মেসলাইফে শেষ ঘুরাঘুরি পর্ব: ০২---বিদায় ঘনিয়ে এসেছে [benificiary ১০% @shy-fox]🦊
আজ - ১৪ জৈষ্ঠ্যমাস| ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | শনিবার | গ্রীষ্মকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- মেস লাইফে বিদায় মুহূর্ত
- আজ ১৪ শ জৈষ্ঠ্য, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে.....!!
আমি আপনাদের প্রথমেই বলেছি মেস লাইফ একটি আবেগের জায়গা। এই আবেগটা এতটাই প্রখর যে সত্যিই যেটা বলে বোঝানো যাবে না। বা কাউকে বিশ্লেষণ করে ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়। এই আবেগটা শুধুমাত্র তারাই বুঝবে যারা একটা সময় ম্যাচ লাইফ এ কাটিয়েছেন। মেস লাইফ থেকে শেষ বিদায় নিয়ে যে দিন চলে আসি, সেদিন সত্যিই মনটা অনেক বেশি খারাপ হয়ে গিয়েছিল। যেতে ইচ্ছে হয় না তবুও পারিপার্শ্বিক অবস্থা এবং চারিদিকের পরিস্থিতি মানুষকে বাধ্য করে জায়গা পরিবর্তন করার জন্য। ঠিক তেমনি ভাবে আমি ও পারিপার্শ্বিক অবস্থার ভেবে মেস লাইফ ছেড়ে দিয়েছি। যদিও পুরাতন মেস ছেড়ে দিয়েছি এখন আবার উঠতে হবে নতুন কোন এক মেসে। নতুন মেসে হয়তো সেই পরিচিত মুখগুলো আর থাকবে না সেই পরিচিত জায়গা আর থাকবে না। হয়তো নতুন কোন জায়গায় উঠে নিজেকে গুছিয়ে নিতে কয়েক মাস সময় লাগবে। আবার সেই নতুন জায়গাতেও সকলের সঙ্গে নতুনভাবে পরিচিত হব, নতুন ভাবে আবার জীবনটা শুরু করতে হবে নতুন মানুষদের সঙ্গে। সত্যি বলতে কেউই তার নির্দিষ্ট জায়গায় চিরস্থায়ী নয়, সবাইকে তাঁরই নিজস্ব জায়গা পরিবর্তন করতে হয়। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আমিও আমার জায়গা পরিবর্তন করেছি। নতুন মানুষদের সঙ্গে আবার নতুনভাবে থাকতে হবে। নতুন মানুষের একটা সময়ের পুরাতন হয়ে যাবে আবার সেই আগের মত কিছু অপরিচিত মুখের সঙ্গে পরিচিত হব। আবার তাদের সঙ্গে একটা ভালো রকম সুন্দর দিন অতিবাহিত করব। এভাবে তাদের সঙ্গে থাকতে থাকতে আবার জায়গা পরিবর্তন করা হতে পারে,কোনো এক সময়। তবে তাদেরও একটা সময় ছেড়ে যেতে অনেক কষ্ট হবে খুব খারাপ লাগবে। সেই জন্যই তো একটা চরণ বার বার মনে পড়ে যায় যেতে নাহি দিব হায়,তবু যেতে দিতে হয়, তবু চলে যায়। এভাবেই চলে যায় আমাদের জীবন। এভাবে জীবন অতিবাহিত করার পর আমরা একটা জায়গায় চিরস্থায়ী বাসিন্দা হয়ে যাই। সে জায়গা থেকে চাইলেও আর মানুষ কখনো ফিরে আসতে পারেনা। সেখানেই তার চিরস্থায়ী থাকতে হয়।
location |
---|
Device :realme 6i |
রাতের বেলা কুষ্টিয়া শহর এর অবস্থা। |
আমি আপনাদের আগেই বলেছিলাম কুষ্টিয়া শহরে আমরা যখন প্রবেশ করেছিলেন তখন প্রায় প্রতিটি দোকানপাট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। যার কারনে আমিও তেমন কিছু দেখতে পারিনি কিন্তু কয়েকটি ফুলের দোকান অনেক রাত অবধি খোলা ছিল। যার কারণে রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় যখন আমরা সেই ফুলের দোকানের সামনে যাই তখন ফুলের দোকান থেকে অনেক প্রাণঢালা একটি সুভাষ আমাদের নাকে এসে লাগছিল। বিশেষ করে রজনীগন্ধা ফুলের সুবাসে আমি ব্যাকুল হয়ে পড়েছিলাম। তারপরে আমি ফুলের দোকানে সামনে গিয়ে কয়েকটি ফটোগ্রাফি করেছিলাম। ফুলের দোকানে আমাদেরকে জিজ্ঞেস করছিল আপনারা কি ফুল নেবেন নাকি...?? আর আমি সবসময় একটি হাস্য রসিক মানুষ সবসময় মানুষের সঙ্গে হাসাহাসি করতে অনেক বেশি পছন্দ করি। তাই আমি দোকানে গিয়ে একটু হাসি মুখে বললাম আর যদি একটা গার্লফ্রেন্ড অথবা বউ থাকতো তাহলে আপনার দোকান থেকে ফুল কিনে নিয়ে যেতাম। কিন্তু আফসোস আমার দুটোর একটাও নেই। এই কথা শুনে পাশে থাকা ছোট ভাই এবং দোকানে ভয়ঙ্কর রকমের সুন্দর হাসি দিয়েছিল। আমি তারপরে ফুলের দোকানের সামনে গিয়ে অনেকগুলো ফুল দেখছিলাম। ফুলের দোকানে অনেক রকম লাইটিং এর ব্যবস্থা ছিল লাল নীল রঙের লাইট থাকার কারণে ফুল গুলো দেখতে খুবই চমৎকার দেখাচ্ছিলো সত্যি অনেক বেশি আকর্ষণীয় লেগেছিল ফুলগুলো। মনে হচ্ছিল ওই দোকান থেকে ফুল কিনে নিয়ে বাসায় সাজিয়ে রাখি। যাই হোক আমরা সেখান থেকে কিছুটা সময় অতিবাহিত করার পরে সামনের দিকে হাটা শুরু করি।
location |
---|
Device :realme 6i |
রাতের বেলা ঘুরাঘুরি করার সময় কিছু ফটোগ্রাফি। |
কুষ্টিয়া শহরের রাতের বেলা ঘুরাঘুরি করার মজাই আলাদা বিশেষ করে আমার কাছে কুষ্টিয়া শহরের বকচত্তর নামে একটি জায়গা আছে। সেই জায়গাটিতে মূলত চার রাস্তার একটি মোড়। সেই মোড়ের মাঝখানে ইট সিমেন্টের তৈরি কয়েকটি বক এর কৃত্তিম আকৃতিতে তৈরি করে রাখা হয়েছে। যদিও আমি যখন কুষ্টিয়া শহরে প্রথম যাই তখন এটি প্রায় ভাঙ্গার উপক্রম অবস্থা হয়ে গিয়েছিল। এইতো কিছুদিন আগে সেগুলো আবার নতুন করে মেরামত করা হয়েছে। নতুন করে রং করা হয়েছে এখন রাত্রেবেলা দেখতে খুবই চমৎকার দেখা। সেই বক মরে আরো একটি আকর্ষণীয় দৃশ্য রয়েছে সেটা হচ্ছে দুই লাইনের রাস্তা। সে রাস্তার মাঝখান দিয়ে সবুজ বাতি লাগানো হয়েছে। রাত্রিবেলা লাল নীল সবুজ রঙের এই বাতি গুলো মিটমিট করে জ্বলতে থাকে। রাত্রে বেলা মিটমিট করে জ্বলতে থাকা এই বাটে এগুলো দেখতে খুবই চমৎকার দেখায়। আপনারা যদি কখনও রাত্রেবেলা সেই জায়গাটিতে যান তাহলে সেখান থেকে আপনাদের আসতে মন চাইবে না।
location |
---|
Device :realme 6i |
বঙ্গবন্ধু চত্বর। |
এটা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু চত্বর । যদিও এই নাম টি এক বছর আগে বঙ্গবন্ধু চত্বর দেওয়া হয়েছে। আগে এই বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য এখানে একটা শাপলা ফুল ছিল। যদিও শাপলা ফুলটি ইট সিমেন্টের ইট তৈরি। ইট সিমেন্টের তৈরি শাপলা ফুল থাকার কারণে এই জায়গাটার নাম ছিল শাপলা চত্বর। যেহেতু শাপলা চত্বর জায়গাটিতে এখন বঙ্গবন্ধুর মূর্তি তৈরি করে রাখা হয়েছে সেহেতু এখানকার বর্তমান নাম বঙ্গবন্ধু চত্বর। আবার অনেকে এই জায়গাটি পাঁচ রাস্তার মোড় বলেও জানো। সেদিনের সেই রাতটা ছিল চাঁদনী রাত। আকাশের চাঁদে আলোয় চারিদিকে মুখরিত হয়েছিল। পূর্ণিমার চাঁদের সাথে শহরের মিটিমিটি আলো, এই দুটো আলো একত্রে করে শহরের বুকে পড়েছে। সে যেন এক অপরূপ দৃশ্য। সেদিন যদি রাত্রিবেলা শহরের উদ্দেশ্যে ঘুরতে বের না হতাম তাহলে হয়তো এরকম সুন্দর সুন্দর দৃশ্য দেখতে পারতাম না। রাস্তার একপাশ দিয়ে আমরা হাঁটতে হাঁটতে আরও সামনের দিকে এগিয়ে যায়, মূলত সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার আমাদের একটা কারন ছিল। কিছু কেনাকাটা করার উদ্দেশ্যেই আমরা শহরের রওনা করেছিলাম। যেহেতু সকল দোকান বন্ধ হয়ে গিয়েছিল সেহেতু আমাদের বাধ্য হয়ে অনেক দূর পর্যন্ত যেতে হয়েছে কেনাকাটা করার জন্য।
location |
---|
Device :realme 6i |
ছোট ভাইয়ের কেনাকাটা। |
সব দোকান বন্ধ থাকার কারণে আমরা অনেকটা ঘুরাঘুরি করেছিলাম। কিন্তু সেরকম দোকান কোথাও পাচ্ছিলাম না তারপরে অনেকটা দূর হেঁটে হেঁটে যাওয়ার পরে একটা দোকান খোলা পেয়েছিলাম। মূলত ছোট ভাই দুটো জিনিস কেনার জন্যই আমাদের সঙ্গে এসেছে, আপনারা সকলেই এটা জানেন যে এখন প্রচণ্ড গরম আর গরম এর সময় শহরের চার দেয়ালের মাঝে বন্দী থাকা খুবই কষ্টকর। বিশেষ করে মেস লাইফে যেরকম গুলো হয় সেই রুমে প্রচন্ড গরম থাকে। তাই একটা ফ্যান থাকা অবশ্যক। আমরা মূলত একটি ফ্যান ও একটি ফ্লু-গান কিনতেই বের। যেহেতু অনেক রাত হয়ে গিয়েছিল আমাদের মেসে আসতে হবে তাই আমরা তারাতারি কেনাকাটা শেষ করে মেসের উদ্দেশে রওনা করি। হাঁটতে হাঁটতে আমরা প্রায় ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলাম তাই একটা রিক্সা নেই, রিক্সা করে আমরা চারজন মেসের সামনে চলে আসে। এরই মাঝে মেস লাইফ এর ঘুরাঘুরি শেষ হয়ে গেল। সেদিনের রাতটা আমি মেসে যাপন করে পরের দিন সকালে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করি সকলের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে। যদিও সকলের কাছ থেকে বিদায় নিতে অনেক বেশি কষ্ট হচ্ছিল, তবু চলে আসতেই হবে এটাই পারিপার্শ্বিক অবস্থা আমাদের শিখিয়েছে। দুঃখভারাক্রান্ত মন নিয়ে ম্যাচ থেকে বিদায় নেই খুব সকালেই।তো যাই হোক আজ আমি এখানেই আমার এই পোস্ট শেষ করলাম।হয়তো আবার দেখা হবে নতুন কোন পোষ্ট,নতুন ভাবে,নতুন রূপে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং পরিবারের সাথেই থাকুন। সেই সাথে প্রিয় মানুষটিকে হ্যাপি রাখার চেষ্টা করুন সবসময় ।ধন্যবাদ সকলকে......!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন
বিভাগ | শেষ ঘুরাঘুরি। |
---|---|
ডিভাইজ | Realme 6i |
বিষয় | মেসলাইফ শেষ ঘুরাঘুরি পর্ব: ০২ |
ছবির কারিগর | @jibon47 |
ছবির অবস্থান | সংযুক্তি |
সবসময় সবসময় পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
প্রানের শহর কুষ্টিয়া পরিচিত জায়গা ঘুরে অপরিচিত কিছু ছবি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন খুবই ভালো লাগলো দেখে অপরিচিত এই জন্যই মনে হচ্ছে অনেকদিন যাবতই দেখা হয় না এরকম দৃশ্য চোখে
যেহেতু আপনার প্রাণের শহর কুষ্টিয়া অনেকদিন যাওয়া হয়না সে তো আমি আপনাকে বলতে চাই খুব দ্রুতই আপনি কুষ্টিয়া শহর ঘুরে আসুন কুষ্টিয়া শহরে এমন একটা জায়গা যেখানে সময় কাটাতো অনেক বেশি ভালো লাগে।
মেস লাইফের অসম্ভব সুন্দর ঘটনার সাথে ,ঘোরাঘুরি কিছু ছবি দেখে আমার অনেক দিনের পুরনো বাস্তব কল্পনাগুলো আবার জেগে উঠলো। সত্যি এটি একটা জীবন । এটি একটা পরীক্ষা। যে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করতে হয়। সুন্দর ও কল্পনাপ্রসূ ছিল।
আমার এই ম্যাচ লাইভ এর বন্যা দেখি আপনার অনেকদিনের পুরনো বাস্তব কল্পনাগুলো জেগে উঠেছে এটা জানি আমার অনেক বেশি ভালো লাগলো ভাইয়া কিছুটা হলেও আপনার অতীত জীবনে নিয়ে যেতে পেরেছি এটাই আমার সার্থকতা।
আঠারোতে পৌছে গেছিলাম।
ভাই ম্যাচ লাইভ টা সত্যিই একটি আবেগের জায়গা এই আবেগটা শুধুমাত্র তারাই বুঝবে যারা ম্যাচ থেকেছে। ভাই আমি ম্যাসেজ থেকেছি এবং ম্যাচ ছাড়ার সময় কতটা খারাপ লাগে সেটা আমি বুঝি। বিশেষ করে আপনি ফুলের দোকানে গিয়েছেন সেখান থেকে ফোন কেনার জন্য যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সেটা অনেক ভালো লেগেছে। পরিশেষে সকলের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে সকালে আপনি বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা করেন। সব মিলিয়ে দিনটা আপনার খুব ভালো কেটেছিল ।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
জি ভাইয়া সেদিন রাত্রে অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন ছোট ভাইদের সঙ্গে অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করে ছিলাম সত্যি বলতে মেস একটি আবেগের জায়গা। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
যথার্থ বলেছেন ভাই ম্যাস লাইফ মানেই আবেগের জায়গা সেখানে ছোট বড় মিলে দারুন দারুন মুহূর্ত আসলে ভুলিবার নয়।এই গুলো অনেক মনে পরবে একটা সময় গিয়ে।অনেক গুছিয়ে লিখেছেন ধন্যবাদ শুভ কামনা রইল ভাই।
সবসময় চেষ্টা করি আপনাদের মাঝে গুছিয়ে লেখার জন্য আর আপনি বরাবরই আমার পোস্টে অনেক চমৎকার মন্তব্য করে থাকেন আপনার মন্তব্য পেয়ে আমি বরাবরই অনুপ্রাণিত হই সবসময় সাপোর্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আমার কাছেও মনে হয় ম্যাস লাইফ একটা আবেগের জায়গা। যদিও আমর এরকম কোন অনুভূতি নেই। কিন্তু তার পরেও বুঝতে পারি। অনেক সুন্দর একটা মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ম্যাস থেকে চলে আসাটা সত্যিই অনেক কষ্টকর। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
সত্যি বলতে আপু যারা মেসে থেকেছে একমাত্র তারাই এটা বুঝতে পারবে আপনি মেসে না থেকেই হয়তো সেটা বুঝতে পেরেছেন যেটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। সবাইকে ছেড়ে এসে নতুন এক জীবনে পদার্পণ করার মুহূর্ত টা সত্যিই অনেক কষ্টকর।
যেতে নাহি মন চায় তবু যেতে হয়। কিছু করার নেই ভাই। জিবনটা এমনি। আপনার মাধ্যমে রাতের কুষ্টিয়া শহর এর বিভিন্ন জায়গা দেখতে পেলাম। ভাল ছিল রাতের পরিবেশ। আপনার আগামি দিনগুলো ভাল কাটুক এই দোয়াই করি।
কুষ্টিয়া শহরের রাতের পরিবেশটা সত্যিই অনেক ভালো চারদিকে জাঁকজমকপূর্ণ লাইটিং এর ব্যবস্থা আছে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালো লাগে অনেক চমৎকার মুহূর্তে অতিবাহিত করেছিলাম সেদিন।
জীবনের একটা মধুর সময়ের স্মৃতি হিসেবে আজকের এই দ্বিতীয় পর্ব উপস্থাপন করেছেন। আপনার সময়টা অনেক ভালো ছিল আর এই সময়টা চিরদিন স্মৃতি হয়ে থাকবে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ভাইয়া।
আপনি সবসময় আমার প্রশ্ন চমৎকার মন্তব্য করেন জীবনের একটা মধুর স্মৃতি কাটিয়েছিলাম এরকম মুহূর্ত হয়তো আর ফিরে পাওয়া যাবে না। সবসময় মন্তব্য করার মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।