কোটা আন্দোলন--২০২৪
আজ--০২ শ্রাবণ | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | বুধবার| বর্ষাকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- কোটা আন্দোলন-২০২৪
- আজ--০২রাশ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- বুধবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে......!!
আপনারা সকলেই জানেন যে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে কোটা আন্দোলন চলছে। এই কোটা আন্দোলন উপলক্ষে ঢাকা শহরের অবস্থা খুব একটা বেশি ভালো নয় তবে আমি মনে করি যে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের জন্য হলেও কোট আন্দোলনের প্রয়োজন আছে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। লেখাপড়া শিখে ভালো রেজাল্ট করে ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে কোন লাভ নেই কেননা চাকরি-বাকরির ক্ষেত্রে সবসময়ই যারা কোটাধারী তাদেরকে অগ্রাধিকার বেশি দেওয়া হচ্ছে এ থেকে এমন অনেক শিক্ষার্থী আছে যারা কিনা তাদের অধিকার থেকে প্রতিনিয়তই বঞ্চিত হয়ে যাচ্ছে, আর এটা যে শুধুমাত্র এখন হচ্ছে তা নয় এটা অনেক আগে থেকেই হয়ে আসছে কিন্তু শাসন যখন শোষণের রূপান্তরিত হয় তখন কিছুটা পদক্ষেত্র গ্রহণ করতেই হবে। শাসন করা অনেক ভালো তবে এই শাসন যদি শোষণের রূপান্তরিত হয় এটা আগে কেউ কখনো মেনে নেয়নি বর্তমানেও কেউ মেনে নেবে না বলেই আমার বিশ্বাস আর যার কারণেই শুরু হয়ে গিয়েছে কোটা নিয়ে আন্দোলন। এই আন্দোলনকে আমি বরাবরই সাধুবাদ জানাই এবং আমি এই আন্দোলনের সঙ্গে একমত তবে বর্তমান দেশের সরকার এবং কিছু ছাত্র দলীয় সংসদ কোটাধারির পাশে অবস্থান নিয়েছে এটা সত্যিই অনেক বেশি দুঃখজনক।
একটা জিনিস আমি ভেবে অবাক হয়ে যাচ্ছি যে সবাই সব সময় শুধু নিজের চিন্তা করে কিন্তু অন্যের চিন্তা কেউ কখনোই করে না। একটা ছেলে বা একটা মেয়ে এত কষ্ট করে লেখাপড়া শিখে চাকরির বাজারে গিয়ে যদি কোটাধারির কারণে পিছিয়ে পড়ে যায় তাহলে এর মত দুঃখের আর কি হতে পারে আপনারাই বলুন। মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক মুক্তিযোদ্ধা আছে যারা কিনা সে সময় নিজের জীবন উৎসর্গ করে বাংলাদেশের মানুষের মুখে হাসি ফুটিয়েছিল এটা সত্যিই অনেক বেশি প্রশংসনীয় আর এই প্রশংসা শুধুমাত্র যে মানুষের মুখে মুখে তা কিন্তু নয় এই প্রশংসা এখন কাগজে-কলমেও বিদ্যমান রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকটাই সুযোগ সুবিধা দিয়েছে যেমন বর্তমান সময়ে যারা মুক্তিযোদ্ধা তাদের সুযোগ সুবিধা সবদিক থেকেই অনেক বেশি আবার তার সন্তানদেরও অনেক সুযোগ-সুবিধা দিয়েছে কিন্তু এটা আসলে কখনোই মেনে নেওয়া যায় না যে মুক্তিযোদ্ধারা সেসময় যুদ্ধ করেছিল বলেই যে তাদের নাতি নাতনিদের সুযোগ দিতে হবে এমন কোন কথা নেই। এটা আসলে সব সময়ই আমার কাছে মনে হয়েছে নিয়ম বিরোধী। কিন্তু এটা বর্তমান সরকার বা প্রশাসনের কাছে খুব একটা বেশি নিয়ম বিরোধী বলে মনে হচ্ছে না কিন্তু কেন তাদের নিয়ম বিরোধী বলে মনে হচ্ছে না এটা আমার মাথায় ঢুকছেনা কোনভাবেই।
বর্তমান দেশে প্রায় ২০ কোটি মানুষ রয়েছে এর মধ্যে মনে করুন কোন একটা সরকারি চাকরির পরীক্ষায় যদি ২০ জন মানুষ নেওয়ার কথা হয়ে থাকে সেখানে লক্ষ্য করলে দেখবেন যে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান নাতি-নাতনিরা রয়েছে প্রায় ১৫ জন আর পাঁচজন হয়তো বা সাধারণ শিক্ষার্থী। দেশের মুক্তিযোদ্ধারা কতজন আছে বলে আপনার মনে হয়, এখন তাদের যদি ১৫টা সিট বরাদ্দ করে দেওয়া হয় তাহলে আরও যে ১৫ কোটি মানুষ রয়েছে সেসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে কি তাহলে পাঁচজনের চাকরি হবে..?? এখানে কি মেধাবীরা জায়গা পাবে বলে আপনার মনে হয়। আমার মনে হয় এখানে মেধার মূল্যায়ন কখনোই করা হচ্ছে না এখানে সব সময় কোটাধারীদের বিশেষ মূল্যায়ন দেওয়া হচ্ছে যেটা কখনোই কোন শিক্ষার্থী মেনে নেবে না।
আমার মনে হয় একটা দেশে কোঠা ঠিক ততটুকুই রাখা প্রয়োজন যতটুকু রাখলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া শেষ করে চাকরির বাজারে গিয়ে কোনরকম সমস্যায় পড়তে হবে না। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে আমরা এটাই দেখতে পাই যে বর্তমান চাকরির বাজারে গেলে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান নাতি-নাতনি এদের অগ্রাধিকার বেশি দেওয়া হয় যার কারণে সাধারণ শিক্ষার্থী অনেকটাই পিছিয়ে যায় ভালো পরীক্ষা দিয়েও তাদের চাকরি হয় না। মানুষ লেখাপড়া করে ভালো একটা চাকুরী পাবার আশায় ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করে চাকরির বাজারে গিয়ে যদি কোটা না থাকার কারণে পিছিয়ে পড়তে হয় তাহলে এর থেকে লজ্জাজনক বা এর থেকে দুঃখজনক আর কিছুই হতে পারে না। আপনারা সকলেই জানেন যে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে অনেকটাই আন্দোলন হচ্ছে আর এই আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেছে কিন্তু একদল ছাত্রসমাজ এটার বিরোধিতা করছে এবং সাধারণ শিক্ষার্থীর উপর অমানুষিক নির্যাতন করছে এই নির্যাতন আসলে কখনোই মেনে নেওয়ার মতো নয় আপনারা বর্তমান সময়ে অনলাইনে প্রবেশ করলেই পুরো ব্যাপারটা খুব ভালোভাবেই উপলব্ধি করতে পারবেন এবং নিজের মনের ভেতরের যে রাগ সেটার বহিঃপ্রকাশ আপনি তৎক্ষণাৎ দেখতে পারবেন।
বর্তমান শিক্ষার্থীরা যেটা চাচ্ছে এটা আসলে কখনোই নিয়ম বিরোধী নয় এটা তাদের প্রাপ্য অধিকার এবং তারা তাদের অধিকার আদায়ের জন্যই মাঠে নেমেছে আন্দোলন করছে। কিন্তু আমার এটা বুঝেই আসছেনা যে কেন একদল ছাত্র সমাজ এটা মেনে নিতে পারছে না মেনে না নিয়ে তাদের উপর যেসব নির্যাতন করছে এই নির্যাতন কবে বা কখন শেষ হবে সেটা এখন পর্যন্ত কারোর বোধগম্য নয়। অনলাইনে দেখলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন রংপুরে দুজন শিক্ষার্থী তার মধ্যে একজন মেয়ে এবং একজন ছেলে দুজনেই মারা গিয়েছে। বিশেষ করে ছেলেটার বোনের সাক্ষাৎকার নিয়েছে সাংবাদিকরা গতকালকে তার বোনের সাক্ষাৎকার শোনার পরে নিজের কাছে এতটা বেশি খারাপ লেগেছে যে মনের অজান্তেই চোখের কোনে পানি চলে এসেছে। মানুষ কিভাবে এতটা নিষ্ঠুর হয় কিভাবে এতটা নির্বোধ হয় সেটা আমার এই ক্ষুদ্র মস্তিষ্কে ধরে না মানুষের মধ্যে বিবেক না থাকলে আসলে তাকে কখনোই মানুষ বলে সম্বোধন করা যায় না। বর্তমান সময়ে এমন কিছু শিক্ষার্থী আছে যারা কিনা ক্ষুদ্র একটা ক্ষমতাধর দলের পদে থাকার জন্য যেকোনো ধরনের অনৈতিক কাজ করতে তারা দ্বিধা করে না কিন্তু তারা এটা কখনোই মাথায় রাখে না যে দিনশেষে এই মানুষগুলোই তাদের ভাই বোন।
ক্ষুদ্র একটা পদ তাদের রাগের কারণ হয়ে যাচ্ছে,রাগের বশীভূত হয়ে তারা অনেক ধরনের অন্যায় আচরণ চালিয়ে যাচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীর উপর। যে শিক্ষার্থী আজকে মারা গিয়েছে সেই শিক্ষার্থীর পরিবারের অবস্থা এখন কি হবে সেটা কেউ কখনো কল্পনা করতে পারছে না। কিন্তু যার বোন অথবা ভাই হারিয়ে যায় অথবা সন্তান হারিয়ে যায় একমাত্র সেই পরিবারই জানে যে তারা কি হারিয়ে ফেলেছে। আর বর্তমান সময়ের প্রশাসন এর কথা আর কি বলব প্রশাসনের উপরে নাকি কথাই বলা যায় না। কিন্তু বর্তমান সময়ের প্রশাসনের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে তারা কখনোই সত্যের পক্ষে থাকে না তারা সব সময় অনৈতিক এবং মিথ্যার দিকেই নিজেদেরকে ধাবিত করে রাখে এরা আসলে কখনোই সত্যকে চোখে দেখার পরেও সেটা দেখে না। হয়তোবা এরা নির্বোধ অথবা ক্ষমতার লোভে তারা এমন করছে, অথবা ভয়।
পৃথিবীতে সবারই সুস্থভাবে বেঁচে থাকার অধিকার রয়েছে কিন্তু বর্তমান সময়ে আসলেই সুস্থভাবে বেঁচে থাকার কোন অধিকার মানুষের নেই। যে যত বেশি ক্ষমতা খাটিয়ে টিকে থাকতে পারবে সে তত বেশি লাভবান হবে কিন্তু এই ক্ষমতা এই আক্রোশ কতদিন থাকবে বলে আপনি মনে করেন। নির্দিষ্ট একটা সময় পড়ে সবকিছুই তো ফেলে রেখে চলে যেতে হবে আমাদের পরপারে মানুষ আসলে পরপরের কথা কখনোই মনে করে না পর পরের কথা যদি মনে করতো তাহলে এরকম অনৈতিক কার্যকলাপের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করতে পারত না কখনোই। দিন শেষে আমাদের একটা কথা সবসময় মাথায় রাখা উচিত মানুষ মানুষের জন্য জীবন জীবনের জন্য। সকলেরই উপর একটু সহানুভূতি দেখানো উচিত এটাই মানুষের সব থেকে বড় দায়িত্ব।
যাইহোক কোটা আন্দোলন নিয়ে কথা বলতে গেলে আসলে এমন অনেক কথা আছে যেগুলো লিখতে লিখতে হয়তো বা দিন ফুরিয়ে রাত হয়ে যাবে তারপরেও নিজের লেখা শেষ হবে না। নিজের মনের মধ্যে যে যন্ত্রণা যে দুঃখ যে রাগ উঠে রেখেছি সেটা এতটাই বৃহৎ যে কখনো শেষ হবে না, তারপরও চেষ্টা করেছি কিছু কথা তুলে ধরার আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি। সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | কোটা আন্দোলন--২০২৪ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
খুবই সুন্দর লিখেছেন ভাইয়া। আপনার মাধ্যমে আজকে অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম। আপনি খুবই সুন্দর করে প্রতিটি জিনিস তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। আসলে আমিও মনে করি মুক্তিযোদ্ধাদের কোঠা একটি অবাঞ্চনীয় কোঠা। এটা একেবারেই ভিত্তিহীন। এই কোঠা রাখলে দেশ চলে যাবে গোল্লায়।
অনেক সুন্দর লিখেছেন, আপনার লেখাগুলো পড়ে আমার অনেক ভালো লাগলো, আসলে এই লেখাগুলো পড়ে আমাদের আরো অনুপ্রেরণা যোগাবে। আন্দোলনের সাথে আমি একমত কৌটা হোক মেধা শক্তি। ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ভাইয়া আমিও আপনাদের সাথে একমত যে কোটার থেকে মেধা বড়। মেধার ভিত্তিতে যদি এদেশের স্কুল কলেজ বা চাকুরীর বিধান রাখা হয় তাহলে আমার মনে হয় মেধাবীরা তাদের অধিকার ফিরে পারে। দারুন লিখেছেন। ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আসলে দেশের অবস্থা বেশ ভয়াবহ। বেশ কিছুদিন ধরে মিডিয়াতে যা লক্ষ্য করছি এতে দেশের পরিস্থিতি আরো খারাপ দিকে যেতে পারে। তবে এই কোটা সত্যিই আমাদের সকলের জন্য হুমকিস্বরূপ। কারণ কষ্ট করে লেখাপড়া শিখে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কোটার কাছে টিকতে না পারাটা বড়ই কষ্টদায়ক। দিনশেষে দেখা যায় যার মামা খালু নেই কোঠা নেই তার চাকরি নেই।