বভাব টা ছিল না। যাইহোক এখন মূল ঘটনায় আসি।
আমি যখন মেসে থাকা শুরু করি তখন থেকেই দেখেছি আমাদের মেস এর পাশে অনেকগুলো আম গাছ জাম গাছ সেইসাথে নারকেল গাছ বিদ্যমান। তবে কখনো নিজের ইচ্ছে মত ফলগুলো খাওয়া হয়নি। ঠিক এরকম ভাবেই চলতে থাকে কয়েক বছর। ঋতুর আবর্তে গাছে অনেক ধরনের ফল ফলাদি ধরে থাকে। আর হ্যাঁ আপনাদেরকে এটা জানিয়ে রাখি যে এই যে গাছগুলো কথা আমি বলছি এই গাছগুলো মূলত আমাদের মেস মালিকের। মেসে যখন বড় ভাইয়েরা ছিল তখন দেখতাম মেস মালিক গাছ থেকে ফল পেড়ে মেসের যে পরিচালক তাকে কয়েকটি ফল দিয়ে যেত, কিন্তু অন্যান্য সদস্যদের সেটা দেওয়া হতো না। এই বিষয়টা আমার কাছে মোটেও ভালো লাগেনি। শুধুমাত্র একজন অধিকার নিচ্ছে আর অন্য সবাই সেই অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ব্যাপারটা আমার কাছে খুবই দুঃখ এবং অস্বাভাবিক লেগেছিল। যাই হোক সে বছর কেটে গেল চলে আসলো পরবর্তী বছর। সে বার ও আম গাছে প্রচুর আম ধরেছিল। এবার আমি মেসে পুরাতন একজন বর্ডার হয়ে গিয়েছি। মনের মধ্যে একটি বছর জমিয়ে রাখা সেই ক্রোধ এখনো যায়নি। তাই মনে মনে ভেবে রেখেছিলাম এবার মেস মালিকের আম খেতে দিব না। যেমন ভাবনা ঠিক তেমনি কাজ। আম যখন খাওয়ার মত হয়ে গিয়েছিল ঠিক তখনি আমি সহ আমার কয়েকজন ব্যাচমেট মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে রাত্রে গাছ থেকে আম পাড়বো। কিন্তু কে গাছে উঠবে এই ভেবে আমাদের মাঝে কয়েক দফায় হট্টগোল চলছিল। সমস্ত জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে আমি নিজেই সিদ্ধান্ত নেই আমগাছে আমি নিজেই উঠবো।

thief-6733125_640.webp

Source

যাই হোক রাত তখন দশটা। আমরা ক'জন চুপিচুপি আম গাছের নিচে চলে যাই। খুব সাবধানতা অবলম্বন করে আমি আম গাছে উঠে পড়ি। আম গাছে উঠে আমরা প্রায় বড় এক বস্তা আম পেরেছিলাম। তবে ওই যে একটা কথা আছে না অতি লোভে তাঁতি নষ্ট, বেশি লোক করতে গিয়ে আমাদের সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। কেমন সমস্যা এখন আমি আপনাদের সেটা বলি। গাছ থেকে আম পাড়া মোটামুটি ভাবে শেষ হয়ে গিয়েছে আমরা রুমে চলে এসেছি, কিন্তু আমার এক বন্ধু বলে এই গাছের আম মিষ্টি না কিছুটা টক। অপর আরেকটি গাছ থেকে আম পাড়তে হবে ওই গাছের আম মিষ্টি। তার কথা ভেবে আমরা চলে যাই আবার অপর একটি গাছের কাছে আম পাড়ার জন্য। এবারও প্রতিবারের ন্যায় আমি গাছে উঠলাম আর ওরা সবাই গাছের নিচে দাঁড়িয়ে ছিল। যেই আমি আম ছেঁড়া শুরু করি তখনই কুকুর ডাকতে শুরু করে দেয়। কুকুরের ডাক শুনে মেস মালিক রুমের বাইরে চলে আসে। আর তিনি বুঝতে পারেন যে গাছ থেকে আম পাড়া হচ্ছে। তাকে দেখে আমার অন্যান্য সব বন্ধুরা গাছের নিচ থেকে ভোঁ দৌড় মারে। তাদের দৌড় দেখে আমি গাছের উপর থেকেই মাটিতে লাফ দিয়ে আঁচড়ে পরি। আমরা কজন অপর এক পাশ দিয়ে মেসের মধ্যে প্রবেশ করি এবং যে যার রুমে চলে যাই। মেস মালিক সন্দেহ করে আমাদের মেসে চলে আসে যেহেতু মেস মালিকের বাসাটা আমাদের মেসের পাশেই ছিল। যেহেতু তাদের সবার মধ্যে আমি তখন বড় ছিলাম মেস মালিক সরাসরি আমার রুমে এসে দরজা নক করতে থাকে। তবে আমি এক্টিং করতে অনেক ভালো বাড়ি। রুমের মধ্যে এসেই আমি দরজা বন্ধ করে দিই। সে বলে কারা যেন আমাদের গাছ থেকে আম পেড়ে নিয়ে যাচ্ছিল তুমি কি তাদের দেখেছো...?? আমি তখন ঘুম ঘুম চোখ নিয়ে তার দিকে তাকিয়ে বলি, কই ভাই আমি তো কিছু দেখি নি। আমি তো আজ অনেক আগেই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম সারাদিন বাইরে কাজকর্ম থাকার কারনে আমি আজ খুব ক্লান্ত ছিলাম। ভাই বলল কারা জানো আমাদের গাছ থেকে সব আম পেড়ে নিয়ে গেছে তুমি কি একটু আসতে পারবা আমার সাথে..? আমি তখন পর্যন্ত ঘুম ঘুম চোখ নিয়ে বলছিলাম ঠিক আছে চলুন দেখি। আমি আবার মেস মালিকের সাথে সেই আম গাছের নিচে যাই । আম গাছের নিচে গিয়ে আমি তাকে বলি ভাই সব আম পেড়ে নিয়ে গেছে আর কিছুটা রেখে গিয়েছে আমাদের খাওয়ার জন্য। মিস মালিক তো রেগে বোম। আমি এমন ভাবে তার সঙ্গে অ্যাকটিং করে কথা বলেছি যে আমাদের উপর সন্দেহ করার কোন প্রশ্নই আসে না। যাই হোক তার সঙ্গে আমি সেই আমগুলো কুড়িয়ে কিছুটা আমাদের জন্য নিয়ে আসি আর কিছু সে তার জন্য নিয়ে যায়। এদিকে আমার মেসমেটরা ভয় যে যার রুমে গিয়ে দরজা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়েছে। ঘুম থেকে তাদের জাগিয়ে আমি তাদের এই ঘটনাটি খুলে বললাম তারা তো এই ঘটনা শুনে হাসতে হাসতে দিশেহারা। সেই আমগুলো আমরা কয়েকদিন অনেক মজা মেরে খেয়েছিলাম। এটাই ছিল আমার জীবনে প্রথম চুরি করার একটি নতুন অভিজ্ঞতা। সেখান থেকে সাহস নিয়ে আমি এখনো মাঝে মাঝে মেসের নারকেল গাছ থেকে ডাব খেয়ে থাকি,হাহাহা। সেদিন যদি মেস মালিক আমাদের জন্যে কিছু আম দিয়ে যেত তাহলে হয়তো তার এত কিছু হারাতে হতো না। এই দিনটি আমার কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে সারাজীবন চাইলেও হয়তো কখনো এই দিনটার কথা ভুলে থাকতে পারবো না।


যদিও মাঝে মাঝে অনুতপ্ত হই,তবে বাদ দিয়ে দিয়েছি এ সব কাজকর্ম অনেক আগেই।


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করেছেন।

Sort:  
 2 years ago 
 2 years ago 

গ্রীষ্মকালীন ফলের গল্প আপনি অসাধারণ লিখেছেন। আপনার জীবনের গল্প শুনে অনেক মজা লাগলো। আসলে আমি নারিকেল এগুলো চুরি করে খাওয়ার মজাই আলাদা। এগুলো চুরি করে খাই নি এমন কম লোক আছে। আপনার পুরো পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আমাদের মধ্যে আপনার গল্পটা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

 2 years ago 

আপু আমি অনেকবার নারকেল চুরি করে খেয়েছি । যদিও আমি আমাদের এলাকার সকল গাছ নিজের গাছ বলেই চালিয়ে দেই হা হা হা। ধন্যবাদ আপনাকে

 2 years ago 

গাছ মালিকেরা আসলেই এতো কিপটে কেন। সবাইকে দিয়ে খাবার মধ্যে যে আনন্দ তারা কি সেটা বোঝে না। তবে আপনি তো সব দিক থেকে লাভ করলেন। চুরি করে গাছেরটাও খেলেন আবার মেস মালিকের সাথে গিয়ে তলারটাও নিয়ে আসলেন হাহাহাহা।

 2 years ago 

আপনার মন্তব্যটি আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া, সত্যি বলতে যে যেরকম মানুষ তার সঙ্গে ঠিক সে রকম ব্যবহার করতে হয়। গাছের উপর একটাও খেয়েছি তলারটাও খেয়েছি। ধন্যবাদ আপনাকে

 2 years ago 

বাহ্ বেশ মজার ছিল আপনার আম চুরির গল্পটা। আর বেশ ভালো অভিনয় করেছেন 😂
পুরো গল্পটা বেশ মজার ছিল ♥️
শুভ কামনা রইল আপনার জন্য 💌

 2 years ago 

জি ভাইয়া খুব ছোটবেলা থেকেই এ ধরনের অভিনয়ে আমি অনেক পারদর্শী। এখন পর্যন্ত অভিনয় এর উপরেই আছি। হাহাহা। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য

 2 years ago 

বাহ আপনার আম চুরির গল্প শুনে ভালো লাগলো অনেক। চমৎকার ভাবে লিখেছেন আপনি ভাই। আসলে এসব কাজ করতে ভালোই লাগে। শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।

 2 years ago 

না ভাই এখন আর এরকম চুরি করতে নিজের কাছে ভালো লাগে না নিজের কাছে খুবই ইতঃস্তত বোধ মনে হয়, সে অনেক আগের কথা এরকম চুরি করেছিলাম।

 2 years ago 

আপনার জীবনে গ্রীষ্মকালীন গল্পটি পড়ে আমার খুব ভালো লাগলো। আর গল্পটি পড়ে আমি খুব মজা পেয়েছি। আসলে আমাদের প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় গ্রীষ্মকালের গল্প মানে ফল চুরি করে খাওয়ার বিষয়টা থাকেই। আপনি খুব চমৎকার করে গল্পটি আমাদের মধ্যে উপস্থাপন করেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

 2 years ago 

গ্রীষ্মকালীন ফলের গল্পটি পড়ে আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য

 2 years ago 

আপনি তো সেই হিটলার ছিলেন হাহহাহাহহা। গাছেও উঠলেন আবার কইলেন যে কই আমি তো জানি না হাহহাহা। এটা সেই মজা পাইলাম। আসলে এগুলা ঘটনা এখন মনে পরলেও ভালো লাগে তাই না। সেরা ছিলো গল্পটা।

 2 years ago 

মাঝে মাঝে হিটলার হতে হয় ভাইয়া, মানুষকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য এরকম দু-একটা হিটলার পৃথিবীতে খুব দরকার হাহাহা। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য

 2 years ago 

আসলে ভাইয়া আপনার শৈশবের কথা শুনে খুবই খারাপ লাগলো। তবে এটা ঠিক বলেছেন যে সন্ধ্যার পরে যদি ঘরে আসা হতো তখন উত্তম মাধ্যম দুই একটা খাওয়া লাগবে এটাই বলার কিছু নেই। তবে আপনার ম্যাচের বিষয়টা খুবই দুঃখজনক ছিল। তবে আপনার সাহস করে চুরি করে আম খাওয়ার বিষয়টা খুবই আনন্দদায়ক ছিল। আর এত সুন্দর করে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক অভিনন্দন ‌

 2 years ago 

ছোটবেলায় আম্মু অনেক বেশি শাসনের মধ্যে রেখেছিল যার কারণে শৈশবটাকে খুব কাছ থেকে উপভোগ করতে পারিনি সব সময় চার দেয়ালের মাঝে আটকে রাখার চেষ্টা করত। এখন অবশ্য সেরকম নেই পুরোটাই বিপরীত। ধন্যবাদ আপনাকে

 2 years ago 

image.png


ছোটবেলায় আমিও অনেক দুষ্ট ছিলাম ভাই। অন্যের গাছের ফল চুরি করে খেতাম। আপনাদের ম্যাচের আমের গাছ থেকে আম চুরি করে খাওয়ার ঘটনাটি অনেক মজার ছিল। দু-একদিনের মধ্যে আমি ও আমার ফল চুরি করে খাওয়ার ঘটনাটি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব। আপনার সুন্দর ঘটনা এটি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।


image.png

 2 years ago 

অন্যের গাছের ফল বলতে কিছু হয়না, আমি এটা মনে করে যে নিজের এলাকার সকল গাছ নিজেরই হাহাহা। তাই নিজের গাছ থেকে ফল পাড়া কে চুরি বলা যাবেনা হাহাহা। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যর জন্য

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.15
JST 0.028
BTC 58015.02
ETH 2381.83
USDT 1.00
SBD 2.42