আলু এবং শীতকালীন সবজি দিয়ে ছোট মাছের চচ্চড়ি রেসিপি
আজ--২৮ ফাল্গুন | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | বসন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- শীতকালীন সবজি দিয়ে ছোট মাছের চচ্চড়ি রেসিপি।
- আজ--২৮শফাল্গুন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- মঙ্গলবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
অনেকদিন হলো আপনাদের মাঝে রেসিপি পোস্ট শেয়ার করা হয় না। এখন আর বাসায় থাকি না যার কারণে রেসিপি পোস্ট শেয়ার করাটা খুবই কম হয়। যখন বাসায় যাই তখন মাঝে মাঝে মজাদার কিছু রেসিপি তৈরি হলে ফটোগ্রাফি করে রাখি। অনেকদিন আগে বাসায় গিয়েছিলাম এবং তখন কিছুটা শীতকাল ছিল শীতের সময়ে মজাদার একটা রেসিপি তৈরি করা হয়েছিল সেদিন। ঘুম থেকে উঠেই জানতে পারলাম যে শীতকালীন সবজি দিয়ে ছোট মাছের চচ্চড়ি রান্না করা হবে, এটা শুনেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে এই রেসিপিটার ফটোগ্রাফি করা যায়। ফ্রেশ হয়েই রান্না ঘরের পাশে বসে যাই। আম্মু আমার বসা দেখেই বুঝতে পারে যে ফটোগ্রাফি করবে। তারপরে আম্মু আমাকে বলে যেহেতু এখানে বসেই আছিস আমাকে কিছুটা সাহায্য কর। এরপরে আমি আম্মুকে সাহায্য করেছিলাম সেদিন আমার ছোট বোন বাসায় ছিল না সে প্রাইভেট পড়তে গিয়েছিল যার কারণে ছোটখাটো কাজকর্ম আমিই করেছিলাম। সেদিন সকাল বেলা রান্না ঘরের পাশে বসে আম্মুর সঙ্গে অনেকটা সময় গল্প করছিলাম বেশ ভালই লেগেছিল। অনেক রকম গল্প সেদিন করেছিলাম গল্প করছিলাম আর রান্না করা দেখছিলাম মাঝে মাঝে ফটোগ্রাফি করছিলাম।
এই রেসিপিটির ফটোগ্রাফি আমি অনেকদিন আগে করেছিলাম। হঠাৎ করেই আজকে ফোনের গ্যালারি চেক করতে গিয়ে এই রেসিপিটি সামনে আসলো। সামনে আসাতেই কিছুটা চমকে উঠলাম যে এই রেসিপির পোস্ট আমি এখন পর্যন্ত শেয়ার করিনি..!! যেহেতু অনেকদিন হলো রেসিপি পোস্ট শেয়ার করা হয় না তাই সিদ্ধান্ত নিলাম যে এই রেসিপি পোস্ট আজ আপনাদের মাঝে তুলে ধরব। সেই ধারণা থেকেই রেসিপি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হলাম। আশা করছি রেসিপি তৈরির প্রক্রিয়াটি আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগবে।
- মরিচ
- ধুনের পাতা
- লবণ
- তেল
- পেঁয়াজ
- মরিচের গুঁড়া
- হলুদের গুড়া
সর্বপ্রথমে আলু বাঁধাকপি এবং পেঁয়াজের কলি এই তিনটি সবজি ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে তারপরে এই তিনটি কুচি কুচি করে কেটে নিতে হবে। তবে বাঁধাকপি টা কিছুটা টাটকা হওয়া চাই তাহলে খেতে খুবই সুস্বাদু লাগবে।
এরপরে এই তিনটি সবজি পরিষ্কার পানি দিয়ে দু থেকে তিনবার ধুয়ে নিতে হবে। যেহেতু আলু সহ অন্যান্য সবজিগুলো বাজার থেকে কিনে নিয়ে আসা হয় যার কারণে অনেক সময় দেখা যায় যে সবজির সঙ্গে ধুলাবালি অথবা ময়লা লেগে থাকে। এগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার না করে নিলে পরবর্তীতে খাওয়ার সময় অনেক রকম সমস্যার সম্মুখীন হয় সুতরাং এ ব্যাপারটা সবসময় মাথায় রাখতে হবে।
এই তিনটি সবজি ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়ার পরে আলাদা একটা পাত্রে রাখতে হবে যাতে করে সবজির ভেতর থেকে পানি সম্পূর্ণ বের হয়ে যায়। এরপরে পরিমাণ মতো কাঁচামরিচ দিতে হবে, যারা একটু ঝাল বেশি খান তারা কাঁচা মরিচের পরিমাণটা বেশি রাখতে পারেন। আর যারা আমার মত কম ঝাল পছন্দ করেন তারা কাঁচা মরিচের পরিমাণটা কিছুটা কমিয়ে নিতে পারেন।
কাঁচামরিচের মত এবার পেঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে পেঁয়াজ নিতেও হবে কাঁচা মরিচের মতই পরিমাণ মত। তবে চাইলে পেঁয়াজের পরিমাণটা একটু বেশি রাখতে পারেন কারণ পেঁয়াজের পরিমাণটা বেশি রাখলে স্বাদ আরো কয়েকগুণে বৃদ্ধি পাবে।
এরপরে আপনি পরিমাণ মতো হলুদের গুড়া দিতে পারেন। তবে হলুদের গুড়াটা সব সময় পরিমাণ মতো রাখা উচিত বলে আমি মনে করি। কারণ প্রয়োজনের থেকে বেশি হলুদের গুড়া দিলে তরকারিটা কেমন যেন একটা অন্যরকম লাগে খেতে খুব একটা বেশি ভালো লাগে না।
হলুদের গুড়া দেওয়ার পরে এবার পরিমাণ মতো কিছুটা মরিচের গুঁড়া দিয়ে দিতে হবে। যদিও প্রথম অবস্থায় কাঁচামরিচ আমরা ব্যবহার করেছি তার পরেও সামান্য পরিমাণে মরিচের গুঁড়া এবং লবণ একত্রে মিশিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
হলুদের গুঁড়া মরিচের গুঁড়া এবং লবণ এই তিনটি উপকরণ যুক্ত করার পরে এবার পরিমাণ মতো তেল দিতে হবে। যারা সয়াবিন তেল ইউজ করেন তারা সয়াবিন তেল দিতে পারেন তবে আমরা সবসময়ই সরিষার তেল খাওয়ার চেষ্টা করি।
এরপরে যখন সকল উপকরণ সবজির উপরে পরিমাণ মতো নেয়া হয়ে যাবে তারপরে হাত দিয়ে সকল উপকরণাদি ভালোভাবে চটকিয়ে নিতে হবে। সকল উপকরণাদির চটকিয়ে নেওয়ার পরে সবজির সঙ্গে খুবই ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। এমনভাবে মিশিয়ে দিতে হবে জানো প্রয়োজনীয় উপকরণাদি এবং সবজি একে অপরের সঙ্গে খুবই ভালোভাবে মিশে যায়।
উপকরণদের সঙ্গে সবজি মিশিয়ে দেওয়ার পরে এবার আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী মাছ নিতে হবে। এই ছোট মাছ গুলো যদি নদীর মাছ হয় তাহলে দেখবেন যে আপনার তরকারি স্বাদ আরো কয়েক গুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা সচরাচর নদীর মাছ খাই তাই ছোট ছোট এই মাছগুলো নদীর ধারে গিয়ে কিনেছিলাম।
এরপরে সকল উপকরণাদি এবং তরকারি যেহেতু একত্রে মিশে গিয়েছে তার উপরে আবার মাছ ছিটিয়ে দেওয়া হয়েছে। তারপর উপরের ন্যায় মাছগুলো তরকারির সঙ্গে খুবই ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে যাতে করে সকল জায়গায় মাছের বিচরণ কিছুটা দেখা যায়।
যখন সবজির সঙ্গে মাছ ভালোভাবে এক মিশে যাবে তখন পরিমাণ মতো পানি দিতে হবে। প্রথম অবস্থায় পানির পরিমাণ টা একটু কম রাখতে হবে তারপরে যখন তরকারি চুলার উপর দেওয়া হবে তখন পানি পরিমাণটা কিছুটা বাড়িয়ে দিতে হবে। তবে পানির পরিমাণ বেশি বাড়ানো ঠিক হবে না। সব সময় পরিমাণ মতো পানি দিতে হবে
এরপরে তাপ দিতে হবে, কিছুক্ষণ তো আর দেওয়ার পরেই দেখা যাবে যে তরকারিতে বুদবুদ চলে এসেছে। এরপরের তাপের পরিমাণটা একই রকম রাখতে হবে কিছুক্ষণ পর দেখা যাবে যে অনেক কিছুটা শুকিয়ে গিয়েছে। পানি শুকিয়ে যাওয়ার পরে তরকারি স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। লবণ এবং ঝালের পরিমাণ যদি ঠিকঠাক থাকে তাহলে আর একটু তাপ দিতে হবে। আর লবণ এবং ঝালের পরিমাণ ঠিকঠাক না থাকলে কিছুটা লবণ এবং ঝাল দিতে পারেন।
এরপরে একটা সময় গিয়ে আপনি দেখবেন যে পানিটা অনেকটাই শুকিয়ে গিয়েছে। যতটুকু পরিমান পানি শুকালে একটা তরকারিকে চচ্চড়ি বলা চলে ততটুকু পরিমাণ পানি আপনি শুকিয়ে নিতে পারেন। তবে আমি একদমই পানি শুকানো তরকারি খেতে পারি না একটু একটু ঝোল থাকলে খুবই ভালো লাগে। তবে ঝোল এর পরিমাণটা খুবই সামান্য হওয়া চাই।
এইতো তৈরি হয়ে গেল আমার আলু এবং শীতকালীন সবজি দিয়ে ছোট মাছের চচ্চড়ি রেসিপি। অনেকদিন পরে সেদিন এই রেসিপিটি খেয়ে নিজের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। আসলে শীতকালীন সবজি দিয়ে যেকোনো ধরনের রেসিপি রান্না করলে খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে এটা হয়তোবা আপনারা অনেকেই জানেন। তবে ছোট মাছের পরিমাণটা আরেকটু বেশি রাখলে হয়তো বা স্বাদ আরো বেশি পেতাম। যাইহোক পরবর্তীতে আবার যদি কখনো বাসায় যাই তাহলে চেষ্টা করব ভিন্ন কোন রেসিপি আপনাদের মাঝে শেয়ার করার।
এটাই ছিল আমার আজকের রেসিপি পোস্ট আশা করছি আমার এই রেসিপি পোস্ট আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | মজাদার রেসিপি |
---|---|
বিষয় | আলু এবং শীতকালীন সবজি দিয়ে ছোট মাছের চচ্চড়ি রেসিপি। |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
ভীষণ লোভনীয় রেসিপি।এরকম শীতকালীন সবজি দিয়ে ছোট মাছের চচ্চড়ি খেতে দারুণ লাগে।জেনে ভালো লাগলো মায়ের সাথে গল্প করছিলেন আর ফটোগ্রাফি করছিলেন। অনেকদিন আগের পোস্ট শেয়ার করেছেন। আসলে মাঝে মাঝে এমন হয় ফটোগ্রাফি করে রেখে পোস্ট শেয়ার করতে দেরি হয়ে যায়।খুব চমৎকার লাগছে আপনার রেসিপি। ধন্যবাদ আপনাকে।
সেদিন মায়ের সঙ্গে বসে বসে গল্প করছিলাম আর এই রেসিপিটি তৈরি করছিলাম বেশ ভালই লাগছিল। প্রথম থেকেই বুঝতে পারছিলাম যে রেসিপিটা অনেক বেশি সুস্বাদু হবে তবে এতটা যে সুস্বাদু হবে সেটা ভাবতে পারিনি। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
ছোট মাছ আমার খুবই প্রিয়।
আপনি বিভিন্ন ধরনের সবজি দিয়ে ছোট মাছের লোভনীয় রেসিপি প্রস্তুত করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন।
এ ধরনের রেসিপি খেতে যেমন সুস্বাদু হয় তেমনি পুষ্টিগুণে ও সমৃদ্ধ থাকে।
সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন প্রস্তুত প্রণালী ও শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
আসলে এ ধরনের রেসিপি খেতে যেমন সুস্বাদু হয় তেমনি পুষ্টি গুনে ও সমৃদ্ধ থাকে। শীতকালীন সবজি দিয়ে যেকোনো ধরনের মাছ খেতে সত্যিই অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ছোট মাছের চচ্চড়ি আমার জানা মতে হবাই খেতে পছন্দ করেন। আলু এবং সবজি দিয়ে রান্না করেছেন খেতে তো মজা হবেই। আপনার তৈরি রেসিপি পরিবেশন দেখে ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।
ছোট মাছের চচ্চড়ি পছন্দ করে না এরকম মানুষকে কমই আছে ব্যক্তিগতভাবে ছোট মাছের চচ্চড়ি রেসিপি আমি সবসময়ই অনেক বেশি পছন্দ করি। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ছোট মাছ আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী ।আর এ ভাবে বিভিন্ন রকম সবজি দিয়ে চচ্চড়ি করলে খেতে বেশ ভালোই লাগে। বেশ কয়েকদিন ছোট মাছ খাওয়া হচ্ছে না। আপনার রেসিপিটি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। কালার দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই মজা হয়েছে। মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
বাসায় আসার পর থেকে ছোট মাছ খুব একটা বেশি খাওয়া হয় না সব সময়ই বড় মাছ খাওয়া হয় কারণ ছোট মাছ মেসের খালারা খুব একটা বেশি রান্না করতে চায় না। যাইহোক আমার এই রেসিপিটি আসলেই অনেক বেশি সুস্বাদু ছিল যেটা আপনি বুঝতে পেরেছেন। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
আলু,শীতকালীন সবজি দিয়ে ছোট মাছের মজাদার একটি চচ্চড়ি রেসিপি আপনি শেয়ার করেছেন ভাইয়া।ছোট মাছের রেসিপি গুলো এমনিতেই খেতে ভালো লাগে।আর শীতকালে এই ছোট মাছের তরকারি একটু বেশিই ভালো লাগে।শীত শেষ এখনো হয়নি তাই বলা যায় বেশ মজার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি,ধন্যবাদ আপনাকে।
শীতকালে আসলেই ছোট মাছের তরকারি একটু বেশি সুস্বাদু লাগে আপনি একদম সত্য কথা বলেছেন আপু। খুবই চমৎকার একটা মন্তব্য করেছেন আপনার মন্তব্যটি পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
শীতকালে এটাই একমাত্র মজা আছে বিভিন্ন ধরনের সবজি খাওয়া যায়। এমন বিভিন্ন ধরনের সবজি দিয়ে ছোট মাছ চচ্চড়ি করলে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়। এমন তরকারি দিয়ে এক প্লেট ভাত অনায়াসে খেয়ে ফেলা যায়। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে।
শীতকালীন সবজি দিয়ে আসলেই ছোট মাছ অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে তাছাড়া শীতকালে অনেক মজাদার মজাদার সবজি পাওয়া যায়। আসলেই এই রেসিপি সঙ্গে এক প্লেট ভাত খাওয়া কোন ব্যাপারই না। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
শুধুমাত্র চচ্চড়ি খেতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। আলু এবং শীতকালীন সবজি দিয়ে ছোট মাছ চচ্চড়ি করেছেন যা দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। আশা করি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। এ ধরনের রেসিপি হলে এক বসায় দুই তিন প্লেট ভাত খেয়ে ওঠা সম্ভব। এরকম রেসিপি খেতে সব সময় আমি অনেক ভালবাসি। রেসিপি ধাপগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি যে ইদানিং একটু বেশি বেশি খাবার খাচ্ছেন সেটা আমি বুঝতেই পারছি দুই তিন প্লেট ভাত আপনার কাছে এখন কিছুই না, আর সাথে যদি এরকম চচ্চড়ি রেসিপি হয় তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আলু এবং শীতকালীন সবজি দিয়ে ছোট মাছ চচ্চড়ির দারুন রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আমাদের সকলের উচিত ছোট মাছের তৈরি করা রেসিপি খাওয়া কেন না এটাতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ থাকে।
আমি মনে করি মাঝে মাঝে মাংস এবং বড় বড় মাছের থেকে আমাদের মাঝে মাঝে ছোট ছোট মাছ খাওয়া উচিত। ছোট ছোট মাছ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী আর ছোট মাছের চচ্চড়ি সব সময় অনেক বেশি সুস্বাদু হয়ে থাকে। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।