"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৬৪//নাটক রিভিউ

in আমার বাংলা ব্লগ5 months ago

আজ--০২ চৈত্র| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | বসন্তকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি নাটক রিভিউ উপস্থাপন করবো। নাটকের নাম পিতা বনাম পূত্রগং।নাটকটা একটি ধারাবাহিক নাটক,গ্রামাঞ্চলের মধ্যে শুটিং এবং গ্রাম্য ভাষা ব্যবহার করার কারণে নাকটটা দেখতে সব থেকে বেশি ভালো লাগে। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৬৪)
  • আজ ০২রা চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  • শনিবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ দুপুর সবাইকে......!!


IMG_20240315_214841.jpg

ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।

source

নাটকের কিছু তথ্য


নামপিতা বনাম পূত্রগং ।
পরিচালনাসকাল আহমেদ।
প্রযোজককাজী রিটন
রচনাবৃন্দাবন দাশ
গল্পরমজান আলী
আবহ সংগীতঅধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ
চিত্রনাট্যশামসুল আলম লেলিন।
অভিনয়েমাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে ।
দৈর্ঘ্য১৯ মিনিট ৪১ সেকেন্ড
পরিবেশনায়Maasranga TV Official
মুক্তির তারিখ৩০-শ অক্টোবর, ২০২২ ইং
ধরনসামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল
পর্ব৬৪
ভাষাবাংলা।
দেশবাংলাদেশ


নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-



পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৬৪ পর্বের রিভিউ এর প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, আরফান সাহানাজ খুশির ছোট ভাইয়ের কাছে যে ছোট্ট আতরের প্যাকেটটা দিয়েছিল সেই প্যাকেটটা নিয়ে শাহনাজ খুশির ছোট ভাই চলে যায় নাদিয়ার কাছে। এবং নাদিয়ার কাছে গিয়ে সে তাকে বলে যে তার স্বামী তাকে এটা পাঠিয়েছে আর এটা শুনে নাদিয়া রাগান্বিত হয়ে যায় কারণ নাদিয়া তো জানে যে সে এখন পর্যন্ত বিয়ে করেনি। কিন্তু যখন সে তাকে বলে যে তোমরা গোপনে বিয়ে করেছ আমি এটা জেনেছি আর সেই আমাকে এই আতরের প্যাকেট পাঠিয়েছে এটা শুনে নাদিয়া মনে মনে ভাবে এই আদরের প্যাকেটটা হয়তোবা চঞ্চল চৌধুরী পাঠিয়েছে। কিন্তু পক্ষান্তরে এই আতরের প্যাকেটটা আসলে পাঠিয়েছে আরফান এটা নাদিয়া কোনভাবেই বুঝতে পারেনি। চঞ্চল চৌধুরী এটা পাঠিয়েছে এটা ভেবে সে অনেক বেশি খুশি হয় এবং নাদিয়া তার কাছ থেকে আতর গ্রহণ করে মোটামুটি ভাবে খুশি মনেই।

আমরা মানুষেরা বড্ড বেশি বিশ্বাসী এবং আনমনা। আমরা খুব অল্পতেই অনেক বেশি খুশি হই আবার খুব অল্প দুঃখতেই অনেক বেশি কষ্ট পাই। ঠিক তেমনিভাবে এখানে যেই আতরের প্যাকেটটা পাঠিয়েছে এটা নাদিয়ার কোনরকম ভাবে যাচাই-বাছাই না করেই সেটা গ্রহণ করে কিন্তু আতরের প্যাকেটটা আসলে যে পাঠিয়েছে নাদিয়া যেটা ভেবেছে তা পুরোপুরি ভিন্ন।

Screenshot_2024-03-16-04-44-15-66_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2024-03-16-04-43-07-46_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2024-03-16-04-42-54-14_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী এবং তার ছোট আম্মা অনেক বেশি চিন্তিত। এই দুজন মানুষ কেন চিন্তিত রয়েছে এতক্ষণে হয়তো বা আপনারা বুঝতে পেরেছেন কারণ ইতোমধ্যে বাসার সাহেব সে তার ছোট স্ত্রীর কাছে গিয়ে বলেছে সে তার শ্বশুর বাড়ি যেতে চায়। আর শ্বশুর বাড়ি যাওয়ার কথা শুনেই বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রী এবং চঞ্চল চৌধুরী অনেক বেশি চিন্তিত কারণ শ্বশুর বাড়ি গেলেই তো বাসার সাহেব জেনে যাবে আসলে এই মেয়েটা কোথা থেকে এসেছে আর কে তার বাবা-মা। এদিকে চঞ্চল চৌধুরী অনেক বেশি চিন্তিত রয়েছে কারণ কিছুদিন আগেই নাদিয়া তাকে কথা দিয়েছে যে খুব দ্রুতই তারা বিয়ে করবে। কিন্তু এখন যদি বাসার সাহেব এবং তার ছোট স্ত্রী তার শ্বশুরবাড়ি চলে যায় তাহলে তাদের আর বিয়ে হবে না হয়তোবা কিছুদিন দেরি হবে, কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী চাচ্ছে যে খুব দ্রুতই যেন তাদের বিয়ে হয়ে যায়।

পরের দিন সকাল বেলা বাসা সাহেব ঘুম থেকে উঠে নতুন পাঞ্জাবি পায়জামা পড়ে তার বোনের কাছে গিয়ে তার ব্যাগ গুছিয়ে দিতে বলে যদিও একথা শুনে তার বোন রীতিমতো অবাক হয়ে যায়। সত্যি বলতে চঞ্চল চৌধুরী এবং বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রী এই দুজনের মধ্যে হয়তোবা কোন একটা ঘাবলা আছে, তবে নাটকের এ পর্যায়ে এসে এখন পর্যন্ত বুঝতে পারলাম না যে মৌসুমী হামিদ আসলেই বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী নাকি এটা তার সম্পূর্ণই নাটক..!! ব্যাপারটা এখন পর্যন্ত নিশ্চিত ভাবে বলতে পারছি না।

Screenshot_2024-03-16-04-44-33-64_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2024-03-16-04-44-36-75_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2024-03-16-04-47-02-86_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2024-03-16-04-49-22-82_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2024-03-16-04-50-19-00_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে আরফান এবং শাহনাজ খুশির ছোট ভাই একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে মূলত তারা একে অপরের সঙ্গে সেই আতরটা নিয়েই কথা বলছে যে আতরটা আরফান শাহনাজ খুশির ছোট ভাইকে দিয়েছিল নাদিয়াকে দেওয়ার জন্য। এ ব্যাপারে কথা বলার এক পর্যায়ে শাহনাজ খুশি ছোট ভাই তার কাছে জানতে চায় যে তারা আসলেই সত্যি সত্যি বিয়ে করেছে কিনা..?? এ কথা শোনার পরে আরফান তাকে এটা নিশ্চিত করে যে আমরা বিয়ে করেছি কিন্তু এখন পর্যন্ত এটা কাউকে জানাচ্ছি না। এরপরে আরফান এটা নিশ্চিত হয়ে নেয় যে নাদিয়া আসলেই সেই আতরটা গ্রহণ করেছে কিনা, তারপরে সে কল্পনার জগতে চলে যায় কল্পনায় এ যেমনটা করেছে সেটা হচ্ছে আরফান সেই কবিরাজের কাছ থেকে আতরের মাধ্যমে তাকে ব্ল্যাক ম্যাজিক করার চেষ্টা করছে।

মূলত নাদিয়া যখন সেই আতরের ঘ্রাণ নেবে তখন সে আরফানের জন্য ব্যাকুল হয়ে যাবে সে তাকে ভালবাসবে এবং চঞ্চল চৌধুরীকে চিরদিনের জন্য ভুলে যাবে। আমিও প্রথম অবস্থায় এটাই ভেবেছিলাম যে সামনে হয়তোবা এমন কিছুই ঘটবে। আতরের সুঘ্রাণটা যখন নাদিয়া নেবে তখন সে আরফানের জন্য ব্যাকুল হয়ে যাবে এবং এই দৃশ্যটাই সে কল্পনা করছিল। ভালোবাসার জন্য যে মানুষ এত কিছু করতে পারে সেটা আরফানকে না দেখলে হয়তো বা বুঝতেই পারতাম না তবে ব্লাক ম্যাজিকের মাধ্যমে ভালোবাসার মানুষকে কাছে পাওয়ার থেকে চিরদিন দূরে থাকাটাই ভালো বলে আমি মনে করি।

Screenshot_2024-03-16-04-50-36-39_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2024-03-16-04-50-59-76_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2024-03-16-04-52-01-33_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2024-03-16-04-53-26-89_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2024-03-16-04-54-13-16_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2024-03-16-04-51-40-83_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী তার বাবার কাছে গিয়ে এটা জানতে চায় যে সে আসলেই তার শ্বশুর বাড়ি যাবে কিনা। মূলত চঞ্চল চৌধুরী মনে মনে এটা যাচ্ছে যে তার বাবা যেন এখন তার শ্বশুরবাড়ি না যায় কিন্তু বাসার সাহেব বরাবরই তার কথার উপরে অটল। এরপরে বাসার সাহেব একটা কথা বলে যে কথাটা শুনে খুবই হেসেছিলাম,বাসার সাহেব বলে যে শ্বশুরবাড়ি মধুর হাড়ি, আর এ কথা শুনে চঞ্চল চৌধুরী বলে আপনি বরাবরই একজন স্বার্থপর মানুষ, সব সময় শুধু নিজেই মধু খেয়ে গেলেন আর আপনার সন্তানদেরকে কখনোই সেই মধু খাওয়ালেন না।যদিও এখন পর্যন্ত জানি না যে আসলেই শ্বশুরবাড়ি মধুর হাড়ি কিনা হাহাহা। তবে একটা ব্যাপার অনেক বেশি জানতে ইচ্ছে করছে শ্বশুরবাড়ি যদি মধুর হাড়ি হয় তাহলে মামাবাড়ি কি..??

Screenshot_2024-03-16-05-12-21-39_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2024-03-16-05-12-26-59_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, বাসার সাহেবের বোন হঠাৎ করে এই বাসার সাহেবের মেয়ের কাছে গিয়ে এটা জানায় যে তার বাবা তার ছোট মা এবং তার ছোট ভাইকে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছে। আরে কথা শুনে বাশার সাহেবের মেয়ে অনেকটাই চিন্তিত হয়ে যায় এবং সে এটা বোঝার চেষ্টা করে যে হঠাৎ করেই কেন তার বাবা তার শ্বশুরবাড়িতে যেতে চাচ্ছে। মূলত বাসার সাহেবের মেয়ে একজন চালাক চতুর এবং সন্দেহভাজন মানুষ সে সবসময়ই সবকিছু নিয়ে সন্দেহ করে এখানেও সে সন্দেহ করছে যে হঠাৎ কেন তার বাবা তার শ্বশুর বাড়ি যাচ্ছে। পৃথিবীতে আসলে এরকম মানুষ খুব কমই আছে যারা কিনা মানুষের কাজকর্ম নিয়ে অনেকটাই সন্দেহ করে এবং সন্দেহজনক ভাবে মনে মনে অনেক কিছুই ভেবে বসে কিন্তু পক্ষান্তরে তেমন কিছুই ঘটে না, বাসার সাহেবের মেয়ে অনেকটাই এই টাইপের মানুষ।

Screenshot_2024-03-16-05-14-29-40_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

Screenshot_2024-03-16-05-14-25-75_f9ee0578fe1cc94de7482bd41accb329.jpg

যাইহোক পরবর্তী পর্বটা আরো বেশি ইন্টারেস্টিং হতে চলেছে। কারণ পরবর্তী পর্বে কি হবে কিনা হবে সেটা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি তবে নাটকের শেষ দৃশ্যটা লক্ষ্য করলে বোঝা যায় যে পরবর্তী পর্বটা আরো বেশি জমজমাট হবে, সকলেই ধৈর্য ধরুন খুব দ্রুতই আমি পরবর্তী পর্ব নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!

শিক্ষণীয় দিক-


পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। ‌ অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।


ব্যক্তিগত মতামত-


প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।

ব্যক্তিগত রেটিং-


৮.৫/১০


source

সবগুলো স্ক্রিনশট এখান থেকে নেয়া


সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগনাটক রিভিউ
বিষয়পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৬৪
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source


এটাই আমি..!!

IMG-20231204-WA0004-02.jpeg

আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@jibon47



VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  
 5 months ago 

খুবই চমৎকার একটি নাটকের রিভিউ করেছেন ভাই। আসলে নাটক দেখার সুযোগ না পেলেও মাঝে মাঝে রিভিউ পড়লে অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। ভালো থাকবেন সর্বদায় ফ্যামিলির সবাইকে নিয়ে সবসময় এই কামনা করি।

 5 months ago 

আমিও সেটাই মনে করি মাঝে মাঝে নাটক দেখা না হলেও রিভিউ করলে অনেক কিছু জানা যায়। আমি চেষ্টা করি খুঁটিনাটি সকল বিষয় রিভিউ আকারে আপনাদের মাঝে তুলে ধরার যাতে করে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হয়। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 5 months ago 

পিতা বনাম পূএগং নাটকটি আমার কাছে বেশ ভালই লাগে।যদি ও আমি সব পর্ব গুলো দেখি নি তবে কিছু কিছু পর্ব দেখেছি। ভাইয়া আপনার আজকে শেয়ার করা পর্ব টা দেখে ভালো লাগলো। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।

 5 months ago 

যেহেতু আপনি কিছু কিছু পর্ব দেখেছেন সেহেতু আপনি বুঝতেই পারছেন এই নাটকটা কতটা শিক্ষনীয়, এই নাটকটা দেখতে আমার ভালো লাগে প্রত্যেক সপ্তাহে আমি একটি করে পর্ব দেখি আর আপনাদের মাঝে রিভিউ তুলে ধরি। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 5 months ago 

পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটার ৬৪ তম পর্ব পড়ে ভালো লেগেছে। অনেক অনেক সুন্দর করে আপনি এই নাটকটার ৬৪ তম পর্বের রিভিউ লিখেছেন অন্য গুলোর মত। গ্রাম্য ভাষায় যেহেতু কথা বলে তাই এ নাটকটা দেখতে বেশি ভালো লাগে নিশ্চয়ই। এরকম নাটক গুলো অনেক সুন্দর হয় যেগুলো গ্রামে করা হয়। দেখতে দেখতে এই নাটকের অনেকগুলো পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে। আসলে আগের যুগে এরকমটা বেশি দেখা যেত, সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে চাইতো না ফ্যামিলি। যাইহোক খুব ভালো লাগলো পুরো কাহিনীটা।

 5 months ago 

সেই নাটকটা আমার কাছে এজন্যই এত বেশি ভালো লাগে যে এই নাটকটার মধ্যে শহরের তেমন একটা ছোঁয়া নেই গ্রাম গঞ্জের ভেতরে প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে নাটকটা তৈরি করা হয়েছে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

 5 months ago 

পিতা বনাম পুত্রগং ৬৪ নাম্বার ভলিউম আপনি রিভিউ দিয়েছেন। আপনার রিভিউ পড়তে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। ধারাবাহিকভাবে ১ থেকে ৬৪ নাম্বার এপিসোডে আপনি পৌঁছে গেছেন। এই নাটকটি আমার এখনো দেখা হয়নি তবে সময় পেলে অবশ্যই পড়বো আকারে দেখে নিব। সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 5 months ago 

আস্তে আস্তে করে আমি ৬৪ নম্বর পর্বে পৌঁছে গিয়েছি এবং প্রত্যেক সপ্তাহে চেষ্টা করি একটি করে পর্ব দেখার, যেহেতু এখন পর্যন্ত আপনি এই নাটকটা দেখেন নি তাই আমি আপনাকে বলতে চাই নাটকটা দেখবেন আশা করি আপনার ভালো লাগবে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.028
BTC 59453.81
ETH 2607.50
USDT 1.00
SBD 2.39