"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৫২//নাটক রিভিউ
আজ--০১ লা পৌষ | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | হেমন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৫২)
- আজ ০১লা পৌষ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ সন্ধ্যা সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৪৩ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ১২-ই অক্টোবর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৫২ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫২ করবে রিভিউ এর প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, আপনারা ইতোমধ্যে জেনেছেন যে সাহানাজ খুশির ছোট ভাই পুলিশের লাইনে দাঁড়িয়ে ছিল এবং চঞ্চল চৌধুরী তাকে আগেই বলে দিয়েছিল যে তার চাকরি হবে না। এ ব্যাপারটা নিয়েই তাদের মাঝে কথা কাটাকাটি হচ্ছিল আসলে চঞ্চল চৌধুরী খুব একটা ভালো সুবিধের মানুষ নয় সে বরাবরই কারো ভালো কিছু চায় না। সে এখন পর্যন্ত ভেবেছে যে তার হয়তো বা পুলিশের লাইন থেকে বের করে দিয়েছে কারণ তার বড় বড় চুল এবং দাড়ি আছে যেহেতু।
একথা ভেবেই চঞ্চল চৌধুরী তাকে অনেক রকম ভাবেই অপমান অপদস্ত করছিল কিন্তু যখন সে বলেছিল যে মেডিকেলের জন্য আমাকে ডেকেছে তখন চঞ্চল চৌধুরী কিছুটা হতাশ হয়েছিল। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে যে চঞ্চল চৌধুরী মানুষের ভালো কখনোই চায়না সে সবসময়ই একে অন্যের সঙ্গে কূটনৈতিক আচরণ করে মারামারি বাধিয়ে দিতে চায়, সমাজের বুকে এরকম অনেক মানুষ রয়েছে যারা চঞ্চল চৌধুরীর মত একে অন্যের ভালো কখনোই সহ্য করতে পারে না।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে সাহানাজ খুশি এবং তার প্রেমিক অর্থাৎ বাসার সাহেবের বড় ছেলের সঙ্গে দেখা হয়। এদিকে বাসার সাহেব যে কত বড় কৃপণ সেটা এই নাটকে লক্ষ্য করলেই বোঝা যায় সে তার সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে চায় না অথচ তার সন্তানরা প্রায় বিয়ের বয়স আরো অনেক আগেই পার করে এসেছে। বাসার সাহেবের বড় ছেলে যেই মেয়েটার সঙ্গে ভালবাসার সম্পর্ক ছিল অর্থাৎ শাহনাজ খুশি সে তার ননদের সঙ্গে তার বিয়ে দিতে চায় কিন্তু এদিকে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে শাহনাজ খুশির ননদকে বিয়ে করতে চায় যার কারণেই বাসার সাহেবের বড় ছেলে সেই বিয়ে থেকে পিছনে চলে আসে। ভাইয়ের কারণে ভাইয়ের যে একটা সেক্রিফাইজ এটা এই নাটকে গভীরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
সত্যি বলতে পরিবারের বড় সন্তানেরা সবসময়ই তারা অন্যের খুশির জন্য অনেক কিছু সেক্রিফাইস করে। এই নাটকে বাসার সাহেবের বড় ছেলে ঠিক তেমনটাই করেছে তার সঙ্গে হয়তোবা তার বিয়ে হতো কিনা সেটা জানা যায়নি কিন্তু ছোট ভাই যেখানে মেয়ে পছন্দ করেছে সেখানে নিজেকে তুলে ধরার কোন মানেই হয় না আর এটা ভেবেই সে সেখান থেকে কিছু হেঁটেছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে এবং শাহনাজ খুশির ভাই একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। শাহনাজ খুশির ভাই বাসার সাহেবের মেজ ছেলেকে বলেছে যদি একটা মোটরসাইকেল কেনা হয় তাহলে হয়তোবা সে তাকে বিয়ে করবে আর মোটরসাইকেল কেনার জন্য সে পাগল হয়ে গিয়েছে কিন্তু টাকা ম্যানেজ করতে পারছে না কোন ভাবেই। আরে এই ব্যাপারটা নিয়েই তারা কথা বলছিল।
ছেলেরা একটু ভালোবাসা পাওয়ার জন্য কত কিছু যে করে থাকে সেটা এই নাটকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। একটা মেয়েকে বিয়ে করবে বলে মোটরসাইকেল কেনার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে কিন্তু আদেও সেই মেয়েটা তাকে ভালবাসবে কিনা সে ব্যাপারটা বাসার সাহেবের মেজো ছেলে এখন পর্যন্ত মাথার মধ্যে নিয়ে আসেনি। এ থেকেই বোঝা যায় যে ছেলেরা ভালোবাসার জন্য কতটা পাগল।
এদিকে বসা সাহেবের জামাই এবং তার মেয়ে বাসায় আসার কারণে তার জামাই এবং তার মেয়ে বরাবরই তার সম্পত্তির উপরে ভাগ বসাতে চায় এটা আপনারা সকলেই জানেন। বাসার সাহেবের ছোট ছেলে তার প্রেমিকাকে নিয়ে সিনেমা দেখতে যাবে আর এই বুদ্ধিটা সম্পূর্ণই তার দুলাভাই তার মাথার মধ্যে ঢুকায় এবং সেই মেয়েটা রাজি হয়ে যায় সে তার দুলাভাইয়ের কাছে এ খবর দেওয়াতে তার তুলনা ভাই আরো কিছু কূটনৈতিক কথাবার্তা তাকে শিখিয়ে দেয়। সম্পত্তির জন্য যে মানুষ কতটা নিচে নামতে পারে এখানে লক্ষ্য করলে বোঝা যায়।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের বড় ছেলে এবং তার মেয়ে তার কাছে গিয়ে একটা ব্যাপারে কথা বলতে চাই। বাসার সাহেব যদিও অনেক বেশি রাগী মানুষ তার পরেও তার দুই ছেলে মেয়ে তার কাছে গিয়ে বলে যে ছোট মাকে বাসা থেকে বের করে দেবো তাহলে আমাদের একটা শর্ত মেনে নিতে হবে। এরপরে তারা তাকে বলে যে আমাদের নামে সম্পত্তি লিখে দিতে হবে মূলত তার মেয়ে এখন পর্যন্ত তার বাবা সম্পত্তির ওপর লোভ দেখিয়ে যাচ্ছে কিন্তু বাসার সাহেব এটা কোনভাবেই রাজি হচ্ছে না। পিতার সম্পত্তির উপর সকলের লোভ লালসা থাকে আর এই নাটকের দৃশ্যে সেটাই ভালোভাবে ফুটে তোলার চেষ্টা করেছে।
চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে আবার শাহনাজ খুশির দেখা হয় শাহনাজ খুশি এবার চঞ্চল চৌধুরীর উপর অনেক বেশি রাগান্বিত কারণ সে তাকে নাদিয়ার কাছে মিথ্যাবাদী বানিয়েছে। ভালোবাসা করতে গেলে প্রিয় মানুষকে খুশি রাখার জন্য মানুষ কত মিথ্যা কথা বলে কত কিছু করে চঞ্চল চৌধুরী তাকে এটাই বোঝায় যে ভালোবাসার মানুষকে খুশি করার জন্য আমি তার কাছে একটু মিথ্যা কথা বলেছি যাতে করে আমি তার কাছে ভালো থাকি। মূলত চঞ্চল চৌধুরী বরাবরই একে অন্যের পিছনে লাগে এবং কিভাবে একে অন্যের সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে কথা বা আচরণ করতে হয় সেটাই তার মূলত এই নাটকে বৈশিষ্ট্য সে খুবই চালাক চতুর এবং করতে হয় সেটাই তার মূলত এই নাটকে বৈশিষ্ট্য সে খুবই চালাক চতুর এবং পণ্ডিত টাইপের একজন মানুষ।
কিন্তু শাহনাজ খুশি এসে বলে তার কিন্তু শাহনাজ খুশি এসে বলে তার ভাই নাকি তার সঙ্গে বর্তমান সময়ে খুবই খারাপ ব্যবহার করছে। শাহনাজ খুশি এটা জানতে চাই এবং সে তাকে বলে সে নাকি পুলিশের চান্স পেয়েছে এটা কত বড় একটা মিথ্যা কথা। কিন্তু শাহনাজ খুশি যখন থাকে বলে হ্যাঁ ও সত্যিই পুলিশে চান্স পেয়েছে তখন চঞ্চল চৌধুরীর রীতিমতো অবাক হয়,আর এরই মাধ্যমে পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৫২ পর্ব শেষ হয়ে যায়।
এটাই ছিল আমার আজকের পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নেই এখানে শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং (৫২ তম পর্ব) |
রিভিউ এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটার রিভিউ অনেক সুন্দর ছিল। দেখতে দেখতে নাটকটার ৫২ তম পর্বও শেষ হয়ে গিয়েছে। আপনি অনেক সুন্দর করে ৫২ তম পর্বটা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আশা করছি পরবর্তী পর্বটা আপনি খুব তাড়াতাড়ি আমাদের সবার মাঝে ভাগ করে নিবেন। আপনার পরবর্তী পোস্ট পড়ার জন্য অধীর আগ্রহে থাকলাম। অনেক সুন্দর হয় কিন্তু আপনার নাটকগুলো রিভিউ। সুন্দর করে পুরোটা ভাগ করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
যেহেতু এই নাটকের রিভিউ আপনার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগছে আর আপনি অধীর আগ্রহে বসে আছেন, আমি খুব দ্রুতই আপনাদের মাঝে পরবর্তী পর্ব নিয়ে হাজির হব ততক্ষণ পর্যন্ত একটু ধৈর্য ধরুন আপু। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ছেলেরা সত্যিকার অর্থে কাউকে ভালোবেসে ফেলে তাকে পাওয়ার জন্য অনেক কিছুই করে। কিন্তু বাসার সাহেবের মেজো ছেলে যাকে ভালোবাসে সে মেয়েটা তাকে ভালোবাসে কিনা তা না জেনেই এরকম পাগলামি করা কি ঠিক হচ্ছে। যাই হোক নাটকটি মজার ছিল মনে হচ্ছে। অনেকগুলো পর্ব দেখেছেন হয়তো। ভালো লাগলো আপনার নাটকের রিভিউ পড়ে।
একদম সত্য কথা বলেছেন আপু ছেলেরা আসলে কাউকে না দেখেই ভালোবেসে ফেলে এটা সত্যিই অনেক বড় একটা বোকামি। অপর পাশের মানুষটা তাকে ভালবাসবে কিনা এটা আগে জানা উচিত। সুন্দর একটা মন্তব্য করেছেন মন্তব্যটি পড়ে ভালো লাগলো আপু, ধন্যবাদ আপনাকে।
এর আগেও কয়েকটি পর্বের রিভিউ দেখেছিলাম।আমার কাছে খুবই ভাল লেগেছিল রিভিউ সে জন্য আমিও দেখা শুরু করেছি।অনেক দারুন লাগে এই গ্রামীন নাটক গুলো।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
যেহেতু আপনি নাটক দেখা শুরু করেছেন অবশ্যই আপনার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগবে আর গ্রামীণ নাটকগুলো বরাবরই আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি খুব সুন্দর একটি রিভিউ পোস্ট শেয়ার করেছেন।রিভিউ পড়ে নাটকটি দেখার আগ্রহ অনেকটা বেড়ে গেল।সময় করে দেখে নিব নাটকটি।নাটকের গল্পটি ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ সুন্দর রিভিউ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
যেহেতু নাটকটির গল্প আপনার ভালো লেগেছে তাই আমি আশা করব আপনি এই নাটকটা দেখবেন অবশ্যই অনেক বেশি ভালো লাগবে, ভালোলাগার পাশাপাশি অনেক কিছু জানতেও শিখতে পারবেন, ধন্যবাদ আপনাকে।