যাতায়াত পথে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত
আজ--০৮ চৈত্র | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শুক্রবার | বসন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- যাতায়াত পথে সতর্কতা
- আজ-০৮মচৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- শুক্রবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে......!!
আমরা প্রায় প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও যাতায়াত করি। হয়তোবা আমরা কেউই শুধু শুধু বা কোন কাজ নেই তারপরেও অন্য কোথাও যাতায়াত করি না যদিও মনের আনন্দের জন্য আমরা মাঝে মাঝে ঘোরাঘুরি করি। কিন্তু বেশিরভাগ সময় আমরা নিজেদের প্রয়োজনীয় কাজকর্ম নিয়েই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় স্থানান্তরিত হই। এই স্থানান্তরিত হওয়ার সময় আমরা অনেকেই অনেক রকম যানবাহন ব্যবহার করি। আমরা অনেকেই বাইক ব্যবহার করি অনেকেই বাস ব্যবহার করি এরকম যাতায়াত ব্যবস্থার জন্য যত রকম যানবাহন রাস্তাঘাটে চলাচল করে আমরা প্রায় কোনো না কোনোটাতেই আমাদের যাতায়াত করতে হয়। এই যাতায়াতের সময় আমাদেরকে আসলে কতটুকু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত বলে আপনি মনে করেন। মানুষের ছোট্ট একটা জীবন আর এই এক জীবনে ছোট্ট একটা দুর্ঘটনা হয়ে যেতে পারে আপনার সারা জীবনের কান্না। সড়ক পথে যখন আমরা চলাচল করি তখন আমরা সড়ক পথের উপরে বড় ব্যানারে লেখা দেখতে পাই যে দেরি করে বাড়ি পৌঁছানো অনেক ভালো কিন্তু খুব দ্রুত পৌঁছাতে গিয়ে নিজের মৃত্যু ডেকে আনবেন না।এরকম ছোট ছোট ব্যানারে আরো অনেক সুন্দর সুন্দর কিছু কথা লেখা থাকে যে কথাগুলো আমাদের জন্যই লেখা যাতে করে আমরা কখনোই সড়ক পথে চলাচল করার সময় তাড়াহুড়ো না করি।
অনেকটা সময় দেখা যায় যে এই তাড়াহুড়ো করতে গিয়েই অনেক মানুষ চিরদিনের জন্য এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়ে চলে গিয়েছে। আমি মনে করি কোথাও যাওয়ার সিদ্ধান্ত যখন আমার নেই তখন আমাদের সকলেরই উচিত পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় হাতে নিয়েই বের হওয়া পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় হাতে রেখে যদি আমরা বের হই তাহলে হয়তো বা খুব একটা বেশি তাড়াহুড়ো করতে হয় না। মানুষের জীবন একটাই আর এই একটা জীবন যদি অকালেই ঝরে যায় তাহলে এর থেকে দুঃখজনক আর কি হতে পারে বলে আপনি মনে করেন। এই কথাগুলো আমি আপনাদের মাঝে কেন বলছি সেই কারণটা আমি আপনাদের মাঝে তুলে ধরব খুব শীঘ্রই, এইতো কয়েকদিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখতে পাচ্ছি যে রাস্তা পারাপারের জন্য ফুটওভার ব্রিজ থাকার পরেও মানুষ তার সময় বাঁচানোর জন্য অথবা অনেক বেশি ব্যস্ত থাকার কারণে তারা ফুটাবার ব্রিজ ব্যবহার না করে রাস্তার লেনের পাশে যে কংক্রিটের তৈরি ডিভাইডেড দেওয়া রয়েছে তার উপর দিয়েই লাফ দিয়ে পারাপার হচ্ছে। যদিও এই ব্যাপারটা নিয়ে প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে এটা দেখেই সেদিন অনেক বেশি ভালো লেগেছিল।
মানুষেরা সব সময় নিজের ভুলের জন্য তাদের জীবনটাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে। মানুষ জানে যে এই পথ দিয়ে হাঁটাহাঁটি করলে বা এই পথে গেলে বড় ধরনের বিপদ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তারপরেও মানুষ নিজেদের সময় বাঁচানোর জন্য এতটাই মরিয়া হয়ে থাকে যে ছোট ছোট এ সকল ভুল তারা কখনোই ভুল মনে করে না। মানুষ এখন নিজের জীবন নিয়ে এতটাই ব্যস্ত যে তারা সবসময়ই দৌড়ের উপর থাকে। কিন্তু এটা আমাদের কখনই ভুলে গেলে চলবে না যে জীবনে বেঁচে থাকলে অনেক বড় বড় সম্ভাবনা আসবে কিন্তু যদি জীবনটাই না থাকে তাহলে সম্ভাবনা থাকাটা অনর্থক।
গতকাল বাসে করে আপুর বাসায় যাচ্ছিলাম। আপুর বাসায় যাওয়ার পথে হঠাৎ কোন একটা বাসস্টপে গিয়ে বাস হঠাৎ করেই থেমে গেল। মোটামুটি ভাবে বাসের জানালা দিয়ে বাহিরের দিকে তাকাতেই দেখতে পাই যে লম্বা বড় এক ট্রাফিক জাম। বুঝতেই পারছিলাম গাড়িটা এখানে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকবে যথারীতি প্রায় পাঁচ সাত মিনিট দাঁড়িয়ে থাকার পরে কিছুটা সময় চলাচল করল আবার নির্দিষ্ট একটা জায়গায় গিয়ে বাস থেমে গেল। তখন বাসে বসে বাসের জানালা দিয়ে বাহিরের দৃশ্যটা দেখছিলাম বাহিরের দৃশ্যটা দেখার সময় এমন একটা দৃশ্য আমার চোখের সামনে এসে পড়ল যেটা দেখে আমার অনেকটাই খারাপ লেগেছিল। বিষয়টা এমন ছিল যে সম্ভবত ২০-২৫ বছর বয়সি এক যুবতি এই মেয়েটা রাস্তা পারাপার হচ্ছে রাস্তার মাঝখান দিয়ে যে কংক্রিট ডিভাইডার দেওয়া রয়েছে সেটা লাফিয়ে। যখন আমি এই দৃশ্যটা দেখেছিলাম তখন অনলাইনের সেই নিউজটার কথা মনে পড়ে গিয়েছিল মনে পড়ে গিয়েছিল মানুষ এরকম ভাবেই অসতর্কতা অবলম্বন করে রাস্তা পারাপার হচ্ছে। আমি এসে দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলাম এবং পরবর্তীতে যে দৃশ্যটা দেখতে পাই সেটা দেখার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না।
সেই দৃশ্যটা যখন আমি দেখছিলাম তখন আমি এটাও দেখেছিলাম যে মেয়েটা বোরখা পরা ছিল যার কারণে যখন সে উপর থেকে লাফ দিয়েছে তখন তার বোরকাটা কংক্রিটের সেই ডিভাইডারের সঙ্গে হয়তোবা আটকে গিয়েছিল যার কারণে মেয়েটা খুবই মারাত্মকভাবে রাস্তার উপরে ধাপ করে পড়ে যায়। এই পড়ে যাওয়াটা দেখে তার পাশে হয়তো বা তার ভাই অথবা তার হাসবেন্ড যে কেউ একজন ছিল সে গিয়ে তাকে দ্রুত ধরে ওঠালো। এটা দেখে আশেপাশের কিছু মানুষজন এসে সেখানে ভিড় জমালো। দৃশ্যটা দেখে অনেকটাই খারাপ লেগেছিল খারাপ লেগেছিল ওই মেয়েটা পড়ে গিয়েছে এটা দেখে নয়, খারাপ লেগেছিল যে পাশেই ফুটওভার ব্রিজ রয়েছে সে রাস্তা পারাপার হওয়ার জন্য ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার না করে কংক্রিটের ডিভাইডার লাফিয়ে পার হতে গিয়েছে কেন...!!! হতে পারতো যখন সে লাফ দিয়ে পড়ে গিয়েছিল তখন কোন যানবাহনে এসে তার গায়ের উপর দিয়ে চলে যেতে পারত, তখন তার কি অবস্থা হতো একবার ভেবে দেখুন...!!
আমরা মানুষেরা সবসময়ই বড্ড বেশি বোকা এবং মাঝে মাঝে এমন এমন কিছু কাজ আমরা করে বসি যা কখনোই আমাদের দ্বারা কাম্য নয়। পাশেই অনেক সুন্দর ফুটওভার ব্রিজ থাকার পরেও এই মেয়েটা যেমন ফুটওভার ব্রিজ দিয়ে রাস্তা পারাপার না হয়ে বিপরীত পথ অবলম্বন করতে গিয়ে প্রায় মৃত্যুর কাছাকাছি গিয়েও ফিরে এসেছিল ঠিক তেমনি ভাবে এটাও হতে পারে কোন একদিন এরকমই কোন একটা ভুল করতে গিয়ে তার মৃত্যু এসে যেতে পারে। তাই আমাদের সবসময়ই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত সামান্য একটু সময়ের অভাবে আমরা অনেকেই সতর্কতা অবলম্বন করি না যার কারণে আমাদের জীবনটা মাঝে মাঝে মৃত্যুর সম্মুখীন হয়। আমাদের সবসময়ই সতর্কতা অবলম্বন করে রাস্তা পারাপার হওয়া উচিত।
আর আমি এটাও মনে করি যে সকল মানুষেরা ফুটওভার ব্রিজ থাকার পরেও সেটা ব্যবহার না করে এলোমেলোভাবে রাস্তা পারাপার হচ্ছে তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা উচিত। কিছু কিছু মানুষের নিজেদের দোষেই তারা অ্যাকসিডেন্ট হয় কিন্তু দোষটা গিয়ে শেষমেষ কই যানবাহন চালকের কাঁধেই পড়ে মানুষ সবসময় সেই ড্রাইভারকেই দোষারোপ করে কিন্তু কিছু কিছু সময় সাধারণ মানুষের দোষেও অনেক বড় ধরনের অ্যাক্সিডেন্টের সম্মুখীন হয়। যাই হোক এটাই ছিল আমার আজকের সংক্ষিপ্ত পোস্ট, সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | যাতায়াত পথে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
রাস্তায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে একটু অসাবধানতা হলে সেটা হতে পারে আমাদের সারা জীবনের কান্না। তাই আমাদের সকলের উচিত যাতায়াতের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সাবধানতা অবলম্বন করা এবং ধৈর্য ধরে যাতায়াত করার চেষ্টা করে। আমাদের মনে রাখতে হবে, সময়ের চেয়েও আমাদের জীবনের মূল্য লক্ষ কোটি গুণ বেশি। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য জীবন ভাইয়া আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমিও সেটাই মনে করি সময়ের থেকে মানুষের জীবনের মূল্যের দাম অনেক বেশি তাই সবসময়ই আমাদের জীবনের মূল্য টা বোঝা উচিত। ছোটখাটো এ ধরনের ভুল থেকে বরাবরই আমাদেরকে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এতে করে নিজেদের জীবন ঝুঁকির সম্মুখীন হবে না কখনোই। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
সময়ের চাইতে জীবনের দাম অনেক বেশী আমি মনে করি।তাই তাড়াহুড়ো না করে সময়ের আগে কোন কাজে বের হওয়া ভালো। যেমনটা আমি করি।আর সময় লাগলেও ওভার ব্রিজ ব্যবহার করার চেষ্টা করি সব সময়। নিজেদের সাবধানতা নিজেদেরই নিতে হবে।পরিবারের একজন মানুষকে হারিয়ে ফেলা মানে সারাজীবনের কান্না। যার হারিয়ে যায় শুধুমাত্র সেই ই বোঝে কষ্টটা।সকলেরই উচিত যাত্রা পথে সতর্কতা অবলম্বন করে চলা।
একজন মানুষ যখন হারিয়ে যায় তখন সেই মানুষটার পরিবার বুঝতে পারে যে তারা আসলে কি হারিয়ে ফেলেছে। তাই আমাদের সবসময় উচিত পরিবারের কথা মাথায় রেখে হলেও নিজেদেরকে যাতায়াত পথে সতর্কতা অবলম্বন করা। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসলে এখন রাস্তায় পরিস্থিতি এবং রাস্তাঘাটে গাড়ি যেরকম ভাবে চলাচল করে তা থেকে যদি আমরা একবার অসচেতন হয়ে যাই তাহলে এটা আমাদের জন্য হতে পারে সারা জীবনের কান্না। একই সাথে এই অসাবধানতার কারণে যদি আমাদের কোন ধরনের কিছু হয়ে যায় তাহলে সেটি হতে পারে আমাদের সারা জীবনের কষ্টের কারণ৷ তাই আমাদেরকে সবসময়ই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে এবং যদি আমরা সচেতন ভাবে সব কিছু করতে পারি তাহলে আমাদের কিছুই হবে না। যদি আমরা যাতায়াত পথে সতর্কতা অবলম্বন করতে পারি তাহলে আমরা কোন ধরনের দুর্ঘটনারও স্বীকার হব না৷
চলার পথে আমরা যদি যথেষ্ট পরিমাণ সর্তকতা অবলম্বন করে চলাচল করে তাহলে হয়তো বা বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে আমরা রক্ষা পাব সবসময়ই। কিন্তু আমরা সতর্কতা অবলম্বন টা খুবই কম করি যার কারণেই ছোটখাটো দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হয়। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট করেছেন ভাইয়া। যাতায়াত পথে আমাদের বিভিন্ন সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। যাতায়াত পথে সতর্কতা অবলম্বন না করলে বিভিন্ন সমস্যা সম্মুখীন হতে হবে। সময়োপযোগী একটা পোস্ট করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলেই যাতার পথে আমাদের সকলের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এতে করে আমাদের চলার পথ আরো বেশি সহজ হবে বলে আমি মনে করি। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ভাইয়া আপনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় আলোচনা করেছেন। আমরা হচ্ছি খামখেয়ালিপনা মানুষ যারজন্য সবসময় ভালো কিছু রেখে শর্টকাটে সব কিছু করতে চাই। তারজন্য আমরা বিপদেও পড়ি তাড়াতাড়ি আর বিপদে পড়েও যেন শিক্ষা হয়না। আশেপাশে এমন হাজার হাজার ঘটনা ঘটে চলেছে এমন কি নিজের চোখের সামনেও হচ্ছে তারপরও শিক্ষা নিতে পারেনা। নিজে যদি নিজের ভালো না বুঝে তাহলে অন্য কেউ কতক্ষন বুঝাবে। যেই মেয়েটি কংক্রিটের ডিভাইডারের উপর দিয়ে লাফ দিয়ে রাস্তা পার হতে চেয়েছিল সে বিপদে যেনও এই কাজটি করেছে। মানুষ তার জীবনের মূল্য বুঝে না তারজন্য তারা প্রতিনিয়ত এভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে। ধন্যবাদ এত সুন্দর ব্লগ শেয়ার করার জন্য।
আসলেই বর্তমান সময়ে মানুষ নিজেদের জীবনের কথা কখনো চিন্তা করে না সব সময় তারা সময় নিয়ে অনেক বেশি ব্যস্ত। সামান্য একটু ভুলের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে কিন্তু এই সামান্য ভুল টুকুই মানুষ বারবার করে। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।