শীতের সকালে হাঁটাহাঁটি করার অনুভূতি
আজ--০৫ মাঘ | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শুক্রবার | শীতকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- শীতের সকালে হাঁটাহাঁটি করার অনুভূতি
- আজ--০৫ম মাঘ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- শুক্রবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ সকাল সবাইকে......!!
সকালবেলা হাটাহাটি করতে আমরা সকলেই অনেক বেশি ভালোবাসি। আর এটা হয়তোবা আমরা অনেকেই জানি যে সকালবেলা হাঁটাহাঁটি করা আমাদের শরীরের পক্ষে কতটা উপকারী। সকালবেলা হাটাহাটি করলে মন ভালো থাকে সেই সাথে সকাল বেলার পরিবেশটা খুব ভালোভাবেই উপভোগ করা যায়। সকালবেলার পরিবেশটা একদমই অন্যরকম থাকে অন্যান্য সময়ের থেকে দিনের বেলায় চারিদিকে কিচিরমিচির শব্দে আমরা প্রকৃতিকে হয়তোবা খুব ভালোভাবে কাছ থেকে উপভোগ করতে পারি না কিন্তু সকালবেলা পুরোপুরি তার ব্যতিক্রম। চারিদিকে তেমন কোন শব্দ নেই পাখির কিচিরমিচির আর মুসল্লিদের পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়া আসার এই দৃশ্যটা দেখতে সত্যিই অনেক বেশি ভালো লাগে। বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিকস আছে এমন মানুষগুলো সকালবেলা হাঁটতে বের হয়, মাঝে মাঝে দেখা যায় যে খুবই বৃদ্ধ মানুষ তবুও সে এই ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণে সকালবেলা হাঁটতে বের হয়েছে শীতের মধ্যে, যদিও শীতের মধ্যে সকালবেলা হাটাহাটি করার মজাটা অন্যান্য সময়ের থেকে একটু ভিন্ন। সকালবেলা প্রকৃতিটা পুরোপুরি ব্যতিক্রম।
অনেকেই হয়তো বা দেরি করে ঘুম থেকে ওঠেন আবার অনেকেই খুব সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠেন প্রকৃতি উপভোগ করার জন্য এবং সৃষ্টিকর্তার ডাকে প্রার্থনা করার জন্য। মাঝে মাঝে সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠা হয় তবে ঘুম থেকে ওঠা খুব কমই হয়। সেদিন খুব ভোরবেলায় ঘুম থেকে উঠেছিলাম, ফজরের নামাজ-কালাম পড়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে ঘুমিয়ে পড়বো কিন্তু হঠাৎ করে এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে ভাবলাম যে আজকে একটু হাটাহাটি করে আসি যেহেতু অনেকদিন সকালবেলা হাটাহাটি করি না এটা ভেবেই মূলত হাটতে বের হয়েছিলাম। হালকা শীত পড়েছে হালকা শীতে চারিদিকে কুয়াশা ঘিরে ধরেছে ব্যাপারটা এমন যে শীতের তীব্রতা খুবই কম কিন্তু কুয়াশায় চারিদিকে আচ্ছন্ন হয়ে আছে এই আচ্ছন্ন পরিবেশে কিছুটা পথ হেঁটে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে বাসায় ফিরে যাব। ঠিক তখনই মনে মনে ভাবলাম যেহেতু হাঁটার উদ্দেশ্যে বের হয়েছে তাই একটু হেঁটেই আসি। যেমন ভাবা তেমনি কাজ হাঁটা শুরু করলাম। সকালবেলা হাটাহাটি করতে বেশ ভালই লাগছিল খুব একটা খারাপ লাগছিল না।
কিছুটা পথ হাঁটতে হাঁটতে শরীরটা অনেকটাই গরম হয়ে গিয়েছে ততক্ষণে মন চাইছিল যে উপরের শীতের পোশাকটা খুলে ফেলি কিন্তু শীতের পোশাক হাতে নিয়ে কি আর হাঁটাহাঁটি করা যায় তাই গায়ে জড়িয়েই হাঁটছিলাম, এক কিলোমিটার মত হেঁটে কিছুটা সময় একটা জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলাম সেখানে প্রকৃতিটা ছিল একদমই ফাঁকা বলতে পারেন যে রাস্তা মাছ দিয়ে চলে গিয়েছে আর দুপাশে কৃষকের জমি আর কুয়াশায় চারিদিকে আচ্ছন্ন হয়ে আছে দৃশ্যটা তাহলে কেমন দেখাচ্ছিল হয়তো বা আপনারা অনুধাবন করতে পেরেছেন। এরকম সুন্দর মুহূর্ত কি আর বারবার পাওয়া যায়..?? শুধুমাত্র এই শীতের মৌসুমী এরকম সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করা যায় বলে আমি মনে করি।
কিছুটা পথ হাঁটাহাঁটি করার পরে আমি একটা জায়গায় গিয়ে এই ফটোগ্রাফি গুলো করেছিলাম শীতের সকালের। ফটোগ্রাফি করা শেষে এবার আমি সেখান থেকে দৌড়াতে শুরু করি যেহেতু কিছুটা পথ হাটাহাটি করেছি তাই ভাবলাম যে এবার কিছুটা দৌড়ে অতিক্রম করব। যেই পথ দিয়ে আমি হাঁটাহাঁটি করছিলাম মূলত সেই পথ গুলো আমার খুবই চেনা মাঝে মাঝেই এই পথ দিয়ে ভাই ব্রাদারের সঙ্গে বাইক নিয়ে ঘুরাঘুরি হয়। তাই আমি একটা নির্দিষ্ট জায়গা লক্ষ্য করলাম যে আমার দৌড়ানো আমি ওই জায়গাতে গিয়ে শেষ করব। আমি অনেকটা পথ ধরে ধরে আমার কাঙ্খিত লক্ষ্যে গিয়ে পৌঁছালাম ততক্ষণে আমি প্রায় অনেকটাই হাপিয়ে গিয়েছিলাম। তখন হালকা হালকা শীত পড়ছিল এর পরেও আমার শরীরটা একদমই ঘেমে ভিজে একাকার হয়ে গিয়েছিল। দৌড়াতে দৌড়াতে আমি চলে যাই নদীর পাশে আমি প্রায় দেড় কিলোমিটার মতো দৌড়িয়েছিলাম। অনেকদিন খেলাধুলা করা হয় না খেলাধুলা না করার কারণে শরীরটা একদমই অলস হয়ে গিয়েছিল যার কারণে একটু দৌড়ানোর ফলেই অনেকটা হাঁপিয়ে গিয়েছিলাম এবং শরীর থেকে অনেকটা ঘাম বেরিয়েছিল।
নদীর পাড়ে গিয়ে দেখতে পাই প্রচন্ড বাতাস এতটা বাতাস ছিল যে একদম শীত লেগে আসছিল এই ঘাম ঝরানো শরীরে। বুঝতেই পারছিলাম এখানে যদি কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকি তাহলে প্রচন্ড শীত লেগে যাবে যার কারণে আমি আবার হাঁটা শুরু করি হাঁটতে হাঁটতে আমি নদীর ধার দিয়ে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। নদীর ধার দিয়ে আমাদের বাসায় যেতে প্রায় এক কিলোমিটার পথ আমি ভেবেছিলাম যে এই এক কিলোমিটার পথ কিছুটা দৌড়ে যাব আর কিছুটা হেঁটে হেঁটে যাবো কিন্তু রাস্তায় নতুন মাটি দেওয়ার কারণে রাস্তাটা কিছুটা আঁকাবাঁকা এবং উঁচু নিচু ছিল যার কারনে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল। যেহেতু পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল তাই আমি হেঁটে হেঁটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে আর মাঝে মাঝে কিছু ফটোগ্রাফি করেছিলাম বেশ ভালই লাগছিল এই শীতের বেলা নদীর ধার দিয়ে হাটাহাটি করতে।
যেহেতু নদীর ধার দিয়ে হাঁটাহাঁটি করছিলাম আর একটু বাতাস ছিল যার কারণে সেই রাস্তাতে এমন একটা মানুষজন ছিল না। আমি একাকী আনমনে হাটাহাটি করছিলাম আর ফোনে গান শুনছিলাম হাঁটতে হাঁটতে আমি প্রায় বাসার কাছেই চলে এসেছিলাম তখনও আমার বাসা পেতে প্রায় ৫০০ মিটার মতো পথ। ততক্ষণে আমার প্রায় একটু একটু শীত লাগা শুরু করেছে যার কারণে আমি আবার দৌড়াতে শুরু করি যাতে করে শরীরটা আবার গরম হয়ে যায়। এবার আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে যে এখান থেকে ওর শুরু করে একদম বাসায় চলে যাব যেমন ভাবা ঠিক তেমনি কাজ, সেখান থেকে দৌড় শুরু করে আমি এই সোজা বাসায় চলে যাই বাসায় গিয়ে দেখি আমার আম্মু খিচুড়ি রান্না করছে সাথে শুকনো মরিচ ভর্তা এবং ডিম ভাজি। সেই সময়টাতে এতটা খুশি লাগছিল যে এই সকালবেলা এরকম একটা খাবার খেতে পারব সেটা ভাবি নি। আমি এই দ্রুত ফ্রেস হয়ে রান্না ঘরের সামনে একটা চেয়ার নিয়ে বসে যাই খিচুড়ি খাওয়ার জন্য ততক্ষণে রান্না প্রায় হয়ে গিয়েছে।
ধোঁয়া ওঠা খিচুড়ি আর সাথে শুকনো মরিচ ভর্তা এবং ডিম ভাজি খেতে খুবই সুস্বাদু লাগছিল। যারা এরকম খুব ভোরে সকালবেলায় গরম গরম খিচুড়ি খেয়েছেন একমাত্র তারাই বুঝতে পারবেন যে আসলে সেই সময়ে খিচুড়ি কতটা সুস্বাদু লাগে, খিচুড়ি খেয়ে আমি আবার ঘুমিয়ে পড়েছিলাম ঘুম থেকে উঠে দেখি প্রায় 11:30 টা বেজে গিয়েছে। এটাই ছিল আমার আজকের সংক্ষিপ্ত একটা পোস্ট, আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গে। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | শীতের সকালে হাঁটাহাঁটি করার অনুভূতি |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
অনেকদিন পর এমন মাটির রাস্তা দেখতে পারলাম আপনার পোষ্টের মধ্য দিয়ে। তবে শীতের সকালে কিন্তু আমার বাইরে বের হওয়ায় হয় না। প্রকৃতির মাঝ থেকে বেশ সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি ধারণ করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। শীতের সময় নদীর পাড় দিয়ে ভুত যেতেও ভয় পায় ভাই। মানুষ তো দূরের কথা।
শীতের সময় হাঁটাহাঁটি করতে সত্যিই অনেক বেশি ভালো লাগে প্রকৃতির মাঝে এরকম সুন্দর মুহূর্ত কাটাতে সকলেই অনেক বেশি পছন্দ করে, ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
শীতের সকালে হাঁটাহাঁটি করার অনুভূতি টা অন্যরকম। সকাল বেলা হাঁটাহাঁটি করতে অনেক বেশি ভালো লাগে, তখন চারদিকের পরিবেশ একদম মনোরম থাকে।আর শীতের মধ্যে হাঁটতে পারলে আরো অনেক ভালো লাগে।
আসলে শীতের মধ্যে হাঁটাহাঁটি করতে পারলে অনেক বেশি ভালো লাগে চারিদিকে পরিবেশটা খুবই সুন্দর দেখায়, ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
আসলে ভাইয়া শীতের সকালে হাঁটতে আমারও খুব ভালো লাগে। কারণ শিশির ভেজা সকালের কুয়াশায় মধ্যে হাটাটা একটা অন্যরকম। কুয়াশাচ্ছন্ন মেঘ এবং কুয়াশার মাঝে হেঁটে এবং খুবই সুন্দর একটা মুহূর্ত পার করা যায় যেটা আপনিও করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
শীতের মধ্যে শিশির ভেজা সকালে কুয়াশার মধ্যে হাঁটাহাঁটি করার মজাটা একটু অন্যরকম এই অনুভূতি ব্যক্ত করা যায় না ধন্যবাদ আপনাকে,
আপনি তো বেশ ভালো একটা কাজ করলেন। শীতের সকালে হাঁটতে বেরিয়েছেন। শীতের সকালটা সত্যিই অনেক সুন্দর। আর শীতের সকালে কুয়াশায় ঘেরা প্রকৃতি দেখতে খুবই ভালো লাগে। আপনি দেখছি আমাদের মাঝে খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি ও শেয়ার করেছেন। আর শীতের সকাল টা খুব সুন্দর ভাবে অনুভব করেছেন। আমার কাছে আপনার মুহূর্তটা খুবই ভালো লেগেছে। তবে এত সকালবেলা আমার বের হওয়ার সৌভাগ্য হয়নি এখনো পর্যন্ত।
শীতের সকাল হাটাহাটি করার মুহূর্তে আমি এই ফটোগ্রাফি গুলো করেছিলাম আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুবই খুশি হলাম। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ঠিক বলেছেন শীতের সকালে হাটাহাটি এখন খুবই কম হয়। কারণ এখনকার দিনে মানুষরা দশটা বারোটা আগে ঘুম থেকেও উঠে না। কিন্তু আগেকার দিনগুলোকে খুব মিস করি। কারণ যখন ছোট ছিলাম তখন দাদু দাদাদের সকাল সকাল হাঁটতে বের হতাম। কারণ তাদের ডায়াবেটিস ছিল তাই তারা সকালবেলা হাঁটতে বের হত। সকালে ঘুম থেকে উঠলে কাজও অনেকটাই এগিয়ে যায়। কিন্তু এখনকার মানুষগুলো অলসতার কারণে ঘুম থেকে তাড়াতাড়ি উঠে না। কিন্তু আপনি খুব সুন্দর ভাবে কুয়াশায় ঘেরা নদীর ধারে হাঁটার পোস্টটি খুব সুন্দরভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন। পুরো পোস্ট পড়ে আসলেই বেশ ভালই লাগলো।
যারা শীতের সময় সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে না তারা আসলে প্রকৃত শীত উপভোগ করতে পারে না সকালবেলা ঘুম থেকে উঠলে এরকম সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করা যায়, ধন্যবাদ মন্তব্য জন্য।
গরমের সময়ই ভোরবেলা উঠতে পারিনা আর শীতের সময় তো আরো ওঠা হয় না। শীতের সকালে কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘুমাতে আরো বেশি আরাম পাওয়া যায়। আপনি এত ভোরবেলা এই ঠান্ডার মধ্যে হাটতে বেরিয়েছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। যাক হাঁটতে বেরিয়ে আপনি খুব ভালো করেছেন। আপনার হাঁটাও হয়ে গেল তার সাথে খুব সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য যেমন দেখা হলো তেমনি ফটোগ্রাফিও করা হয়ে গেল। আপনার এই অনুভূতি পড়ে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
যদিও সকালবেলা ঘুম থেকে খুব একটা বেশি ওঠা হয় না তবে সেদিন হঠাৎ করে ঘুম থেকে উঠে হাঁটাহাঁটি করেছিলাম বেশ ভালই লেগেছিল, মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।