গম এবং সরিষা জমিতে কীটনাশক প্রয়োগ এর মুহূর্ত
আজ--০৫ চৈত্র | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | বসন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- জমিতে কীটনাশক প্রয়োগ
- আজ--০৫মচৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- মঙ্গলবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
আপনারা যারা প্রতিনিয়ত আমার পোস্ট পড়েন তারা প্রায় সকলেই জানেন যে আমি বাসায় গেলে মাঝে মাঝেই মাঠ ভ্রমণ করতে যাই। ছোটবেলা থেকেই মাঠে যাওয়া আসা করা লাগতো আমার। কারণ যেহেতু আমার বাবা একজন কৃষক আর কৃষকের সন্তান হয়ে আমাকে মাঠে যেতেই হবে এটাই স্বাভাবিক। তবে ছোটবেলায় খুব একটা নিজের ইচ্ছায় মাঠে যেতে চাইতাম না আমাকে মাঝে মাঝে জোর করে মাঠে নিয়ে যাওয়া হত তবে বেশি কোন কাজের জন্য নয়, হয়তোবা বাবার জন্য ভাত নিয়ে যেতাম আবার হয়তোবা যদি মাঠে জন দিয়ে কাজ করানো হতো তাদের খাবার নিয়ে যেতাম। সেই সময় যখন মাঠে খাবার নিয়ে যেতাম তখন চেষ্টা করতাম কিছু কিছু কাজ করার এখন পর্যন্ত মাঠে গেলে বাবার সঙ্গে কাজ করি মূলত বাবাকে সাহায্য করাই থাকে মূল উদ্দেশ্য। একা একা বাবা যখন কাজ করে তখন অনেকটাই খারাপ লাগে আর এই খারাপ লাগা থেকেই মূলত বাবাকে এখন মাঝে মাঝে সাহায্য করি এতে করে নিজের কাছেও অনেক বেশি ভালো লাগে, আলাদা এক প্রশান্তি অনুভব করি মনের মধ্যে। এই প্রশান্তি কখনো আসলে বর্ণনা করা সম্ভব নয় কিছু কিছু প্রশান্তি আছে যেগুলো নিজের মনের মধ্যেই নিহিত থাকে,এগুলো প্রকাশ করার জন্য কোন মাধ্যম লাগে না।
যাই হোক অনেকদিন আগে বাসায় গিয়েছিলাম, বেশ কয়েক মাস হল বাসায় যাওয়া হয় না। যার কারনে প্রকৃতির মাঝেও খুব একটা বেশি সময় অতিবাহিত করতে পারছি না বাসায় গেলে সব সময় চেষ্টা করি বিকেল বেলা মাঠের দিকে একটু ঘুরাঘুরি করার। মাঠের দিকে এজন্যই ঘুরাঘুরি করি কারণ বিকেলবেলা প্রকৃতিটা সেজে ওঠে এক অন্যরকম সাজে সেই সাথে চারিদিকে সবুজের সমারোহ দেখতে বেশ ভালই লাগে। অনেকদিন আগে একদিন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে ভেবেছিলাম যে বাজারে যাব হঠাৎ করেই বাবা বলল যে আজকে একটু মাঠে যেতে হবে। এরপরে জিজ্ঞেস করলাম মাঠে হঠাৎ যেতে হবে কেন কি কাজ আছে। বাবা বলল খুব একটা বেশি কাজ নেই গম এবং সরিষা জমিতে কিছু কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে আর তোর শুধুমাত্র কাজ কলসি দিয়ে নদী থেকে পানি নিয়ে আসা। আপনাদের আমি আগেই এটা জানিয়ে রাখি যে জমিতে কীটনাশক প্রয়োগ করতে হলে ছোট্ট একটা মেশিনের ড্রপ আছে সেগুলোর মধ্যে পানি দিয়ে কীটনাশক তার সঙ্গে মিশিয়ে জমিতে ছিটিয়ে দিতে হয়।
যেহেতু আমাদের জমিটা নদী থেকে একটু উপরের দিকে যার কারণে সেখানে পানির কোন ব্যবস্থা নেই। আর পানির ব্যবস্থা না থাকায় কিছুটা দূরে ছোট্ট একটা নদী আছে মূলত সেই নদী থেকেই কলসি ব্যবহার করে পানি নিয়ে আসতে হবে তারপরে ড্রপে করে কীটনাশক সারা জমিতে ছিটিয়ে দিতে হবে। আর এই কাজ কখনোই একা একা করা সম্ভব নয় একা একা করতে গেলে অনেকটাই কষ্ট হয়ে যাবে প্রথমে নদী থেকে পানি নিয়ে আসতে হবে তারপরে সেই পানি ড্রপে দিয়ে সেগুলো আবার সারা জমিতে ছিটাতে হবে, তাহলে এখন বুঝতেই পারছেন কাজটা কতটা পরিশ্রমের। আর এই পরিশ্রম কখনোই একার পক্ষে করা সম্ভব নয়, তাই আমি কোন কিছু চিন্তা না করেই বাবার সঙ্গে মাঠে যেতে রাজি হয়ে যাই।
আপনারা হয়তোবা অনেকেই জানেন যে যখন গম এবং সরিষা এই দুটো ফসল এর ফুল ঝরে গিয়ে ফল কিছুটা সৃষ্টি হয় তখন এই ফসলের উপর কীটনাশকের স্প্রে করতে হয়। কীটনাশকের স্প্রে না করলে ফসলের দানা খুব একটা ভালো হয় না। আর যেহেতু এবার গম এবং সরিষা এই দুটো সবজি যখন দানা হয়ে বের হয়েছিল তখন কিছুটা বৃষ্টি হয়েছিল বৃষ্টি হবার কারণে গমের মাঝে থাকা কান্ডটা অনেকটাই নরম হয়ে গিয়েছিল যার কারণে কান্ডগুলো একা একাই ভেঙ্গে পড়ছিল। মূলত গম গাছের কান্ডটা শক্ত করার জন্যই এই স্প্রে বা কীটনাশক দেওয়া হয়েছিল জমিতে। আর সরিষা গাছে যখন সরিষা ফুল পড়ে গিয়ে নতুন সরিষার সৃষ্টি হয়েছিল তখন সরিষার দানা গুলো সতেজ এবং টাটকা রাখার জন্যই এই কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়েছিল। প্রথম অবস্থায় আমি এবং আমার আব্বু দুজনে মিলেই সেই ছোট নদী থেকে পানি নিয়ে এসেছিলাম তারপরে তাতে কীটনাশক মিশিয়ে দিয়েছিলাম। একটা ড্রপের মধ্যে তিন চা চামচ মত সেই ঔষধ মিশিয়ে দিতে হবে তারপরে খুবই ভালোভাবে নাড়ানাড়ি করতে হবে যাতে করে ঔষধ সেই পানির সঙ্গে ভালোভাবে মিশে যায়। পরিষ্কার ড্রপ এর মধ্যে যখন সেই ঔষধ দিয়ে নারানাড়ি করা হয়েছিল তখন আমি দেখেছিলাম পুরো ড্রপের পানি দুধের মত সাদা হয়ে গিয়েছিল।
যখন পুরো ড্রপের পানি দুধের মত সাদা হয়ে গিয়েছিল তখনই বুঝেছিলাম যে ঔষধ খুব ভালোভাবেই পানির সঙ্গে মিশে গিয়েছে। এখন এই ঔষধ গম গাছ এবং সরিষা গাছের উপর ছিটিয়ে দিতে হবে। যেহেতু আব্বু প্রতিনিয়তই মাঠে কাজ করে তাই আমি আব্বুকে বললাম তুমি বসে থাকো আমি একটু চেষ্টা করি যদিও প্রথম অবস্থায় আব্বু আমাকে এই কাজ করতে দিতে চাইনি তারপরও আমি জোর করেই তার কাছ থেকে এই কাজটা নিয়ে নেই এবং কাদের সঙ্গে ড্রপ ঝুলিয়ে আস্তে আস্তে করে হাঁটতে হাঁটতে সেই ওষুধ জমিতে যাচ্ছিলাম। তবে অবশ্যই এটা মাথায় রাখতে হবে যে বাতাসের গতি বা বেগ যেদিকে থাকবে সে দিক থেকেই আপনাকে এই ঔষধ ছিটাতে হবে। যাতে করে এই ঔষধ আপনার চোখ অথবা নাকের মধ্যে না যায়, সেই সাথে আরো একটা ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে সেটা হচ্ছে যে খুবই ভালোভাবে গামছা দিয়ে অথবা পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুখ ঢেকে নিতে হবে আর চোখে চশমা রাখতে হবে সব সময়। আমি এই সতর্কতা অবলম্বন করেছিলাম যখন জমিতে কীটনাশক দিয়েছিলাম।
যেহেতু গম এবং সরিষা এই দুটো ফসলি জমি ছিল প্রায় সাড়ে তিন থেকে চার বিঘা যার কারণে কীটনাশক জমিতে প্রয়োগ করতে করতে দুপুর হয়ে গিয়েছিল। যদিও আমরা বাসা থেকে প্রায় সাড়ে দশটার পরে বের হয়েছিলাম অবশেষে দুপুর একটার পরে গিয়ে কাজকর্ম শেষ হয়। এরপরে সিদ্ধান্ত নেই যে নিজেদের আরও একটা জমি আছে সেই জমিটা গিয়ে দেখে আসব। এরপরে আমি এবং আমার আব্বু আস্তে আস্তে আমাদের সেই জমির কাছে অগ্রসর হই বেশ ভালো লাগছিল অনেকদিন পরে আপুর সঙ্গে আস্তে আস্তে আমাদের সেই জমির কাছে অগ্রসর হই বেশ ভালো লাগছিল, অনেকদিন পরে আব্বুর সঙ্গে হাঁটতে হাঁটতে নিজেদের জমি দেখছিলাম সেই সাথে অনেক বিষয় নিয়ে আমরা গল্প করেছিলাম মুহূর্তটা আমার কাছে সত্যিই অন্যরকম ছিল। আমার জীবনে কাটানো কিছু সুন্দর মুহূর্তের মাঝে এই মুহূর্তটা একটি যা কখনো গভীরভাবে বর্ণনা করা সম্ভব নয়।
হাঁটতে হাঁটতে যখন আরেকটা জমির কাছে গিয়ে পৌঁছায় মূলত এই জমিতেও সরিষা এবং গম এই দুটো ফসল চাষ করা হয়েছিল। আব্বু কে জিজ্ঞেস করেছিলাম এই জমিতে কীটনাশক দিতে হবে কিনা, আব্বু তখন বলল এই জমিতেও দিতে হবে তবে এটা কিছুদিন পরে কারণ এই ফসলটা ওই ফসলের থেকে কিছুদিন পরে বপন করা হয়েছিল যার কারণে ঔষধ কিছুদিন পরে দিলেও খুব একটা বেশি সমস্যা হবে না। এরপরে যেহেতু জমি দেখা শেষ হয়ে গেল সিদ্ধান্ত নিলাম বাসায় ফিরে যাব, যেরকম ভাবা ঠিক তেমনি কাজ আর অনেকটাই ক্ষুধা লেগে গিয়েছিল যার কারণে খুব একটা বেশি মাঠে আর সময় কাটায় নি দ্রুতই বাসায় ফিরে এসেছিলাম।
অনেকদিন পরে সেদিন নিজেদের জমিতে অনেকটা সময় অতিবাহিত করেছিলাম সেই সাথে শারীরিক পরিশ্রমও করেছিলাম বটে। আমি মনে করি মাঝে মাঝে আমাদের পরিশ্রম করা উচিত, এতে করে আমাদের শরীর ও অনেক বেশি ভালো থাকবে। যেহেতু অনেকদিন মাঠে কাজ করা হয় না তাই খুব অল্পতেই হাঁপিয়ে গিয়েছিলাম। যাইহোক যতটুকু পেরেছি ততটুকু বাবার সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করেছি এটাই অনেক বড় কথা। এটাই ছিল আমার আজকের সংক্ষিপ্ত পোস্ট আশা করছি আমার আজকের এই পোস্ট আপনাদের অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | গম এবং সরিষা জমিতে কীটনাশক প্রয়োগ এর মুহূর্ত |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
কোন কিছুতে কীটনাশক ব্যবহার করা আমি মোটেও পছন্দ করি না তারপরে বিশেষ বিশেষ প্রয়োজনে কীটনাশক ব্যবহার করতে হয়। হয়তো অনেকেই এই কীটনাশক দেওয়ার বিষয়ে অন্যরকম পরামর্শ দিয়ে থাকবে কিন্তু এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি হয় তখন কীটনাশক ব্যবহার না করলেই নয়। শুধু ফসল বলে নয় বিভিন্ন ফল শাকসবজিতেও কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় কিন্তু এগুলো শরীরের জন্য বেশ ক্ষতি বয়ে আনে।
শরীরে যদি যথেষ্ট রকমের প্রটেকশন নিয়ে কীটনাশক ব্যবহার করা যায় তাহলে খুব একটা বেশি সমস্যা হয় না। আর ফসলি জমিতে কীটনাশক দিতেই হবে কীটনাশক না দিলে সেই ফসলটা ভালো হয় না কখনোই। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
ভালো লাগলো শুনে আপনার বেশ আইডিয়া তাহলে কীটনাশক ছিটানোর ব্যাপারে। যেহেতু আপনি প্রায় সময়ই কীটনাশক ছিটান আপনার বাবার সাথে। বাবার সাথে কাজে হেল্প করলে অনেক ভালো লাগে কাজের মধ্যে। আর জমি জামার কাজকর্ম গুলো দেখলেও ভালো লাগে। মাশাল্লাহ দেখে তো খুবই ভালো লাগলো আপনাদের সরিষা ক্ষেত এবং গম ক্ষেত খুবই সুন্দর হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি ব্লগ আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন।
যখন আমি বাসায় যাই তখন সবসময় চেষ্টা করি বাবার কাজে সাহায্য করার, বাবার সঙ্গে কাজ করতে আমার ভীষণ ভালো লাগে তবে মাঝে মাঝে যেতে মন চায় না, এরপরেও নিজে থেকেই মাঝে মাঝে যাই কারণ নিজেদের জমি দেখাশোনারও একটা ব্যাপার আছে। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আমার জানা মতে আপনি একজন কর্মঠ মানুষ। ছোটবেলা থেকেই আপনি আপনার বাবার কাজে অনেক সহযোগিতা করে থাকেন। আসলে আমাদের সবারই উচিত নিজের কাজ নিজে যতটুকই পারি করতে। গম এবং সরিষা খেতে কীটনাশক প্রয়োগের সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। সাথে সাথে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য
আসলেই নিজেদের কাজ নিজেরা করার মাঝে কোনো রকম ভালো লাগা কাজ করে সব সময় আর এই ভালোলাগা কখনোই বর্ণনা করা যায় না। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য।