"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-০৫ নাটক রিভিউ [benificiary ১০% @shy-fox]|
আজ - ১২ অগ্রহায়ণ | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | রবিবার | হেমন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--০৫)
- আজ ১২শ অগ্রহায়ণ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- রবিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ২০ মিনিট ২৫ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ০৭ ই আগষ্ট, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ০৫ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
চতুর্থ পর্বের শেষ অংশে আমরা দেখেছিলাম যে নাদিয়া এবং আরফান একত্রে বসে গল্প করছে মূলত, আরফান অনেক আগে থেকেই নাদিয়ার জন্য অপেক্ষা করছিল। নাদিয়াকে দেখে আরফান খুবই খুশি হয় কিন্তু সেই খুশিটা তার বেশিক্ষণ থাকেনি। নাদিয়া এসে আরফোনের কাছে চঞ্চল চৌধুরী তার সঙ্গে কি রকম ব্যবহার করেছে এবং কি তাকে বলেছে সে সেটা আরফান কে বলে দেয়। এটা শুনে আরফান খুবই রাগান্বিত হয় এবং তার ওপর অনেকটাই রাগান্বিত হয়ে চলা ভাষায় কথা বলে। এদিকে আরফান নাদিয়াকে খুবই পছন্দ করে আবার অন্যদিকে চঞ্চল চৌধুরীও নাদিয়াকে ভালোবেসে ফেলেছে। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে আরফান এখন পর্যন্ত জানে না যে চঞ্চল চৌধুরী নাদিয়াকে পছন্দ করে। অন্যদিকে বাসার সাহেবের মৃত স্ত্রী তার স্বপ্নে এসে তাকে ধমকায় যে এসে কেন তার ছেলেদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না মূলত এরই মাধ্যমে পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকের চতুর্থ পর্ব শেষ হয়ে যায়।
চতুর্থ পর্বের শেষ অংশের দৃশ্য।
পঞ্চম পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে নাদিয়া এবং আরফান দুজন একটা জায়গায় দাঁড়িয়ে গল্প করছে মূলত তাদের গল্প ছিল চঞ্চল চৌধুরীকে নিয়ে। চঞ্চল চৌধুরী নাদিয়ার সঙ্গে কি রকম ব্যবহার করেছে সে সেটা আরফান এর কাছে বর্ণনা করছিল। আরফান যখন নাদিয়াকে বলে যে চঞ্চল চৌধুরী সাঁতার জানার পরেও অ্যাক্টিং করেছে সাঁতার না জানার এটা শুনে নাদিয়া অবাক হয়ে যায়। এবং তারপরে আরফান বলে যে সাঁতার জানার পরেও না জানার ভান করেছে যেমন ভাবে ঠিক তেমনি ভাবে তুমি তাকে বিয়ে না করলে ছুরি দিয়ে আত্মহত্যা করবে এটা ভেবে তোমাকে ভয় দেখিয়েছে। এরপরে এরপরে নাদিয়া আরফান কে বলে আমি তাকে বলেছি আগে তোর বাবার কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে আয় তারপরে আমি তোকে বিয়ে করবো, নাদিয়া আরফানের উদ্দেশ্যে বলে তোমার ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। এ কথা বলে না দিয়া সেখান থেকে চলে যায় এবং আরফান চিৎকার করতে থাকে মূলত সে চঞ্চল চৌধুরীকে খুঁজতে বের হয়।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী একটা ঘরের বারান্দার উপর বসে খাতায় লিখছে। মূলত সে চিঠি লেখায় খুবই ব্যস্ত চিঠি লিখতে লিখতে এক পর্যায়ে এসে অঙ্গীকার বানানটা ভুলে যায়। এরপরে এসে তার মেজ ভাইয়ের কাছে জিজ্ঞেস করে অঙ্গীকার বানান কি তার ভাই কিছুটা সময় চুপ থেকে বলে যে এত বড় কঠিন বানান আমি পারিনা হাহাহা। মূলত এই নাটকের এই অংশটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে এই অংশে এসে অঙ্গীকার বানান নিয়ে তারা ভ্যাবাচ্যাকায় পড়ে যায় যেটা দেখে হয়তো বা আপনারা খুবই হাসাহাসি করবেন আমি অনেক হেসেছি। অঙ্গীকার বানানটা কিরকম যে তারা উপস্থাপন করেছে সেটা যে কেউ দেখলে অনেক হাসাহাসি করবে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরীর সব থেকে ছোট ভাই সে একটি গাছের নিচে বসে থাকে গাছের নিচে বসে থেকে গুনগুন করে গান গাইতে থাকে। হঠাৎ সেই পাশ দিয়ে তার প্রেমিকা যায় এবং সে তার প্রেমিকাকে দেখে সেখান থেকে উঠে তার সঙ্গে কথা বলতে চায়। মূলত সে তার প্রেমিকাকে এটাই বোঝাতে চায় যে সে তাকে বিয়ে করবে কিন্তু তার প্রেমিকা তো আগে থেকেই জানে যে তার বাবা তাদেরকে বিয়ে দেবে না সেজন্য সে তাকে না করে দেয়। এ নিয়ে তাদের সঙ্গে অনেক রকম কথা কাটাকাটি হয় একপর্যায়ে তার প্রেমিকা সেখান থেকে চলে যায় ।পরের অংশ লক্ষ করলে দেখা যায় যে, চঞ্চল চৌধুরী যে চিঠিটা তখন দেখছিল সে মূলত তার বাবার উদ্দেশ্যে চিঠিটা লিখছিল কারণ তার বাবা এর আগে অনেক রকম কথা দিয়েছে কিন্তু কথা রাখেনি। তার বাবা চিঠিটা দেখে বলে ঠিক আছে তুমি এখানে থাকো আমি কলম নিয়ে আসি সিগনেচার করার জন্য। একটা সময় পরে তার বাবা একটি চাবুক নিয়ে এসে হাজির হয় এটা দেখে চঞ্চল চৌধুরী ঘাবড়ে যায় এবং অবাক হয়ে তাকে জিজ্ঞেস করে এটা কিসের জন্য। এটা শুনে তার বাবা বলে তোমার লেখার মধ্যে অনেক বানান ভুল আছে। তখন চঞ্চল চৌধুরী বলে একটু কঠিন কঠিন ভাষা দিয়ে লিখতে গিয়েছিলাম বলে ভুল হয়েছে তখন তার বাবা তাকে বলে যে তুমি তো তোমার নিজের বাবার নামে ভুল করেছো। এটা শুনে আমি কি যে হাসি হেসেছি সেটা বলে আপনাদের বোঝাতে পারবো না। বাবার উদ্দেশ্যে চিঠি লিখেছে অথচ বাবার নামের বানান ভুল ব্যাপারটা একবার ভাবুন কতটা হাস্যকর। এরপরে তার বাবা বলে তোমার চিঠির উপরে সিগনেচার দিতে হবে নাকি চা বুক দিয়ে পিঠের উপর সিগনেচার দিব। একথা শুনে চঞ্চল চৌধুরী সেখান থেকে দৌড়ে পালিয়ে যায়।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে আরফান ধাই ধাই করে বাড়ির দিকে রওনা করেছে বাড়ির দিকে রওনা করার একপর্যায়ে তার মেজ ভাইয়ের সঙ্গে তার দেখা হয়। সে তার কাছে জানতে চায় যে চঞ্চল চৌধুরী বাড়িতে আছে নাকি সে তাকে বলে যে একটু আগে দেখলাম এখানে বসে চিঠি লিখছে এটা শুনে আরফান খুবই রাগান্বিত হয়। তারপরে তার রাগের কারণ জানতে চাইলে সে পুরো ঘটনা তার মেজ ভাইকে খুলে বলে এটা শোনার পরে তার মেঝ ভাই যাকে বলে কত বড় বেয়াদব চ্যাংড়া আমার কাছে কঠিন বানান জিজ্ঞেস করে। এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী প্যান্ট শার্ট পড়ে রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে থাকে এদিকে নাদিয়া তার কাছেই ছুটে আসছিল। তারপরে নাদিয়ার কাছে চঞ্চল চৌধুরী বলে যে আমি আমার বাবার কাছ থেকে দলিলনামা লিখে এনেছি তোমাকে বিয়ে করব। সেই লেখাতে কতগুলো বানান যে ভুল সেটা আমি আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারবো না প্রায় প্রতিটা বানালেই ভুল রয়েছে এটা দেখে আমি এতটা হাসি হেসেছি যে বলে বোঝাতে পারবো না আপনাদেরকে। এরপরে চঞ্চল চৌধুরীর ছোট ভাই ধান ক্ষেত ধরে হেঁটে হেঁটে সামনের দিকে আসছিল এবং আরফান ও ধানক্ষেতে পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। আরফান তোর ছোট ভাইকে এত জোরে ডাক দেয় যে তার ছোট ভাই ধান ক্ষেতের মধ্যে পড়ে যায় এটা দেখে খুবই হেসেছি।
এর পরের অংশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে আরফান তার ছোট ভাইকে ডেকে জিজ্ঞেস করে যে সে চঞ্চল চৌধুরীকে দেখেছি কিনা। চঞ্চল চৌধুরীকে খোঁজার উদ্দেশ্য তার ছোট ভাই আগে থেকে জানত সে তাকে জিজ্ঞেস করে তুমি কি তাকে খুঁজছো ওই নাদিয়ার ব্যাপারে নাকি। এ কথা শুনে সে খুবই রাগান্বিত হয়।
সে তাকে বলে চঞ্চল চৌধুরী যে এত বড় চিটার সে আগে জানতো না সে সাঁতার জানার পরেও পানিতে ডুবে যাওয়ার ভয় দেখিয়েছে। এরপরে সে নাকি নাদিয়াকে চিঠি লিখেছে এটা শুনে আরফান আরো বেশি রাগান্বিত হয়ে যায় এবং তাকে বলে সে এখন কোথায় আছে কোথায় গেলে তাকে পাওয়া যাবে। এরপরে তার ছোট ভাই তাকে বলে নাদিয়া নাকি তাকে কথা দিয়ে ফেলেছে সে তাকে বিয়ে করবে মূলত তার ছোট ভাই তাকে কিছু কিছু কথা বলে যে কথাগুলো শুনে সে খুবই রাগান্বিত হয়ে পড়ে এবং তার কলার চেপে ধরে। এই কলার চেপে ধরার মধ্য দিয়েই পঞ্চম পর্ব মূলত শেষ হয়ে যায়। খুব শীঘ্রই আমি আপনাদের মাঝে স্পষ্ট পর্ব নিয়ে হাজির হব আমি এই নাটকটি যতই দেখছি ততই আমার কাছে খুবই ভালো লাগছে। এরকম গ্রাম্য অঞ্চলের নাটকের দৃশ্য দেখতে খুবই ভালো লাগে বিশেষ করে গ্রামের কথাগুলো সেই সাথে গ্রামের প্রকৃতি দিয়ে মিলে যেন নাটকটি অনেক বেশি রোমাঞ্চকর হচ্ছে দিন দিন। কেউ ধৈর্য হারা হবেন না আমি প্রতি সপ্তাহে আপনাদের মাঝে একটি করে পর্ব হাজির করব। যাইহোক এখানেই শেষ করলাম, ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
এই নাটক থেকে আমরা অনেক রকম শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি। প্রথমত এই নাটক থেকে আমরা এটা শিক্ষক গ্রহণ করতে পারি যে ছেলেপেলেদের অল্প বয়সেই বিয়ে দিয়ে দেওয়া উচিত অল্প বয়স বলতে যখন তাদের বিয়ের বয়স হবে তখনই তাদের বিয়ে করিয়ে দেওয়া উচিত। আর একটা বিষয় উপলব্ধি করতে পারলাম যে প্রেম ভালোবাসার কারণেই হয়তো ভাই ভাই এর মাঝে অনেক রকম ঝগড়ার সৃষ্টি হয়। এই সমস্যাটা দূর করার একটা মাত্রই উপায় সেটা হচ্ছে যে যখন যার বিয়ের বয়স হয় তখন যদি তাকে বিয়ে করিয়ে দেওয়া যায় তাহলে হয়তো এই সমস্যাটা আর থাকেনা।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত চমৎকার একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।দেখতে দেখতে আজ পঞ্চম পর্ব শেয়ার করে ফেললাম,আপনাদের মাঝে। এই নাটকের মাধ্যমে আমরা অবশ্যই ভালো কিছু শিখবো এবং ভালো একটা জ্ঞান নিতে পারব বলে আশা রাখি। যদিও এই নাটকটা অনেকগুলো পড়বে ভাগ করা হয়েছে আমি ইউটিউবে দেখেছি প্রায় ৬০ পর্বের ও বেশি এই নাটক। আমি ভেবে নিয়েছি আপনাদের মাঝে প্রতিটি পর্ব শেয়ার করব একে একে। কেউ ধৈর্যহারা হবেন না আশা করি।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং (পঞ্চম পর্ব) |
রিভিউ এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
সব সময় আমাকে সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
নাটক দেখতে আমারও খুব ভালো লাগে। তবে সময় সুযোগ করে ওঠা হয় না তাই এখন খুব বেশি দেখাও হয় না। এই নাটকটির আরো কয়েকটি পর্ব রিভিউ আমি দেখেছি। খুবই চমৎকার ও হাস্যকর একটি নাটক। আজকের পর্ব বেশ ভালো লেগেছে।
বর্তমান সময় নাটক পছন্দ করে না এরকম মানুষকে কমিয়ে আছে তবে সময়ের অভাবে অনেকেই হয়তো নাটক দেখতে পারে না। আমিও তেমন একটা নাটক দেখি না কিন্তু এই নাটকটার প্রতি সপ্তাহে একটি করে পর্ব দেখি।
আপনার করা রিভিউ নাটকটি আগে কখনো দেখিনি। কিন্তু আপনার রিভিউ পড়ে নাটকটির সম্পূর্ণ প্রসেস অনেক সুন্দর হবে বুঝতে পারলাম।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল ভাইয়া
যেহেতু আপনি এই নাটক এখন পর্যন্ত দেখেননি তবে আমি আপনাকে এটাই বলতে চাই যে খুব শীঘ্রই আপনি ইউটিউবে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন নাটকটা অনেক বেশি শিক্ষনীয় এবং হাস্যরসিক।
আপনার পোস্ট দেখেই নাটক টি দেখা শুরু করেছি।অনেক মজা পাচ্ছি।চঞ্চল চৌধুরি মানেই কমেডি হিট।আপনার এটা কিন্তু রিভিউ না,এক্সপ্লেইন পোস্ট।বেশ ভালভাবেই এক্সপ্লেইন করেছেন।ধন্যবাদ সুন্দরভাবে এক্সপ্লেইন করার জন্য।
এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো যে আপনি আমার রিভিউ দেখে নাটকটি দেখা শুরু করেছেন ।এই নাটকটি আমি যতই দেখছি ততই হাসতে হাসতে পাগল হয়ে যাচ্ছি প্রায়, আসলে চঞ্চল চৌধুরী থাকলে যে কোন নাটক দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগে।