"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৪৮//নাটক রিভিউ
আজ--০৩ অগ্রহায়ণ | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | হেমন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৪৮)
- আজ ০৩রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৫৫ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ০৬-ষ্ঠ অক্টোবর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৪৮ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৪৮ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ করলে দেখা যায় যে, আরফান নাদিয়ার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছে রাত্রেবেলা। মূলত আরফান নাদিয়ার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছে কারণ সে যে তাকে কতটা ভালোবাসে সেটা তাকে বোঝানোর জন্য। কিন্তু নাদিয়া এটা কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না এবং সে এটা কোনোভাবেই বিশ্বাস করছে না যে আরফান কোন ভাবে তাকে ভালবাসতে পারে আর অতীতে তাদের কখনো কথা হয়েছিল। আরফান যে তাকে অনেকটা বেশি ভালোবাসে সেটা তার আবেগ ঘন কথা শুনলেই বোঝা যায় কিন্তু নাদিয়া তার এই কথার কোন পাত্তা দেয় না। একটা সময় আমাদের অনেকের উপর থেকে মায়া ভালোবাসা উঠে যায় এটা হতে পারে পারিপার্শ্বিকের অবস্থা বা কোন একটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া। নাদিয়ার ক্ষেত্রে তেমনটাই ঘটেছে সে আগে চঞ্চল চৌধুরীকে তেমন একটা পছন্দ করত না আরফান কে মোটামুটি পছন্দ করত। কিন্তু বর্তমানে এসে সে চঞ্চল চৌধুরী সঙ্গে প্রেমের বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে আর এদিকে আরফানকে অনেকটাই দূরে ঠেলে দিয়েছে। যদিও বর্তমান সময়ে সত্তিকারের ভালবাসার কোন দাম নেই যে সত্যিকারের ভালোবাসে তাকে কেউ কখনো সত্যিকারের ভালবাসা দেয় না। আরফানের ক্ষেত্রেও হয়তোবা তেমনটাই ঘটছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের মেয়ে রাত্রেবেলা বসে আছে সে বরাবরই তার ছোট মায়ের উপর অনেক বেশি রাগান্বিত। আপনারা হয়তোবা সকলেই জানেন যে মেয়েদের বাবার বাড়িতে নিজস্ব একটা রুম থাকে আর সেই রুমে যখন অন্য কেউ আসে এবং সেই রুমটা দখল করার চেষ্টা করে তখন কিন্তু মেয়েরা অনেক বেশি রাগান্বিত হয়। নাটকের এ পর্বে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী তার মেয়ের ঘর দখল করার কারণে সে অনেক বেশি রাগান্বিত হয়ে আছে কারণ সে তার ঘরের ভাগ কাউকেই দিতে চায় না। পরবর্তীতে তারা স্বামী তার কাছে এসে পুরো ব্যাপারটা বোঝায় মূলত তার স্বামী বরাবরই বাসার সাহেবের সম্পত্তির উপর চোখ দিয়েছে। আর এই ব্যাপারটা তার স্ত্রীকে ভালোভাবে বোঝায় এবং তার স্ত্রী ও মেনে নেয় যে বাবার কাছ থেকে যেভাবেই হোক সম্পত্তি লিখে নিতে হবে।
বাবার সম্পত্তির উপর প্রায় সকল সন্তানেরই চোখ থাকে কেউ কারো জন্য এক বিন্দু পরিমাণ সম্পত্তি ছেড়ে দেয় না। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার আছে যে পরিবারগুলো শুধুমাত্র সম্পত্তি ভাগাভাগির কারণে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। এই নাটকটাতে এটাই বোঝা যাচ্ছে যে বাবার সম্পত্তি নিয়ে হয়তোবা ভবিষ্যতের অনেক বড় ধরনের একটা হট্টগোল বাঁধবে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে সাহানাজ খুশির ভাই পুলিশের অংশগ্রহণ করবে বলে পরীক্ষা দিতে যাচ্ছে।এই কথাটা আমি আপনাদেরকে অনেক আগেই জানিয়েছিলাম। পথিমধ্যে চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে তার দেখা হয় এবং সে চঞ্চল চৌধুরীর কাছে দোয়া চাই কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী তার সঙ্গে এমন ব্যবহার করে যে মনে হচ্ছে চঞ্চল চৌধুরী তাকে দুচোখে সহ্য করতে পারেনা। যদিও এর যথেষ্ট কারণ রয়েছে। আর এদিকে শাহনাজ খুশির ছোট ভাই চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে বরাবরই অনেক বেশি মজা করে এবং ফাজলামিতে মেতে ওঠে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের মেয়ে তার ছোট মায়ের ঘরে গিয়ে তাকে সেই রুম থেকে বের হয়ে যেতে বলে। এদিকে যে বাসার সাহেবের মেয়ের মনের মধ্যে সম্পত্তি আত্মসাৎ করার আছে সেটা বোঝাই যাচ্ছে। সে তার সঙ্গে যে এমন ভাবেই কথা বলে বোঝাই যায় যে সে সম্পত্তির ব্যাপারে খুবই সিরিয়াস এবং সে সম্পত্তি নিতে চায়। কিন্তু মৌসুমী হামিদ তাকে এমন ভাবে বুঝিয়ে দেয় যে সে আর তার সঙ্গে কোনো রকম কথা না বলে সেখান থেকে চলে যায়।
এর পরের অংশের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে নাদিয়া এবং শাহনাজ খুশি একে অপরের সঙ্গে দেখা হয় এবং শাহনাজ খুশি তার কাছে চঞ্চল চৌধুরীর ব্যাপারে জানতে চাই। তারা যে বিয়ে করেছে এ ব্যাপারে তার কাছে জিজ্ঞেস করলে নাদিয়া বলে যে হ্যাঁ সে চঞ্চল চৌধুরীকে বিয়ে করতে চায় আর এ কথা শুনে শাহনাজ খুশি রীতিমতো অবাক হয়। একটা সময় যার কথা শুনতেই পারতো না এখন তার সঙ্গে বাসা থেকে পালিয়ে বিয়ে করবে এটা আসলে কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না আমি নিজেও এটা মেনে নিতে পারছি না এটা কিভাবে সম্ভব..!! এরপরে নাদিয়া শাহনাজ খুশি কে বলে তাকে সাহায্য করতে কিন্তু সাহানাজ খুশি সেটা বরাবরই প্রত্যাখ্যান করেছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের মেয়ে তার কাছে গিয়েছে সম্পত্তির ব্যাপারে কথা বলতে। বাসার সাহেবের মেয়ে তার বাবার সঙ্গে এমন ভাবে কথা বলে যেন তার বাবা তাকে তার নামের সম্পত্তিটুকু লিখে দেয় কিন্তু বাসার সাহেব বরাবরই অনেক বেশি চালাক এবং চতুর মানুষ। বর্তমান সময়ে সে হয়তো বা একটু পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে দুর্বল হয়ে গিয়েছে কিন্তু তার বুদ্ধি এখন পর্যন্ত সবার থেকে বেশি। যখন সে সম্পত্তির ব্যাপারে কথা বলে তখন বাসার সাহেব বুঝে যায় যে এটা তার স্বামীর চক্রান্ত। বাসার সাহেব তাকে এমন ভাবে কিছু কথা শুনিয়ে দেয় যে তার মেয়ে সেখান থেকে আর কোন কথা না বলে চলে যায়। এ থেকে বোঝা যায় যে বাসার সাহেব আসলেই একজন বুদ্ধিমান প্রবীণ অভিনেতা।
এদিকে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে প্রেমে ব্যর্থ হয়ে সে অনেকটাই দুঃখে কষ্টের দিন অতিবাহিত করছে এটা আপনারা সকলেই জানেন। প্রেমে যখন কেউ ব্যর্থ হয় তখন তার কাছে যে কতটা খারাপ লাগে একমাত্র সেই মানুষগুলোই বুঝতে পারবেন যারা প্রেমে ব্যর্থ হয়েছে। বাসার সাহেবের ছেলে বরাবরই অনেক বেশি কষ্ট আছে কিন্তু সেই মেয়েটা তাকে একটা সময় ভালবাসলেও এখন আর ভালোবাসে না। হঠাৎ তার দুলাভাইয়ের সঙ্গে তার দেখা হয় এবং তার দুলাভাই তাকে এ ব্যাপারটা বোঝায় যে নিজের নামে সম্পত্তি থাকলে যে কেউ বিয়ে করতে চাইবে। মূলত তার দুলাভাই তার মাথার ভেতরে সম্পত্তি ভাগাভাগির চক্রান্ত ঢুকিয়ে দিয়েছে।
আর এরই মাধ্যমে পিতা বনাম পুত্রগং নাটক ৪৮ পর্ব শেষ হয়ে যায়। আশা করছি এই রিভিউটা আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গে থাকুন। খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে নতুন আরেকটি পর্ব নিয়ে হাজির হব ততক্ষণ পর্যন্ত সকলেই ধৈর্য ধরবেন এবং আমার নাটক রিভিউ কেমন লেগেছে অবশ্যই জানাবেন।ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং (৪৮ তম পর্ব) |
রিভিউ এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
দীর্ঘদিন ধরে সুন্দর এই নাটকটি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করে চলেছেন। বেশ ভালোলাগে পড়তে। আর নাটকটা ইনজয় করতে। আমি এমনিতেই এ জাতীয় নাটকগুলো বেশি পছন্দ করে থাকি। আপনাদের মাঝে শেয়ার করে থাকি। খুবই ভালো লাগে। যাই হোক এই পর্বটা আমার কাছে বেশ ভালই লাগলো।
এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো যে আপনি এ ধরনের নাটক অনেক বেশি পছন্দ করেন আসলেই এ ধরনের নাটক আমারও অনেক বেশি ভালো। আর চঞ্চল চৌধুরীর নাটক পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুব কমই আছে। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
দেখতে দেখতে পিতা বনাম পুত্র গং নাটকের ৪৮ তম পর্ব ও শেষ হয়ে গিয়েছে। আপনি অনেক সুন্দর করে এই নাটকটার ৪৮ তম পর্ব ও আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। নাটকের কাহিনীটা কিন্তু খুবই সুন্দর। আপনি এই নাটকটার এই পর্ব দশের মধ্যে নয় দিয়েছেন দেখে ভালো লেগেছে। এরকম নাটক গুলো একসময় সবাই দেখতো এবং একটু বেশি দেখা হতো। তবে এখন ব্যস্ততার কারণে আমার নাটক দেখা হয় না খুব একটা।
নাটক যদি ভাল হয় তাহলে রেটিং দিতে তো আর কোন সমস্যা নাই আসলে এই নাটকটা অনেক বেশি ভালো লাগে আমার কাছে। বিশেষ করে বর্তমান সময়ে বিয়ে এবং বাবার সম্পত্তি নিয়ে যে সমস্যাটা হয় সেই ব্যাপারটা এখানে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
অনেকদিন ধরে আপনি এই নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করে আসছেন। আর এই নাটকের রিভিউ খুবই সুন্দর হয়েছে। তবে এই নাটকটি আমি এখনো দেখে নিতে পারিনি৷ তবে অবশ্যই আপনার দেওয়া এই লিংক থেকে আমি এই নাটকটি দেখে নেওয়ার চেষ্টা করব৷ আর আপনার নাটক এর রিভিউ দেখে মনে হচ্ছে এই নাটকটি অনেক সুন্দর হয়েছে।
যেহেতু এখন পর্যন্ত আপনি নাটকটি দেখেননি তাই আমি আপনাকে বলতে চাই খুব শীঘ্রই নাটকটি দেখবেন এখানে লিঙ্ক দেওয়া আছে। আমি মনে করি এই নাটকটি আপনার অনেক বেশি ভালো লাগবে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
পিতা বনাম পূত্রগং এই নাটকটির কয়েক পর্ব আমি দেখেছি। নাটকটির মধ্যে গ্রামীন দৃশ্য এবং চরিত্র ফুটে উঠেছে। আগের লোকজন সত্যি তাদের ছেলেদের কে বিয়ে দিতে চাইতো না। ভাই যাই হোক আপনি আগে বিয়ে করেন। আর আমাদের সবাইকে দাওয়াত দেন জমিয়ে আডডা দিবো একদিন। অনেক সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
এই নাটকটার মাঝে এই ব্যাপারটাই আমার অনেক বেশি ভালো লাগে যে গ্রাম গঞ্জের দৃশ্য চমৎকারভাবে ফুটি বলা হয়েছে। যদিও বিয়ের বয়স হয়ে গিয়েছে তবে এখন আপাতত বিয়ে করছি না তবে যদি বিয়ে করি অবশ্যই আপনাকে দাওয়াত দিব সবাই মিলে জমি আড্ডা দেবো একদিন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনি প্রতি সপ্তাহে আমাদের মাঝে এই নাটকটির এক একটা পর্ব শেয়ার করেন এটা খুব ভালো লাগে। আপনি এই নাটকের প্রত্যেকটা পর্ব শুরু থেকে আমাদের মাঝে শেয়ার করে আসছেন অনেকদিন পর্যন্ত। আপনার নাটকটি প্রত্যেকটা পর্বের রিভিউ রিভিউ গুলো আপনি অনেক সুন্দর করে তুলে ধরেন। এই নাটকের শেষ পর্যন্ত কি হয় এটা দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
আমি প্রতি সপ্তাহে চেষ্টা করি আপনাদের মাঝে একটি করে রিভিউ তুলে ধরার সেই ধারাবাহিকতার বজায় রেখে সপ্তাহে একটি নাটক রিভিউ তুলে ধরলাম। আপনার কাছে এই নাটকটা ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম, ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।