"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৫৬//নাটক রিভিউ
আজ--০১ মাঘ| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | সোমবার| শীতকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৫৬)
- আজ ০১লা মাঘ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- সোমবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ২০ মিনিট ০৫ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ১৮-ই অক্টোবর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৫৬ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৬ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, মৌসুমী হামিদ এবং চঞ্চল চৌধুরী একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে আপনারা সকলেই জানেন যে চঞ্চল চৌধুরী প্রথম থেকেই মৌসুমী হামিদকে তার ছোট মা হিসেবে মেনে নিয়েছে। মূলত তাদের দুজনের মাঝে সম্পর্কটা খুবই গভীর এবং একে অপরকে খুবই ভালোবাসে সন্তান এবং মায়ের মতই। কিন্তু চঞ্চল চৌধুরীর বোন মৌসুমী হামিদের সঙ্গে মাঝে মাঝেই খারাপ ব্যবহার করে আর এ ব্যাপারটা নিয়েই তারা দুজন কথা বলছে যদিও মৌসুমী হামিদ খুবই চালাচ্ছে তোর একজন নারী। কথা বলার এক পর্যায়ে চঞ্চল চৌধুরী তার ছোট মায়ের কাছে তার মায়ের আলমারির চাবি চাই কিন্তু মৌসুমী হামিদ সেই কথাটা ঘুরিয়ে অন্যদিকে নিয়ে যায় আর এটা চঞ্চল চৌধুরীর সম্পূর্ণ ভুলে যায়।
এক্ষেত্রে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে মৌসুমী হামিদ বরাবরই সে নিজের ইকতে দাড়ি প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছে এবং সে কোনভাবেই কারো উপর বিশ্বাস করতে পারছে না নাটকের এ পর্যায়ে আমি এটাই বুঝতে পারলাম। চঞ্চল চৌধুরীকে মৌসুমী হামিদ যতই ছেলের মত করে দেখুক তারপরেও সে মোটামুটি ভাবে চঞ্চল চৌধুরী কেউ একটু কম বিশ্বাস করে যার কারণে সে আলমারির চাবি না দিয়ে কথাটা ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে অন্যদিকে নিয়ে যায়।
বাড়ির বড় সন্তানেরা সবসময়ই অনেক বেশি ভালো হয় এটা গ্রাম বাংলার মানুষেরা এ কথা বলে থাকে আর এই কথার সঙ্গে আমিও একমত পোষণ করছি। বাসার সাহেবের বড় ছেলে এবং তার সাবেক প্রেমিকা সাহানাজ খুশি যদিও শাহনাজ খুশির বিয়ে হয়ে গিয়েছে তার পরেও তারা মাঝে মাঝে একে অপরের সঙ্গে কথা বলে, এই কথা বলাটা কোন প্রেম বিষয়ক কথাবার্তা নয় এখানে দুজন দুজনের সাথে কিছুটা সময় কথা বলে মন ভালো রাখে। যদিও শাহনাজ খুশি তার ননদের সঙ্গে তার প্রাক্তনের বিয়ে দিতে চেয়েছিল কিন্তু সে বিয়ে করবে না সে চাচ্ছে যে তার ছোট ভাইকে যেন সে কারণে আমাদের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দেয়।
বাসার সাহেবের বড় ছেলে এখন প্রায়ই বৃদ্ধ হয়ে গিয়েছে, যার কারণে সে হয়তো বা মনে মনে ভেবেছে যে এখন আর বিয়ে করে কি হবে ছোট ভাইদের বিয়ে দিয়ে দিই যার কারণে সে তার প্রাক্তন কে অনুরোধ করছে যেন তারা ননদের সঙ্গে তার ছোট ভাইয়ের বিয়ে দিয়ে দেয় কিন্তু সাহানাজ খুশি এটা কোনভাবেই মেনে নিতে চাচ্ছে না। বাসার বড় ছেলেদের উপর অনেক রকম দায়িত্ব থাকে আর এই দায়িত্ব তারা কখনোই এড়িয়ে চলে না।
নাটকের এ পর্যায়ে এসে আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের মেয়ে এবং তার জামাই বাসায় এসেছে মূলত সম্পত্তির জন্য। বাসার সাহেবের মেয়ে বরাবরই তার বাবার কাছে তার মায়ের গহনার আলমারির চাবিটা চাচ্ছে কিন্তু তার বাবা কখনোই তাকে আলমারির চাবি দিচ্ছে না তার বাবা তাকে বলেছে যে তার ছোট মায়ের কাছে সেই চাবিটা আছে যার কারণে সে অনেক বেশি রাগান্বিত হয়ে রয়েছে এবং তার বাবার সঙ্গে মাঝে মাঝেই ঝগড়া করে এই ব্যাপারটা নিয়ে। সম্পত্তির জন্য যে সন্তানেরা বাবা মা কে ভুলে যায় নাটকের এ পর্যায়ে লক্ষ্য করলেই বোঝা যায় যে সন্তানেরা আসলে কতটা নির্দয় হয়। বাসার সাহেব একজন বৃদ্ধ মানুষ সে এই বৃদ্ধ বয়সে সন্তানদের সঙ্গে কখনোই ভালোভাবে কথা বলতে পারে না সবসময়ই সন্তানেরা তার কাছে কোনো না কোনো আবদার নিয়ে হাজির হয় এদিকে বাসার সাহেবও মোটামুটি ভাবে একজন কৃপণ টাইপের মানুষ যার কারণে সে সন্তানদের আবদার কখনো পূরণ করে না।
এদিকে আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে মোটরসাইকেল কেনার জন্য অনেক বেশি হয়ে গিয়েছে কারণ সে ভেবেছে যে মোটরসাইকেল কিনলেই হয়তোবা সাহানাজ খুশির ননদ তাকে বিয়ে করবে কিন্তু তার ধারণাটা পুরোপুরি মিথ্যা বলে প্রমাণিত হবে বলে মনে করা যাচ্ছে। সে তার ভাইয়ের কাছে গিয়ে সবসময়ই আকাশী রংয়ের শার্ট চায় কারণ সে জানতে পেরেছে যে শাহনাজ খুশির ননদের আকাশের রং অনেক বেশি পছন্দের। কিন্তু তার কোন ভাই তাকে শার্ট দিতে রাজি হচ্ছে না যার কারণে সে অনেক বেশি রাগান্বিত। ভালোবাসার মানুষকে কাছে পাওয়ার জন্য যে ছেলেরা কত রকম পাগলামি করে সেটা এই নাটকে এদেশে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে পাগলামি করতে করতে একটা সময় ছেলেরা পাগল হয়ে যায় কিন্তু মেয়েরা সেটা বুঝতেই পারে না যে কেন পাগল হলো।
এর পরের অংশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী এবং তার বোন একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে কিন্তু তার বোন বরাবরই অনেক বেশি রাগান্বিত। চঞ্চল চৌধুরী আসলে তাকে বোঝাতে চাচ্ছে যে মায়ের গয়না গুলো তার সন্তানের বউয়েরা পাবে কিন্তু বাসার সাহেবের মেয়েটা কোনভাবে মেনে নিতে পারছে না সে বরাবরই তার মায়ের গহনার উপর নজর দিয়ে সকলের সঙ্গে ঝগড়া করছে। পরিবারে এরকম দু একটা মেয়ে থাকে সবসময় তারা অনেক বেশি লোভী এবং লোভের বসে তারা যেকোনো কিছু করতে পারে এবং যাকে তাকে যা ইচ্ছে তা বলতেই পারে নাটকের এ পর্যায়ে এসে সেটাই লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ ব্যাপারটা নিয়ে চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে তার অনেক কথা কাটাকাটি হয়,
পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে নাদিয়া রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় দেখে যে আরফান সেই কবিরাজের সঙ্গে কথা বলছে আর সেই কথা বলাটা সেই গাছের আড়াল থেকে দেখে ফেলে এবং সে সন্দেহ করে আরফান হয়তোবা সেই কবিরাজকে দিয়ে তাকে জাদু মন্ত্র করছে। আসলে আরফান কি করছে সেটা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি তবে আমার বিশ্বাস আরফান ভালোবাসা পাওয়ার জন্য যাদু মন্ত্র করলেও করতে পারে কারণ সে নাদিয়াকে অনেক বেশি ভালোবাসে এবং কাছে পেতে চায়।
আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে সে তার প্রেমিকাকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে যাবে অর্থাৎ সিনেমা দেখতে যাবে কিন্তু তার প্রেমিকার সাহানাজ খুশির ছোট ভাইকে সাথে নিয়ে যেতে চায় আর এ ব্যাপারে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে তাকে নিয়ে যেতে দেবে না আর এই ব্যাপারটা নিয়ে তাদের দুজনের মাঝে কথা কাটাকাটি হয়েছিল। বাস্তবিকভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে যখন কেউ প্রিয় মানুষের সঙ্গে দেখা করতে যায় তখন সাথে কাউকে খুব একটা নিতে চায় না কারণ প্রাইভেসির একটা ব্যাপার স্যাপার আছে এক্ষেত্রে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে তাকে নিতে না চাইলেও তার প্রেমিকা সাহানাজ খুশির ছোট ভাইকে নিয়ে যেতে চাচ্ছে যার কারণে তাদের দুজনের মাঝে সব সময় তাদের দুজনের মাঝে মনোমালিন্য চলতেই থাকে।
এদিকে আরফান এখনো সেই কবিরাজের কাছেই রয়েছে এবং কবিরাজ তাকে সব রকম ভাবে সাহায্য করছে, কিন্তু এখনো এটাই দেখার বিষয় যে আসলেই কবিরাজ যাদু মন্ত্রের মাধ্যমে নাদিয়াকে আরফানের কাছে নিয়ে আসতে পারবে না কিসের সম্পূর্ণ খারাপ চিন্তা ভাবনার একজন মানুষ সেটা নাটকের কয়েকটি পর্ব দেখলেই বোঝা যাবে।
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৬ পর্বের রিভিউ এর শেষ অংশের লক্ষ্য করলে বোঝা যায় যে একদিকে সন্তানেরা সম্পত্তির জন্য বাবা-মাকে দূরে ঠেলে দেয় অন্যদিকে প্রেমিক-প্রেমিকাকে পাওয়ার জন্য কত রকম কাকুতি-মিনতি করে। আর এরই মাধ্যমে আজকের পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫৬ পর্বের রিভিউ শেষ হয়ে যায়। আশা করছি এই রিভিউটি আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে, আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৫৬ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আসলেই প্রিয় মানুষের সঙ্গে সময় কাটাতে গেলে সাথে অন্য একজন থাকলে কিছুটা বিরক্ত লাগে। এজন্যই তো বাসার সাহেবের ছোট ছেলে তার প্রেমিকার সঙ্গে অন্য কাউকে নিয়ে যেতে চাচ্ছিল না। নাটকটি বেশ মজার মনে হলো। তাছাড়া বেশ অনেকগুলো পর্ব দেখেছেন আপনি। রিভিউও সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর ভাবে শেয়ার করার জন্য।
পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটার ৫৬ তম পর্ব পড়ে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। এই নাটকের পর্বগুলো আপনি সবসময় আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর ভাবে শেয়ার করেন। এই নাটকের বেশিরভাগ পর্ব আমার পড়া হয়েছে। যার কারণে এই ৫৬ তম পর্বটা পড়েও ভালো লাগলো। অন্যগুলো পর্বের মত এই পর্ব টাও আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। এত সুন্দর করে নাটকের পর্বগুলো রিভিউর মাধ্যমে তুলে ধরলে নাটক আর দেখাই লাগেনা।
ভাই আপনি আজকে খুবই চমৎকার ভাবে এই নাটকের রিভিউ করেছেন। যদিও এর আগে আপনার রিভিউ দেখেছি নাটকের। এই নাটকটি পড়ে সত্যিই বোঝা গেল বর্তমান সময়ের সাথে যথেষ্ট মিল রয়েছে। আসলে মাঝেমধ্যে নাটকগুলো আমাদের বেশ ভালো শিক্ষা দিয়ে থাকে। এত চমৎকার একটা নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
নাটকের রিভিউ পোস্ট পড়তে আমি খুবই পছন্দ করি। পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটা কিন্তু আমার খুবই ভালো লাগতেছে এখন। কারণ এই নাটকের বেশিরভাগ পর্ব আমি পড়েছি। এই ধরনের নাটক গুলো আগে অনেক বেশি দেখা হতো। তবে এখন সময়ের কারণে দেখা হয় না। পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটির ৫৬ তম পর্ব ও শেষ হয়ে গিয়েছে কিন্তু। আর এই পর্বটা পড়তে পেরে ভালো লেগেছে। এই নাটকের ৫৭ তম পর্ব পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
বেশ কিছু দিন আগে এই নাটকের আগের পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করেছিলেন। নাটকের রিভিউ পড়ে আমার কাছে বেশ ভালোই লেগেছিলো। যদিও এই নাটকটি আমার এখনো দেখা হয়নি কিন্তু যতটুকু রিভিউ পিড়েছি কোন দিক দিতে খারাপ লাগেনি।